আমরা যারা 1990-2005 সালের মধ্যে জন্মেছি
আমরা বিশেষ কিছু ছিলাম না,
তবে আমরা ভাগ্যবান ছিলাম
যখন আমরা ছোট ছিলাম হাতগুলো জামার ভিতর ঢুকিয়ে রেখে বলতাম ,আমার হাত নাই
একটা কলম ছিলো যার চার রকমের কালি ছিলো
আর তার চারটা বোতাম একসাথে টেপার চেষ্টা করতাম
আমাদের সময়ে এক হাত সমান কলম পাওয়া গেলেও আমরা আবার কলম কেটে অনেক ছোট কলম আবিষ্কার করতাম
দরজার পিছনে লুকিয়ে থাকতাম কেউ এলে চমকে দিব বলে, সে আসতে দেরি করছে বলে অধৈর্য হয়ে বেরিয়ে আসতাম
রাতে হাটার সময় ভাবতাম আমি যেখানে যাচ্ছি চাঁদ টাও আমার সাথে যাচ্ছে
কারেন্টের সুইচের দুইদিকে আঙ্গুল চেপে সুইচটাকে অন অফ এর মাঝামাঝি
অবস্থানে আনার চেষ্টা করতাম
স্কুলে যাওয়ার সময় সবাই এক সাথে
দৌড়াদৌড়ী করে যেতামক্লাসে কলম কলম খেলা, খাতায়
ক্রিকেট খেলা, চোর-ডাকাত️
-বাবু-পুলিশ
খেলতাম।
অনেক সময় স্কুল ফাকি দিয়ে কয়েকজন বন্ধু মিলে ঘুরতে যেতাম আড্ডা
দিতাম আর ও কত কি.
এক টাকার রঙ্গিন বা নারকেলি আইসক্রিম
, হাওয়াই মিঠাই খেতে না
পারলে মনটাই খারাপ হয়ে যেত
হঠাৎ আকাশ দিয়ে হেলিকপ্টার গেলে সবাই রুম থেকে বের হয়ে আকাশের দিকে তাকাই থাকতাম
স্কুল ছুটি হলে দৌড়ে বাসায় আসতাম মিনা কার্টুন দেখবো, সিসিমপুর দেখবো।️
শুক্রবার দুপুর ৩ টা থেকে আপেক্ষা করতাম কখন BTV তে সিনেমা শুরু হবে এবং সন্ধার পর আলিফ লায়লা ,সিন্দবাদ, রবিনহুড, ম্যাকাইভার দেখার জন্য পুরো
সপ্তাহ অপেক্ষা করতাম
ফলের গুটি খেয়ে ফেললে দুশ্চিন্তা করতাম
পেটের ভিতর গাছ হবে কিনা
মাথায় মাথায় ধাক্কা লাগলে শিং গজানোর ভয়ে আবার নিজের ইচ্ছায় ধাক্কা দিতাম
কেউ বসে থাকলে তার মাথার উপর দিয়ে ঝাপ দিতাম ।
যাতে সে আর লম্বা হতে না পারে
বিকেলে কুতকুত, কানামাছি, গোল্লাছুট, ১এ ঋতু, না খেললে বিকাল টাই যেন মাটি হয়ে যেত
ফাইনাল পরিক্ষা শেষ হলে তো সকালে পড়া নেই
এতো মজা লাগতো যা বলার বাইরে।
নানু বাড়ি, দাদু বাড়ি যাওয়ার এটাই তো ছিলো সময়,, ব্যাডমিন্টন,কেরাম,লুডু না খেললে কি হয়।
ডিসেম্বর মাস ও শিতকাল টা আমাদের ছেলেবেলায় এমনি কালারফুল ছিল
তবে ডিসেম্বরের ৩১ তারিখ যতই আগাই আসতো মনের মধ্যে ভয় ততই বাড়তো, ওই দিন যে ফাইনালের রেজাল্ট দিবে তাই আর কি,
আমি জানি আমাদের জেনারেশনের যারা এগুলো পড়ছো, নিশ্চয়ই তোমাদের মুখে হাসি ফুটে উঠেছে??
