Bose Arun
Favoured Frenzy
***** শিবানী *****
তা প্রায় পনেরো বছর হয়ে গেলো,আমার জামাই বাবু দিলিপদা তখন কলকাতা আকাশবাণীর রেগুলার নাটকের আর্টিস্ট। এমনিতে মিনিস্ট্রি অফ কালচারাল এফেয়ার এন্ড টুরিজিম
ডিপার্টমেন্ট এর বড় অফিসার। এক দিন হটাৎ আমাকে জিগ্যেস করলো, তুই শিবানীকে চিনিস? শিবানী অধিকারী? কত কত দিন বাদে নামটা শুনে কেমন যেন
চমকে উঠেছিলাম। আমি উলটে জিগ্যেস করেছিলাম শিবানীকে আপনি চিনলেন কি করে। শুনলাম দিলিপদা যা বললো, এর মধ্যে একদিন আকাশবাণীতে নাটকের
রিহার্সাল সেরে বাইরে ট্যাক্সির জন্য দাঁড়িয়েছিল, পাশেই আকাশবানীর চিফ লাইব্রেরিয়ান শিবানী, দিলিপদার মুখচেনা, সে ও কনভেন্স এর অপেক্ষায় দাঁড়িয়েছিল। হটাৎ দিলিপদাকে জিগ্যেস করেছিলো আপনিতো দিলিপ রুদ্র? নীলের জামাইবাবু? আমি নীলের বান্ধবী
শিবানী অধিকারী, অবশ্য অনেক অনেক দিন আগের বন্ধু আমরা। অনেক দিন বাদে শিবানীর নাম শুনে
মনের এ্যালবামের একটা ছবি চোখের সামনে ভেসে উঠলো। মিষ্টি একটি মেয়ের মুখ। টানা টানা মায়াবী দুষ্টু
দুটো চোখ আমার দিকে তাকিয়ে যেন বলছে, কি হলো ভুলে গেলি আমাকে? অনেক দিন আগের কথা, আমার
মেজদি একটি গার্লস স্কুলের টিচার। বেলেঘাটায় মেজদির কোচিং এর খুব নাম ছিল। শিবানী মেজদির কাছে কোচিং এ পড়তো। আমি তখন ইঞ্জিনিয়ারিং পাশ করে নিজের একটা ফার্ম শুরু করেছি, সদ্য যুবক, অনেক কিছু করার স্বপ্ন দুচোখে, তারি সংগে রঙিন মনে রঙিন রঙিন প্রজাপতির আকর্ষণ উপেক্ষা করতে পারিনা। একদিন আমাকে মেজদি শিবানীর সাথে পরিচয় করিয়ে
দিয়েছিল। স্মার্ট মেয়ে, চোখে মুখে কথা বলে। দেখতেও দারুন, মুখের দিকে একবার তাকালে চোখ ফেরানো
যায় না, তার ওপর আমার মত এক জন সেনসেটিভ মনের ছেলে যদি হয়। সুন্দরী মেয়ে দেখলেই কেমন
আটকে যাই। বলতে নেই আমিও কিন্তু খারাপ দেখতে ছিলাম না, লক্ষ্য করে দেখেছি মেয়েরাও আড় চোখে আমার দিকে তাকাত, ভালোই লাগতো কেমন যেন নিজেকে হিরো হিরো মনে হতো।
এক দিন সি আই টি ক্রসিং এ দাঁড়িয়ে আছি,দেখি শিবানী এক বান্ধবীর সাথে আসছে, কাছাকাছি আসতেই আমাকে দেখে দাঁড়িয়ে গেলো। কাছে এসে বন্ধুকে বললো রমা তুই যা আমি পরে যাচ্ছি। তারপর আমার মুখের দিকে তাকিয়ে বললো, তোমার কথা কয়েক দিন হয় কেন জানি খুব মনে হচ্ছিল, দেখো কেমন দেখা হয়ে গেলো। প্রথম দিনই ওর মুখে তুমি শুনে বুঝলাম ও হয় খুব চালাক মেয়ে নয়তো খুবই সরল সাদা
