আজকে একটা নতুন তথ্য জানলাম, আকাশের রঙ নাকি বেগুনী। যদিও রঙের সাথে আমার কোনও কিছুকে সম্পর্কিত করতে ইচ্ছে করে না। অর্থাৎ অশুভ-শুভ, ভাল মন্দ এরম কোনও ধারণা আসে না। তাও কেন যেন আকাশের রঙ বেগুনী শুনে এরকম একটা ধারণা মনের মধ্যে জন্মালো। আসলে ঘোরের মধ্যে থাকলে আমরা সেটাই চোখে দেখি যেটা দেখতে ইচ্ছে করে, সেটাই শুনতে পাই যেটা শুনতে ইচ্ছে করে। কতবার এরকম হয়েছে আমার গত ছমাসে যে ঢঙ করে একটা শব্দ বেজেছে ভেবেছি, আসলে বাজে নি। এমনকি ঘুমের মধ্যে স্বপ্নেও দেখেছি এরকম বিভিন্ন জিনিস। ঘুম থেকে উঠে পরে দেখি পরিবেশ একদমই ভিন্ন।
মাঝে মাঝে এটা পেরিস্কোপ কিনতে ইচ্ছে করে। যেটা কান কিংবা নাক অথবা চোখ দিয়ে মগজ অবধি যাবে, আমার মগজের একটা স্ন্যাপ নিতে পারলে ভাল হত। কত কি ভেজে যাচ্ছে এটা, মাঝে মাঝে মনে হয় গরম হয়ে গেছে। কিন্তু কই, নিশ্বাসের সাথে তো ধোঁয়া বের হয় না। মগজে বেয়ারিং থাকে নাকি? কি ঘোরে মাথার ভেতর? বনবন শব্দ হয়। তুমি ঘোরো? স্কেটিং শু পড়ে...
মাথা ভাঙার স্বভাব ছিল বলে পেন্সিল ফেলে দিয়েছি বহু বছর আগেই। বলপয়েন্টন এর কলম প্রিয় ছিল। কিন্তু হাত ফস্কে কলমের বল পড়ে যায় আমার। বল হারানো স্বভাব যাবে না হয়তো কোনও দিন। কি বোর্ডে লিখতে গেলে হয়তো বলবে ফাংশন সাপোর্ট করবে না। বলা তো ছেড়েই দিয়েছি। জোড় করে চোখ বন্ধ করে রাখা যায়, কিন্তু কান বন্ধ করা যায় না কিনা তাই বলি না। খাতার ভাজে ভাজে হাতের ময়লা বসে যেতে পারে। কথায় ময়লা থাকে না। তাও খাতাই ভাল। লিখতে না পারলে দোষ সব বুধোর ঘাড়ে। আমি নিষ্পাপ।
ননসেন্স পড়ে নন্সেন্স বললে বুঝতে হবে জঘন্য। নন্সেন্স পড়ে বুঝে ফেললেই সেটা আসল। ননসেন্স কিন্তু আসলে নন্সেন্স নয়। কিন্তু সেন্স না থাকলেই ননসেন্স।
হিব্রুর প্রতি প্রচন্ড ভালবাসা থেকে একরকম জোড় করে এটার প্রতি বিতৃষ্ণা জন্মিয়েছি। থাকুক না একটি ভাষা, না বুঝলে বলে দেব হিব্রু বলছে। এই যে ভালবাসা থেকে বিতৃষ্ণা জন্মানোর একটা প্রচেষ্টা, তাও ফিরে ফিরে সেই ভালবাসায় এসে একটু ঘুড়ে কাঁটা ঘুড়ি গোত্তা খেয়ে উড়ে উড়ে অনেক দূরে কোথাও সরে গিয়ে ভেসে পড়ে এটার থেকেও বের হব না কিন্তু। চলুক না।
নিউটন অবাক হয়েছিল, কোনও কিছু উপরে ছুড়ে মারলে নিজের কাছে ফিরে আসে। পশ্চিমারা বিশ্বস্ততার প্রতীক কুকুরকে দিয়েও রপ্ত করালো কিছুকে দূরে ছূড়ে দিয়ে সেটা ফিরিয়ে আনা, অস্ট্রেলিয়ানদের বুমেরাঙ আবিষ্কার কিংবা প্রাচীণ কাল থেকে চিঠি আদান প্রদানের গুরুত্বপূর্ণ দ্বায়িত্ব ফেলে নিছক বিনোদনের জন্য দূরে পায়রা ছেড়ে ফিরিয়ে আনছে লোকে। এটার আনন্দ অন্য রকম। যে ফিরে আসে সেও আনন্দ পায় নিশ্চয়ই, তাই ফিরে আসে। ফিরে আসে হ্যালির ধুমকেতুও, প্রতি ছিয়াত্তর বছর পর পর।
ফিরে আসে বিকেল-বসন্ত, ফিরে আসি আমিও, সবসময়।
বহুদিন হল শনিবার ফিরে আসে না।
কাঁটা ঘায়ে নুনের ছিটে থেকে কাঁটা ঘুড়িতে বৃষ্টির ফোঁটা নিশ্চিহ্নতার সূচনা করলেও কঙ্কাল রূপে থেকে যায় বেতের শলাকা।
কুয়াশার ভেজা গন্ধ নিই নি বহুদিন। শীত না লাগলেও চোখের পাতা শিরশির করে উঠলে বুঝতে পারি, তোমাকে খুঁজছি আমি।
বহুদিনের ঝগড়া চলছে আমার। যেখানে ঝগড়া চলে সেখানে আমি ফিরে যাই না। নেশা একটাই চলছে, চলুক।পাক্কা নেশাখোরের মাঝে মাঝে ডোজ না পেলে একটু তো রক্তচাপ বাড়েই। এতে এতো দুশ্চিন্তার কি আছে!
