• We kindly request chatzozo forum members to follow forum rules to avoid getting a temporary suspension. Do not use non-English languages in the International Sex Chat Discussion section. This section is mainly created for everyone who uses English as their communication language.

আমার কলেজবেলা (দ্বিতীয় এবং শেষ পর্ব)

raka_moon

Newbie
01FrontPage copy2.jpg






বাড়ি চলে এলাম। রাত্রে একা একা শুয়ে জয় এর বদলে জিস এর মুখটা ভেসে উঠলো মনের মধ্যে, বারবার সরাতে চাইলেও সরছে না। সত্যি, ছেলেটা কী যেন, অন্য ছেলেদের মতো আড়চোখে দেখে না,একেবারে সরাসরি তাকায়। ওর চোখে চোখ আটকে গেলে আবার সরানো মুসকিল। মাঝে মাঝেই যেন আমার কানে বাজছে "রাকা, you are awesome, তুমি অসাধারণ"। অদ্ভুত নেশা ধরানো voice যেন।

পরের দিন হঠাৎ মামার বাড়ি চলে যেতে হল, Invitation ছিল একটা, তাড়াহুড়া করে 2দিন পরেই ফিরে এলাম, তার পরদিনই College Social, জয় এর সাথে কথা আছে কাজেই ওই দিনটা miss করা যায় না।

একটা দারুন sexy sleeveless পাঞ্জাবী select করে রেখেছিলাম Social এর জন্যে। সকাল থেকে নানাভাবে তৈরী হচ্ছিলাম, sleeveless পরবো বলে hair remover use করলাম। অবশেষে সেজেগুজে College এ হাজির হলাম। সিনা,পার্থ,জয় সবাই হাজির আমার আগেই। শুধু মজা করলেই হবে না, প্রত্যেকের উপরে কাজের ভার দেওয়া আছে। জয়,পার্থ,সিনার duty পড়েছে stage সাজানোর কাজে,আর আমার উপর ভার পড়েছে green room গোছানোর। একটু অসন্তুষ্ট হলেও নিজের দায়িত্ব পালন করার জন্যে গেলাম green room এ।

“আরে, রাকা! এতোদিন কোথায় ছিলে?”- তাকিয়ে দেখি জিস, “ ওহ! আজ কী লাগছে তোমাকে! You are so sexy!”

মামাবাড়িতে জিসকে মনে পড়েনি একবারও। এখন ওকে দেখে আবার সব মনে পড়ে গেল। অদ্ভুত তাকানো ছেলেটার! এতো সোজাসুজি আমার চোখে চোখ মিলিয়ে দিল যে আমি চোখ সরাতেই পারছি না! খুব অস্বস্তি হচ্ছে।

“Feel free রাকা।“ বলে আমার খুব কাছে এসে অদ্ভুতভাবে handshake করল জিস। আমিও সৌজন্যমূলক হাসি হাসলাম। বললাম, “তুমি ভালো আছো?”



“তুমি আমার যত কাছে থাকবে, আমি তত ভালো থাকবো।“ বলতে বলতে আমার খুব কাছে এসে আমার দু কাঁধে হাত রাখল জিস, আমি কিছু বোঝার আগেই। ও এতোটাই কাছে যে আমি একটু নড়লেই আমার nipple ওর chest এ ঘষা খাবে। ইশশশ... জয় যদি চলে আসে কী ভাববে? হ্যাঁ, ঠিক এই কথাটাই আমার মাথায় এল সেই মূহূর্তে।

“ভয় নেই রাকা, কেউ আসবে না, আজ তুমি শুধু আমার।“



জিস এর কাছে ধরা পড়ে গিয়ে আমি একেবারে লজ্জায় লাল। ছিঃ, জিস আমাকে কী ভাবছে!

তারপরেই জিস হঠাৎ অন্য mood এ। খুব serious ভাবে কাজ নিয়ে আলোচনা করতে লাগলো। আমাকে motivate করতে লাগলো যাতে আমি green room এর কাজটা খুব ভালোভাবে করি আর stage decoration এর চাইতে green room decoration যেন better হয়। জিস এর friendly mood টা ভীষণ ভালো লাগলো আমার। আমিও সত্যি সত্যি যে কোন কাজ মন দিয়ে ভালোভাবেই করতে চাই। কিছু papper cuttings, কিছু ফুল, সুতো, দড়ি, gum এই হল আমাদের সম্বল। জিস একটা সাদা কাগজে drawing করে ওর plan টা বোঝালো আমাকে। সত্যি, ভীষণ artistic planning করেছে ও। আমি বললাম যে এর plan দারুন লেগেছে আমার। জিস ভীষণ খুশী হয়ে আমাকে জড়িয়ে ধরে hug করল। ও এতো spontaneously আমাকে hug করল যে আমি বোঝার আগেই সবকিছু হয়ে গেল। একটা পুরুষ একটা মেয়েকে বুকে জড়িয়ে ধরলে মেয়েটা indifferent থাকতে পারে কি? আমিও পারছিলাম না, কিন্তু জিস এর কোন change দেখলাম না। তার মানে জিস আমার চাইতে অনেক open minded, এবার থেকে আমাকে সাবধান থাকতে হবে যাতে জিস আমাকে mean minded না ভেবে ফেলে।



এরপর থেকে আমি বেশ freely জিস এর সাথে interact করতে লাগলাম। আমার অস্বস্তি কেটে গেল। সত্যি ছেলেটা খুব friendly, আমার মনেই হচ্ছিল না যে কোন অল্প পরিচিত ছেলের সাথে কাজ করছি।



একটা সমস্যা দেখা গেল। টেবিল বা কোন উঁচু জিনিস ছিল না ওখানে। কতকগুলো জিনিস একটু উঁচুতে mount করার দরকার। আমি জিসকে বললাম, “তুমি stage থেকে একটা টেবিল নিয়ে এস।“



জিস বলল, “একটা alternate উপায় আছে, আমি যদি তোমাকে তুলে ধরি তুমি ওগুলো আটকিয়ে দিতে পারবে না?”

মনের মধ্যে একটা অস্বস্তি হল দৃশ্যটা কল্পনা করে। আমি বললাম, “না, টেবিল হলেই ভালো হবে।“

জিস বলল, “তুমি বলছো যখন একবার try করা যায়, কিন্তু আমার মনে হয় ওরা help করবে না।“

জয় আমাকে help করবে না? তাই হয় নাকি? আমার বিশ্বাস হল না। বললাম, “চলো আমিও যাই।“



আমরা stage এর দিকে গেলাম। একটু দূর থেকেই দেখতে পেলাম টেবিলের উপরে দাঁড়িয়ে জয় সিনার কোমর জড়িয়ে তুলে ধরেছে আরো ঊঁচুতে, আর সিনা stage এর সিলিং এ design করা কাগজ আটকাচ্ছে। আমি লক্ষ্য করছিলাম অন্য জিনিস, সিনা প্রায় জয়ের বাঁ কাঁধে বসে আর জয়ের হাতদুটো সিনার বুকের ঠিক নীচে পেট জড়িয়ে ধরে আছে।

প্রচন্ড একটা রাগ, jelousy, অভিমান মেশানো অনুভুতি আমার মনে। কথা বলতেই ইচ্ছে করছিল না। আমাদের দেখে সিনা এক লাফ দিয়ে নেমে পড়ল। আমি স্পষ্ট লক্ষ্য করলাম সিনা নামার সময় জয়ের হাত সিনার বুকদুটোকে ভালো করে brush করে গেল মূহূর্তের জন্যে।



জিস জিজ্ঞেস করল, “পার্থ কোথায়?”

জয় বলল, “বাজারে গেছে কিছু জিনিসপত্র আনতে।“

তারপরে জিস বলল কেন আমরা এসেছি। জয় অনেক কথা বলল কিন্তু তার অর্থ একটাই যে ওদের অনেক কাজ বাকি, এখন টেবিল দেওয়া সম্ভব নয়।

জিস আরো অনুরোধ করতে যাচ্ছিল, কিন্তু আমি পিছন থেকে ওর shirt ধরে টানলাম। জিস বুঝতে পারল আমার ইশারা। আমরা চলে এলাম।

ফিরে এসে জিস বলল, “এখন উপায়?”

আমি বললাম, “তোমার alternate way আছে তো!”

জিসের চোখ দুটো উজ্জ্বল হয়ে উঠল, উচ্ছাসের সাথে বলল, “কী ভাগ্য আমার, যেদিন থেকে তোমাকে দেখেছি সেদিন থেকে ভেবে আসছি তোমাকে তুলতে না পারলে জীবনটাই বৃথা। তোমাকে এত তাড়াতাড়ি তুলতে পারবো ভাবতে পারিনি কিন্তু!”

জিসের দ্ব্যর্থবোধক কথা আর বলার style খুব ভালো লাগল, মনটা হঠাৎ ভালো হয়ে গেল। আমি হেসে উঠে কৃত্রিম রাগ দেখিয়ে চোখ পাকালাম। জিস এ সাথে সাথে কান ধরার ভঙ্গী করল। জিস এর উপস্থিতির অস্বস্তি আগেই অনেকটা কেটে গিয়েছিল, এবার ওর উপস্থিতি ভীষণ pleasant লাগতে লাগল আর নিজেকে খুব free feel করতে লাগলাম। একটা কথা ভাবছিলাম, জিস ভীষণ স্পষ্টবাদী, আমার প্রতি ওর মনোভাব, ওর কামনা এক মূহূর্তের জন্যেও গোপন করছে না ও।

জিস বেশ শক্তিশালী। দুহাতে আমার কোমর ধরে খুব সহজে তুলে ফেলল আমাকে। দ্বিতীয়বার বা তৃতীয়বার আমি খেয়াল করলাম আমাকে তুলতে গিয়ে জিস এর দুটো হাতই আমার টপ এর মধ্যে ঢুকে গেছে। এটা খুবই স্বাভাবিক আর এটা যে জিস এর অনিচ্ছাকৃত সেটাও বুঝতে পারলাম। কিন্তু জিস এর ডানহাতের আঙ্গুল যে আমার নাভি স্পর্শ করছে! আমার যে কেমন করছে! আমি মৃদুস্বরে “জিস, ছাড়ো please” বলে উঠলাম হঠাৎ।

জিস আমাকে প্রায় 2 থেকে 3 ফুট তুলে ধরেছিল। আমি ছাড়ো বলতেই জিস চমকে গিয়ে আমাকে ছেড়ে দিল আর আমি জিস এরশরীর আর দুহাতের উপর দিয়ে slip করে নীচে মেঝেতে নামলাম,জিস এর হাতদুটো আমার টপ এর উপরে ঘষা দিয়ে থামল আমার বুক এর উপরে। আর আমার পাছা জিস এর বুকের উপর ঘষা খেতে খেতে নেমে শেষ পর্যন্ত চেপে বসল ওর কোমরে। আকস্মিক এই ঘটনাতে আমি বুঝতেই পারছি না যে কী করা উচিৎ। যখন সম্বিৎ ফিরল তখন অনুভব করলাম জিস এর ডানহাত আমার ডান বুক আলতো মুঠোয় ধরেছে টপ এর উপর দিয়েই। আমি কী করবো বুঝতে পারছি না, দোষ তো আমারই, আমিই তো জিসকে ছাড়তে বলেছি, কিন্তু এখন কী করবো? আমার বুক কাঁপছে, নিঃশ্বাস পড়ছে দ্রুতগতিতে, জিস আলতো চাপ দিচ্ছে আমার মাই এ, আমার পিছনে চেপে বসে আছে জিস এর কোমর। আমার কানের কাছে ফিসফিস করছে জিস, “রাকা, You are so soft, I can’t control myself, please forgive me.”

আমার কথা বলার ক্ষমতা নেই, গলা দিয়ে আওয়াজ বের হচ্ছে না, অনেক কষ্টে গলা দিয়ে বের হল, “please না, এমনি কোরো না, কেউ চলে এলে খুব বাজে ব্যাপার হবে।”

আমার কথা শুনে জিস থমকে গেল। বলল, “you are right.” তারপরেই ওর হাত বের করে নিয়ে আমার হাত ধরে টানল। আমি জিজ্ঞাসু দৃষ্টিতে তাকালাম। জিস বলল, “চলো আমার সাথে।“

আমি কী করব ভেবে না পেয়ে জিস এর সাথে চললাম। Green room এর পিছনে খুব কাছেই old gymnasium building, জিস আমাকে নিয়ে এল old gymnasium এর dressing room এ। এখন ঘরগুলো ব্যবহার হয় না, দরজা জানালা সব খুলে নেওয়া হয়েছে কিন্তু condition ভালোই আছে।



আমি সামনে, জিস আমার পিছনে। আধো অন্ধকার ঘরে জিস পিছন থেকে আমাকে জড়িয়ে ধরল, বলল, “এখানে কেউ আসবে না রাকা।“

আমি অস্বস্তিতে পড়লাম, জিস কী বুঝলো? আমি আমতা আমতা করে বললাম, “আমি সেটা বলতে চাই নি, আমি আসলে....”

জিস দুহাত দিয়ে আমাকে ঘুরিয়ে নিয়ে মুখোমুখি করে কাছে টানল। আর আমার ঠোঁট বন্ধ হয়ে গেল জিস এর ঠোঁটের চাপে। আমাকে দুহাতে জড়িয়ে ধরে আমার ঠোঁটে ওর ঠোঁট চেপে ধরেছে জিস। আমি balance রাখার জন্যে আমার দুহাত দিয়ে জিস এর কাঁধ ধরতে বাধ্য হলাম। জয় আমাকে পাঁচ-ছয়বার kiss করেছে, জিস এর kiss একেবারে আলাদা, ও অদ্ভুতভাবে আমার ঠোঁটদুটোর দখল নিয়ে নিচ্ছে যেন, আমার হাতদুটো কখন যেন জিস এর কাঁধ থেকে এর মাথার চুলে উঠে গেছে আমার অজান্তে।



আমার ঠোটদুটো অদ্ভুতভাবে চুষে যাচ্ছে জিস, আমার কেমন যেন নেশা নেশা লাগছে। আমার ঠোঁটও থেমে নেই, কখন যেন সক্রিয় হয়ে ঠোঁটের লড়াই এ অংশ নিয়েছে। উত্তেজনায় আমার হাত মুঠো করে ধরেছে জিস এর মাথার চুল। Kiss যে এত উত্তেজক হতে পারে তা আগে কখনও বুঝিনি আমি। এরপর জিস জিভ ঢুকিয়ে দিল আমার দু ঠোঁটের ফাঁকে, আমার ঠোঁট আপনা আপনি ফাঁক হয়ে গেল ওর জন্যে, ঘা দিল আমার জিভে। হঠাৎ একটা অদ্ভুত তুলনা এল আমার মনে, জিস এর জিভের জন্যে আমার ঠোঁট ফাঁক হয়ে যাওয়াটা যেন symbolic, আমার অন্য কোন অঙ্গ ফাঁক হয়ে যাওয়া এর জন্যে.....ছিঃ ছিঃ, কী ভাবছি আমি! একটা অদ্ভুত লজ্জা যেন ঘিরে ধরল আমাকে। লজ্জা না উত্তেজনা? মনে হয় লজ্জা,উত্তেজনা,কামনা সব মিলেমিশে একাকার। জিস যেন খাচ্ছে আমার জিভটা, অদ্ভুত লাগছে। মনে হচ্ছে যেন আমি আর সব কিছু ভুলে যাচ্ছি, আমি যেন অন্য একটা জগতে চলে যাচ্ছি যেখানে আমি আর জিস ছাড়া আর কেউ নেই।

জিস এর হাত নেমে এল আমার পিঠে, আমার টপের zip এ হাত দিয়েছে, আমি নিজেকে ছাড়িয়ে নিয়ে ওর ডান হাত ধরলাম আমার বাঁহাত দিয়ে, ততক্ষণে ওর বাঁহাত আমার টপের নীচে পেটের উপর।

আমি ডান হাত দিয়ে এর বাঁহাত ধরলাম, বললাম, “please না, এমনি কোরো না।“

হঠাৎ কার ডাক, “রাকা, রাকা..............”

জানালা দিয়ে তাকিয়ে দেখি জয় আর সিনা গ্রীন রুমের পিছনে ঘোরাঘুরি করছে, নিশ্চয়ই আমাকে খুঁজছে। সর্বনাশ!

আমি উল্টো হয়ে ঘুরে গেলাম, জিস আমার পিছনে। আমি ভাঙা জানালার পাশ থেকে উঁকি দিলাম। জিস পিছন থেকে আমার ঠোঁটের উপর ওর তর্জনী আড়াআড়ি ভাবে রেখে কথা বলতে বারণ করল আর আমার কানে কানে ফিসফিস করে বলল, “মোবাইলটা সুইচ অফ করে দাও।“

ঠিক বলেছে জিস। আমি চট করে অফ করে দিলাম।

দেখি জয় আর সিনা আরো কাছে, মাত্র 5- 6 ফুট তফাতে একটা গাছের তলাতে।

জয় বলল, “একটা ফোন করে দেখি।“

ইশশশশ, দারুন বেঁচে গেছি!

জিস হঠাৎ একটানে আমার টপের পিঠের zip টেনে খুলে ফেলল। আমি কিছু বোঝার আগেই জিস আমার খোলা পিঠে ওর ঠোঁট চেপে ধরল।

ইশশশশশশশ....আমার মুখ দিয়ে একটা শব্দ বেরিয়ে আসতে যাচ্ছিল, অনেক কষ্টে ঢোঁক গিলে নিঃশব্দ হলাম।

জয় ফোন এ আমাকে না পেয়ে সিনাকে হাত ধরে টানল। আমি চমকে উঠলাম। সিনা গাছে ঠেস দিয়ে দাঁড়াল। একী! ওর শার্টটার উপরের দুটো বোতাম খোলা, ভিতরে মনে হচ্ছে ব্রা নেই। এতদূর?

জয় সিনাকে জড়িয়ে ধরল। দুটো শরীর এত কাছে যে কম আলোতে আর কিছু বোঝা যাচ্ছে না। আমার মনে অবিমিশ্র একটা অনুভূতি, ঈর্শা,রাগ,ঘৃণা,উত্তেজনা সব কটা অনুভূতি যেন মিলেমিশে একাকার। কিন্তু সব অনুভূতি ছাপিয়ে যেটা প্রবল সেটা হল একটা নিষিদ্ধ উত্তেজনা। সিনার গলার আওয়াজ স্পষ্ট শুনতে পাচ্ছি আমি। “জয়দা, আস্তে প্লীজ......ও মা....তুমি না ভীষণ বদমাস......হি হি হি হি হি...”

জিস আমার পিছন থেকে ধীরে ধীরে আমাকে জড়িয়ে ধরল। আমার ডান কাঁধে এর মুখ,আমার কানের লতিতে ঘষা খাচ্ছে। জিসের শরীরে অদ্ভুত একটা পুরুষালী গন্ধ, একটু উগ্র, কিন্তু নেশা ধরানো। ওর শরীরের ছোঁয়াতো খারাপ লাগছে না আমার! তাহলে কী করব? কী বলব জিসকে? আর জয় enjoy করলে যদি দোষ না হয় তাহলে জিস বা আমি enjoy করলে দোষ কীসের?

