• We kindly request chatzozo forum members to follow forum rules to avoid getting a temporary suspension. Do not use non-English languages in the International Sex Chat Discussion section. This section is mainly created for everyone who uses English as their communication language.

Nokshi Kathar maath

বাংলা সাহিত্যের একটি অনবদ্য আখ্যানকাব্য 'নকশী কাঁথার মাঠ'। জসীমউদদীনের একটি অমর সৃষ্টি হিসাবে বিবেচিত। নকশী কাঁথার মাঠ কাব্যোপন্যাসটি রূপাই ও সাজু নামক দুই গ্রামীণ যুবক-যুবতীর অবিনশ্বর প্রেমের করুণ কাহিনী কাহিনী। এই দুজনই ছিলেন বাস্তব চরিত্র। রূপাই গাঁয়ের ছেলে, কৃষ্ণকায়, কাঁধ পর্যন্ত চুল। রূপাইয়ের বিপরীতে সাজু নামক যে নারী চরিত্র ছিল, তিনিও বাস্তবের এক ব্যক্তিত্ব, নাম ছিল ললীতা, রূপা ললীতাকে ভালোবাসতেন। ললীতা ছিলেন রূপার প্রতিবেশী গ্রাম মশাখালী’র বাসিন্দা। ললীতা ২০০৭ খ্রিস্টাব্দের জানুয়ারিতে মারা যান। অতি সাধারণ উপাদানে তৈরি এই নকশী কাঁথার সঙ্গে আমরা সবাই পরিচিত।

ফসল সংক্রান্ত কাইজার কারনে নায়ক রূপাইকে ঘর ছাড়তে হয়,সাজু হয়ে পড়ে চিরবিরহিনী।মাসের পর মাস রূপাইয়ের অপেক্ষায় পথপানে চেয়ে থাকে সে। বৃষ্টির জারি আর মাঙনের গীত গেয়ে শিন্নির রসদ সংগ্রহের সময় ভাব বিনিময় হয় সাজু ও রূপাইয়ের। চমৎকার কাহিনি। বেশ কয়েকটা থিয়েটার এই নকশী কাঁথার মাঠ' মঞ্চে দারুন ভাবে উপস্থাপন করেছেন। ইউটিউব এ কিছু ভিডিও আছে, ইচ্ছা হলে দেখে নিতে পারেন।

নকশি কাঁথার মাঠ কাব্যগ্রন্থের নায়ক রূপাকে নিয়ে জনপ্রিয় ম্যাগাজিন অনুষ্ঠান ইত্যাদি-তে দেখানো হয় একটি প্রতিবেদন। বেশ কয়েকটি ভাষায় অনুদিত হয়েছে। বিশ্বপাঠকের দৃষ্টি আকর্ষণ করতে সক্ষম হয়েছিল। ১৯২৯ সালে ই. এম.মিলফোর্ড কতৃক কাব্যগ্রন্থটি ইংরেজিতে The Field of Embroidered Quit নামে অনুবাদিত হয়। হৃদয় স্পর্শ করার আকুলতা নিয়ে পল্লীদুলাল জসীম উদ্দীন একাব‍্যের চরিত্রগুলো গড়ে তুলেছেন। নকশী কাঁথার মাঠ বইটি পড়লে বিরক্তি তো আসবেই না, বরং এর প্রতিটি পরতে পরতে গ্রাম বাংলার যে আবহ ছড়িয়ে আছে তা মন্ত্র মুগ্ধ করে রাখবে পাঠককে।

নকশী কাঁথা হলো-গ্রাম বাংলার বধূ-কন্যারা মনের মাধুরী মেশানো রং দিয়ে সূঁচ আর সুতোর সাহায্যে সুনিপুণ হাতে নান্দনিক রূপ-রস ও বর্ণ-বৈচিত্র্যে ভরা তুলনামূলক পাতলা কাঁথা। আজও গ্রামাঞ্চলে দেখা যায় মেয়েদের বিয়েতে এবং আত্মীয়-স্বজনকে কাঁথা উপহার দিতে।

কবি জসীমউদ্দীন এই আখ্যানের একেবারে শেষ পর্বে এর করুণ বেদনাকে প্রকাশ করতে লিখেছেন:
“আজো এই গাঁও অঝোরে চাহিয়া ওই গাঁওটির পানে
নীরবে বসিয়া কোন্ কথা যেন কহিতেছে কানে কানে।Nakshi_kantha1.jpeg
 