এসব কথা মনে পড়লে ইচ্ছা করে আবার ফিরে যাই ©
আমরা বিশেষ কিছু ছিলাম না,
তবে আমরা ভাগ্যবান ছিলাম
যখন আমরা ছোট ছিলাম হাতগুলো জামার ভিতর ঢুকিয়ে রেখে বলতাম ,আমার হাত নাই
একটা কলম ছিলো যার চার রকমের কালি ছিলো
আর তার চারটা বোতাম একসাথে টেপার চেষ্টা করতাম
আমাদের সময়ে এক হাত সমান কলম পাওয়া গেলেও আমরা আবার কলম কেটে অনেক ছোট কলম আবিষ্কার করতাম
দরজার পিছনে লুকিয়ে থাকতাম কেউ এলে চমকে দিব বলে, সে আসতে দেরি করছে বলে অধৈর্য হয়ে বেরিয়ে আসতাম
রাতে হাটার সময় ভাবতাম আমি যেখানে যাচ্ছি চাঁদ টাও আমার সাথে যাচ্ছে
কারেন্টের সুইচের দুইদিকে আঙ্গুল চেপে সুইচটাকে অন অফ এর মাঝামাঝি
অবস্থানে আনার চেষ্টা করতাম
স্কুলে যাওয়ার সময় সবাই এক সাথে
দৌড়াদৌড়ী করে যেতামক্লাসে কলম কলম খেলা, খাতায়
ক্রিকেট খেলা, চোর-ডাকাত️
-বাবু-পুলিশ
খেলতাম।
অনেক সময় স্কুল ফাকি দিয়ে কয়েকজন বন্ধু মিলে ঘুরতে যেতাম আড্ডা
দিতাম আর ও কত কি.
এক টাকার রঙ্গিন বা নারকেলি আইসক্রিম
, হাওয়াই মিঠাই খেতে না
পারলে মনটাই খারাপ হয়ে যেত
হঠাৎ আকাশ দিয়ে হেলিকপ্টার গেলে সবাই রুম থেকে বের হয়ে আকাশের দিকে তাকাই থাকতাম
স্কুল ছুটি হলে দৌড়ে বাসায় আসতাম মিনা কার্টুন দেখবো, সিসিমপুর দেখবো।️
শুক্রবার দুপুর ৩ টা থেকে আপেক্ষা করতাম কখন BTV তে সিনেমা শুরু হবে এবং সন্ধার পর আলিফ লায়লা ,সিন্দবাদ, রবিনহুড, ম্যাকাইভার দেখার জন্য পুরো
সপ্তাহ অপেক্ষা করতাম
ফলের গুটি খেয়ে ফেললে দুশ্চিন্তা করতাম
পেটের ভিতর গাছ হবে কিনা
মাথায় মাথায় ধাক্কা লাগলে শিং গজানোর ভয়ে আবার নিজের ইচ্ছায় ধাক্কা দিতাম
কেউ বসে থাকলে তার মাথার উপর দিয়ে ঝাপ দিতাম ।
যাতে সে আর লম্বা হতে না পারে
বিকেলে কুতকুত, কানামাছি, গোল্লাছুট, ১এ ঋতু, না খেললে বিকাল টাই যেন মাটি হয়ে যেত
ফাইনাল পরিক্ষা শেষ হলে তো সকালে পড়া নেই
এতো মজা লাগতো যা বলার বাইরে।
নানু বাড়ি, দাদু বাড়ি যাওয়ার এটাই তো ছিলো সময়,, ব্যাডমিন্টন,কেরাম,লুডু না খেললে কি হয়।
ডিসেম্বর মাস ও শিতকাল টা আমাদের ছেলেবেলায় এমনি কালারফুল ছিল
তবে ডিসেম্বরের ৩১ তারিখ যতই আগাই আসতো মনের মধ্যে ভয় ততই বাড়তো, ওই দিন যে ফাইনালের রেজাল্ট দিবে তাই আর কি,
আমি জানি আমাদের জেনারেশনের যারা এগুলো পড়ছো, নিশ্চয়ই তোমাদের মুখে হাসি ফুটে উঠেছে??
এসব কথা মনে পড়লে ইচ্ছা করে আবার ফিরে যাই ©