জিস ওর হাতদুটো ধীরে ধীরে আমার দুপাশ দিয়ে সামনে বাড়িয়ে দিল, তারপরেই আমার টপ এর নীচে আমার পেটের উপর রাখল ওর ডানহাতটা। আর ওর বাঁহাতটা একটু উঁচুতে, চুপিচুপি আমার বাঁ বুকের দখল নেওয়ার চেষ্টা। ওরে বদমাস! আমি ওর হাতদুটো আমার দু হাত দিয়ে চেপে ধরলাম। জিস জোর করল না। আমার হাতের মধ্যেই রয়ে গেল ওর হাত। কম আলোটা চোখে ক্রমশ সয়ে যাচ্ছে, এখন অনেক পরিস্কার দেখতে পাচ্ছি জয় আর সিনাকে। স্পষ্ট বুঝতে পারলাম সিনার বুকে কোন পোষাক নেই আর জয় মুখ গুঁজে দিয়েছে সিনার বুকে। আমার আর রাগ হচ্ছে না, বরং live পর্ন দেখার অনুভূতি হচ্ছে, উত্তেজিত হয়ে উঠছি আমি। জিস আমার ডান কানের লতিতে ঠোঁট ঘষছে। জিসের ছোঁয়ায় নেশা আছে। এ কী! আমার অন্যমনস্কতার সুযোগে জিস এর ডান হাতটা আমার হাতের বাঁধন থেকে ছাড়িয়ে টপ এর উপর দিয়ে আমার ডান বুকের কাছে পৌঁছে গেছে। আমি কী করব তা বুঝে ওঠার আগেই জিস আমার টপের উপর দিয়ে মুঠো করে ধরেছে আমার ডান মাইটা।

আমার মুখ দিয়ে একটা অস্ফুট হিশহিশ আওয়াজ বেরিয়ে এল। আহহ....কী করব আমি....আমার যে ভীষণ ভালো লাগছে। জয় আমার বুকে হাত দিয়েছে কিন্তু তখন তো এত উত্তেজনা হয়নি আমার! অদ্ভুত একটা নিষিদ্ধ উত্তেজনা, একটা কী হয় কী হয় অনুভূতির মধ্যে আমি যেন ভেসে যাচ্ছি। জিস চটকাচ্ছে আমাকে, মাঝে মাঝে আমার শক্ত হয়ে ওঠা বোঁটা দুটো নিয়ে খেলা করছে। আমি পারছি না নিজেকে নীরব রাখতে, আমার মুখ দিয়ে অস্ফুট সুখের শব্দগুলো বেরিয়ে আসছে মাঝে মাঝেই।

জিস আমাকে টেনে ওর মুখোমুখি করে দিল। আমি জিজ্ঞাসু দৃষ্টিতে তাকালাম। জিস নিজের টী-শার্টটা একটানে খুলে ফেলে ওর দুহাত বাড়িয়ে আমার টপ এর দু প্রান্ত ধরে বলল, “প্লীজ রাকা।“

বুঝলাম জিস আমার টপ খুলতে চাইছে। লজ্জাভরা স্বরে আমার মুখ দিয়ে দুর্বল স্বর বেরিয়ে এল, “ উঁহু...না...।“

“লজ্জা কোরো না রাকা”, জিস ভীষণ confident, ওর হাত ধীরে ধীরে তুলতে লাগল আমার টপ টাকে। কী করব আমি, বাধ্য হয়ে দুহাত তুলে আত্মসমর্পন করলাম। কী লজ্জা করছে আমার, টপ টা ধীরে ধরে আমার শরীর থেকে জিসের হাতে চলে গেল। শুধুমাত্র ব্রা পরে আমি জিসের চোখের সামনে দাঁড়িয়ে। “তুমি এত সুন্দর রাকা!” মুগ্ধ দৃষ্টিতে আমার দিকে তাকিয়ে জিস। ধীরে ধীরে আমার ঠোঁটে ঠোঁট মিশিয়ে দিল জিস। আমাকে পাগলের মতো kiss করছে জিস। ভালো লাগছে খুব। আমি জিসকে জড়িয়ে ধরলাম, ওর খোলা পিঠ আঁকড়ে ধরলাম। একী! বদমাসটা আমার ব্রার হুক খুলে ফেলেছে পিছনে হাত নিয়ে গিয়ে। আর তো কিছু করার নেই। যা হয় হবে। মনের মধ্যে একটা বেপরোয়া ভাব এল আমার।

জিস আধখোলা ব্রাটা সরিয়ে মুখ গুঁজে দিল আমার খোলা বুকে। আমার ডান মাই এর বোঁটাটা মুখে নিল জিস। ইশশ.. এ অভিজ্ঞতা আমার জীবনে প্রথম, একটা পুরুষের ছোঁয়া যে এত তীব্র উত্তেজনা আনতে পারে সে সম্বন্ধে কোন ধারণাই ছিল না আমার। আঃ... আর পারছি না নিজেকে control করতে। জিসের চুল মুঠো করে ওকে চেপে ধরলাম। উঃ মা....জিসের জিভের ছোঁয়ায় যেন আগুন জ্বলছে আমার শরীরে। জিস জিস জিস.....I love you, I want you মনে মনে একটা তীব্র কামনা অনুভব করলাম জিসের প্রতি। ভীষণ আপন মনে হল ওকে। আমার নিঃশ্বাসের শব্দ অনেক দ্রুত আর জোরাল এখন। এছাড়াও আমার মুখ দিয়ে অর্থহীন শব্দ বের হচ্ছে। আমার হাতদুটো ওর চুল,পিঠ,বুক এ ঘুরে বেড়াচ্ছে ওকে অনুভব করার জন্যে। ওর বুক রোমশ এটা feel করে আরো বেশী উত্তেজনা হল। ছোটবেলা থেকেই hairy chest কে সেক্সী পুরুষের প্রতীক বলে জেনে এসেছি। জয় এর chest এ hair নেই। আমি জিসের মুখটা আমার বুক থেকে তুলে ওর চোখে চোখ রেখে আমার মাইদুটো ওর চওড়া বুকে ঘষতে লাগলাম। আমাকে active দেখে জিস আমার কানে কানে বলল, “আমার উপর রাগ করো নি তো রাকা?”





আমি বললাম, “উঁহু।“

জিস ওর একটা আঙ্গুল আমার নাভিতে ছোঁয়াল। আমি শিউরে উঠলাম।

জিস বলল, “তুমি ভীষণ সেক্সী।“

আমি লজ্জায় জিসের বুকে মুখ গুঁজে দিলাম।



জিস আমাকে হঠাৎ তুলে নিয়ে একটা বেঞ্চ এ বসালো। তারপর দুহাত বাড়িয়ে আমার জীনস এর বেল্ট খুলে ফেলল মূহূর্তের মধ্যে। বাটন খুলে দুহাত দিয়ে জীনস এ টান মারতে মারতে বলল, “রাকা প্লীজ, কোমরটা তোলো একটু।“



আমি যেন স্বপ্নের ঘোরের মধ্যে ভাসছি। তাকিয়ে দেখলাম ওর জীনস টাও ওর গোড়ালীর কাছে পড়ে আছে, ওর পরনে শুধু একটা ছোটো শর্টস। কী করব আমি? সারা শরীর কাঁপছে উত্তেজনা আর রোমাঞ্চে। যা হয় হবে, আমি আর পারছি না।

আমি কোমরটা একটু তুলতেই আমার জীনস টাও আমার গোড়ালীর কাছে পড়ে গেল। আমাকে সোজা করে দাঁড় করাল জিস। আমি দাঁড়ালাম বেঞ্চ এ ঠেস দিয়ে।



জিস জড়িয়ে ধরল আমাকে। এর ঠোঁট আমার ঠোঁটে মিশিয়ে দিল, আমার মাই দুটো ঘষা খেল এর রোমশ পুরুষালী বুকে আর ওর কোমর চেপে ধরল আমার দু পায়ের মাঝখানে। একটা অদ্ভুত অনাস্বাদিত রোমাঞ্চে আমি কেঁপে উঠলাম।

আমার জিভ চুষতে চুষতে জিস এর বাঁ হাত দিয়ে আমার ডান হাত ধরে টানল, আমি কিছু না বুঝে অনুসরণ করলাম। হাতে কীসের যেন ছোঁয়া লাগল, শক্ত,গরম......কী এটা?









যা ভেবেছি তাই! ইশশ.. আমি কখনও ছুঁয়ে দেখিনি এটাকে। কী করব এখন? ছেড়ে দেব? মূহূর্তের মধ্যে আমার প্যান্টির মধ্যে হাত ঢুকিয়ে দিয়েছে জিস। কী বদমাস ছেলেটা!

জিস আঙ্গুল ঢুকিয়ে দিয়েছে আমার ওখানে। ছি ছি কী লজ্জা! আমি যে ভিজে গেছি সেটা বুঝে গেল জিস। কী করি কী করি ভাবতে ভাবতে মুঠো করে ধরলাম জিসের ওটাকে। বাব্বা! কী বড়ো! সিনার কাছে শুনেছি এটাই নাকি আসল জিনিস, একবার test করলে আর ভোলা যায় না। একটু নাড়াচাড়া করতেই জিসের জিনিসটা যেন দ্বিগুন বড়ো হয়ে উঠল, আর ভীষণ শক্ত আর গরম।

জিস পাগলের মতো আদর করছে আমাকে। আমি আমার বাঁ হাত দিয়ে জিসের পিঠ খামচে ধরেছি। আমার দু পায়ের মাঝখানে যেন আগুন জ্বলছে।

জিস হঠাৎ নিচু হয়ে আমার নাভিতে চুমু খেল। তারপরই দাঁত দিয়ে ধরল আমার প্যান্টিটাকে। ইশশশ....কী রোমান্টিক! ভীষণ ভালো লাগল জিসের এই স্টাইল। ধীরে ধীরে আমার শরীরের শেষ পোষাকটুকুও নিয়ে নিল জিস। আমার দু পা দুদিকে সরিয়ে জিস এগুচ্ছে ধীরে ধীরে। ওর শক্ত জিনিসটা স্পর্শ করল আমার কুমারী শরীরটাকে।



আলতো ছোঁয়াতেই একটা অদ্ভুত শিহরণ! সেই নিষিদ্ধ অভিজ্ঞতা আর দূরে নয়! ফিসফিস করে জিসকে বললাম, “আমার খুব ভয় করছে।“

জিস আমাকে আদর করে জড়িয়ে ধরে আবেগঘন গলায় বলল, “আমি তোমাকে চাই রাকা, এই মূহূর্তে তোমাকে না পেলে আমি পাগল হয়ে যাবো। বলো রাকা, তুমি আমাকে চাও না?”

মিথ্যে বলি কী করে? আমি তীব্রভাবে চাই জিসকে, আমার সারা শরীর কাঁপছে কামনায়। জিসের কানে ফিসফিস করে লাজুক গলায় বললাম, “আমি জানি না।“

জিস বলল, “চিন্তা কোরো না, আমি তো আছি।“

আমার কুমারী অঙ্গের ভেজা ঠোঁটদুটো ফাঁক করে জিস খুব আস্তে আস্তে ওর শক্ত পৌরুষের মাথাটা ঠেকাল। আমি আমার দুহাত দিয়ে আমার ঠোঁটদুটো ফাঁক করতে সাহায্য করলাম। আমার ওখানে ওটা খুব সুন্দর ভাবে বসে গেল। আমি প্রচন্ড উত্তেজনায় জিসের পিঠ খামচে ধরলাম। জিস আস্তে আস্তে চাপ দিতে লাগল। ওটা ঢুকছে, আস্তে আস্তে, একটা শূণ্যস্থান পূর্ণ হচ্ছে যেন। এক একটা মূহূর্ত যেন এক একটা যুগ আমার কাছে। আঃ...কী মোটা....আমি হাত দিয়ে অনুভব করলাম জিস এখনও অর্ধেকটা বাইরে। উঃ...না...জিস চাপ দিয়েছে...আমি আর পারবো না, অস্ফুট চিৎকার করে বললাম, “জিস..... লাগছে...!”

জিস বলল, “সরি রাকা, আমি বুঝতে পারিনি।“

জিস সত্যি খুব ভালো।

জিস আমাকে বুকে জড়িয়ে ধরে ভীষণ আন্তরিকভাবে একটা kiss করল। খুব ভালো লাগল ওর attitude, আমি ওর বুকে পরম ভরষায় মুখ গুঁজলাম। জিস আমার কানে কানে বলল, “এখন আর খারাপ লাগছে না তো রাকা?”

আমি ওর বুকে মুখ ঘষে বললাম, “উঁহু।“

জিস এবার আস্তে আস্তে moove করতে শুরু করল আমার ভিতরে। উমমম..ভালো লাগছে।

জিস বলল, “এই রাকা, বলো না... ভালো লাগছে এখন?”

ওর বুকে মুখ গুঁজেই আমার অস্ফুট উত্তর, “হ্যাঁ.....।“

সত্যি ভীষণ ভালো লাগছে এবার। নিজের অজান্তেই কখন তালে তালে আমার কোমর নড়াতে শুরু করেছি খেয়াল নেই। একই ছন্দে জিস আর আমি মিশে গেছি যেন।

জিস আমার কানে কানে বলল, “রাকা, ঠিক এভাবেই, দারুন হচ্ছে।“

আমি লজ্জা পেলাম, “ধ্যাৎ, আমি জানি না।“

জিস speed বাড়াল, “তোমাকে কিছু জানতে হবে না রাকা, তুমি যে অসম্ভব সেক্সী।“



আঃ কী দারুন লাগছে আমার শরীরের মধ্যে জিসের এই যাওয়া আসা। আমি দুহাত দিয়ে আরো কাছে টানতে চাইছি। জিস একটু speed বাড়াল। একটু পরেই একটু জোরে ঘা, চোখে যেন অন্ধকার দেখলাম আমি, হালকা একটু চিনচিনে ব্যথা আর অনেকটা ভালোলাগা। জিস passionate গলায় জিজ্ঞেস করল, “রাকা লাগলো?”



আমি না বাচক ঘাড় নাড়লাম। জিস ওর কোমরটা একটু নড়িয়ে বলল, “পুরোটা ঢুকে গেছে রাকা।“



আমি কিছু না বলে জিসের কোমরটা টেনে ধরলাম। জিস আমার শরীরের মধ্যে যতায়াত করতে করতে বলল, “রাকা, আমার জিনিসটা তোমার পছন্দ তো?“



লজ্জা পেয়ে গেলাম জিসের কথায়। “জানিনা” বলে মুখ লুকালাম জিসের বুকে।

জিস আবার speed বাড়াল। পুরোটা বের করছে আর ঢোকাচ্ছে জিস। ঢুকবার সময় আমার শরীরের ভিতরে ঘষা দিচ্ছে ভীষণ ভাবে। উঃ....যেন ইলেকট্রিক শকের মতো লাগছে। ও যেন পাগল হয়ে গেছে। হঠাৎ যেন চোখে অন্ধকার দেখলাম আমি। বিড়বিড় করে বলে উঠলাম, “জিস, আমার শরীরটা কেমন করছে......”

জিস speed বাড়াতে বাড়াতে বলল, “বুঝেছি রাকা, চিন্তা কোরো না, এরকম হয়।“

জিস ভীষণ জোরে জোরে ঘা দিতে দিতে হঠাৎ আমাকে গেঁথে ফেলল, তারপরেই যেন কোন আগ্নেয়গিরির বিস্ফোরণ.........ঝলক ঝলক ঊষ্ণ সুখের স্রোত.........আমি অসহ্য সুখে কাঁপতে কাঁপতে আমার শরীরের সুখের স্রোতের আগল খুলে দিলাম.......জিসকে প্রাণপনে জড়িয়ে ধরে বললাম, “আই লাভ ইউ......।“
 
View attachment 176722






বাড়ি চলে এলাম। রাত্রে একা একা শুয়ে জয় এর বদলে জিস এর মুখটা ভেসে উঠলো মনের মধ্যে, বারবার সরাতে চাইলেও সরছে না। সত্যি, ছেলেটা কী যেন, অন্য ছেলেদের মতো আড়চোখে দেখে না,একেবারে সরাসরি তাকায়। ওর চোখে চোখ আটকে গেলে আবার সরানো মুসকিল। মাঝে মাঝেই যেন আমার কানে বাজছে "রাকা, you are awesome, তুমি অসাধারণ"। অদ্ভুত নেশা ধরানো voice যেন।

পরের দিন হঠাৎ মামার বাড়ি চলে যেতে হল, Invitation ছিল একটা, তাড়াহুড়া করে 2দিন পরেই ফিরে এলাম, তার পরদিনই College Social, জয় এর সাথে কথা আছে কাজেই ওই দিনটা miss করা যায় না।

একটা দারুন sexy sleeveless পাঞ্জাবী select করে রেখেছিলাম Social এর জন্যে। সকাল থেকে নানাভাবে তৈরী হচ্ছিলাম, sleeveless পরবো বলে hair remover use করলাম। অবশেষে সেজেগুজে College এ হাজির হলাম। সিনা,পার্থ,জয় সবাই হাজির আমার আগেই। শুধু মজা করলেই হবে না, প্রত্যেকের উপরে কাজের ভার দেওয়া আছে। জয়,পার্থ,সিনার duty পড়েছে stage সাজানোর কাজে,আর আমার উপর ভার পড়েছে green room গোছানোর। একটু অসন্তুষ্ট হলেও নিজের দায়িত্ব পালন করার জন্যে গেলাম green room এ।

“আরে, রাকা! এতোদিন কোথায় ছিলে?”- তাকিয়ে দেখি জিস, “ ওহ! আজ কী লাগছে তোমাকে! You are so sexy!”

মামাবাড়িতে জিসকে মনে পড়েনি একবারও। এখন ওকে দেখে আবার সব মনে পড়ে গেল। অদ্ভুত তাকানো ছেলেটার! এতো সোজাসুজি আমার চোখে চোখ মিলিয়ে দিল যে আমি চোখ সরাতেই পারছি না! খুব অস্বস্তি হচ্ছে।

“Feel free রাকা।“ বলে আমার খুব কাছে এসে অদ্ভুতভাবে handshake করল জিস। আমিও সৌজন্যমূলক হাসি হাসলাম। বললাম, “তুমি ভালো আছো?”



“তুমি আমার যত কাছে থাকবে, আমি তত ভালো থাকবো।“ বলতে বলতে আমার খুব কাছে এসে আমার দু কাঁধে হাত রাখল জিস, আমি কিছু বোঝার আগেই। ও এতোটাই কাছে যে আমি একটু নড়লেই আমার nipple ওর chest এ ঘষা খাবে। ইশশশ... জয় যদি চলে আসে কী ভাববে? হ্যাঁ, ঠিক এই কথাটাই আমার মাথায় এল সেই মূহূর্তে।

“ভয় নেই রাকা, কেউ আসবে না, আজ তুমি শুধু আমার।“



জিস এর কাছে ধরা পড়ে গিয়ে আমি একেবারে লজ্জায় লাল। ছিঃ, জিস আমাকে কী ভাবছে!

তারপরেই জিস হঠাৎ অন্য mood এ। খুব serious ভাবে কাজ নিয়ে আলোচনা করতে লাগলো। আমাকে motivate করতে লাগলো যাতে আমি green room এর কাজটা খুব ভালোভাবে করি আর stage decoration এর চাইতে green room decoration যেন better হয়। জিস এর friendly mood টা ভীষণ ভালো লাগলো আমার। আমিও সত্যি সত্যি যে কোন কাজ মন দিয়ে ভালোভাবেই করতে চাই। কিছু papper cuttings, কিছু ফুল, সুতো, দড়ি, gum এই হল আমাদের সম্বল। জিস একটা সাদা কাগজে drawing করে ওর plan টা বোঝালো আমাকে। সত্যি, ভীষণ artistic planning করেছে ও। আমি বললাম যে এর plan দারুন লেগেছে আমার। জিস ভীষণ খুশী হয়ে আমাকে জড়িয়ে ধরে hug করল। ও এতো spontaneously আমাকে hug করল যে আমি বোঝার আগেই সবকিছু হয়ে গেল। একটা পুরুষ একটা মেয়েকে বুকে জড়িয়ে ধরলে মেয়েটা indifferent থাকতে পারে কি? আমিও পারছিলাম না, কিন্তু জিস এর কোন change দেখলাম না। তার মানে জিস আমার চাইতে অনেক open minded, এবার থেকে আমাকে সাবধান থাকতে হবে যাতে জিস আমাকে mean minded না ভেবে ফেলে।



এরপর থেকে আমি বেশ freely জিস এর সাথে interact করতে লাগলাম। আমার অস্বস্তি কেটে গেল। সত্যি ছেলেটা খুব friendly, আমার মনেই হচ্ছিল না যে কোন অল্প পরিচিত ছেলের সাথে কাজ করছি।



একটা সমস্যা দেখা গেল। টেবিল বা কোন উঁচু জিনিস ছিল না ওখানে। কতকগুলো জিনিস একটু উঁচুতে mount করার দরকার। আমি জিসকে বললাম, “তুমি stage থেকে একটা টেবিল নিয়ে এস।“



জিস বলল, “একটা alternate উপায় আছে, আমি যদি তোমাকে তুলে ধরি তুমি ওগুলো আটকিয়ে দিতে পারবে না?”

