Bose Arun
Favoured Frenzy
****** বাইক ********
তোর কথা বারবার মনে পরে যায়
চোখের সামনে ভেসে ওঠে তোর মুখ,
ইচ্ছে করে ছুটে যাই তোর কাছে ,
কিন্তু তুইতো আমাকে চিনিস না i
আজ কাল তোকে দেখতে পাইনা
গরমের ছুটি চলছে তোদের স্কুলে i
কতো দিন দাঁড়িয়ে থেকেছি তোর
স্কুলের গেটের উল্টো দিকের চায়ের
দোকানে তোকে একবার দেখব বলে i
তুই যখন স্কুলের ইউনিফর্ম পরে
দু বিনুনি দুলিয়ে বন্ধুরের সাথে উচ্ছল
হয়ে স্কুলে ঢুকিস , আমার সারা শরীরে
তখন সুনামি আছড়ে পরে লন্ড ভন্ড
করে দেয় আমার মন আমার যৌবন i
মনে হয় এক ছুটে তোর হাত ধরে
হ্যাচকা টানে বসিয়ে নি আমার মোটর
বাইকে আর উড়িয়ে নিয়ে যাই তোকে
মেঘের রাজ্যে , পড়িয়ে দি তোকে
তারার মালা, তোর সারা শরীরে মাখিয়ে
দি পূর্নিমা চাঁদের জোছনা i
আমি জানি তোকে নিয়ে আমার স্বপ্ন
কোনো দিনই সফল হবে না , কারণ
পাড়াতে আমাকে সবাই জানে গুন্ডা
মস্তান বলে, সবাই আমাকে সমীহ করে,
ভালোবেসে নয় ভয়ে i আমি বুঝি তুই
যতই আমাকে না দেখার ভান করে
স্কুলে যাস না কেন ঠিক দেখে নিস
আমি তোর জন্য চায়ের দোকানে
দাঁড়িয়ে আছি কিনা i জানি না আমাকে
দেখে তাচ্ছিল্যের হাসি হাসিস কিনা ,
হয়ত ভাবিস বামন হয়ে চাঁদের স্বপ্ন
দেখছি i আমি জানি এটা ভাবাই তোর
পক্ষে স্বাভাবিক i কিন্তু আমি যে
তোকে নিয়ে কতো স্বপ্ন দেখি । বন্ধুরা
বলে গুরু কি হয়েছে তোমার ? তোমার
চোখের দৃষ্টি কেমন কোমল হয়ে গেছে i
ওরাতো জানে না আমার এই দুটো চোখের
তারায় তোর মিষ্টি মুখটা সেটে গেছে i
একবার আমাকে ভালোবেসে দেখ, আমি
সব ছেড়ে দেবো, শুধু আমার চোখের পাতায়
হাত বুলিয়ে বোলিস আমি তোমার স্বপ্ন,
দেখো আমি এসেছি তোমার কাছে i
তোর স্কুল খুলে গেছে, যথারীতি আমি
চায়ের দোকানে দাঁড়িয়ে আছি বাইক এ
পা রেখে i ওইতো তুই বন্ধুদের সাথে আসছিস ,
স্কুলের গেটের সামনে হটাৎ থমকে দাড়ালি,
চায়ের দোকানের ছেলেটাকে হাত নেড়ে ডাকলি,
কি যেন দিলি ওর হাতে আর কি যেন বলে
হনহন করে ঢুকে গেলি স্কুলে i
দোকানের ছেলেটি ছুটে এসে আমার হাতে
ধরিয়ে দিল একটি চিরকুট, তোর লেখা ,
তাতে লেখা আমার খুব ভালো লাগে তোমার
দুরন্তপনা তোমার গুন্ডামি আর আমার জন্য
এত ভালবাসা i আজ আমাকে তোমার মোটর
বাইকে চড়াবে ? আমি স্কুল ছুটির পরে দাঁড়িয়ে