বাংলা সাহিত্যের একটি অনবদ্য আখ্যানকাব্য 'নকশী কাঁথার মাঠ'। জসীমউদদীনের একটি অমর সৃষ্টি হিসাবে বিবেচিত। নকশী কাঁথার মাঠ কাব্যোপন্যাসটি রূপাই ও সাজু নামক দুই গ্রামীণ যুবক-যুবতীর অবিনশ্বর প্রেমের করুণ কাহিনী কাহিনী। এই দুজনই ছিলেন বাস্তব চরিত্র। রূপাই গাঁয়ের ছেলে, কৃষ্ণকায়, কাঁধ পর্যন্ত চুল। রূপাইয়ের বিপরীতে সাজু নামক যে নারী চরিত্র ছিল, তিনিও বাস্তবের এক ব্যক্তিত্ব, নাম ছিল ললীতা, রূপা ললীতাকে ভালোবাসতেন। ললীতা ছিলেন রূপার প্রতিবেশী গ্রাম মশাখালী’র বাসিন্দা। ললীতা ২০০৭ খ্রিস্টাব্দের জানুয়ারিতে মারা যান। অতি সাধারণ উপাদানে তৈরি এই নকশী কাঁথার সঙ্গে আমরা সবাই পরিচিত।

ফসল সংক্রান্ত কাইজার কারনে নায়ক রূপাইকে ঘর ছাড়তে হয়,সাজু হয়ে পড়ে চিরবিরহিনী।মাসের পর মাস রূপাইয়ের অপেক্ষায় পথপানে চেয়ে থাকে সে। বৃষ্টির জারি আর মাঙনের গীত গেয়ে শিন্নির রসদ সংগ্রহের সময় ভাব বিনিময় হয় সাজু ও রূপাইয়ের। চমৎকার কাহিনি। বেশ কয়েকটা থিয়েটার এই নকশী কাঁথার মাঠ' মঞ্চে দারুন ভাবে উপস্থাপন করেছেন। ইউটিউব এ কিছু ভিডিও আছে, ইচ্ছা হলে দেখে নিতে পারেন।

নকশি কাঁথার মাঠ কাব্যগ্রন্থের নায়ক রূপাকে নিয়ে জনপ্রিয় ম্যাগাজিন অনুষ্ঠান ইত্যাদি-তে দেখানো হয় একটি প্রতিবেদন। বেশ কয়েকটি ভাষায় অনুদিত হয়েছে। বিশ্বপাঠকের দৃষ্টি আকর্ষণ করতে সক্ষম হয়েছিল। ১৯২৯ সালে ই. এম.মিলফোর্ড কতৃক কাব্যগ্রন্থটি ইংরেজিতে The Field of Embroidered Quit নামে অনুবাদিত হয়। হৃদয় স্পর্শ করার আকুলতা নিয়ে পল্লীদুলাল জসীম উদ্দীন একাব‍্যের চরিত্রগুলো গড়ে তুলেছেন। নকশী কাঁথার মাঠ বইটি পড়লে বিরক্তি তো আসবেই না, বরং এর প্রতিটি পরতে পরতে গ্রাম বাংলার যে আবহ ছড়িয়ে আছে তা মন্ত্র মুগ্ধ করে রাখবে পাঠককে।

নকশী কাঁথা হলো-গ্রাম বাংলার বধূ-কন্যারা মনের মাধুরী মেশানো রং দিয়ে সূঁচ আর সুতোর সাহায্যে সুনিপুণ হাতে নান্দনিক রূপ-রস ও বর্ণ-বৈচিত্র্যে ভরা তুলনামূলক পাতলা কাঁথা। আজও গ্রামাঞ্চলে দেখা যায় মেয়েদের বিয়েতে এবং আত্মীয়-স্বজনকে কাঁথা উপহার দিতে।

কবি জসীমউদ্দীন এই আখ্যানের একেবারে শেষ পর্বে এর করুণ বেদনাকে প্রকাশ করতে লিখেছেন:
“আজো এই গাঁও অঝোরে চাহিয়া ওই গাঁওটির পানে
নীরবে বসিয়া কোন্ কথা যেন কহিতেছে কানে কানে।View attachment 252195
সুন্দর একটা লেখনী।
 