মনের মধ্যে একটা অস্বস্তি হল দৃশ্যটা কল্পনা করে। আমি বললাম, “না, টেবিল হলেই ভালো হবে।“

জিস বলল, “তুমি বলছো যখন একবার try করা যায়, কিন্তু আমার মনে হয় ওরা help করবে না।“

জয় আমাকে help করবে না? তাই হয় নাকি? আমার বিশ্বাস হল না। বললাম, “চলো আমিও যাই।“



আমরা stage এর দিকে গেলাম। একটু দূর থেকেই দেখতে পেলাম টেবিলের উপরে দাঁড়িয়ে জয় সিনার কোমর জড়িয়ে তুলে ধরেছে আরো ঊঁচুতে, আর সিনা stage এর সিলিং এ design করা কাগজ আটকাচ্ছে। আমি লক্ষ্য করছিলাম অন্য জিনিস, সিনা প্রায় জয়ের বাঁ কাঁধে বসে আর জয়ের হাতদুটো সিনার বুকের ঠিক নীচে পেট জড়িয়ে ধরে আছে।

প্রচন্ড একটা রাগ, jelousy, অভিমান মেশানো অনুভুতি আমার মনে। কথা বলতেই ইচ্ছে করছিল না। আমাদের দেখে সিনা এক লাফ দিয়ে নেমে পড়ল। আমি স্পষ্ট লক্ষ্য করলাম সিনা নামার সময় জয়ের হাত সিনার বুকদুটোকে ভালো করে brush করে গেল মূহূর্তের জন্যে।



জিস জিজ্ঞেস করল, “পার্থ কোথায়?”

জয় বলল, “বাজারে গেছে কিছু জিনিসপত্র আনতে।“

তারপরে জিস বলল কেন আমরা এসেছি। জয় অনেক কথা বলল কিন্তু তার অর্থ একটাই যে ওদের অনেক কাজ বাকি, এখন টেবিল দেওয়া সম্ভব নয়।

জিস আরো অনুরোধ করতে যাচ্ছিল, কিন্তু আমি পিছন থেকে ওর shirt ধরে টানলাম। জিস বুঝতে পারল আমার ইশারা। আমরা চলে এলাম।

ফিরে এসে জিস বলল, “এখন উপায়?”

আমি বললাম, “তোমার alternate way আছে তো!”

জিসের চোখ দুটো উজ্জ্বল হয়ে উঠল, উচ্ছাসের সাথে বলল, “কী ভাগ্য আমার, যেদিন থেকে তোমাকে দেখেছি সেদিন থেকে ভেবে আসছি তোমাকে তুলতে না পারলে জীবনটাই বৃথা। তোমাকে এত তাড়াতাড়ি তুলতে পারবো ভাবতে পারিনি কিন্তু!”

জিসের দ্ব্যর্থবোধক কথা আর বলার style খুব ভালো লাগল, মনটা হঠাৎ ভালো হয়ে গেল। আমি হেসে উঠে কৃত্রিম রাগ দেখিয়ে চোখ পাকালাম। জিস এ সাথে সাথে কান ধরার ভঙ্গী করল। জিস এর উপস্থিতির অস্বস্তি আগেই অনেকটা কেটে গিয়েছিল, এবার ওর উপস্থিতি ভীষণ pleasant লাগতে লাগল আর নিজেকে খুব free feel করতে লাগলাম। একটা কথা ভাবছিলাম, জিস ভীষণ স্পষ্টবাদী, আমার প্রতি ওর মনোভাব, ওর কামনা এক মূহূর্তের জন্যেও গোপন করছে না ও।

জিস বেশ শক্তিশালী। দুহাতে আমার কোমর ধরে খুব সহজে তুলে ফেলল আমাকে। দ্বিতীয়বার বা তৃতীয়বার আমি খেয়াল করলাম আমাকে তুলতে গিয়ে জিস এর দুটো হাতই আমার টপ এর মধ্যে ঢুকে গেছে। এটা খুবই স্বাভাবিক আর এটা যে জিস এর অনিচ্ছাকৃত সেটাও বুঝতে পারলাম। কিন্তু জিস এর ডানহাতের আঙ্গুল যে আমার নাভি স্পর্শ করছে! আমার যে কেমন করছে! আমি মৃদুস্বরে “জিস, ছাড়ো please” বলে উঠলাম হঠাৎ।

জিস আমাকে প্রায় 2 থেকে 3 ফুট তুলে ধরেছিল। আমি ছাড়ো বলতেই জিস চমকে গিয়ে আমাকে ছেড়ে দিল আর আমি জিস এরশরীর আর দুহাতের উপর দিয়ে slip করে নীচে মেঝেতে নামলাম,জিস এর হাতদুটো আমার টপ এর উপরে ঘষা দিয়ে থামল আমার বুক এর উপরে। আর আমার পাছা জিস এর বুকের উপর ঘষা খেতে খেতে নেমে শেষ পর্যন্ত চেপে বসল ওর কোমরে। আকস্মিক এই ঘটনাতে আমি বুঝতেই পারছি না যে কী করা উচিৎ। যখন সম্বিৎ ফিরল তখন অনুভব করলাম জিস এর ডানহাত আমার ডান বুক আলতো মুঠোয় ধরেছে টপ এর উপর দিয়েই। আমি কী করবো বুঝতে পারছি না, দোষ তো আমারই, আমিই তো জিসকে ছাড়তে বলেছি, কিন্তু এখন কী করবো? আমার বুক কাঁপছে, নিঃশ্বাস পড়ছে দ্রুতগতিতে, জিস আলতো চাপ দিচ্ছে আমার মাই এ, আমার পিছনে চেপে বসে আছে জিস এর কোমর। আমার কানের কাছে ফিসফিস করছে জিস, “রাকা, You are so soft, I can’t control myself, please forgive me.”

আমার কথা বলার ক্ষমতা নেই, গলা দিয়ে আওয়াজ বের হচ্ছে না, অনেক কষ্টে গলা দিয়ে বের হল, “please না, এমনি কোরো না, কেউ চলে এলে খুব বাজে ব্যাপার হবে।”

আমার কথা শুনে জিস থমকে গেল। বলল, “you are right.” তারপরেই ওর হাত বের করে নিয়ে আমার হাত ধরে টানল। আমি জিজ্ঞাসু দৃষ্টিতে তাকালাম। জিস বলল, “চলো আমার সাথে।“

আমি কী করব ভেবে না পেয়ে জিস এর সাথে চললাম। Green room এর পিছনে খুব কাছেই old gymnasium building, জিস আমাকে নিয়ে এল old gymnasium এর dressing room এ। এখন ঘরগুলো ব্যবহার হয় না, দরজা জানালা সব খুলে নেওয়া হয়েছে কিন্তু condition ভালোই আছে।



আমি সামনে, জিস আমার পিছনে। আধো অন্ধকার ঘরে জিস পিছন থেকে আমাকে জড়িয়ে ধরল, বলল, “এখানে কেউ আসবে না রাকা।“

আমি অস্বস্তিতে পড়লাম, জিস কী বুঝলো? আমি আমতা আমতা করে বললাম, “আমি সেটা বলতে চাই নি, আমি আসলে....”

জিস দুহাত দিয়ে আমাকে ঘুরিয়ে নিয়ে মুখোমুখি করে কাছে টানল। আর আমার ঠোঁট বন্ধ হয়ে গেল জিস এর ঠোঁটের চাপে। আমাকে দুহাতে জড়িয়ে ধরে আমার ঠোঁটে ওর ঠোঁট চেপে ধরেছে জিস। আমি balance রাখার জন্যে আমার দুহাত দিয়ে জিস এর কাঁধ ধরতে বাধ্য হলাম। জয় আমাকে পাঁচ-ছয়বার kiss করেছে, জিস এর kiss একেবারে আলাদা, ও অদ্ভুতভাবে আমার ঠোঁটদুটোর দখল নিয়ে নিচ্ছে যেন, আমার হাতদুটো কখন যেন জিস এর কাঁধ থেকে এর মাথার চুলে উঠে গেছে আমার অজান্তে।



আমার ঠোটদুটো অদ্ভুতভাবে চুষে যাচ্ছে জিস, আমার কেমন যেন নেশা নেশা লাগছে। আমার ঠোঁটও থেমে নেই, কখন যেন সক্রিয় হয়ে ঠোঁটের লড়াই এ অংশ নিয়েছে। উত্তেজনায় আমার হাত মুঠো করে ধরেছে জিস এর মাথার চুল। Kiss যে এত উত্তেজক হতে পারে তা আগে কখনও বুঝিনি আমি। এরপর জিস জিভ ঢুকিয়ে দিল আমার দু ঠোঁটের ফাঁকে, আমার ঠোঁট আপনা আপনি ফাঁক হয়ে গেল ওর জন্যে, ঘা দিল আমার জিভে। হঠাৎ একটা অদ্ভুত তুলনা এল আমার মনে, জিস এর জিভের জন্যে আমার ঠোঁট ফাঁক হয়ে যাওয়াটা যেন symbolic, আমার অন্য কোন অঙ্গ ফাঁক হয়ে যাওয়া এর জন্যে.....ছিঃ ছিঃ, কী ভাবছি আমি! একটা অদ্ভুত লজ্জা যেন ঘিরে ধরল আমাকে। লজ্জা না উত্তেজনা? মনে হয় লজ্জা,উত্তেজনা,কামনা সব মিলেমিশে একাকার। জিস যেন খাচ্ছে আমার জিভটা, অদ্ভুত লাগছে। মনে হচ্ছে যেন আমি আর সব কিছু ভুলে যাচ্ছি, আমি যেন অন্য একটা জগতে চলে যাচ্ছি যেখানে আমি আর জিস ছাড়া আর কেউ নেই।

জিস এর হাত নেমে এল আমার পিঠে, আমার টপের zip এ হাত দিয়েছে, আমি নিজেকে ছাড়িয়ে নিয়ে ওর ডান হাত ধরলাম আমার বাঁহাত দিয়ে, ততক্ষণে ওর বাঁহাত আমার টপের নীচে পেটের উপর।

আমি ডান হাত দিয়ে এর বাঁহাত ধরলাম, বললাম, “please না, এমনি কোরো না।“

হঠাৎ কার ডাক, “রাকা, রাকা..............”

জানালা দিয়ে তাকিয়ে দেখি জয় আর সিনা গ্রীন রুমের পিছনে ঘোরাঘুরি করছে, নিশ্চয়ই আমাকে খুঁজছে। সর্বনাশ!

আমি উল্টো হয়ে ঘুরে গেলাম, জিস আমার পিছনে। আমি ভাঙা জানালার পাশ থেকে উঁকি দিলাম। জিস পিছন থেকে আমার ঠোঁটের উপর ওর তর্জনী আড়াআড়ি ভাবে রেখে কথা বলতে বারণ করল আর আমার কানে কানে ফিসফিস করে বলল, “মোবাইলটা সুইচ অফ করে দাও।“

ঠিক বলেছে জিস। আমি চট করে অফ করে দিলাম।

দেখি জয় আর সিনা আরো কাছে, মাত্র 5- 6 ফুট তফাতে একটা গাছের তলাতে।

জয় বলল, “একটা ফোন করে দেখি।“

ইশশশশ, দারুন বেঁচে গেছি!

জিস হঠাৎ একটানে আমার টপের পিঠের zip টেনে খুলে ফেলল। আমি কিছু বোঝার আগেই জিস আমার খোলা পিঠে ওর ঠোঁট চেপে ধরল।

ইশশশশশশশ....আমার মুখ দিয়ে একটা শব্দ বেরিয়ে আসতে যাচ্ছিল, অনেক কষ্টে ঢোঁক গিলে নিঃশব্দ হলাম।

জয় ফোন এ আমাকে না পেয়ে সিনাকে হাত ধরে টানল। আমি চমকে উঠলাম। সিনা গাছে ঠেস দিয়ে দাঁড়াল। একী! ওর শার্টটার উপরের দুটো বোতাম খোলা, ভিতরে মনে হচ্ছে ব্রা নেই। এতদূর?

জয় সিনাকে জড়িয়ে ধরল। দুটো শরীর এত কাছে যে কম আলোতে আর কিছু বোঝা যাচ্ছে না। আমার মনে অবিমিশ্র একটা অনুভূতি, ঈর্শা,রাগ,ঘৃণা,উত্তেজনা সব কটা অনুভূতি যেন মিলেমিশে একাকার। কিন্তু সব অনুভূতি ছাপিয়ে যেটা প্রবল সেটা হল একটা নিষিদ্ধ উত্তেজনা। সিনার গলার আওয়াজ স্পষ্ট শুনতে পাচ্ছি আমি। “জয়দা, আস্তে প্লীজ......ও মা....তুমি না ভীষণ বদমাস......হি হি হি হি হি...”

জিস আমার পিছন থেকে ধীরে ধীরে আমাকে জড়িয়ে ধরল। আমার ডান কাঁধে এর মুখ,আমার কানের লতিতে ঘষা খাচ্ছে। জিসের শরীরে অদ্ভুত একটা পুরুষালী গন্ধ, একটু উগ্র, কিন্তু নেশা ধরানো। ওর শরীরের ছোঁয়াতো খারাপ লাগছে না আমার! তাহলে কী করব? কী বলব জিসকে? আর জয় enjoy করলে যদি দোষ না হয় তাহলে জিস বা আমি enjoy করলে দোষ কীসের?

জিস ওর হাতদুটো ধীরে ধীরে আমার দুপাশ দিয়ে সামনে বাড়িয়ে দিল, তারপরেই আমার টপ এর নীচে আমার পেটের উপর রাখল ওর ডানহাতটা। আর ওর বাঁহাতটা একটু উঁচুতে, চুপিচুপি আমার বাঁ বুকের দখল নেওয়ার চেষ্টা। ওরে বদমাস! আমি ওর হাতদুটো আমার দু হাত দিয়ে চেপে ধরলাম। জিস জোর করল না। আমার হাতের মধ্যেই রয়ে গেল ওর হাত। কম আলোটা চোখে ক্রমশ সয়ে যাচ্ছে, এখন অনেক পরিস্কার দেখতে পাচ্ছি জয় আর সিনাকে। স্পষ্ট বুঝতে পারলাম সিনার বুকে কোন পোষাক নেই আর জয় মুখ গুঁজে দিয়েছে সিনার বুকে। আমার আর রাগ হচ্ছে না, বরং live পর্ন দেখার অনুভূতি হচ্ছে, উত্তেজিত হয়ে উঠছি আমি। জিস আমার ডান কানের লতিতে ঠোঁট ঘষছে। জিসের ছোঁয়ায় নেশা আছে। এ কী! আমার অন্যমনস্কতার সুযোগে জিস এর ডান হাতটা আমার হাতের বাঁধন থেকে ছাড়িয়ে টপ এর উপর দিয়ে আমার ডান বুকের কাছে পৌঁছে গেছে। আমি কী করব তা বুঝে ওঠার আগেই জিস আমার টপের উপর দিয়ে মুঠো করে ধরেছে আমার ডান মাইটা।

আমার মুখ দিয়ে একটা অস্ফুট হিশহিশ আওয়াজ বেরিয়ে এল। আহহ....কী করব আমি....আমার যে ভীষণ ভালো লাগছে। জয় আমার বুকে হাত দিয়েছে কিন্তু তখন তো এত উত্তেজনা হয়নি আমার! অদ্ভুত একটা নিষিদ্ধ উত্তেজনা, একটা কী হয় কী হয় অনুভূতির মধ্যে আমি যেন ভেসে যাচ্ছি। জিস চটকাচ্ছে আমাকে, মাঝে মাঝে আমার শক্ত হয়ে ওঠা বোঁটা দুটো নিয়ে খেলা করছে। আমি পারছি না নিজেকে নীরব রাখতে, আমার মুখ দিয়ে অস্ফুট সুখের শব্দগুলো বেরিয়ে আসছে মাঝে মাঝেই।

জিস আমাকে টেনে ওর মুখোমুখি করে দিল। আমি জিজ্ঞাসু দৃষ্টিতে তাকালাম। জিস নিজের টী-শার্টটা একটানে খুলে ফেলে ওর দুহাত বাড়িয়ে আমার টপ এর দু প্রান্ত ধরে বলল, “প্লীজ রাকা।“

বুঝলাম জিস আমার টপ খুলতে চাইছে। লজ্জাভরা স্বরে আমার মুখ দিয়ে দুর্বল স্বর বেরিয়ে এল, “ উঁহু...না...।“

“লজ্জা কোরো না রাকা”, জিস ভীষণ confident, ওর হাত ধীরে ধীরে তুলতে লাগল আমার টপ টাকে। কী করব আমি, বাধ্য হয়ে দুহাত তুলে আত্মসমর্পন করলাম। কী লজ্জা করছে আমার, টপ টা ধীরে ধরে আমার শরীর থেকে জিসের হাতে চলে গেল। শুধুমাত্র ব্রা পরে আমি জিসের চোখের সামনে দাঁড়িয়ে। “তুমি এত সুন্দর রাকা!” মুগ্ধ দৃষ্টিতে আমার দিকে তাকিয়ে জিস। ধীরে ধীরে আমার ঠোঁটে ঠোঁট মিশিয়ে দিল জিস। আমাকে পাগলের মতো kiss করছে জিস। ভালো লাগছে খুব। আমি জিসকে জড়িয়ে ধরলাম, ওর খোলা পিঠ আঁকড়ে ধরলাম। একী! বদমাসটা আমার ব্রার হুক খুলে ফেলেছে পিছনে হাত নিয়ে গিয়ে। আর তো কিছু করার নেই। যা হয় হবে। মনের মধ্যে একটা বেপরোয়া ভাব এল আমার।

জিস আধখোলা ব্রাটা সরিয়ে মুখ গুঁজে দিল আমার খোলা বুকে। আমার ডান মাই এর বোঁটাটা মুখে নিল জিস। ইশশ.. এ অভিজ্ঞতা আমার জীবনে প্রথম, একটা পুরুষের ছোঁয়া যে এত তীব্র উত্তেজনা আনতে পারে সে সম্বন্ধে কোন ধারণাই ছিল না আমার। আঃ... আর পারছি না নিজেকে control করতে। জিসের চুল মুঠো করে ওকে চেপে ধরলাম। উঃ মা....জিসের জিভের ছোঁয়ায় যেন আগুন জ্বলছে আমার শরীরে। জিস জিস জিস.....I love you, I want you মনে মনে একটা তীব্র কামনা অনুভব করলাম জিসের প্রতি। ভীষণ আপন মনে হল ওকে। আমার নিঃশ্বাসের শব্দ অনেক দ্রুত আর জোরাল এখন। এছাড়াও আমার মুখ দিয়ে অর্থহীন শব্দ বের হচ্ছে। আমার হাতদুটো ওর চুল,পিঠ,বুক এ ঘুরে বেড়াচ্ছে ওকে অনুভব করার জন্যে। ওর বুক রোমশ এটা feel করে আরো বেশী উত্তেজনা হল। ছোটবেলা থেকেই hairy chest কে সেক্সী পুরুষের প্রতীক বলে জেনে এসেছি। জয় এর chest এ hair নেই। আমি জিসের মুখটা আমার বুক থেকে তুলে ওর চোখে চোখ রেখে আমার মাইদুটো ওর চওড়া বুকে ঘষতে লাগলাম। আমাকে active দেখে জিস আমার কানে কানে বলল, “আমার উপর রাগ করো নি তো রাকা?”