সিধে একটি মেয়ে। সেদিন আমরা দুজন অনেকটা সময় একসাথে কাটিয়েছিলাম। তারপর থেকে প্রায়ই আমাদের দেখা হত, একসাথে ঘুরে বেড়াতাম, আস্তে আস্তে আমাদের দুজনের বন্ধুত্ব এত সহজ আর সুন্দর
হয়ে গিয়েছিল যে আমরা দুজনে তুমি থেকে কখন যে তুই হয়ে গিয়েছিলাম বুঝতেও পারিনি। এই ভাবে দিন
কেটে যাচ্ছিল, আমি আমার বিজনেসে খুবই বিজি হয়ে পরছিলাম, শিবানীও তত দিনে গ্র্যাজুয়েশন কম্পলিট করে লাইব্রেরিয়ানশিপটাও করে নিয়েছে। এক দিন হটাৎ আমাকে বললো, নীল আমি একটা চাকরী
পেয়েছি জুনিয়ার লাইব্রেরিয়ানের, প্রথম পোস্টিং শিলচর রেডিও স্টেশন। কাল বাদে পরশু চলে যাবরে,বলে আমার হাত দুটো ধরে বলেছিল, মনে
রাখবিতো আমাকে? চোখ দুটো ছলছল করছিলো, আমারও চোখ দুটো জলে ভরে গিয়েছিল। কত দিনের
বন্ধুত্ব। আজও ভাবি শিবানীর সাথে আমার কি রিলেশন ছিল, প্রেম প্রীতি ভালোবাসা বন্ধুত্ব সব মিলিয়ে একটা
মিষ্টি মিক্সড ফ্র্যাগনেন্স ছিলো আমাদের সম্পর্কে।
শিবানী শিলাচর চলে যাওয়ার পর তিনটে বছর কেটে গেছে।আমি এখন একজন সাকসেসফুল বিজনেসম্যান। এরই মধ্যে আমার জীবনে লালিমা ( ঝাপু) এসে গেছে।
পুরোদমে প্রেম করছি আমরা দুজনে। আসলে আমার মনটা এমন একটা ম্যানেটিক ফিল্ড এর মধ্যে থাকে যে
একটা মিষ্টি মেয়ের প্রেম না পেলে জীবনটাই কেমন পানসে মনে হয়। শিবানীর কথা ধীরে ধীরে ভুলেই
গিয়েছিলাম। একদিন রাত দশটা বাজে ঘরের ল্যান্ডফোনটা বেঁজে উঠলো। হ্যালো বলতেই এক্সাইটেড
একটি মেয়ের গলা, কিরে নীল কেমন আছিস? বলতো আমি কে? বলতে হোলো না কে, আমার মনের গহীন
থেকে সেতারের সপ্ত সুরের মত একটি টোন আমাকে বলে দিলো, শিবানী। বললো অনেক কথা জমে আছে, কাল মেট্রো সিনেমার সামনে সন্ধ্যা ছটার সময় থাকিস, আমি আসবো, দেখা হবে। গিয়েছিলাম মেট্রোর সামনে,
সাড়ে ছটার সময় শিবানী এলো, একটা পিংক কালারের শাড়ি পরা, ম্যাচিং ব্ল্যাউজ,কপালে একটা লাল টিপ
চোখে হাল্কা আই লাইনার, আর মিষ্টি ঠোঁট দুটোতে লাইট লিপস্টিক আর কাধে ব্রাউন কালারের লেদার ব্যাগ।আরো সুন্দরী হয়েছে দেখতে, একটু বালকি তাতে ওকে আরো সুন্দরী লাগছে। এসেই আমার হাত দুটো