মাঝে মাঝে এটা পেরিস্কোপ কিনতে ইচ্ছে করে। যেটা কান কিংবা নাক অথবা চোখ দিয়ে মগজ অবধি যাবে, আমার মগজের একটা স্ন্যাপ নিতে পারলে ভাল হত। কত কি ভেজে যাচ্ছে এটা, মাঝে মাঝে মনে হয় গরম হয়ে গেছে। কিন্তু কই, নিশ্বাসের সাথে তো ধোঁয়া বের হয় না। মগজে বেয়ারিং থাকে নাকি? কি ঘোরে মাথার ভেতর? বনবন শব্দ হয়। তুমি ঘোরো? স্কেটিং শু পড়ে...
মাথা ভাঙার স্বভাব ছিল বলে পেন্সিল ফেলে দিয়েছি বহু বছর আগেই। বলপয়েন্টন এর কলম প্রিয় ছিল। কিন্তু হাত ফস্কে কলমের বল পড়ে যায় আমার। বল হারানো স্বভাব যাবে না হয়তো কোনও দিন। কি বোর্ডে লিখতে গেলে হয়তো বলবে ফাংশন সাপোর্ট করবে না। বলা তো ছেড়েই দিয়েছি। জোড় করে চোখ বন্ধ করে রাখা যায়, কিন্তু কান বন্ধ করা যায় না কিনা তাই বলি না। খাতার ভাজে ভাজে হাতের ময়লা বসে যেতে পারে। কথায় ময়লা থাকে না। তাও খাতাই ভাল। লিখতে না পারলে দোষ সব বুধোর ঘাড়ে। আমি নিষ্পাপ।
ননসেন্স পড়ে নন্সেন্স বললে বুঝতে হবে জঘন্য। নন্সেন্স পড়ে বুঝে ফেললেই সেটা আসল। ননসেন্স কিন্তু আসলে নন্সেন্স নয়। কিন্তু সেন্স না থাকলেই ননসেন্স।
হিব্রুর প্রতি প্রচন্ড ভালবাসা থেকে একরকম জোড় করে এটার প্রতি বিতৃষ্ণা জন্মিয়েছি। থাকুক না একটি ভাষা, না বুঝলে বলে দেব হিব্রু বলছে। এই যে ভালবাসা থেকে বিতৃষ্ণা জন্মানোর একটা প্রচেষ্টা, তাও ফিরে ফিরে সেই ভালবাসায় এসে একটু ঘুড়ে কাঁটা ঘুড়ি গোত্তা খেয়ে উড়ে উড়ে অনেক দূরে কোথাও সরে গিয়ে ভেসে পড়ে এটার থেকেও বের হব না কিন্তু। চলুক না।
নিউটন অবাক হয়েছিল, কোনও কিছু উপরে ছুড়ে মারলে নিজের কাছে ফিরে আসে। পশ্চিমারা বিশ্বস্ততার প্রতীক কুকুরকে দিয়েও রপ্ত করালো কিছুকে দূরে ছূড়ে দিয়ে সেটা ফিরিয়ে আনা, অস্ট্রেলিয়ানদের বুমেরাঙ আবিষ্কার কিংবা প্রাচীণ কাল থেকে চিঠি আদান প্রদানের গুরুত্বপূর্ণ দ্বায়িত্ব ফেলে নিছক বিনোদনের জন্য দূরে পায়রা ছেড়ে ফিরিয়ে আনছে লোকে। এটার আনন্দ অন্য রকম। যে ফিরে আসে সেও আনন্দ পায় নিশ্চয়ই, তাই ফিরে আসে। ফিরে আসে হ্যালির ধুমকেতুও, প্রতি ছিয়াত্তর বছর পর পর।
ফিরে আসে বিকেল-বসন্ত, ফিরে আসি আমিও, সবসময়।
বহুদিন হল শনিবার ফিরে আসে না।
কাঁটা ঘায়ে নুনের ছিটে থেকে কাঁটা ঘুড়িতে বৃষ্টির ফোঁটা নিশ্চিহ্নতার সূচনা করলেও কঙ্কাল রূপে থেকে যায় বেতের শলাকা।
কুয়াশার ভেজা গন্ধ নিই নি বহুদিন। শীত না লাগলেও চোখের পাতা শিরশির করে উঠলে বুঝতে পারি, তোমাকে খুঁজছি আমি।
বহুদিনের ঝগড়া চলছে আমার। যেখানে ঝগড়া চলে সেখানে আমি ফিরে যাই না। নেশা একটাই চলছে, চলুক।পাক্কা নেশাখোরের মাঝে মাঝে ডোজ না পেলে একটু তো রক্তচাপ বাড়েই। এতে এতো দুশ্চিন্তার কি আছে!