আমি বললাম, “উঁহু।“

জিস ওর একটা আঙ্গুল আমার নাভিতে ছোঁয়াল। আমি শিউরে উঠলাম।

জিস বলল, “তুমি ভীষণ সেক্সী।“

আমি লজ্জায় জিসের বুকে মুখ গুঁজে দিলাম।



জিস আমাকে হঠাৎ তুলে নিয়ে একটা বেঞ্চ এ বসালো। তারপর দুহাত বাড়িয়ে আমার জীনস এর বেল্ট খুলে ফেলল মূহূর্তের মধ্যে। বাটন খুলে দুহাত দিয়ে জীনস এ টান মারতে মারতে বলল, “রাকা প্লীজ, কোমরটা তোলো একটু।“



আমি যেন স্বপ্নের ঘোরের মধ্যে ভাসছি। তাকিয়ে দেখলাম ওর জীনস টাও ওর গোড়ালীর কাছে পড়ে আছে, ওর পরনে শুধু একটা ছোটো শর্টস। কী করব আমি? সারা শরীর কাঁপছে উত্তেজনা আর রোমাঞ্চে। যা হয় হবে, আমি আর পারছি না।

আমি কোমরটা একটু তুলতেই আমার জীনস টাও আমার গোড়ালীর কাছে পড়ে গেল। আমাকে সোজা করে দাঁড় করাল জিস। আমি দাঁড়ালাম বেঞ্চ এ ঠেস দিয়ে।



জিস জড়িয়ে ধরল আমাকে। এর ঠোঁট আমার ঠোঁটে মিশিয়ে দিল, আমার মাই দুটো ঘষা খেল এর রোমশ পুরুষালী বুকে আর ওর কোমর চেপে ধরল আমার দু পায়ের মাঝখানে। একটা অদ্ভুত অনাস্বাদিত রোমাঞ্চে আমি কেঁপে উঠলাম।

আমার জিভ চুষতে চুষতে জিস এর বাঁ হাত দিয়ে আমার ডান হাত ধরে টানল, আমি কিছু না বুঝে অনুসরণ করলাম। হাতে কীসের যেন ছোঁয়া লাগল, শক্ত,গরম......কী এটা?









যা ভেবেছি তাই! ইশশ.. আমি কখনও ছুঁয়ে দেখিনি এটাকে। কী করব এখন? ছেড়ে দেব? মূহূর্তের মধ্যে আমার প্যান্টির মধ্যে হাত ঢুকিয়ে দিয়েছে জিস। কী বদমাস ছেলেটা!

জিস আঙ্গুল ঢুকিয়ে দিয়েছে আমার ওখানে। ছি ছি কী লজ্জা! আমি যে ভিজে গেছি সেটা বুঝে গেল জিস। কী করি কী করি ভাবতে ভাবতে মুঠো করে ধরলাম জিসের ওটাকে। বাব্বা! কী বড়ো! সিনার কাছে শুনেছি এটাই নাকি আসল জিনিস, একবার test করলে আর ভোলা যায় না। একটু নাড়াচাড়া করতেই জিসের জিনিসটা যেন দ্বিগুন বড়ো হয়ে উঠল, আর ভীষণ শক্ত আর গরম।

জিস পাগলের মতো আদর করছে আমাকে। আমি আমার বাঁ হাত দিয়ে জিসের পিঠ খামচে ধরেছি। আমার দু পায়ের মাঝখানে যেন আগুন জ্বলছে।

জিস হঠাৎ নিচু হয়ে আমার নাভিতে চুমু খেল। তারপরই দাঁত দিয়ে ধরল আমার প্যান্টিটাকে। ইশশশ....কী রোমান্টিক! ভীষণ ভালো লাগল জিসের এই স্টাইল। ধীরে ধীরে আমার শরীরের শেষ পোষাকটুকুও নিয়ে নিল জিস। আমার দু পা দুদিকে সরিয়ে জিস এগুচ্ছে ধীরে ধীরে। ওর শক্ত জিনিসটা স্পর্শ করল আমার কুমারী শরীরটাকে।



আলতো ছোঁয়াতেই একটা অদ্ভুত শিহরণ! সেই নিষিদ্ধ অভিজ্ঞতা আর দূরে নয়! ফিসফিস করে জিসকে বললাম, “আমার খুব ভয় করছে।“

জিস আমাকে আদর করে জড়িয়ে ধরে আবেগঘন গলায় বলল, “আমি তোমাকে চাই রাকা, এই মূহূর্তে তোমাকে না পেলে আমি পাগল হয়ে যাবো। বলো রাকা, তুমি আমাকে চাও না?”

মিথ্যে বলি কী করে? আমি তীব্রভাবে চাই জিসকে, আমার সারা শরীর কাঁপছে কামনায়। জিসের কানে ফিসফিস করে লাজুক গলায় বললাম, “আমি জানি না।“

জিস বলল, “চিন্তা কোরো না, আমি তো আছি।“

আমার কুমারী অঙ্গের ভেজা ঠোঁটদুটো ফাঁক করে জিস খুব আস্তে আস্তে ওর শক্ত পৌরুষের মাথাটা ঠেকাল। আমি আমার দুহাত দিয়ে আমার ঠোঁটদুটো ফাঁক করতে সাহায্য করলাম। আমার ওখানে ওটা খুব সুন্দর ভাবে বসে গেল। আমি প্রচন্ড উত্তেজনায় জিসের পিঠ খামচে ধরলাম। জিস আস্তে আস্তে চাপ দিতে লাগল। ওটা ঢুকছে, আস্তে আস্তে, একটা শূণ্যস্থান পূর্ণ হচ্ছে যেন। এক একটা মূহূর্ত যেন এক একটা যুগ আমার কাছে। আঃ...কী মোটা....আমি হাত দিয়ে অনুভব করলাম জিস এখনও অর্ধেকটা বাইরে। উঃ...না...জিস চাপ দিয়েছে...আমি আর পারবো না, অস্ফুট চিৎকার করে বললাম, “জিস..... লাগছে...!”

জিস বলল, “সরি রাকা, আমি বুঝতে পারিনি।“

জিস সত্যি খুব ভালো।

জিস আমাকে বুকে জড়িয়ে ধরে ভীষণ আন্তরিকভাবে একটা kiss করল। খুব ভালো লাগল ওর attitude, আমি ওর বুকে পরম ভরষায় মুখ গুঁজলাম। জিস আমার কানে কানে বলল, “এখন আর খারাপ লাগছে না তো রাকা?”

আমি ওর বুকে মুখ ঘষে বললাম, “উঁহু।“

জিস এবার আস্তে আস্তে moove করতে শুরু করল আমার ভিতরে। উমমম..ভালো লাগছে।

জিস বলল, “এই রাকা, বলো না... ভালো লাগছে এখন?”

ওর বুকে মুখ গুঁজেই আমার অস্ফুট উত্তর, “হ্যাঁ.....।“

সত্যি ভীষণ ভালো লাগছে এবার। নিজের অজান্তেই কখন তালে তালে আমার কোমর নড়াতে শুরু করেছি খেয়াল নেই। একই ছন্দে জিস আর আমি মিশে গেছি যেন।

জিস আমার কানে কানে বলল, “রাকা, ঠিক এভাবেই, দারুন হচ্ছে।“

আমি লজ্জা পেলাম, “ধ্যাৎ, আমি জানি না।“

জিস speed বাড়াল, “তোমাকে কিছু জানতে হবে না রাকা, তুমি যে অসম্ভব সেক্সী।“



আঃ কী দারুন লাগছে আমার শরীরের মধ্যে জিসের এই যাওয়া আসা। আমি দুহাত দিয়ে আরো কাছে টানতে চাইছি। জিস একটু speed বাড়াল। একটু পরেই একটু জোরে ঘা, চোখে যেন অন্ধকার দেখলাম আমি, হালকা একটু চিনচিনে ব্যথা আর অনেকটা ভালোলাগা। জিস passionate গলায় জিজ্ঞেস করল, “রাকা লাগলো?”



আমি না বাচক ঘাড় নাড়লাম। জিস ওর কোমরটা একটু নড়িয়ে বলল, “পুরোটা ঢুকে গেছে রাকা।“



আমি কিছু না বলে জিসের কোমরটা টেনে ধরলাম। জিস আমার শরীরের মধ্যে যতায়াত করতে করতে বলল, “রাকা, আমার জিনিসটা তোমার পছন্দ তো?“



লজ্জা পেয়ে গেলাম জিসের কথায়। “জানিনা” বলে মুখ লুকালাম জিসের বুকে।

জিস আবার speed বাড়াল। পুরোটা বের করছে আর ঢোকাচ্ছে জিস। ঢুকবার সময় আমার শরীরের ভিতরে ঘষা দিচ্ছে ভীষণ ভাবে। উঃ....যেন ইলেকট্রিক শকের মতো লাগছে। ও যেন পাগল হয়ে গেছে। হঠাৎ যেন চোখে অন্ধকার দেখলাম আমি। বিড়বিড় করে বলে উঠলাম, “জিস, আমার শরীরটা কেমন করছে......”

জিস speed বাড়াতে বাড়াতে বলল, “বুঝেছি রাকা, চিন্তা কোরো না, এরকম হয়।“

জিস ভীষণ জোরে জোরে ঘা দিতে দিতে হঠাৎ আমাকে গেঁথে ফেলল, তারপরেই যেন কোন আগ্নেয়গিরির বিস্ফোরণ.........ঝলক ঝলক ঊষ্ণ সুখের স্রোত.........আমি অসহ্য সুখে কাঁপতে কাঁপতে আমার শরীরের সুখের স্রোতের আগল খুলে দিলাম.......জিসকে প্রাণপনে জড়িয়ে ধরে বললাম, “আই লাভ ইউ......।“
Besh valo lekhata......pore valo laglo.....aro likhte thako..... :clapping:
 
View attachment 176722






বাড়ি চলে এলাম। রাত্রে একা একা শুয়ে জয় এর বদলে জিস এর মুখটা ভেসে উঠলো মনের মধ্যে, বারবার সরাতে চাইলেও সরছে না। সত্যি, ছেলেটা কী যেন, অন্য ছেলেদের মতো আড়চোখে দেখে না,একেবারে সরাসরি তাকায়। ওর চোখে চোখ আটকে গেলে আবার সরানো মুসকিল। মাঝে মাঝেই যেন আমার কানে বাজছে "রাকা, you are awesome, তুমি অসাধারণ"। অদ্ভুত নেশা ধরানো voice যেন।

পরের দিন হঠাৎ মামার বাড়ি চলে যেতে হল, Invitation ছিল একটা, তাড়াহুড়া করে 2দিন পরেই ফিরে এলাম, তার পরদিনই College Social, জয় এর সাথে কথা আছে কাজেই ওই দিনটা miss করা যায় না।

একটা দারুন sexy sleeveless পাঞ্জাবী select করে রেখেছিলাম Social এর জন্যে। সকাল থেকে নানাভাবে তৈরী হচ্ছিলাম, sleeveless পরবো বলে hair remover use করলাম। অবশেষে সেজেগুজে College এ হাজির হলাম। সিনা,পার্থ,জয় সবাই হাজির আমার আগেই। শুধু মজা করলেই হবে না, প্রত্যেকের উপরে কাজের ভার দেওয়া আছে। জয়,পার্থ,সিনার duty পড়েছে stage সাজানোর কাজে,আর আমার উপর ভার পড়েছে green room গোছানোর। একটু অসন্তুষ্ট হলেও নিজের দায়িত্ব পালন করার জন্যে গেলাম green room এ।

“আরে, রাকা! এতোদিন কোথায় ছিলে?”- তাকিয়ে দেখি জিস, “ ওহ! আজ কী লাগছে তোমাকে! You are so sexy!”

মামাবাড়িতে জিসকে মনে পড়েনি একবারও। এখন ওকে দেখে আবার সব মনে পড়ে গেল। অদ্ভুত তাকানো ছেলেটার! এতো সোজাসুজি আমার চোখে চোখ মিলিয়ে দিল যে আমি চোখ সরাতেই পারছি না! খুব অস্বস্তি হচ্ছে।

“Feel free রাকা।“ বলে আমার খুব কাছে এসে অদ্ভুতভাবে handshake করল জিস। আমিও সৌজন্যমূলক হাসি হাসলাম। বললাম, “তুমি ভালো আছো?”



“তুমি আমার যত কাছে থাকবে, আমি তত ভালো থাকবো।“ বলতে বলতে আমার খুব কাছে এসে আমার দু কাঁধে হাত রাখল জিস, আমি কিছু বোঝার আগেই। ও এতোটাই কাছে যে আমি একটু নড়লেই আমার nipple ওর chest এ ঘষা খাবে। ইশশশ... জয় যদি চলে আসে কী ভাববে? হ্যাঁ, ঠিক এই কথাটাই আমার মাথায় এল সেই মূহূর্তে।

“ভয় নেই রাকা, কেউ আসবে না, আজ তুমি শুধু আমার।“



জিস এর কাছে ধরা পড়ে গিয়ে আমি একেবারে লজ্জায় লাল। ছিঃ, জিস আমাকে কী ভাবছে!

তারপরেই জিস হঠাৎ অন্য mood এ। খুব serious ভাবে কাজ নিয়ে আলোচনা করতে লাগলো। আমাকে motivate করতে লাগলো যাতে আমি green room এর কাজটা খুব ভালোভাবে করি আর stage decoration এর চাইতে green room decoration যেন better হয়। জিস এর friendly mood টা ভীষণ ভালো লাগলো আমার। আমিও সত্যি সত্যি যে কোন কাজ মন দিয়ে ভালোভাবেই করতে চাই। কিছু papper cuttings, কিছু ফুল, সুতো, দড়ি, gum এই হল আমাদের সম্বল। জিস একটা সাদা কাগজে drawing করে ওর plan টা বোঝালো আমাকে। সত্যি, ভীষণ artistic planning করেছে ও। আমি বললাম যে এর plan দারুন লেগেছে আমার। জিস ভীষণ খুশী হয়ে আমাকে জড়িয়ে ধরে hug করল। ও এতো spontaneously আমাকে hug করল যে আমি বোঝার আগেই সবকিছু হয়ে গেল। একটা পুরুষ একটা মেয়েকে বুকে জড়িয়ে ধরলে মেয়েটা indifferent থাকতে পারে কি? আমিও পারছিলাম না, কিন্তু জিস এর কোন change দেখলাম না। তার মানে জিস আমার চাইতে অনেক open minded, এবার থেকে আমাকে সাবধান থাকতে হবে যাতে জিস আমাকে mean minded না ভেবে ফেলে।



এরপর থেকে আমি বেশ freely জিস এর সাথে interact করতে লাগলাম। আমার অস্বস্তি কেটে গেল। সত্যি ছেলেটা খুব friendly, আমার মনেই হচ্ছিল না যে কোন অল্প পরিচিত ছেলের সাথে কাজ করছি।



একটা সমস্যা দেখা গেল। টেবিল বা কোন উঁচু জিনিস ছিল না ওখানে। কতকগুলো জিনিস একটু উঁচুতে mount করার দরকার। আমি জিসকে বললাম, “তুমি stage থেকে একটা টেবিল নিয়ে এস।“



জিস বলল, “একটা alternate উপায় আছে, আমি যদি তোমাকে তুলে ধরি তুমি ওগুলো আটকিয়ে দিতে পারবে না?”

মনের মধ্যে একটা অস্বস্তি হল দৃশ্যটা কল্পনা করে। আমি বললাম, “না, টেবিল হলেই ভালো হবে।“

জিস বলল, “তুমি বলছো যখন একবার try করা যায়, কিন্তু আমার মনে হয় ওরা help করবে না।“

জয় আমাকে help করবে না? তাই হয় নাকি? আমার বিশ্বাস হল না। বললাম, “চলো আমিও যাই।“



আমরা stage এর দিকে গেলাম। একটু দূর থেকেই দেখতে পেলাম টেবিলের উপরে দাঁড়িয়ে জয় সিনার কোমর জড়িয়ে তুলে ধরেছে আরো ঊঁচুতে, আর সিনা stage এর সিলিং এ design করা কাগজ আটকাচ্ছে। আমি লক্ষ্য করছিলাম অন্য জিনিস, সিনা প্রায় জয়ের বাঁ কাঁধে বসে আর জয়ের হাতদুটো সিনার বুকের ঠিক নীচে পেট জড়িয়ে ধরে আছে।

প্রচন্ড একটা রাগ, jelousy, অভিমান মেশানো অনুভুতি আমার মনে। কথা বলতেই ইচ্ছে করছিল না। আমাদের দেখে সিনা এক লাফ দিয়ে নেমে পড়ল। আমি স্পষ্ট লক্ষ্য করলাম সিনা নামার সময় জয়ের হাত সিনার বুকদুটোকে ভালো করে brush করে গেল মূহূর্তের জন্যে।



জিস জিজ্ঞেস করল, “পার্থ কোথায়?”

জয় বলল, “বাজারে গেছে কিছু জিনিসপত্র আনতে।“

তারপরে জিস বলল কেন আমরা এসেছি। জয় অনেক কথা বলল কিন্তু তার অর্থ একটাই যে ওদের অনেক কাজ বাকি, এখন টেবিল দেওয়া সম্ভব নয়।

জিস আরো অনুরোধ করতে যাচ্ছিল, কিন্তু আমি পিছন থেকে ওর shirt ধরে টানলাম। জিস বুঝতে পারল আমার ইশারা। আমরা চলে এলাম।

ফিরে এসে জিস বলল, “এখন উপায়?”

আমি বললাম, “তোমার alternate way আছে তো!”

জিসের চোখ দুটো উজ্জ্বল হয়ে উঠল, উচ্ছাসের সাথে বলল, “কী ভাগ্য আমার, যেদিন থেকে তোমাকে দেখেছি সেদিন থেকে ভেবে আসছি তোমাকে তুলতে না পারলে জীবনটাই বৃথা। তোমাকে এত তাড়াতাড়ি তুলতে পারবো ভাবতে পারিনি কিন্তু!”

জিসের দ্ব্যর্থবোধক কথা আর বলার style খুব ভালো লাগল, মনটা হঠাৎ ভালো হয়ে গেল। আমি হেসে উঠে কৃত্রিম রাগ দেখিয়ে চোখ পাকালাম। জিস এ সাথে সাথে কান ধরার ভঙ্গী করল। জিস এর উপস্থিতির অস্বস্তি আগেই অনেকটা কেটে গিয়েছিল, এবার ওর উপস্থিতি ভীষণ pleasant লাগতে লাগল আর নিজেকে খুব free feel করতে লাগলাম। একটা কথা ভাবছিলাম, জিস ভীষণ স্পষ্টবাদী, আমার প্রতি ওর মনোভাব, ওর কামনা এক মূহূর্তের জন্যেও গোপন করছে না ও।

জিস বেশ শক্তিশালী। দুহাতে আমার কোমর ধরে খুব সহজে তুলে ফেলল আমাকে। দ্বিতীয়বার বা তৃতীয়বার আমি খেয়াল করলাম আমাকে তুলতে গিয়ে জিস এর দুটো হাতই আমার টপ এর মধ্যে ঢুকে গেছে। এটা খুবই স্বাভাবিক আর এটা যে জিস এর অনিচ্ছাকৃত সেটাও বুঝতে পারলাম। কিন্তু জিস এর ডানহাতের আঙ্গুল যে আমার নাভি স্পর্শ করছে! আমার যে কেমন করছে! আমি মৃদুস্বরে “জিস, ছাড়ো please” বলে উঠলাম হঠাৎ।

জিস আমাকে প্রায় 2 থেকে 3 ফুট তুলে ধরেছিল। আমি ছাড়ো বলতেই জিস চমকে গিয়ে আমাকে ছেড়ে দিল আর আমি জিস এরশরীর আর দুহাতের উপর দিয়ে slip করে নীচে মেঝেতে নামলাম,জিস এর হাতদুটো আমার টপ এর উপরে ঘষা দিয়ে থামল আমার বুক এর উপরে। আর আমার পাছা জিস এর বুকের উপর ঘষা খেতে খেতে নেমে শেষ পর্যন্ত চেপে বসল ওর কোমরে। আকস্মিক এই ঘটনাতে আমি বুঝতেই পারছি না যে কী করা উচিৎ। যখন সম্বিৎ ফিরল তখন অনুভব করলাম জিস এর ডানহাত আমার ডান বুক আলতো মুঠোয় ধরেছে টপ এর উপর দিয়েই। আমি কী করবো বুঝতে পারছি না, দোষ তো আমারই, আমিই তো জিসকে ছাড়তে বলেছি, কিন্তু এখন কী করবো? আমার বুক কাঁপছে, নিঃশ্বাস পড়ছে দ্রুতগতিতে, জিস আলতো চাপ দিচ্ছে আমার মাই এ, আমার পিছনে চেপে বসে আছে জিস এর কোমর। আমার কানের কাছে ফিসফিস করছে জিস, “রাকা, You are so soft, I can’t control myself, please forgive me.”