ধরে উচ্ছ্বল একটা ঝরনার মতো বললো, উফ কত দিন বাদে তোকে দেখছি। তুইতো একদম হ্যান্ডসাম ম্যান হয়ে গেছিস। সেদিন আমরা দুজন মেট্রোর পাশেই একটা কফি শপের কেবিনে বসে ছিলাম। শুনলাম শিলচরের রেডিও স্টেশনের একটি পার্মানেন্ট স্টাফ মিউজিসিয়ান ছেলের সাথে ওর এ্যাফেয়ার চলছে, ওরা দুজন ঠিক
করেছে বিয়ে করবে। তাই অনেক কাঠখড় পুড়িয়ে দুজনেই কলকাতা আকাশবাণীতে ট্র্যান্সফার হতে
পেরেছে।দুটো কফির অর্ডার নিয়ে গেছ বেয়ারা,দেখলাম শিবানী ওর হাতে একটা পঞ্চাশ টাকার নোট গুজে দিলো। বুঝলাম বেয়ারা অনেক্ষণ আর আসবে না।
আমার গা ঘেষে বসে শিবানী আমার মুখটাকে দুহাতে ধরে অনেক্ষণ কি জানি দেখতে দেখতে বললো, কোনো
দিন কিছু চাইনি, আজ কিছু চাইলে দিবি? আরতো কিছু চাইবো না।সামনের উইকেই আমরা রেজিস্ট্রি করে বিয়ে করছি। আমি অবাক হয়ে ওর ছলছল চোখের দিকে তাকিয়ে বললাম, বল তুই যা চাইবি আমি তোকে তাই দেবো। আমাকে দুহাতে জড়িয়ে ধোরে কানের কাছে মুখ
নিয়ে ফিসফিস করে বললো, আমাকে আদর কর,অনেক আদর যে স্মৃতি আমার সারা জীবন মনে থাকবে। তার পরের আধঘণ্টা সেই কফিশপের পর্দা ঢাকা কেবিনে কি হয়েছিল সেটা এখানে লিখলে নির্ঘাত সেন্সর বোর্ডের কাঁচির পাল্লায় পরতে হবে অথবা আমার এই লেখাটা " এ "সার্টিফিকেটে ছাপা হবে।
****
তা প্রায় পনেরো বছর হয়ে গেলো,আমার জামাই বাবু দিলিপদা তখন কলকাতা আকাশবাণীর রেগুলার নাটকের আর্টিস্ট। এমনিতে মিনিস্ট্রি অফ কালচারাল এফেয়ার এন্ড টুরিজিম
ডিপার্টমেন্ট এর বড় অফিসার। এক দিন হটাৎ আমাকে জিগ্যেস করলো, তুই শিবানীকে চিনিস? শিবানী অধিকারী? কত কত দিন বাদে নামটা শুনে কেমন যেন
চমকে উঠেছিলাম। আমি উলটে জিগ্যেস করেছিলাম শিবানীকে আপনি চিনলেন কি করে। শুনলাম দিলিপদা যা বললো, এর মধ্যে একদিন আকাশবাণীতে নাটকের
রিহার্সাল সেরে বাইরে ট্যাক্সির জন্য দাঁড়িয়েছিল, পাশেই আকাশবানীর চিফ লাইব্রেরিয়ান শিবানী, দিলিপদার মুখচেনা, সে ও কনভেন্স এর অপেক্ষায় দাঁড়িয়েছিল। হটাৎ দিলিপদাকে জিগ্যেস করেছিলো আপনিতো দিলিপ রুদ্র? নীলের জামাইবাবু? আমি নীলের বান্ধবী
শিবানী অধিকারী, অবশ্য অনেক অনেক দিন আগের বন্ধু আমরা। অনেক দিন বাদে শিবানীর নাম শুনে
মনের এ্যালবামের একটা ছবি চোখের সামনে ভেসে উঠলো। মিষ্টি একটি মেয়ের মুখ। টানা টানা মায়াবী দুষ্টু
দুটো চোখ আমার দিকে তাকিয়ে যেন বলছে, কি হলো ভুলে গেলি আমাকে? অনেক দিন আগের কথা, আমার