থাকবো বাইপাসের মোড়ে তোমার জন্য i
তোর কথা বারবার মনে পরে যায়
চোখের সামনে ভেসে ওঠে তোর মুখ,
ইচ্ছে করে ছুটে যাই তোর কাছে ,
কিন্তু তুইতো আমাকে চিনিস না i
আজ কাল তোকে দেখতে পাইনা
গরমের ছুটি চলছে তোদের স্কুলে i
কতো দিন দাঁড়িয়ে থেকেছি তোর
স্কুলের গেটের উল্টো দিকের চায়ের
দোকানে তোকে একবার দেখব বলে i
তুই যখন স্কুলের ইউনিফর্ম পরে
দু বিনুনি দুলিয়ে বন্ধুরের সাথে উচ্ছল
হয়ে স্কুলে ঢুকিস , আমার সারা শরীরে
তখন সুনামি আছড়ে পরে লন্ড ভন্ড
করে দেয় আমার মন আমার যৌবন i
মনে হয় এক ছুটে তোর হাত ধরে
হ্যাচকা টানে বসিয়ে নি আমার মোটর
বাইকে আর উড়িয়ে নিয়ে যাই তোকে
মেঘের রাজ্যে , পড়িয়ে দি তোকে
তারার মালা, তোর সারা শরীরে মাখিয়ে
দি পূর্নিমা চাঁদের জোছনা i
আমি জানি তোকে নিয়ে আমার স্বপ্ন
কোনো দিনই সফল হবে না , কারণ
পাড়াতে আমাকে সবাই জানে গুন্ডা
মস্তান বলে, সবাই আমাকে সমীহ করে,
ভালোবেসে নয় ভয়ে i আমি বুঝি তুই
যতই আমাকে না দেখার ভান করে
স্কুলে যাস না কেন ঠিক দেখে নিস
আমি তোর জন্য চায়ের দোকানে
দাঁড়িয়ে আছি কিনা i জানি না আমাকে
দেখে তাচ্ছিল্যের হাসি হাসিস কিনা ,
হয়ত ভাবিস বামন হয়ে চাঁদের স্বপ্ন
দেখছি i আমি জানি এটা ভাবাই তোর
পক্ষে স্বাভাবিক i কিন্তু আমি যে
তোকে নিয়ে কতো স্বপ্ন দেখি । বন্ধুরা
বলে গুরু কি হয়েছে তোমার ? তোমার
চোখের দৃষ্টি কেমন কোমল হয়ে গেছে i
ওরাতো জানে না আমার এই দুটো চোখের
তারায় তোর মিষ্টি মুখটা সেটে গেছে i
একবার আমাকে ভালোবেসে দেখ, আমি
সব ছেড়ে দেবো, শুধু আমার চোখের পাতায়
হাত বুলিয়ে বোলিস আমি তোমার স্বপ্ন,
দেখো আমি এসেছি তোমার কাছে i
তোর স্কুল খুলে গেছে, যথারীতি আমি
চায়ের দোকানে দাঁড়িয়ে আছি বাইক এ
পা রেখে i ওইতো তুই বন্ধুদের সাথে আসছিস ,
স্কুলের গেটের সামনে হটাৎ থমকে দাড়ালি,
চায়ের দোকানের ছেলেটাকে হাত নেড়ে ডাকলি,
কি যেন দিলি ওর হাতে আর কি যেন বলে
হনহন করে ঢুকে গেলি স্কুলে i
দোকানের ছেলেটি ছুটে এসে আমার হাতে
ধরিয়ে দিল একটি চিরকুট, তোর লেখা ,
তাতে লেখা আমার খুব ভালো লাগে তোমার
দুরন্তপনা তোমার গুন্ডামি আর আমার জন্য
এত ভালবাসা i আজ আমাকে তোমার মোটর
বাইকে চড়াবে ? আমি স্কুল ছুটির পরে দাঁড়িয়ে
থাকবো বাইপাসের মোড়ে তোমার জন্য i