আমার কথা বলার ক্ষমতা নেই, গলা দিয়ে আওয়াজ বের হচ্ছে না, অনেক কষ্টে গলা দিয়ে বের হল, “please না, এমনি কোরো না, কেউ চলে এলে খুব বাজে ব্যাপার হবে।”

আমার কথা শুনে জিস থমকে গেল। বলল, “you are right.” তারপরেই ওর হাত বের করে নিয়ে আমার হাত ধরে টানল। আমি জিজ্ঞাসু দৃষ্টিতে তাকালাম। জিস বলল, “চলো আমার সাথে।“

আমি কী করব ভেবে না পেয়ে জিস এর সাথে চললাম। Green room এর পিছনে খুব কাছেই old gymnasium building, জিস আমাকে নিয়ে এল old gymnasium এর dressing room এ। এখন ঘরগুলো ব্যবহার হয় না, দরজা জানালা সব খুলে নেওয়া হয়েছে কিন্তু condition ভালোই আছে।



আমি সামনে, জিস আমার পিছনে। আধো অন্ধকার ঘরে জিস পিছন থেকে আমাকে জড়িয়ে ধরল, বলল, “এখানে কেউ আসবে না রাকা।“

আমি অস্বস্তিতে পড়লাম, জিস কী বুঝলো? আমি আমতা আমতা করে বললাম, “আমি সেটা বলতে চাই নি, আমি আসলে....”

জিস দুহাত দিয়ে আমাকে ঘুরিয়ে নিয়ে মুখোমুখি করে কাছে টানল। আর আমার ঠোঁট বন্ধ হয়ে গেল জিস এর ঠোঁটের চাপে। আমাকে দুহাতে জড়িয়ে ধরে আমার ঠোঁটে ওর ঠোঁট চেপে ধরেছে জিস। আমি balance রাখার জন্যে আমার দুহাত দিয়ে জিস এর কাঁধ ধরতে বাধ্য হলাম। জয় আমাকে পাঁচ-ছয়বার kiss করেছে, জিস এর kiss একেবারে আলাদা, ও অদ্ভুতভাবে আমার ঠোঁটদুটোর দখল নিয়ে নিচ্ছে যেন, আমার হাতদুটো কখন যেন জিস এর কাঁধ থেকে এর মাথার চুলে উঠে গেছে আমার অজান্তে।



আমার ঠোটদুটো অদ্ভুতভাবে চুষে যাচ্ছে জিস, আমার কেমন যেন নেশা নেশা লাগছে। আমার ঠোঁটও থেমে নেই, কখন যেন সক্রিয় হয়ে ঠোঁটের লড়াই এ অংশ নিয়েছে। উত্তেজনায় আমার হাত মুঠো করে ধরেছে জিস এর মাথার চুল। Kiss যে এত উত্তেজক হতে পারে তা আগে কখনও বুঝিনি আমি। এরপর জিস জিভ ঢুকিয়ে দিল আমার দু ঠোঁটের ফাঁকে, আমার ঠোঁট আপনা আপনি ফাঁক হয়ে গেল ওর জন্যে, ঘা দিল আমার জিভে। হঠাৎ একটা অদ্ভুত তুলনা এল আমার মনে, জিস এর জিভের জন্যে আমার ঠোঁট ফাঁক হয়ে যাওয়াটা যেন symbolic, আমার অন্য কোন অঙ্গ ফাঁক হয়ে যাওয়া এর জন্যে.....ছিঃ ছিঃ, কী ভাবছি আমি! একটা অদ্ভুত লজ্জা যেন ঘিরে ধরল আমাকে। লজ্জা না উত্তেজনা? মনে হয় লজ্জা,উত্তেজনা,কামনা সব মিলেমিশে একাকার। জিস যেন খাচ্ছে আমার জিভটা, অদ্ভুত লাগছে। মনে হচ্ছে যেন আমি আর সব কিছু ভুলে যাচ্ছি, আমি যেন অন্য একটা জগতে চলে যাচ্ছি যেখানে আমি আর জিস ছাড়া আর কেউ নেই।

জিস এর হাত নেমে এল আমার পিঠে, আমার টপের zip এ হাত দিয়েছে, আমি নিজেকে ছাড়িয়ে নিয়ে ওর ডান হাত ধরলাম আমার বাঁহাত দিয়ে, ততক্ষণে ওর বাঁহাত আমার টপের নীচে পেটের উপর।

আমি ডান হাত দিয়ে এর বাঁহাত ধরলাম, বললাম, “please না, এমনি কোরো না।“

হঠাৎ কার ডাক, “রাকা, রাকা..............”

জানালা দিয়ে তাকিয়ে দেখি জয় আর সিনা গ্রীন রুমের পিছনে ঘোরাঘুরি করছে, নিশ্চয়ই আমাকে খুঁজছে। সর্বনাশ!

আমি উল্টো হয়ে ঘুরে গেলাম, জিস আমার পিছনে। আমি ভাঙা জানালার পাশ থেকে উঁকি দিলাম। জিস পিছন থেকে আমার ঠোঁটের উপর ওর তর্জনী আড়াআড়ি ভাবে রেখে কথা বলতে বারণ করল আর আমার কানে কানে ফিসফিস করে বলল, “মোবাইলটা সুইচ অফ করে দাও।“

ঠিক বলেছে জিস। আমি চট করে অফ করে দিলাম।

দেখি জয় আর সিনা আরো কাছে, মাত্র 5- 6 ফুট তফাতে একটা গাছের তলাতে।

জয় বলল, “একটা ফোন করে দেখি।“

ইশশশশ, দারুন বেঁচে গেছি!

জিস হঠাৎ একটানে আমার টপের পিঠের zip টেনে খুলে ফেলল। আমি কিছু বোঝার আগেই জিস আমার খোলা পিঠে ওর ঠোঁট চেপে ধরল।

ইশশশশশশশ....আমার মুখ দিয়ে একটা শব্দ বেরিয়ে আসতে যাচ্ছিল, অনেক কষ্টে ঢোঁক গিলে নিঃশব্দ হলাম।

জয় ফোন এ আমাকে না পেয়ে সিনাকে হাত ধরে টানল। আমি চমকে উঠলাম। সিনা গাছে ঠেস দিয়ে দাঁড়াল। একী! ওর শার্টটার উপরের দুটো বোতাম খোলা, ভিতরে মনে হচ্ছে ব্রা নেই। এতদূর?

জয় সিনাকে জড়িয়ে ধরল। দুটো শরীর এত কাছে যে কম আলোতে আর কিছু বোঝা যাচ্ছে না। আমার মনে অবিমিশ্র একটা অনুভূতি, ঈর্শা,রাগ,ঘৃণা,উত্তেজনা সব কটা অনুভূতি যেন মিলেমিশে একাকার। কিন্তু সব অনুভূতি ছাপিয়ে যেটা প্রবল সেটা হল একটা নিষিদ্ধ উত্তেজনা। সিনার গলার আওয়াজ স্পষ্ট শুনতে পাচ্ছি আমি। “জয়দা, আস্তে প্লীজ......ও মা....তুমি না ভীষণ বদমাস......হি হি হি হি হি...”

জিস আমার পিছন থেকে ধীরে ধীরে আমাকে জড়িয়ে ধরল। আমার ডান কাঁধে এর মুখ,আমার কানের লতিতে ঘষা খাচ্ছে। জিসের শরীরে অদ্ভুত একটা পুরুষালী গন্ধ, একটু উগ্র, কিন্তু নেশা ধরানো। ওর শরীরের ছোঁয়াতো খারাপ লাগছে না আমার! তাহলে কী করব? কী বলব জিসকে? আর জয় enjoy করলে যদি দোষ না হয় তাহলে জিস বা আমি enjoy করলে দোষ কীসের?

জিস ওর হাতদুটো ধীরে ধীরে আমার দুপাশ দিয়ে সামনে বাড়িয়ে দিল, তারপরেই আমার টপ এর নীচে আমার পেটের উপর রাখল ওর ডানহাতটা। আর ওর বাঁহাতটা একটু উঁচুতে, চুপিচুপি আমার বাঁ বুকের দখল নেওয়ার চেষ্টা। ওরে বদমাস! আমি ওর হাতদুটো আমার দু হাত দিয়ে চেপে ধরলাম। জিস জোর করল না। আমার হাতের মধ্যেই রয়ে গেল ওর হাত। কম আলোটা চোখে ক্রমশ সয়ে যাচ্ছে, এখন অনেক পরিস্কার দেখতে পাচ্ছি জয় আর সিনাকে। স্পষ্ট বুঝতে পারলাম সিনার বুকে কোন পোষাক নেই আর জয় মুখ গুঁজে দিয়েছে সিনার বুকে। আমার আর রাগ হচ্ছে না, বরং live পর্ন দেখার অনুভূতি হচ্ছে, উত্তেজিত হয়ে উঠছি আমি। জিস আমার ডান কানের লতিতে ঠোঁট ঘষছে। জিসের ছোঁয়ায় নেশা আছে। এ কী! আমার অন্যমনস্কতার সুযোগে জিস এর ডান হাতটা আমার হাতের বাঁধন থেকে ছাড়িয়ে টপ এর উপর দিয়ে আমার ডান বুকের কাছে পৌঁছে গেছে। আমি কী করব তা বুঝে ওঠার আগেই জিস আমার টপের উপর দিয়ে মুঠো করে ধরেছে আমার ডান মাইটা।

আমার মুখ দিয়ে একটা অস্ফুট হিশহিশ আওয়াজ বেরিয়ে এল। আহহ....কী করব আমি....আমার যে ভীষণ ভালো লাগছে। জয় আমার বুকে হাত দিয়েছে কিন্তু তখন তো এত উত্তেজনা হয়নি আমার! অদ্ভুত একটা নিষিদ্ধ উত্তেজনা, একটা কী হয় কী হয় অনুভূতির মধ্যে আমি যেন ভেসে যাচ্ছি। জিস চটকাচ্ছে আমাকে, মাঝে মাঝে আমার শক্ত হয়ে ওঠা বোঁটা দুটো নিয়ে খেলা করছে। আমি পারছি না নিজেকে নীরব রাখতে, আমার মুখ দিয়ে অস্ফুট সুখের শব্দগুলো বেরিয়ে আসছে মাঝে মাঝেই।

জিস আমাকে টেনে ওর মুখোমুখি করে দিল। আমি জিজ্ঞাসু দৃষ্টিতে তাকালাম। জিস নিজের টী-শার্টটা একটানে খুলে ফেলে ওর দুহাত বাড়িয়ে আমার টপ এর দু প্রান্ত ধরে বলল, “প্লীজ রাকা।“

বুঝলাম জিস আমার টপ খুলতে চাইছে। লজ্জাভরা স্বরে আমার মুখ দিয়ে দুর্বল স্বর বেরিয়ে এল, “ উঁহু...না...।“

“লজ্জা কোরো না রাকা”, জিস ভীষণ confident, ওর হাত ধীরে ধীরে তুলতে লাগল আমার টপ টাকে। কী করব আমি, বাধ্য হয়ে দুহাত তুলে আত্মসমর্পন করলাম। কী লজ্জা করছে আমার, টপ টা ধীরে ধরে আমার শরীর থেকে জিসের হাতে চলে গেল। শুধুমাত্র ব্রা পরে আমি জিসের চোখের সামনে দাঁড়িয়ে। “তুমি এত সুন্দর রাকা!” মুগ্ধ দৃষ্টিতে আমার দিকে তাকিয়ে জিস। ধীরে ধীরে আমার ঠোঁটে ঠোঁট মিশিয়ে দিল জিস। আমাকে পাগলের মতো kiss করছে জিস। ভালো লাগছে খুব। আমি জিসকে জড়িয়ে ধরলাম, ওর খোলা পিঠ আঁকড়ে ধরলাম। একী! বদমাসটা আমার ব্রার হুক খুলে ফেলেছে পিছনে হাত নিয়ে গিয়ে। আর তো কিছু করার নেই। যা হয় হবে। মনের মধ্যে একটা বেপরোয়া ভাব এল আমার।

জিস আধখোলা ব্রাটা সরিয়ে মুখ গুঁজে দিল আমার খোলা বুকে। আমার ডান মাই এর বোঁটাটা মুখে নিল জিস। ইশশ.. এ অভিজ্ঞতা আমার জীবনে প্রথম, একটা পুরুষের ছোঁয়া যে এত তীব্র উত্তেজনা আনতে পারে সে সম্বন্ধে কোন ধারণাই ছিল না আমার। আঃ... আর পারছি না নিজেকে control করতে। জিসের চুল মুঠো করে ওকে চেপে ধরলাম। উঃ মা....জিসের জিভের ছোঁয়ায় যেন আগুন জ্বলছে আমার শরীরে। জিস জিস জিস.....I love you, I want you মনে মনে একটা তীব্র কামনা অনুভব করলাম জিসের প্রতি। ভীষণ আপন মনে হল ওকে। আমার নিঃশ্বাসের শব্দ অনেক দ্রুত আর জোরাল এখন। এছাড়াও আমার মুখ দিয়ে অর্থহীন শব্দ বের হচ্ছে। আমার হাতদুটো ওর চুল,পিঠ,বুক এ ঘুরে বেড়াচ্ছে ওকে অনুভব করার জন্যে। ওর বুক রোমশ এটা feel করে আরো বেশী উত্তেজনা হল। ছোটবেলা থেকেই hairy chest কে সেক্সী পুরুষের প্রতীক বলে জেনে এসেছি। জয় এর chest এ hair নেই। আমি জিসের মুখটা আমার বুক থেকে তুলে ওর চোখে চোখ রেখে আমার মাইদুটো ওর চওড়া বুকে ঘষতে লাগলাম। আমাকে active দেখে জিস আমার কানে কানে বলল, “আমার উপর রাগ করো নি তো রাকা?”





আমি বললাম, “উঁহু।“

জিস ওর একটা আঙ্গুল আমার নাভিতে ছোঁয়াল। আমি শিউরে উঠলাম।

জিস বলল, “তুমি ভীষণ সেক্সী।“

আমি লজ্জায় জিসের বুকে মুখ গুঁজে দিলাম।



জিস আমাকে হঠাৎ তুলে নিয়ে একটা বেঞ্চ এ বসালো। তারপর দুহাত বাড়িয়ে আমার জীনস এর বেল্ট খুলে ফেলল মূহূর্তের মধ্যে। বাটন খুলে দুহাত দিয়ে জীনস এ টান মারতে মারতে বলল, “রাকা প্লীজ, কোমরটা তোলো একটু।“



আমি যেন স্বপ্নের ঘোরের মধ্যে ভাসছি। তাকিয়ে দেখলাম ওর জীনস টাও ওর গোড়ালীর কাছে পড়ে আছে, ওর পরনে শুধু একটা ছোটো শর্টস। কী করব আমি? সারা শরীর কাঁপছে উত্তেজনা আর রোমাঞ্চে। যা হয় হবে, আমি আর পারছি না।

আমি কোমরটা একটু তুলতেই আমার জীনস টাও আমার গোড়ালীর কাছে পড়ে গেল। আমাকে সোজা করে দাঁড় করাল জিস। আমি দাঁড়ালাম বেঞ্চ এ ঠেস দিয়ে।



জিস জড়িয়ে ধরল আমাকে। এর ঠোঁট আমার ঠোঁটে মিশিয়ে দিল, আমার মাই দুটো ঘষা খেল এর রোমশ পুরুষালী বুকে আর ওর কোমর চেপে ধরল আমার দু পায়ের মাঝখানে। একটা অদ্ভুত অনাস্বাদিত রোমাঞ্চে আমি কেঁপে উঠলাম।

আমার জিভ চুষতে চুষতে জিস এর বাঁ হাত দিয়ে আমার ডান হাত ধরে টানল, আমি কিছু না বুঝে অনুসরণ করলাম। হাতে কীসের যেন ছোঁয়া লাগল, শক্ত,গরম......কী এটা?









যা ভেবেছি তাই! ইশশ.. আমি কখনও ছুঁয়ে দেখিনি এটাকে। কী করব এখন? ছেড়ে দেব? মূহূর্তের মধ্যে আমার প্যান্টির মধ্যে হাত ঢুকিয়ে দিয়েছে জিস। কী বদমাস ছেলেটা!

জিস আঙ্গুল ঢুকিয়ে দিয়েছে আমার ওখানে। ছি ছি কী লজ্জা! আমি যে ভিজে গেছি সেটা বুঝে গেল জিস। কী করি কী করি ভাবতে ভাবতে মুঠো করে ধরলাম জিসের ওটাকে। বাব্বা! কী বড়ো! সিনার কাছে শুনেছি এটাই নাকি আসল জিনিস, একবার test করলে আর ভোলা যায় না। একটু নাড়াচাড়া করতেই জিসের জিনিসটা যেন দ্বিগুন বড়ো হয়ে উঠল, আর ভীষণ শক্ত আর গরম।

জিস পাগলের মতো আদর করছে আমাকে। আমি আমার বাঁ হাত দিয়ে জিসের পিঠ খামচে ধরেছি। আমার দু পায়ের মাঝখানে যেন আগুন জ্বলছে।

জিস হঠাৎ নিচু হয়ে আমার নাভিতে চুমু খেল। তারপরই দাঁত দিয়ে ধরল আমার প্যান্টিটাকে। ইশশশ....কী রোমান্টিক! ভীষণ ভালো লাগল জিসের এই স্টাইল। ধীরে ধীরে আমার শরীরের শেষ পোষাকটুকুও নিয়ে নিল জিস। আমার দু পা দুদিকে সরিয়ে জিস এগুচ্ছে ধীরে ধীরে। ওর শক্ত জিনিসটা স্পর্শ করল আমার কুমারী শরীরটাকে।



আলতো ছোঁয়াতেই একটা অদ্ভুত শিহরণ! সেই নিষিদ্ধ অভিজ্ঞতা আর দূরে নয়! ফিসফিস করে জিসকে বললাম, “আমার খুব ভয় করছে।“

জিস আমাকে আদর করে জড়িয়ে ধরে আবেগঘন গলায় বলল, “আমি তোমাকে চাই রাকা, এই মূহূর্তে তোমাকে না পেলে আমি পাগল হয়ে যাবো। বলো রাকা, তুমি আমাকে চাও না?”