মেজদি একটি গার্লস স্কুলের টিচার। বেলেঘাটায় মেজদির কোচিং এর খুব নাম ছিল। শিবানী মেজদির কাছে কোচিং এ পড়তো। আমি তখন ইঞ্জিনিয়ারিং পাশ করে নিজের একটা ফার্ম শুরু করেছি, সদ্য যুবক, অনেক কিছু করার স্বপ্ন দুচোখে, তারি সংগে রঙিন মনে রঙিন রঙিন প্রজাপতির আকর্ষণ উপেক্ষা করতে পারিনা। একদিন আমাকে মেজদি শিবানীর সাথে পরিচয় করিয়ে
দিয়েছিল। স্মার্ট মেয়ে, চোখে মুখে কথা বলে। দেখতেও দারুন, মুখের দিকে একবার তাকালে চোখ ফেরানো
যায় না, তার ওপর আমার মত এক জন সেনসেটিভ মনের ছেলে যদি হয়। সুন্দরী মেয়ে দেখলেই কেমন
আটকে যাই। বলতে নেই আমিও কিন্তু খারাপ দেখতে ছিলাম না, লক্ষ্য করে দেখেছি মেয়েরাও আড় চোখে আমার দিকে তাকাত, ভালোই লাগতো কেমন যেন নিজেকে হিরো হিরো মনে হতো।
এক দিন সি আই টি ক্রসিং এ দাঁড়িয়ে আছি,দেখি শিবানী এক বান্ধবীর সাথে আসছে, কাছাকাছি আসতেই আমাকে দেখে দাঁড়িয়ে গেলো। কাছে এসে বন্ধুকে বললো রমা তুই যা আমি পরে যাচ্ছি। তারপর আমার মুখের দিকে তাকিয়ে বললো, তোমার কথা কয়েক দিন হয় কেন জানি খুব মনে হচ্ছিল, দেখো কেমন দেখা হয়ে গেলো। প্রথম দিনই ওর মুখে তুমি শুনে বুঝলাম ও হয় খুব চালাক মেয়ে নয়তো খুবই সরল সাদা
সিধে একটি মেয়ে। সেদিন আমরা দুজন অনেকটা সময় একসাথে কাটিয়েছিলাম। তারপর থেকে প্রায়ই আমাদের দেখা হত, একসাথে ঘুরে বেড়াতাম, আস্তে আস্তে আমাদের দুজনের বন্ধুত্ব এত সহজ আর সুন্দর
হয়ে গিয়েছিল যে আমরা দুজনে তুমি থেকে কখন যে তুই হয়ে গিয়েছিলাম বুঝতেও পারিনি। এই ভাবে দিন
কেটে যাচ্ছিল, আমি আমার বিজনেসে খুবই বিজি হয়ে পরছিলাম, শিবানীও তত দিনে গ্র্যাজুয়েশন কম্পলিট করে লাইব্রেরিয়ানশিপটাও করে নিয়েছে। এক দিন হটাৎ আমাকে বললো, নীল আমি একটা চাকরী
পেয়েছি জুনিয়ার লাইব্রেরিয়ানের, প্রথম পোস্টিং শিলচর রেডিও স্টেশন। কাল বাদে পরশু চলে যাবরে,বলে আমার হাত দুটো ধরে বলেছিল, মনে
রাখবিতো আমাকে? চোখ দুটো ছলছল করছিলো, আমারও চোখ দুটো জলে ভরে গিয়েছিল। কত দিনের
বন্ধুত্ব। আজও ভাবি শিবানীর সাথে আমার কি রিলেশন ছিল, প্রেম প্রীতি ভালোবাসা বন্ধুত্ব সব মিলিয়ে একটা
মিষ্টি মিক্সড ফ্র্যাগনেন্স ছিলো আমাদের সম্পর্কে।
শিবানী শিলাচর চলে যাওয়ার পর তিনটে বছর কেটে গেছে।আমি এখন একজন সাকসেসফুল বিজনেসম্যান। এরই মধ্যে আমার জীবনে লালিমা ( ঝাপু) এসে গেছে।