কোন ছোটবেলায় পাঠ্য বইয়ে পড়েছিলাম...আবার একবার পড়তে ইচ্ছে করছে লেখাটা পড়ে।:Like:
 
বাংলা সাহিত্যের একটি অনবদ্য আখ্যানকাব্য 'নকশী কাঁথার মাঠ'। জসীমউদদীনের একটি অমর সৃষ্টি হিসাবে বিবেচিত। নকশী কাঁথার মাঠ কাব্যোপন্যাসটি রূপাই ও সাজু নামক দুই গ্রামীণ যুবক-যুবতীর অবিনশ্বর প্রেমের করুণ কাহিনী কাহিনী। এই দুজনই ছিলেন বাস্তব চরিত্র। রূপাই গাঁয়ের ছেলে, কৃষ্ণকায়, কাঁধ পর্যন্ত চুল। রূপাইয়ের বিপরীতে সাজু নামক যে নারী চরিত্র ছিল, তিনিও বাস্তবের এক ব্যক্তিত্ব, নাম ছিল ললীতা, রূপা ললীতাকে ভালোবাসতেন। ললীতা ছিলেন রূপার প্রতিবেশী গ্রাম মশাখালী’র বাসিন্দা। ললীতা ২০০৭ খ্রিস্টাব্দের জানুয়ারিতে মারা যান। অতি সাধারণ উপাদানে তৈরি এই নকশী কাঁথার সঙ্গে আমরা সবাই পরিচিত।

ফসল সংক্রান্ত কাইজার কারনে নায়ক রূপাইকে ঘর ছাড়তে হয়,সাজু হয়ে পড়ে চিরবিরহিনী।মাসের পর মাস রূপাইয়ের অপেক্ষায় পথপানে চেয়ে থাকে সে। বৃষ্টির জারি আর মাঙনের গীত গেয়ে শিন্নির রসদ সংগ্রহের সময় ভাব বিনিময় হয় সাজু ও রূপাইয়ের। চমৎকার কাহিনি। বেশ কয়েকটা থিয়েটার এই নকশী কাঁথার মাঠ' মঞ্চে দারুন ভাবে উপস্থাপন করেছেন। ইউটিউব এ কিছু ভিডিও আছে, ইচ্ছা হলে দেখে নিতে পারেন।

নকশি কাঁথার মাঠ কাব্যগ্রন্থের নায়ক রূপাকে নিয়ে জনপ্রিয় ম্যাগাজিন অনুষ্ঠান ইত্যাদি-তে দেখানো হয় একটি প্রতিবেদন। বেশ কয়েকটি ভাষায় অনুদিত হয়েছে। বিশ্বপাঠকের দৃষ্টি আকর্ষণ করতে সক্ষম হয়েছিল। ১৯২৯ সালে ই. এম.মিলফোর্ড কতৃক কাব্যগ্রন্থটি ইংরেজিতে The Field of Embroidered Quit নামে অনুবাদিত হয়। হৃদয় স্পর্শ করার আকুলতা নিয়ে পল্লীদুলাল জসীম উদ্দীন একাব‍্যের চরিত্রগুলো গড়ে তুলেছেন। নকশী কাঁথার মাঠ বইটি পড়লে বিরক্তি তো আসবেই না, বরং এর প্রতিটি পরতে পরতে গ্রাম বাংলার যে আবহ ছড়িয়ে আছে তা মন্ত্র মুগ্ধ করে রাখবে পাঠককে।

নকশী কাঁথা হলো-গ্রাম বাংলার বধূ-কন্যারা মনের মাধুরী মেশানো রং দিয়ে সূঁচ আর সুতোর সাহায্যে সুনিপুণ হাতে নান্দনিক রূপ-রস ও বর্ণ-বৈচিত্র্যে ভরা তুলনামূলক পাতলা কাঁথা। আজও গ্রামাঞ্চলে দেখা যায় মেয়েদের বিয়েতে এবং আত্মীয়-স্বজনকে কাঁথা উপহার দিতে।

কবি জসীমউদ্দীন এই আখ্যানের একেবারে শেষ পর্বে এর করুণ বেদনাকে প্রকাশ করতে লিখেছেন:
“আজো এই গাঁও অঝোরে চাহিয়া ওই গাঁওটির পানে
নীরবে বসিয়া কোন্ কথা যেন কহিতেছে কানে কানে।View attachment 252195
Khub sundar....sei nakshi kathar math.....khub miss kori sei kobita ta....lekhata khub sundar..
 