মিথ্যে বলি কী করে? আমি তীব্রভাবে চাই জিসকে, আমার সারা শরীর কাঁপছে কামনায়। জিসের কানে ফিসফিস করে লাজুক গলায় বললাম, “আমি জানি না।“

জিস বলল, “চিন্তা কোরো না, আমি তো আছি।“

আমার কুমারী অঙ্গের ভেজা ঠোঁটদুটো ফাঁক করে জিস খুব আস্তে আস্তে ওর শক্ত পৌরুষের মাথাটা ঠেকাল। আমি আমার দুহাত দিয়ে আমার ঠোঁটদুটো ফাঁক করতে সাহায্য করলাম। আমার ওখানে ওটা খুব সুন্দর ভাবে বসে গেল। আমি প্রচন্ড উত্তেজনায় জিসের পিঠ খামচে ধরলাম। জিস আস্তে আস্তে চাপ দিতে লাগল। ওটা ঢুকছে, আস্তে আস্তে, একটা শূণ্যস্থান পূর্ণ হচ্ছে যেন। এক একটা মূহূর্ত যেন এক একটা যুগ আমার কাছে। আঃ...কী মোটা....আমি হাত দিয়ে অনুভব করলাম জিস এখনও অর্ধেকটা বাইরে। উঃ...না...জিস চাপ দিয়েছে...আমি আর পারবো না, অস্ফুট চিৎকার করে বললাম, “জিস..... লাগছে...!”

জিস বলল, “সরি রাকা, আমি বুঝতে পারিনি।“

জিস সত্যি খুব ভালো।

জিস আমাকে বুকে জড়িয়ে ধরে ভীষণ আন্তরিকভাবে একটা kiss করল। খুব ভালো লাগল ওর attitude, আমি ওর বুকে পরম ভরষায় মুখ গুঁজলাম। জিস আমার কানে কানে বলল, “এখন আর খারাপ লাগছে না তো রাকা?”

আমি ওর বুকে মুখ ঘষে বললাম, “উঁহু।“

জিস এবার আস্তে আস্তে moove করতে শুরু করল আমার ভিতরে। উমমম..ভালো লাগছে।

জিস বলল, “এই রাকা, বলো না... ভালো লাগছে এখন?”

ওর বুকে মুখ গুঁজেই আমার অস্ফুট উত্তর, “হ্যাঁ.....।“

সত্যি ভীষণ ভালো লাগছে এবার। নিজের অজান্তেই কখন তালে তালে আমার কোমর নড়াতে শুরু করেছি খেয়াল নেই। একই ছন্দে জিস আর আমি মিশে গেছি যেন।

জিস আমার কানে কানে বলল, “রাকা, ঠিক এভাবেই, দারুন হচ্ছে।“

আমি লজ্জা পেলাম, “ধ্যাৎ, আমি জানি না।“

জিস speed বাড়াল, “তোমাকে কিছু জানতে হবে না রাকা, তুমি যে অসম্ভব সেক্সী।“



আঃ কী দারুন লাগছে আমার শরীরের মধ্যে জিসের এই যাওয়া আসা। আমি দুহাত দিয়ে আরো কাছে টানতে চাইছি। জিস একটু speed বাড়াল। একটু পরেই একটু জোরে ঘা, চোখে যেন অন্ধকার দেখলাম আমি, হালকা একটু চিনচিনে ব্যথা আর অনেকটা ভালোলাগা। জিস passionate গলায় জিজ্ঞেস করল, “রাকা লাগলো?”



আমি না বাচক ঘাড় নাড়লাম। জিস ওর কোমরটা একটু নড়িয়ে বলল, “পুরোটা ঢুকে গেছে রাকা।“



আমি কিছু না বলে জিসের কোমরটা টেনে ধরলাম। জিস আমার শরীরের মধ্যে যতায়াত করতে করতে বলল, “রাকা, আমার জিনিসটা তোমার পছন্দ তো?“



লজ্জা পেয়ে গেলাম জিসের কথায়। “জানিনা” বলে মুখ লুকালাম জিসের বুকে।

জিস আবার speed বাড়াল। পুরোটা বের করছে আর ঢোকাচ্ছে জিস। ঢুকবার সময় আমার শরীরের ভিতরে ঘষা দিচ্ছে ভীষণ ভাবে। উঃ....যেন ইলেকট্রিক শকের মতো লাগছে। ও যেন পাগল হয়ে গেছে। হঠাৎ যেন চোখে অন্ধকার দেখলাম আমি। বিড়বিড় করে বলে উঠলাম, “জিস, আমার শরীরটা কেমন করছে......”

জিস speed বাড়াতে বাড়াতে বলল, “বুঝেছি রাকা, চিন্তা কোরো না, এরকম হয়।“

জিস ভীষণ জোরে জোরে ঘা দিতে দিতে হঠাৎ আমাকে গেঁথে ফেলল, তারপরেই যেন কোন আগ্নেয়গিরির বিস্ফোরণ.........ঝলক ঝলক ঊষ্ণ সুখের স্রোত.........আমি অসহ্য সুখে কাঁপতে কাঁপতে আমার শরীরের সুখের স্রোতের
View attachment 176722






বাড়ি চলে এলাম। রাত্রে একা একা শুয়ে জয় এর বদলে জিস এর মুখটা ভেসে উঠলো মনের মধ্যে, বারবার সরাতে চাইলেও সরছে না। সত্যি, ছেলেটা কী যেন, অন্য ছেলেদের মতো আড়চোখে দেখে না,একেবারে সরাসরি তাকায়। ওর চোখে চোখ আটকে গেলে আবার সরানো মুসকিল। মাঝে মাঝেই যেন আমার কানে বাজছে "রাকা, you are awesome, তুমি অসাধারণ"। অদ্ভুত নেশা ধরানো voice যেন।

পরের দিন হঠাৎ মামার বাড়ি চলে যেতে হল, Invitation ছিল একটা, তাড়াহুড়া করে 2দিন পরেই ফিরে এলাম, তার পরদিনই College Social, জয় এর সাথে কথা আছে কাজেই ওই দিনটা miss করা যায় না।

একটা দারুন sexy sleeveless পাঞ্জাবী select করে রেখেছিলাম Social এর জন্যে। সকাল থেকে নানাভাবে তৈরী হচ্ছিলাম, sleeveless পরবো বলে hair remover use করলাম। অবশেষে সেজেগুজে College এ হাজির হলাম। সিনা,পার্থ,জয় সবাই হাজির আমার আগেই। শুধু মজা করলেই হবে না, প্রত্যেকের উপরে কাজের ভার দেওয়া আছে। জয়,পার্থ,সিনার duty পড়েছে stage সাজানোর কাজে,আর আমার উপর ভার পড়েছে green room গোছানোর। একটু অসন্তুষ্ট হলেও নিজের দায়িত্ব পালন করার জন্যে গেলাম green room এ।

“আরে, রাকা! এতোদিন কোথায় ছিলে?”- তাকিয়ে দেখি জিস, “ ওহ! আজ কী লাগছে তোমাকে! You are so sexy!”

মামাবাড়িতে জিসকে মনে পড়েনি একবারও। এখন ওকে দেখে আবার সব মনে পড়ে গেল। অদ্ভুত তাকানো ছেলেটার! এতো সোজাসুজি আমার চোখে চোখ মিলিয়ে দিল যে আমি চোখ সরাতেই পারছি না! খুব অস্বস্তি হচ্ছে।

“Feel free রাকা।“ বলে আমার খুব কাছে এসে অদ্ভুতভাবে handshake করল জিস। আমিও সৌজন্যমূলক হাসি হাসলাম। বললাম, “তুমি ভালো আছো?”



“তুমি আমার যত কাছে থাকবে, আমি তত ভালো থাকবো।“ বলতে বলতে আমার খুব কাছে এসে আমার দু কাঁধে হাত রাখল জিস, আমি কিছু বোঝার আগেই। ও এতোটাই কাছে যে আমি একটু নড়লেই আমার nipple ওর chest এ ঘষা খাবে। ইশশশ... জয় যদি চলে আসে কী ভাববে? হ্যাঁ, ঠিক এই কথাটাই আমার মাথায় এল সেই মূহূর্তে।

“ভয় নেই রাকা, কেউ আসবে না, আজ তুমি শুধু আমার।“



জিস এর কাছে ধরা পড়ে গিয়ে আমি একেবারে লজ্জায় লাল। ছিঃ, জিস আমাকে কী ভাবছে!

তারপরেই জিস হঠাৎ অন্য mood এ। খুব serious ভাবে কাজ নিয়ে আলোচনা করতে লাগলো। আমাকে motivate করতে লাগলো যাতে আমি green room এর কাজটা খুব ভালোভাবে করি আর stage decoration এর চাইতে green room decoration যেন better হয়। জিস এর friendly mood টা ভীষণ ভালো লাগলো আমার। আমিও সত্যি সত্যি যে কোন কাজ মন দিয়ে ভালোভাবেই করতে চাই। কিছু papper cuttings, কিছু ফুল, সুতো, দড়ি, gum এই হল আমাদের সম্বল। জিস একটা সাদা কাগজে drawing করে ওর plan টা বোঝালো আমাকে। সত্যি, ভীষণ artistic planning করেছে ও। আমি বললাম যে এর plan দারুন লেগেছে আমার। জিস ভীষণ খুশী হয়ে আমাকে জড়িয়ে ধরে hug করল। ও এতো spontaneously আমাকে hug করল যে আমি বোঝার আগেই সবকিছু হয়ে গেল। একটা পুরুষ একটা মেয়েকে বুকে জড়িয়ে ধরলে মেয়েটা indifferent থাকতে পারে কি? আমিও পারছিলাম না, কিন্তু জিস এর কোন change দেখলাম না। তার মানে জিস আমার চাইতে অনেক open minded, এবার থেকে আমাকে সাবধান থাকতে হবে যাতে জিস আমাকে mean minded না ভেবে ফেলে।



এরপর থেকে আমি বেশ freely জিস এর সাথে interact করতে লাগলাম। আমার অস্বস্তি কেটে গেল। সত্যি ছেলেটা খুব friendly, আমার মনেই হচ্ছিল না যে কোন অল্প পরিচিত ছেলের সাথে কাজ করছি।



একটা সমস্যা দেখা গেল। টেবিল বা কোন উঁচু জিনিস ছিল না ওখানে। কতকগুলো জিনিস একটু উঁচুতে mount করার দরকার। আমি জিসকে বললাম, “তুমি stage থেকে একটা টেবিল নিয়ে এস।“



জিস বলল, “একটা alternate উপায় আছে, আমি যদি তোমাকে তুলে ধরি তুমি ওগুলো আটকিয়ে দিতে পারবে না?”

মনের মধ্যে একটা অস্বস্তি হল দৃশ্যটা কল্পনা করে। আমি বললাম, “না, টেবিল হলেই ভালো হবে।“

জিস বলল, “তুমি বলছো যখন একবার try করা যায়, কিন্তু আমার মনে হয় ওরা help করবে না।“

জয় আমাকে help করবে না? তাই হয় নাকি? আমার বিশ্বাস হল না। বললাম, “চলো আমিও যাই।“



আমরা stage এর দিকে গেলাম। একটু দূর থেকেই দেখতে পেলাম টেবিলের উপরে দাঁড়িয়ে জয় সিনার কোমর জড়িয়ে তুলে ধরেছে আরো ঊঁচুতে, আর সিনা stage এর সিলিং এ design করা কাগজ আটকাচ্ছে। আমি লক্ষ্য করছিলাম অন্য জিনিস, সিনা প্রায় জয়ের বাঁ কাঁধে বসে আর জয়ের হাতদুটো সিনার বুকের ঠিক নীচে পেট জড়িয়ে ধরে আছে।

প্রচন্ড একটা রাগ, jelousy, অভিমান মেশানো অনুভুতি আমার মনে। কথা বলতেই ইচ্ছে করছিল না। আমাদের দেখে সিনা এক লাফ দিয়ে নেমে পড়ল। আমি স্পষ্ট লক্ষ্য করলাম সিনা নামার সময় জয়ের হাত সিনার বুকদুটোকে ভালো করে brush করে গেল মূহূর্তের জন্যে।



জিস জিজ্ঞেস করল, “পার্থ কোথায়?”

জয় বলল, “বাজারে গেছে কিছু জিনিসপত্র আনতে।“

তারপরে জিস বলল কেন আমরা এসেছি। জয় অনেক কথা বলল কিন্তু তার অর্থ একটাই যে ওদের অনেক কাজ বাকি, এখন টেবিল দেওয়া সম্ভব নয়।

জিস আরো অনুরোধ করতে যাচ্ছিল, কিন্তু আমি পিছন থেকে ওর shirt ধরে টানলাম। জিস বুঝতে পারল আমার ইশারা। আমরা চলে এলাম।

ফিরে এসে জিস বলল, “এখন উপায়?”

আমি বললাম, “তোমার alternate way আছে তো!”

জিসের চোখ দুটো উজ্জ্বল হয়ে উঠল, উচ্ছাসের সাথে বলল, “কী ভাগ্য আমার, যেদিন থেকে তোমাকে দেখেছি সেদিন থেকে ভেবে আসছি তোমাকে তুলতে না পারলে জীবনটাই বৃথা। তোমাকে এত তাড়াতাড়ি তুলতে পারবো ভাবতে পারিনি কিন্তু!”

জিসের দ্ব্যর্থবোধক কথা আর বলার style খুব ভালো লাগল, মনটা হঠাৎ ভালো হয়ে গেল। আমি হেসে উঠে কৃত্রিম রাগ দেখিয়ে চোখ পাকালাম। জিস এ সাথে সাথে কান ধরার ভঙ্গী করল। জিস এর উপস্থিতির অস্বস্তি আগেই অনেকটা কেটে গিয়েছিল, এবার ওর উপস্থিতি ভীষণ pleasant লাগতে লাগল আর নিজেকে খুব free feel করতে লাগলাম। একটা কথা ভাবছিলাম, জিস ভীষণ স্পষ্টবাদী, আমার প্রতি ওর মনোভাব, ওর কামনা এক মূহূর্তের জন্যেও গোপন করছে না ও।

জিস বেশ শক্তিশালী। দুহাতে আমার কোমর ধরে খুব সহজে তুলে ফেলল আমাকে। দ্বিতীয়বার বা তৃতীয়বার আমি খেয়াল করলাম আমাকে তুলতে গিয়ে জিস এর দুটো হাতই আমার টপ এর মধ্যে ঢুকে গেছে। এটা খুবই স্বাভাবিক আর এটা যে জিস এর অনিচ্ছাকৃত সেটাও বুঝতে পারলাম। কিন্তু জিস এর ডানহাতের আঙ্গুল যে আমার নাভি স্পর্শ করছে! আমার যে কেমন করছে! আমি মৃদুস্বরে “জিস, ছাড়ো please” বলে উঠলাম হঠাৎ।

জিস আমাকে প্রায় 2 থেকে 3 ফুট তুলে ধরেছিল। আমি ছাড়ো বলতেই জিস চমকে গিয়ে আমাকে ছেড়ে দিল আর আমি জিস এরশরীর আর দুহাতের উপর দিয়ে slip করে নীচে মেঝেতে নামলাম,জিস এর হাতদুটো আমার টপ এর উপরে ঘষা দিয়ে থামল আমার বুক এর উপরে। আর আমার পাছা জিস এর বুকের উপর ঘষা খেতে খেতে নেমে শেষ পর্যন্ত চেপে বসল ওর কোমরে। আকস্মিক এই ঘটনাতে আমি বুঝতেই পারছি না যে কী করা উচিৎ। যখন সম্বিৎ ফিরল তখন অনুভব করলাম জিস এর ডানহাত আমার ডান বুক আলতো মুঠোয় ধরেছে টপ এর উপর দিয়েই। আমি কী করবো বুঝতে পারছি না, দোষ তো আমারই, আমিই তো জিসকে ছাড়তে বলেছি, কিন্তু এখন কী করবো? আমার বুক কাঁপছে, নিঃশ্বাস পড়ছে দ্রুতগতিতে, জিস আলতো চাপ দিচ্ছে আমার মাই এ, আমার পিছনে চেপে বসে আছে জিস এর কোমর। আমার কানের কাছে ফিসফিস করছে জিস, “রাকা, You are so soft, I can’t control myself, please forgive me.”

আমার কথা বলার ক্ষমতা নেই, গলা দিয়ে আওয়াজ বের হচ্ছে না, অনেক কষ্টে গলা দিয়ে বের হল, “please না, এমনি কোরো না, কেউ চলে এলে খুব বাজে ব্যাপার হবে।”

আমার কথা শুনে জিস থমকে গেল। বলল, “you are right.” তারপরেই ওর হাত বের করে নিয়ে আমার হাত ধরে টানল। আমি জিজ্ঞাসু দৃষ্টিতে তাকালাম। জিস বলল, “চলো আমার সাথে।“

আমি কী করব ভেবে না পেয়ে জিস এর সাথে চললাম। Green room এর পিছনে খুব কাছেই old gymnasium building, জিস আমাকে নিয়ে এল old gymnasium এর dressing room এ। এখন ঘরগুলো ব্যবহার হয় না, দরজা জানালা সব খুলে নেওয়া হয়েছে কিন্তু condition ভালোই আছে।



আমি সামনে, জিস আমার পিছনে। আধো অন্ধকার ঘরে জিস পিছন থেকে আমাকে জড়িয়ে ধরল, বলল, “এখানে কেউ আসবে না রাকা।“

আমি অস্বস্তিতে পড়লাম, জিস কী বুঝলো? আমি আমতা আমতা করে বললাম, “আমি সেটা বলতে চাই নি, আমি আসলে....”

জিস দুহাত দিয়ে আমাকে ঘুরিয়ে নিয়ে মুখোমুখি করে কাছে টানল। আর আমার ঠোঁট বন্ধ হয়ে গেল জিস এর ঠোঁটের চাপে। আমাকে দুহাতে জড়িয়ে ধরে আমার ঠোঁটে ওর ঠোঁট চেপে ধরেছে জিস। আমি balance রাখার জন্যে আমার দুহাত দিয়ে জিস এর কাঁধ ধরতে বাধ্য হলাম। জয় আমাকে পাঁচ-ছয়বার kiss করেছে, জিস এর kiss একেবারে আলাদা, ও অদ্ভুতভাবে আমার ঠোঁটদুটোর দখল নিয়ে নিচ্ছে যেন, আমার হাতদুটো কখন যেন জিস এর কাঁধ থেকে এর মাথার চুলে উঠে গেছে আমার অজান্তে।



আমার ঠোটদুটো অদ্ভুতভাবে চুষে যাচ্ছে জিস, আমার কেমন যেন নেশা নেশা লাগছে। আমার ঠোঁটও থেমে নেই, কখন যেন সক্রিয় হয়ে ঠোঁটের লড়াই এ অংশ নিয়েছে। উত্তেজনায় আমার হাত মুঠো করে ধরেছে জিস এর মাথার চুল। Kiss যে এত উত্তেজক হতে পারে তা আগে কখনও বুঝিনি আমি। এরপর জিস জিভ ঢুকিয়ে দিল আমার দু ঠোঁটের ফাঁকে, আমার ঠোঁট আপনা আপনি ফাঁক হয়ে গেল ওর জন্যে, ঘা দিল আমার জিভে। হঠাৎ একটা অদ্ভুত তুলনা এল আমার মনে, জিস এর জিভের জন্যে আমার ঠোঁট ফাঁক হয়ে যাওয়াটা যেন symbolic, আমার অন্য কোন অঙ্গ ফাঁক হয়ে যাওয়া এর জন্যে.....ছিঃ ছিঃ, কী ভাবছি আমি! একটা অদ্ভুত লজ্জা যেন ঘিরে ধরল আমাকে। লজ্জা না উত্তেজনা? মনে হয় লজ্জা,উত্তেজনা,কামনা সব মিলেমিশে একাকার। জিস যেন খাচ্ছে আমার জিভটা, অদ্ভুত লাগছে। মনে হচ্ছে যেন আমি আর সব কিছু ভুলে যাচ্ছি, আমি যেন অন্য একটা জগতে চলে যাচ্ছি যেখানে আমি আর জিস ছাড়া আর কেউ নেই।

জিস এর হাত নেমে এল আমার পিঠে, আমার টপের zip এ হাত দিয়েছে, আমি নিজেকে ছাড়িয়ে নিয়ে ওর ডান হাত ধরলাম আমার বাঁহাত দিয়ে, ততক্ষণে ওর বাঁহাত আমার টপের নীচে পেটের উপর।

আমি ডান হাত দিয়ে এর বাঁহাত ধরলাম, বললাম, “please না, এমনি কোরো না।“

হঠাৎ কার ডাক, “রাকা, রাকা..............”