পুরোদমে প্রেম করছি আমরা দুজনে। আসলে আমার মনটা এমন একটা ম্যানেটিক ফিল্ড এর মধ্যে থাকে যে
একটা মিষ্টি মেয়ের প্রেম না পেলে জীবনটাই কেমন পানসে মনে হয়। শিবানীর কথা ধীরে ধীরে ভুলেই
গিয়েছিলাম। একদিন রাত দশটা বাজে ঘরের ল্যান্ডফোনটা বেঁজে উঠলো। হ্যালো বলতেই এক্সাইটেড
একটি মেয়ের গলা, কিরে নীল কেমন আছিস? বলতো আমি কে? বলতে হোলো না কে, আমার মনের গহীন
থেকে সেতারের সপ্ত সুরের মত একটি টোন আমাকে বলে দিলো, শিবানী। বললো অনেক কথা জমে আছে, কাল মেট্রো সিনেমার সামনে সন্ধ্যা ছটার সময় থাকিস, আমি আসবো, দেখা হবে। গিয়েছিলাম মেট্রোর সামনে,
সাড়ে ছটার সময় শিবানী এলো, একটা পিংক কালারের শাড়ি পরা, ম্যাচিং ব্ল্যাউজ,কপালে একটা লাল টিপ
চোখে হাল্কা আই লাইনার, আর মিষ্টি ঠোঁট দুটোতে লাইট লিপস্টিক আর কাধে ব্রাউন কালারের লেদার ব্যাগ।আরো সুন্দরী হয়েছে দেখতে, একটু বালকি তাতে ওকে আরো সুন্দরী লাগছে। এসেই আমার হাত দুটো
ধরে উচ্ছ্বল একটা ঝরনার মতো বললো, উফ কত দিন বাদে তোকে দেখছি। তুইতো একদম হ্যান্ডসাম ম্যান হয়ে গেছিস। সেদিন আমরা দুজন মেট্রোর পাশেই একটা কফি শপের কেবিনে বসে ছিলাম। শুনলাম শিলচরের রেডিও স্টেশনের একটি পার্মানেন্ট স্টাফ মিউজিসিয়ান ছেলের সাথে ওর এ্যাফেয়ার চলছে, ওরা দুজন ঠিক
করেছে বিয়ে করবে। তাই অনেক কাঠখড় পুড়িয়ে দুজনেই কলকাতা আকাশবাণীতে ট্র্যান্সফার হতে
পেরেছে।দুটো কফির অর্ডার নিয়ে গেছ বেয়ারা,দেখলাম শিবানী ওর হাতে একটা পঞ্চাশ টাকার নোট গুজে দিলো। বুঝলাম বেয়ারা অনেক্ষণ আর আসবে না।
আমার গা ঘেষে বসে শিবানী আমার মুখটাকে দুহাতে ধরে অনেক্ষণ কি জানি দেখতে দেখতে বললো, কোনো
দিন কিছু চাইনি, আজ কিছু চাইলে দিবি? আরতো কিছু চাইবো না।সামনের উইকেই আমরা রেজিস্ট্রি করে বিয়ে করছি। আমি অবাক হয়ে ওর ছলছল চোখের দিকে তাকিয়ে বললাম, বল তুই যা চাইবি আমি তোকে তাই দেবো। আমাকে দুহাতে জড়িয়ে ধোরে কানের কাছে মুখ
নিয়ে ফিসফিস করে বললো, আমাকে আদর কর,অনেক আদর যে স্মৃতি আমার সারা জীবন মনে থাকবে। তার পরের আধঘণ্টা সেই কফিশপের পর্দা ঢাকা কেবিনে কি হয়েছিল সেটা এখানে লিখলে নির্ঘাত সেন্সর বোর্ডের কাঁচির পাল্লায় পরতে হবে অথবা আমার এই লেখাটা " এ "সার্টিফিকেটে ছাপা হবে।
****