মন-জানালা
তুই রোজ রাতে,
আমার মনের জানালার ওপারে এসে দাঁড়াস।
অপরূপ সাজে, মোহময়ী রূপে।
তোর পরনের সাদা-লাল বেনারসী,
মাথার টিকলী, নাকছাবি-ঝলসের মৌরসী।
হাতের পেলবের হাঙরমুখোতে,
বাঁধে যে আমায়, জমকালোতে।
কঞ্চুলিকার অমোঘ বাঁধন,
তাকায় আমার মনের মতন,
আঁচল-ঢাকার উদ্ধতেরই, সুপ্ত আমন্ত্রণ।
চোখ-ইশারায় দেহ-বিভঙ্গের, ইঙ্গিতেরই টানে,
উঠে আসি, তোর চোখের তারার সন্মোহনে।
জানালায় দেখতে পেলেও,
দরজা খুলে বাইরে এলেই, তুই হলি উধাও।
ভালই লাগে, লুকোচুরির এই খেলা,
মন-জানালায় দেখা করে,
জীবন-অলিন্দের অ-দেখা।
ভাবি, মর-জীবনে না পেলেও, ক্ষতি নেই,
মন-জানালার বাইরে যেন, দেখতে তোকেই পাই
আজীবন ..............
তুই রোজ রাতে,
আমার মনের জানালার ওপারে এসে দাঁড়াস।
অপরূপ সাজে, মোহময়ী রূপে।
তোর পরনের সাদা-লাল বেনারসী,
মাথার টিকলী, নাকছাবি-ঝলসের মৌরসী।
হাতের পেলবের হাঙরমুখোতে,
বাঁধে যে আমায়, জমকালোতে।
কঞ্চুলিকার অমোঘ বাঁধন,
তাকায় আমার মনের মতন,
আঁচল-ঢাকার উদ্ধতেরই, সুপ্ত আমন্ত্রণ।
চোখ-ইশারায় দেহ-বিভঙ্গের, ইঙ্গিতেরই টানে,
উঠে আসি, তোর চোখের তারার সন্মোহনে।
জানালায় দেখতে পেলেও,
দরজা খুলে বাইরে এলেই, তুই হলি উধাও।
ভালই লাগে, লুকোচুরির এই খেলা,
মন-জানালায় দেখা করে,
জীবন-অলিন্দের অ-দেখা।
ভাবি, মর-জীবনে না পেলেও, ক্ষতি নেই,
মন-জানালার বাইরে যেন, দেখতে তোকেই পাই
আজীবন ..............