জানালা দিয়ে তাকিয়ে দেখি জয় আর সিনা গ্রীন রুমের পিছনে ঘোরাঘুরি করছে, নিশ্চয়ই আমাকে খুঁজছে। সর্বনাশ!

আমি উল্টো হয়ে ঘুরে গেলাম, জিস আমার পিছনে। আমি ভাঙা জানালার পাশ থেকে উঁকি দিলাম। জিস পিছন থেকে আমার ঠোঁটের উপর ওর তর্জনী আড়াআড়ি ভাবে রেখে কথা বলতে বারণ করল আর আমার কানে কানে ফিসফিস করে বলল, “মোবাইলটা সুইচ অফ করে দাও।“

ঠিক বলেছে জিস। আমি চট করে অফ করে দিলাম।

দেখি জয় আর সিনা আরো কাছে, মাত্র 5- 6 ফুট তফাতে একটা গাছের তলাতে।

জয় বলল, “একটা ফোন করে দেখি।“

ইশশশশ, দারুন বেঁচে গেছি!

জিস হঠাৎ একটানে আমার টপের পিঠের zip টেনে খুলে ফেলল। আমি কিছু বোঝার আগেই জিস আমার খোলা পিঠে ওর ঠোঁট চেপে ধরল।

ইশশশশশশশ....আমার মুখ দিয়ে একটা শব্দ বেরিয়ে আসতে যাচ্ছিল, অনেক কষ্টে ঢোঁক গিলে নিঃশব্দ হলাম।

জয় ফোন এ আমাকে না পেয়ে সিনাকে হাত ধরে টানল। আমি চমকে উঠলাম। সিনা গাছে ঠেস দিয়ে দাঁড়াল। একী! ওর শার্টটার উপরের দুটো বোতাম খোলা, ভিতরে মনে হচ্ছে ব্রা নেই। এতদূর?

জয় সিনাকে জড়িয়ে ধরল। দুটো শরীর এত কাছে যে কম আলোতে আর কিছু বোঝা যাচ্ছে না। আমার মনে অবিমিশ্র একটা অনুভূতি, ঈর্শা,রাগ,ঘৃণা,উত্তেজনা সব কটা অনুভূতি যেন মিলেমিশে একাকার। কিন্তু সব অনুভূতি ছাপিয়ে যেটা প্রবল সেটা হল একটা নিষিদ্ধ উত্তেজনা। সিনার গলার আওয়াজ স্পষ্ট শুনতে পাচ্ছি আমি। “জয়দা, আস্তে প্লীজ......ও মা....তুমি না ভীষণ বদমাস......হি হি হি হি হি...”

জিস আমার পিছন থেকে ধীরে ধীরে আমাকে জড়িয়ে ধরল। আমার ডান কাঁধে এর মুখ,আমার কানের লতিতে ঘষা খাচ্ছে। জিসের শরীরে অদ্ভুত একটা পুরুষালী গন্ধ, একটু উগ্র, কিন্তু নেশা ধরানো। ওর শরীরের ছোঁয়াতো খারাপ লাগছে না আমার! তাহলে কী করব? কী বলব জিসকে? আর জয় enjoy করলে যদি দোষ না হয় তাহলে জিস বা আমি enjoy করলে দোষ কীসের?

জিস ওর হাতদুটো ধীরে ধীরে আমার দুপাশ দিয়ে সামনে বাড়িয়ে দিল, তারপরেই আমার টপ এর নীচে আমার পেটের উপর রাখল ওর ডানহাতটা। আর ওর বাঁহাতটা একটু উঁচুতে, চুপিচুপি আমার বাঁ বুকের দখল নেওয়ার চেষ্টা। ওরে বদমাস! আমি ওর হাতদুটো আমার দু হাত দিয়ে চেপে ধরলাম। জিস জোর করল না। আমার হাতের মধ্যেই রয়ে গেল ওর হাত। কম আলোটা চোখে ক্রমশ সয়ে যাচ্ছে, এখন অনেক পরিস্কার দেখতে পাচ্ছি জয় আর সিনাকে। স্পষ্ট বুঝতে পারলাম সিনার বুকে কোন পোষাক নেই আর জয় মুখ গুঁজে দিয়েছে সিনার বুকে। আমার আর রাগ হচ্ছে না, বরং live পর্ন দেখার অনুভূতি হচ্ছে, উত্তেজিত হয়ে উঠছি আমি। জিস আমার ডান কানের লতিতে ঠোঁট ঘষছে। জিসের ছোঁয়ায় নেশা আছে। এ কী! আমার অন্যমনস্কতার সুযোগে জিস এর ডান হাতটা আমার হাতের বাঁধন থেকে ছাড়িয়ে টপ এর উপর দিয়ে আমার ডান বুকের কাছে পৌঁছে গেছে। আমি কী করব তা বুঝে ওঠার আগেই জিস আমার টপের উপর দিয়ে মুঠো করে ধরেছে আমার ডান মাইটা।

আমার মুখ দিয়ে একটা অস্ফুট হিশহিশ আওয়াজ বেরিয়ে এল। আহহ....কী করব আমি....আমার যে ভীষণ ভালো লাগছে। জয় আমার বুকে হাত দিয়েছে কিন্তু তখন তো এত উত্তেজনা হয়নি আমার! অদ্ভুত একটা নিষিদ্ধ উত্তেজনা, একটা কী হয় কী হয় অনুভূতির মধ্যে আমি যেন ভেসে যাচ্ছি। জিস চটকাচ্ছে আমাকে, মাঝে মাঝে আমার শক্ত হয়ে ওঠা বোঁটা দুটো নিয়ে খেলা করছে। আমি পারছি না নিজেকে নীরব রাখতে, আমার মুখ দিয়ে অস্ফুট সুখের শব্দগুলো বেরিয়ে আসছে মাঝে মাঝেই।

জিস আমাকে টেনে ওর মুখোমুখি করে দিল। আমি জিজ্ঞাসু দৃষ্টিতে তাকালাম। জিস নিজের টী-শার্টটা একটানে খুলে ফেলে ওর দুহাত বাড়িয়ে আমার টপ এর দু প্রান্ত ধরে বলল, “প্লীজ রাকা।“

বুঝলাম জিস আমার টপ খুলতে চাইছে। লজ্জাভরা স্বরে আমার মুখ দিয়ে দুর্বল স্বর বেরিয়ে এল, “ উঁহু...না...।“

“লজ্জা কোরো না রাকা”, জিস ভীষণ confident, ওর হাত ধীরে ধীরে তুলতে লাগল আমার টপ টাকে। কী করব আমি, বাধ্য হয়ে দুহাত তুলে আত্মসমর্পন করলাম। কী লজ্জা করছে আমার, টপ টা ধীরে ধরে আমার শরীর থেকে জিসের হাতে চলে গেল। শুধুমাত্র ব্রা পরে আমি জিসের চোখের সামনে দাঁড়িয়ে। “তুমি এত সুন্দর রাকা!” মুগ্ধ দৃষ্টিতে আমার দিকে তাকিয়ে জিস। ধীরে ধীরে আমার ঠোঁটে ঠোঁট মিশিয়ে দিল জিস। আমাকে পাগলের মতো kiss করছে জিস। ভালো লাগছে খুব। আমি জিসকে জড়িয়ে ধরলাম, ওর খোলা পিঠ আঁকড়ে ধরলাম। একী! বদমাসটা আমার ব্রার হুক খুলে ফেলেছে পিছনে হাত নিয়ে গিয়ে। আর তো কিছু করার নেই। যা হয় হবে। মনের মধ্যে একটা বেপরোয়া ভাব এল আমার।

জিস আধখোলা ব্রাটা সরিয়ে মুখ গুঁজে দিল আমার খোলা বুকে। আমার ডান মাই এর বোঁটাটা মুখে নিল জিস। ইশশ.. এ অভিজ্ঞতা আমার জীবনে প্রথম, একটা পুরুষের ছোঁয়া যে এত তীব্র উত্তেজনা আনতে পারে সে সম্বন্ধে কোন ধারণাই ছিল না আমার। আঃ... আর পারছি না নিজেকে control করতে। জিসের চুল মুঠো করে ওকে চেপে ধরলাম। উঃ মা....জিসের জিভের ছোঁয়ায় যেন আগুন জ্বলছে আমার শরীরে। জিস জিস জিস.....I love you, I want you মনে মনে একটা তীব্র কামনা অনুভব করলাম জিসের প্রতি। ভীষণ আপন মনে হল ওকে। আমার নিঃশ্বাসের শব্দ অনেক দ্রুত আর জোরাল এখন। এছাড়াও আমার মুখ দিয়ে অর্থহীন শব্দ বের হচ্ছে। আমার হাতদুটো ওর চুল,পিঠ,বুক এ ঘুরে বেড়াচ্ছে ওকে অনুভব করার জন্যে। ওর বুক রোমশ এটা feel করে আরো বেশী উত্তেজনা হল। ছোটবেলা থেকেই hairy chest কে সেক্সী পুরুষের প্রতীক বলে জেনে এসেছি। জয় এর chest এ hair নেই। আমি জিসের মুখটা আমার বুক থেকে তুলে ওর চোখে চোখ রেখে আমার মাইদুটো ওর চওড়া বুকে ঘষতে লাগলাম। আমাকে active দেখে জিস আমার কানে কানে বলল, “আমার উপর রাগ করো নি তো রাকা?”





আমি বললাম, “উঁহু।“

জিস ওর একটা আঙ্গুল আমার নাভিতে ছোঁয়াল। আমি শিউরে উঠলাম।

জিস বলল, “তুমি ভীষণ সেক্সী।“

আমি লজ্জায় জিসের বুকে মুখ গুঁজে দিলাম।



জিস আমাকে হঠাৎ তুলে নিয়ে একটা বেঞ্চ এ বসালো। তারপর দুহাত বাড়িয়ে আমার জীনস এর বেল্ট খুলে ফেলল মূহূর্তের মধ্যে। বাটন খুলে দুহাত দিয়ে জীনস এ টান মারতে মারতে বলল, “রাকা প্লীজ, কোমরটা তোলো একটু।“



আমি যেন স্বপ্নের ঘোরের মধ্যে ভাসছি। তাকিয়ে দেখলাম ওর জীনস টাও ওর গোড়ালীর কাছে পড়ে আছে, ওর পরনে শুধু একটা ছোটো শর্টস। কী করব আমি? সারা শরীর কাঁপছে উত্তেজনা আর রোমাঞ্চে। যা হয় হবে, আমি আর পারছি না।

আমি কোমরটা একটু তুলতেই আমার জীনস টাও আমার গোড়ালীর কাছে পড়ে গেল। আমাকে সোজা করে দাঁড় করাল জিস। আমি দাঁড়ালাম বেঞ্চ এ ঠেস দিয়ে।



জিস জড়িয়ে ধরল আমাকে। এর ঠোঁট আমার ঠোঁটে মিশিয়ে দিল, আমার মাই দুটো ঘষা খেল এর রোমশ পুরুষালী বুকে আর ওর কোমর চেপে ধরল আমার দু পায়ের মাঝখানে। একটা অদ্ভুত অনাস্বাদিত রোমাঞ্চে আমি কেঁপে উঠলাম।

আমার জিভ চুষতে চুষতে জিস এর বাঁ হাত দিয়ে আমার ডান হাত ধরে টানল, আমি কিছু না বুঝে অনুসরণ করলাম। হাতে কীসের যেন ছোঁয়া লাগল, শক্ত,গরম......কী এটা?









যা ভেবেছি তাই! ইশশ.. আমি কখনও ছুঁয়ে দেখিনি এটাকে। কী করব এখন? ছেড়ে দেব? মূহূর্তের মধ্যে আমার প্যান্টির মধ্যে হাত ঢুকিয়ে দিয়েছে জিস। কী বদমাস ছেলেটা!

জিস আঙ্গুল ঢুকিয়ে দিয়েছে আমার ওখানে। ছি ছি কী লজ্জা! আমি যে ভিজে গেছি সেটা বুঝে গেল জিস। কী করি কী করি ভাবতে ভাবতে মুঠো করে ধরলাম জিসের ওটাকে। বাব্বা! কী বড়ো! সিনার কাছে শুনেছি এটাই নাকি আসল জিনিস, একবার test করলে আর ভোলা যায় না। একটু নাড়াচাড়া করতেই জিসের জিনিসটা যেন দ্বিগুন বড়ো হয়ে উঠল, আর ভীষণ শক্ত আর গরম।

জিস পাগলের মতো আদর করছে আমাকে। আমি আমার বাঁ হাত দিয়ে জিসের পিঠ খামচে ধরেছি। আমার দু পায়ের মাঝখানে যেন আগুন জ্বলছে।

জিস হঠাৎ নিচু হয়ে আমার নাভিতে চুমু খেল। তারপরই দাঁত দিয়ে ধরল আমার প্যান্টিটাকে। ইশশশ....কী রোমান্টিক! ভীষণ ভালো লাগল জিসের এই স্টাইল। ধীরে ধীরে আমার শরীরের শেষ পোষাকটুকুও নিয়ে নিল জিস। আমার দু পা দুদিকে সরিয়ে জিস এগুচ্ছে ধীরে ধীরে। ওর শক্ত জিনিসটা স্পর্শ করল আমার কুমারী শরীরটাকে।



আলতো ছোঁয়াতেই একটা অদ্ভুত শিহরণ! সেই নিষিদ্ধ অভিজ্ঞতা আর দূরে নয়! ফিসফিস করে জিসকে বললাম, “আমার খুব ভয় করছে।“

জিস আমাকে আদর করে জড়িয়ে ধরে আবেগঘন গলায় বলল, “আমি তোমাকে চাই রাকা, এই মূহূর্তে তোমাকে না পেলে আমি পাগল হয়ে যাবো। বলো রাকা, তুমি আমাকে চাও না?”

মিথ্যে বলি কী করে? আমি তীব্রভাবে চাই জিসকে, আমার সারা শরীর কাঁপছে কামনায়। জিসের কানে ফিসফিস করে লাজুক গলায় বললাম, “আমি জানি না।“

জিস বলল, “চিন্তা কোরো না, আমি তো আছি।“

আমার কুমারী অঙ্গের ভেজা ঠোঁটদুটো ফাঁক করে জিস খুব আস্তে আস্তে ওর শক্ত পৌরুষের মাথাটা ঠেকাল। আমি আমার দুহাত দিয়ে আমার ঠোঁটদুটো ফাঁক করতে সাহায্য করলাম। আমার ওখানে ওটা খুব সুন্দর ভাবে বসে গেল। আমি প্রচন্ড উত্তেজনায় জিসের পিঠ খামচে ধরলাম। জিস আস্তে আস্তে চাপ দিতে লাগল। ওটা ঢুকছে, আস্তে আস্তে, একটা শূণ্যস্থান পূর্ণ হচ্ছে যেন। এক একটা মূহূর্ত যেন এক একটা যুগ আমার কাছে। আঃ...কী মোটা....আমি হাত দিয়ে অনুভব করলাম জিস এখনও অর্ধেকটা বাইরে। উঃ...না...জিস চাপ দিয়েছে...আমি আর পারবো না, অস্ফুট চিৎকার করে বললাম, “জিস..... লাগছে...!”

জিস বলল, “সরি রাকা, আমি বুঝতে পারিনি।“

জিস সত্যি খুব ভালো।

জিস আমাকে বুকে জড়িয়ে ধরে ভীষণ আন্তরিকভাবে একটা kiss করল। খুব ভালো লাগল ওর attitude, আমি ওর বুকে পরম ভরষায় মুখ গুঁজলাম। জিস আমার কানে কানে বলল, “এখন আর খারাপ লাগছে না তো রাকা?”

আমি ওর বুকে মুখ ঘষে বললাম, “উঁহু।“

জিস এবার আস্তে আস্তে moove করতে শুরু করল আমার ভিতরে। উমমম..ভালো লাগছে।

জিস বলল, “এই রাকা, বলো না... ভালো লাগছে এখন?”

ওর বুকে মুখ গুঁজেই আমার অস্ফুট উত্তর, “হ্যাঁ.....।“

সত্যি ভীষণ ভালো লাগছে এবার। নিজের অজান্তেই কখন তালে তালে আমার কোমর নড়াতে শুরু করেছি খেয়াল নেই। একই ছন্দে জিস আর আমি মিশে গেছি যেন।

জিস আমার কানে কানে বলল, “রাকা, ঠিক এভাবেই, দারুন হচ্ছে।“

আমি লজ্জা পেলাম, “ধ্যাৎ, আমি জানি না।“

জিস speed বাড়াল, “তোমাকে কিছু জানতে হবে না রাকা, তুমি যে অসম্ভব সেক্সী।“



আঃ কী দারুন লাগছে আমার শরীরের মধ্যে জিসের এই যাওয়া আসা। আমি দুহাত দিয়ে আরো কাছে টানতে চাইছি। জিস একটু speed বাড়াল। একটু পরেই একটু জোরে ঘা, চোখে যেন অন্ধকার দেখলাম আমি, হালকা একটু চিনচিনে ব্যথা আর অনেকটা ভালোলাগা। জিস passionate গলায় জিজ্ঞেস করল, “রাকা লাগলো?”



আমি না বাচক ঘাড় নাড়লাম। জিস ওর কোমরটা একটু নড়িয়ে বলল, “পুরোটা ঢুকে গেছে রাকা।“



আমি কিছু না বলে জিসের কোমরটা টেনে ধরলাম। জিস আমার শরীরের মধ্যে যতায়াত করতে করতে বলল, “রাকা, আমার জিনিসটা তোমার পছন্দ তো?“



লজ্জা পেয়ে গেলাম জিসের কথায়। “জানিনা” বলে মুখ লুকালাম জিসের বুকে।

জিস আবার speed বাড়াল। পুরোটা বের করছে আর ঢোকাচ্ছে জিস। ঢুকবার সময় আমার শরীরের ভিতরে ঘষা দিচ্ছে ভীষণ ভাবে। উঃ....যেন ইলেকট্রিক শকের মতো লাগছে। ও যেন পাগল হয়ে গেছে। হঠাৎ যেন চোখে অন্ধকার দেখলাম আমি। বিড়বিড় করে বলে উঠলাম, “জিস, আমার শরীরটা কেমন করছে......”