বাংলা সাহিত্যের একটি অনবদ্য আখ্যানকাব্য 'নকশী কাঁথার মাঠ'। জসীমউদদীনের একটি অমর সৃষ্টি হিসাবে বিবেচিত। নকশী কাঁথার মাঠ কাব্যোপন্যাসটি রূপাই ও সাজু নামক দুই গ্রামীণ যুবক-যুবতীর অবিনশ্বর প্রেমের করুণ কাহিনী কাহিনী। এই দুজনই ছিলেন বাস্তব চরিত্র। রূপাই গাঁয়ের ছেলে, কৃষ্ণকায়, কাঁধ পর্যন্ত চুল। রূপাইয়ের বিপরীতে সাজু নামক যে নারী চরিত্র ছিল, তিনিও বাস্তবের এক ব্যক্তিত্ব, নাম ছিল ললীতা, রূপা ললীতাকে ভালোবাসতেন। ললীতা ছিলেন রূপার প্রতিবেশী গ্রাম মশাখালী’র বাসিন্দা। ললীতা ২০০৭ খ্রিস্টাব্দের জানুয়ারিতে মারা যান। অতি সাধারণ উপাদানে তৈরি এই নকশী কাঁথার সঙ্গে আমরা সবাই পরিচিত।

ফসল সংক্রান্ত কাইজার কারনে নায়ক রূপাইকে ঘর ছাড়তে হয়,সাজু হয়ে পড়ে চিরবিরহিনী।মাসের পর মাস রূপাইয়ের অপেক্ষায় পথপানে চেয়ে থাকে সে। বৃষ্টির জারি আর মাঙনের গীত গেয়ে শিন্নির রসদ সংগ্রহের সময় ভাব বিনিময় হয় সাজু ও রূপাইয়ের। চমৎকার কাহিনি। বেশ কয়েকটা থিয়েটার এই নকশী কাঁথার মাঠ' মঞ্চে দারুন ভাবে উপস্থাপন করেছেন। ইউটিউব এ কিছু ভিডিও আছে, ইচ্ছা হলে দেখে নিতে পারেন।

নকশি কাঁথার মাঠ কাব্যগ্রন্থের নায়ক রূপাকে নিয়ে জনপ্রিয় ম্যাগাজিন অনুষ্ঠান ইত্যাদি-তে দেখানো হয় একটি প্রতিবেদন। বেশ কয়েকটি ভাষায় অনুদিত হয়েছে। বিশ্বপাঠকের দৃষ্টি আকর্ষণ করতে সক্ষম হয়েছিল। ১৯২৯ সালে ই. এম.মিলফোর্ড কতৃক কাব্যগ্রন্থটি ইংরেজিতে The Field of Embroidered Quit নামে অনুবাদিত হয়। হৃদয় স্পর্শ করার আকুলতা নিয়ে পল্লীদুলাল জসীম উদ্দীন একাব‍্যের চরিত্রগুলো গড়ে তুলেছেন। নকশী কাঁথার মাঠ বইটি পড়লে বিরক্তি তো আসবেই না, বরং এর প্রতিটি পরতে পরতে গ্রাম বাংলার যে আবহ ছড়িয়ে আছে তা মন্ত্র মুগ্ধ করে রাখবে পাঠককে।

নকশী কাঁথা হলো-গ্রাম বাংলার বধূ-কন্যারা মনের মাধুরী মেশানো রং দিয়ে সূঁচ আর সুতোর সাহায্যে সুনিপুণ হাতে নান্দনিক রূপ-রস ও বর্ণ-বৈচিত্র্যে ভরা তুলনামূলক পাতলা কাঁথা। আজও গ্রামাঞ্চলে দেখা যায় মেয়েদের বিয়েতে এবং আত্মীয়-স্বজনকে কাঁথা উপহার দিতে।

কবি জসীমউদ্দীন এই আখ্যানের একেবারে শেষ পর্বে এর করুণ বেদনাকে প্রকাশ করতে লিখেছেন:
“আজো এই গাঁও অঝোরে চাহিয়া ওই গাঁওটির পানে
নীরবে বসিয়া কোন্ কথা যেন কহিতেছে কানে কানে।View attachment 252195
 
Top