জিস speed বাড়াতে বাড়াতে বলল, “বুঝেছি রাকা, চিন্তা কোরো না, এরকম হয়।“

জিস ভীষণ জোরে জোরে ঘা দিতে দিতে হঠাৎ আমাকে গেঁথে ফেলল, তারপরেই যেন কোন আগ্নেয়গিরির বিস্ফোরণ.........ঝলক ঝলক ঊষ্ণ সুখের স্রোত.........আমি অসহ্য সুখে কাঁপতে কাঁপতে আমার শরীরের সুখের স্রোতের আগল খুলে দিলাম.......জিসকে প্রাণপনে জড়িয়ে ধরে বললাম, “আই লাভ ইউ......।“

আগল খুলে দিলাম.......জিসকে প্রাণপনে জড়িয়ে ধরে বললাম, “আই লাভ ইউ
বাপরে,এটা পড়তে পড়তে আমিও শক্ত হয়ে আগ্নেয়গিরি হয়ে গেছি । লেখিকা পুরোপুরি সাক্সেসফুল কারণ আমিও টুপটাপ ভিজে গেছি ।অনেক ধন্যবাদ লেখিকাকে ।
 
বাপরে,এটা পড়তে পড়তে আমিও শক্ত হয়ে আগ্নেয়গিরি হয়ে গেছি । লেখিকা পুরোপুরি সাক্সেসফুল কারণ আমিও টুপটাপ ভিজে গেছি ।অনেক ধন্যবাদ লেখিকাকে ।
আরো চাই এই রকম গল্প ।
 
View attachment 176722






বাড়ি চলে এলাম। রাত্রে একা একা শুয়ে জয় এর বদলে জিস এর মুখটা ভেসে উঠলো মনের মধ্যে, বারবার সরাতে চাইলেও সরছে না। সত্যি, ছেলেটা কী যেন, অন্য ছেলেদের মতো আড়চোখে দেখে না,একেবারে সরাসরি তাকায়। ওর চোখে চোখ আটকে গেলে আবার সরানো মুসকিল। মাঝে মাঝেই যেন আমার কানে বাজছে "রাকা, you are awesome, তুমি অসাধারণ"। অদ্ভুত নেশা ধরানো voice যেন।

পরের দিন হঠাৎ মামার বাড়ি চলে যেতে হল, Invitation ছিল একটা, তাড়াহুড়া করে 2দিন পরেই ফিরে এলাম, তার পরদিনই College Social, জয় এর সাথে কথা আছে কাজেই ওই দিনটা miss করা যায় না।

একটা দারুন sexy sleeveless পাঞ্জাবী select করে রেখেছিলাম Social এর জন্যে। সকাল থেকে নানাভাবে তৈরী হচ্ছিলাম, sleeveless পরবো বলে hair remover use করলাম। অবশেষে সেজেগুজে College এ হাজির হলাম। সিনা,পার্থ,জয় সবাই হাজির আমার আগেই। শুধু মজা করলেই হবে না, প্রত্যেকের উপরে কাজের ভার দেওয়া আছে। জয়,পার্থ,সিনার duty পড়েছে stage সাজানোর কাজে,আর আমার উপর ভার পড়েছে green room গোছানোর। একটু অসন্তুষ্ট হলেও নিজের দায়িত্ব পালন করার জন্যে গেলাম green room এ।

“আরে, রাকা! এতোদিন কোথায় ছিলে?”- তাকিয়ে দেখি জিস, “ ওহ! আজ কী লাগছে তোমাকে! You are so sexy!”

মামাবাড়িতে জিসকে মনে পড়েনি একবারও। এখন ওকে দেখে আবার সব মনে পড়ে গেল। অদ্ভুত তাকানো ছেলেটার! এতো সোজাসুজি আমার চোখে চোখ মিলিয়ে দিল যে আমি চোখ সরাতেই পারছি না! খুব অস্বস্তি হচ্ছে।

“Feel free রাকা।“ বলে আমার খুব কাছে এসে অদ্ভুতভাবে handshake করল জিস। আমিও সৌজন্যমূলক হাসি হাসলাম। বললাম, “তুমি ভালো আছো?”



“তুমি আমার যত কাছে থাকবে, আমি তত ভালো থাকবো।“ বলতে বলতে আমার খুব কাছে এসে আমার দু কাঁধে হাত রাখল জিস, আমি কিছু বোঝার আগেই। ও এতোটাই কাছে যে আমি একটু নড়লেই আমার nipple ওর chest এ ঘষা খাবে। ইশশশ... জয় যদি চলে আসে কী ভাববে? হ্যাঁ, ঠিক এই কথাটাই আমার মাথায় এল সেই মূহূর্তে।

“ভয় নেই রাকা, কেউ আসবে না, আজ তুমি শুধু আমার।“



জিস এর কাছে ধরা পড়ে গিয়ে আমি একেবারে লজ্জায় লাল। ছিঃ, জিস আমাকে কী ভাবছে!

তারপরেই জিস হঠাৎ অন্য mood এ। খুব serious ভাবে কাজ নিয়ে আলোচনা করতে লাগলো। আমাকে motivate করতে লাগলো যাতে আমি green room এর কাজটা খুব ভালোভাবে করি আর stage decoration এর চাইতে green room decoration যেন better হয়। জিস এর friendly mood টা ভীষণ ভালো লাগলো আমার। আমিও সত্যি সত্যি যে কোন কাজ মন দিয়ে ভালোভাবেই করতে চাই। কিছু papper cuttings, কিছু ফুল, সুতো, দড়ি, gum এই হল আমাদের সম্বল। জিস একটা সাদা কাগজে drawing করে ওর plan টা বোঝালো আমাকে। সত্যি, ভীষণ artistic planning করেছে ও। আমি বললাম যে এর plan দারুন লেগেছে আমার। জিস ভীষণ খুশী হয়ে আমাকে জড়িয়ে ধরে hug করল। ও এতো spontaneously আমাকে hug করল যে আমি বোঝার আগেই সবকিছু হয়ে গেল। একটা পুরুষ একটা মেয়েকে বুকে জড়িয়ে ধরলে মেয়েটা indifferent থাকতে পারে কি? আমিও পারছিলাম না, কিন্তু জিস এর কোন change দেখলাম না। তার মানে জিস আমার চাইতে অনেক open minded, এবার থেকে আমাকে সাবধান থাকতে হবে যাতে জিস আমাকে mean minded না ভেবে ফেলে।



এরপর থেকে আমি বেশ freely জিস এর সাথে interact করতে লাগলাম। আমার অস্বস্তি কেটে গেল। সত্যি ছেলেটা খুব friendly, আমার মনেই হচ্ছিল না যে কোন অল্প পরিচিত ছেলের সাথে কাজ করছি।



একটা সমস্যা দেখা গেল। টেবিল বা কোন উঁচু জিনিস ছিল না ওখানে। কতকগুলো জিনিস একটু উঁচুতে mount করার দরকার। আমি জিসকে বললাম, “তুমি stage থেকে একটা টেবিল নিয়ে এস।“



জিস বলল, “একটা alternate উপায় আছে, আমি যদি তোমাকে তুলে ধরি তুমি ওগুলো আটকিয়ে দিতে পারবে না?”

মনের মধ্যে একটা অস্বস্তি হল দৃশ্যটা কল্পনা করে। আমি বললাম, “না, টেবিল হলেই ভালো হবে।“

জিস বলল, “তুমি বলছো যখন একবার try করা যায়, কিন্তু আমার মনে হয় ওরা help করবে না।“

জয় আমাকে help করবে না? তাই হয় নাকি? আমার বিশ্বাস হল না। বললাম, “চলো আমিও যাই।“



আমরা stage এর দিকে গেলাম। একটু দূর থেকেই দেখতে পেলাম টেবিলের উপরে দাঁড়িয়ে জয় সিনার কোমর জড়িয়ে তুলে ধরেছে আরো ঊঁচুতে, আর সিনা stage এর সিলিং এ design করা কাগজ আটকাচ্ছে। আমি লক্ষ্য করছিলাম অন্য জিনিস, সিনা প্রায় জয়ের বাঁ কাঁধে বসে আর জয়ের হাতদুটো সিনার বুকের ঠিক নীচে পেট জড়িয়ে ধরে আছে।

প্রচন্ড একটা রাগ, jelousy, অভিমান মেশানো অনুভুতি আমার মনে। কথা বলতেই ইচ্ছে করছিল না। আমাদের দেখে সিনা এক লাফ দিয়ে নেমে পড়ল। আমি স্পষ্ট লক্ষ্য করলাম সিনা নামার সময় জয়ের হাত সিনার বুকদুটোকে ভালো করে brush করে গেল মূহূর্তের জন্যে।



জিস জিজ্ঞেস করল, “পার্থ কোথায়?”

জয় বলল, “বাজারে গেছে কিছু জিনিসপত্র আনতে।“

তারপরে জিস বলল কেন আমরা এসেছি। জয় অনেক কথা বলল কিন্তু তার অর্থ একটাই যে ওদের অনেক কাজ বাকি, এখন টেবিল দেওয়া সম্ভব নয়।

জিস আরো অনুরোধ করতে যাচ্ছিল, কিন্তু আমি পিছন থেকে ওর shirt ধরে টানলাম। জিস বুঝতে পারল আমার ইশারা। আমরা চলে এলাম।

ফিরে এসে জিস বলল, “এখন উপায়?”

আমি বললাম, “তোমার alternate way আছে তো!”

জিসের চোখ দুটো উজ্জ্বল হয়ে উঠল, উচ্ছাসের সাথে বলল, “কী ভাগ্য আমার, যেদিন থেকে তোমাকে দেখেছি সেদিন থেকে ভেবে আসছি তোমাকে তুলতে না পারলে জীবনটাই বৃথা। তোমাকে এত তাড়াতাড়ি তুলতে পারবো ভাবতে পারিনি কিন্তু!”

জিসের দ্ব্যর্থবোধক কথা আর বলার style খুব ভালো লাগল, মনটা হঠাৎ ভালো হয়ে গেল। আমি হেসে উঠে কৃত্রিম রাগ দেখিয়ে চোখ পাকালাম। জিস এ সাথে সাথে কান ধরার ভঙ্গী করল। জিস এর উপস্থিতির অস্বস্তি আগেই অনেকটা কেটে গিয়েছিল, এবার ওর উপস্থিতি ভীষণ pleasant লাগতে লাগল আর নিজেকে খুব free feel করতে লাগলাম। একটা কথা ভাবছিলাম, জিস ভীষণ স্পষ্টবাদী, আমার প্রতি ওর মনোভাব, ওর কামনা এক মূহূর্তের জন্যেও গোপন করছে না ও।

জিস বেশ শক্তিশালী। দুহাতে আমার কোমর ধরে খুব সহজে তুলে ফেলল আমাকে। দ্বিতীয়বার বা তৃতীয়বার আমি খেয়াল করলাম আমাকে তুলতে গিয়ে জিস এর দুটো হাতই আমার টপ এর মধ্যে ঢুকে গেছে। এটা খুবই স্বাভাবিক আর এটা যে জিস এর অনিচ্ছাকৃত সেটাও বুঝতে পারলাম। কিন্তু জিস এর ডানহাতের আঙ্গুল যে আমার নাভি স্পর্শ করছে! আমার যে কেমন করছে! আমি মৃদুস্বরে “জিস, ছাড়ো please” বলে উঠলাম হঠাৎ।

জিস আমাকে প্রায় 2 থেকে 3 ফুট তুলে ধরেছিল। আমি ছাড়ো বলতেই জিস চমকে গিয়ে আমাকে ছেড়ে দিল আর আমি জিস এরশরীর আর দুহাতের উপর দিয়ে slip করে নীচে মেঝেতে নামলাম,জিস এর হাতদুটো আমার টপ এর উপরে ঘষা দিয়ে থামল আমার বুক এর উপরে। আর আমার পাছা জিস এর বুকের উপর ঘষা খেতে খেতে নেমে শেষ পর্যন্ত চেপে বসল ওর কোমরে। আকস্মিক এই ঘটনাতে আমি বুঝতেই পারছি না যে কী করা উচিৎ। যখন সম্বিৎ ফিরল তখন অনুভব করলাম জিস এর ডানহাত আমার ডান বুক আলতো মুঠোয় ধরেছে টপ এর উপর দিয়েই। আমি কী করবো বুঝতে পারছি না, দোষ তো আমারই, আমিই তো জিসকে ছাড়তে বলেছি, কিন্তু এখন কী করবো? আমার বুক কাঁপছে, নিঃশ্বাস পড়ছে দ্রুতগতিতে, জিস আলতো চাপ দিচ্ছে আমার মাই এ, আমার পিছনে চেপে বসে আছে জিস এর কোমর। আমার কানের কাছে ফিসফিস করছে জিস, “রাকা, You are so soft, I can’t control myself, please forgive me.”

আমার কথা বলার ক্ষমতা নেই, গলা দিয়ে আওয়াজ বের হচ্ছে না, অনেক কষ্টে গলা দিয়ে বের হল, “please না, এমনি কোরো না, কেউ চলে এলে খুব বাজে ব্যাপার হবে।”

আমার কথা শুনে জিস থমকে গেল। বলল, “you are right.” তারপরেই ওর হাত বের করে নিয়ে আমার হাত ধরে টানল। আমি জিজ্ঞাসু দৃষ্টিতে তাকালাম। জিস বলল, “চলো আমার সাথে।“

আমি কী করব ভেবে না পেয়ে জিস এর সাথে চললাম। Green room এর পিছনে খুব কাছেই old gymnasium building, জিস আমাকে নিয়ে এল old gymnasium এর dressing room এ। এখন ঘরগুলো ব্যবহার হয় না, দরজা জানালা সব খুলে নেওয়া হয়েছে কিন্তু condition ভালোই আছে।



আমি সামনে, জিস আমার পিছনে। আধো অন্ধকার ঘরে জিস পিছন থেকে আমাকে জড়িয়ে ধরল, বলল, “এখানে কেউ আসবে না রাকা।“

আমি অস্বস্তিতে পড়লাম, জিস কী বুঝলো? আমি আমতা আমতা করে বললাম, “আমি সেটা বলতে চাই নি, আমি আসলে....”

জিস দুহাত দিয়ে আমাকে ঘুরিয়ে নিয়ে মুখোমুখি করে কাছে টানল। আর আমার ঠোঁট বন্ধ হয়ে গেল জিস এর ঠোঁটের চাপে। আমাকে দুহাতে জড়িয়ে ধরে আমার ঠোঁটে ওর ঠোঁট চেপে ধরেছে জিস। আমি balance রাখার জন্যে আমার দুহাত দিয়ে জিস এর কাঁধ ধরতে বাধ্য হলাম। জয় আমাকে পাঁচ-ছয়বার kiss করেছে, জিস এর kiss একেবারে আলাদা, ও অদ্ভুতভাবে আমার ঠোঁটদুটোর দখল নিয়ে নিচ্ছে যেন, আমার হাতদুটো কখন যেন জিস এর কাঁধ থেকে এর মাথার চুলে উঠে গেছে আমার অজান্তে।



আমার ঠোটদুটো অদ্ভুতভাবে চুষে যাচ্ছে জিস, আমার কেমন যেন নেশা নেশা লাগছে। আমার ঠোঁটও থেমে নেই, কখন যেন সক্রিয় হয়ে ঠোঁটের লড়াই এ অংশ নিয়েছে। উত্তেজনায় আমার হাত মুঠো করে ধরেছে জিস এর মাথার চুল। Kiss যে এত উত্তেজক হতে পারে তা আগে কখনও বুঝিনি আমি। এরপর জিস জিভ ঢুকিয়ে দিল আমার দু ঠোঁটের ফাঁকে, আমার ঠোঁট আপনা আপনি ফাঁক হয়ে গেল ওর জন্যে, ঘা দিল আমার জিভে। হঠাৎ একটা অদ্ভুত তুলনা এল আমার মনে, জিস এর জিভের জন্যে আমার ঠোঁট ফাঁক হয়ে যাওয়াটা যেন symbolic, আমার অন্য কোন অঙ্গ ফাঁক হয়ে যাওয়া এর জন্যে.....ছিঃ ছিঃ, কী ভাবছি আমি! একটা অদ্ভুত লজ্জা যেন ঘিরে ধরল আমাকে। লজ্জা না উত্তেজনা? মনে হয় লজ্জা,উত্তেজনা,কামনা সব মিলেমিশে একাকার। জিস যেন খাচ্ছে আমার জিভটা, অদ্ভুত লাগছে। মনে হচ্ছে যেন আমি আর সব কিছু ভুলে যাচ্ছি, আমি যেন অন্য একটা জগতে চলে যাচ্ছি যেখানে আমি আর জিস ছাড়া আর কেউ নেই।

জিস এর হাত নেমে এল আমার পিঠে, আমার টপের zip এ হাত দিয়েছে, আমি নিজেকে ছাড়িয়ে নিয়ে ওর ডান হাত ধরলাম আমার বাঁহাত দিয়ে, ততক্ষণে ওর বাঁহাত আমার টপের নীচে পেটের উপর।

আমি ডান হাত দিয়ে এর বাঁহাত ধরলাম, বললাম, “please না, এমনি কোরো না।“

হঠাৎ কার ডাক, “রাকা, রাকা..............”

জানালা দিয়ে তাকিয়ে দেখি জয় আর সিনা গ্রীন রুমের পিছনে ঘোরাঘুরি করছে, নিশ্চয়ই আমাকে খুঁজছে। সর্বনাশ!

আমি উল্টো হয়ে ঘুরে গেলাম, জিস আমার পিছনে। আমি ভাঙা জানালার পাশ থেকে উঁকি দিলাম। জিস পিছন থেকে আমার ঠোঁটের উপর ওর তর্জনী আড়াআড়ি ভাবে রেখে কথা বলতে বারণ করল আর আমার কানে কানে ফিসফিস করে বলল, “মোবাইলটা সুইচ অফ করে দাও।“

ঠিক বলেছে জিস। আমি চট করে অফ করে দিলাম।

দেখি জয় আর সিনা আরো কাছে, মাত্র 5- 6 ফুট তফাতে একটা গাছের তলাতে।

জয় বলল, “একটা ফোন করে দেখি।“

ইশশশশ, দারুন বেঁচে গেছি!

জিস হঠাৎ একটানে আমার টপের পিঠের zip টেনে খুলে ফেলল। আমি কিছু বোঝার আগেই জিস আমার খোলা পিঠে ওর ঠোঁট চেপে ধরল।

ইশশশশশশশ....আমার মুখ দিয়ে একটা শব্দ বেরিয়ে আসতে যাচ্ছিল, অনেক কষ্টে ঢোঁক গিলে নিঃশব্দ হলাম।

জয় ফোন এ আমাকে না পেয়ে সিনাকে হাত ধরে টানল। আমি চমকে উঠলাম। সিনা গাছে ঠেস দিয়ে দাঁড়াল। একী! ওর শার্টটার উপরের দুটো বোতাম খোলা, ভিতরে মনে হচ্ছে ব্রা নেই। এতদূর?

জয় সিনাকে জড়িয়ে ধরল। দুটো শরীর এত কাছে যে কম আলোতে আর কিছু বোঝা যাচ্ছে না। আমার মনে অবিমিশ্র একটা অনুভূতি, ঈর্শা,রাগ,ঘৃণা,উত্তেজনা সব কটা অনুভূতি যেন মিলেমিশে একাকার। কিন্তু সব অনুভূতি ছাপিয়ে যেটা প্রবল সেটা হল একটা নিষিদ্ধ উত্তেজনা। সিনার গলার আওয়াজ স্পষ্ট শুনতে পাচ্ছি আমি। “জয়দা, আস্তে প্লীজ......ও মা....তুমি না ভীষণ বদমাস......হি হি হি হি হি...”

জিস আমার পিছন থেকে ধীরে ধীরে আমাকে জড়িয়ে ধরল। আমার ডান কাঁধে এর মুখ,আমার কানের লতিতে ঘষা খাচ্ছে। জিসের শরীরে অদ্ভুত একটা পুরুষালী গন্ধ, একটু উগ্র, কিন্তু নেশা ধরানো। ওর শরীরের ছোঁয়াতো খারাপ লাগছে না আমার! তাহলে কী করব? কী বলব জিসকে? আর জয় enjoy করলে যদি দোষ না হয় তাহলে জিস বা আমি enjoy করলে দোষ কীসের?

জিস ওর হাতদুটো ধীরে ধীরে আমার দুপাশ দিয়ে সামনে বাড়িয়ে দিল, তারপরেই আমার টপ এর নীচে আমার পেটের উপর রাখল ওর ডানহাতটা। আর ওর বাঁহাতটা একটু উঁচুতে, চুপিচুপি আমার বাঁ বুকের দখল নেওয়ার চেষ্টা। ওরে বদমাস! আমি ওর হাতদুটো আমার দু হাত দিয়ে চেপে ধরলাম। জিস জোর করল না। আমার হাতের মধ্যেই রয়ে গেল ওর হাত। কম আলোটা চোখে ক্রমশ সয়ে যাচ্ছে, এখন অনেক পরিস্কার দেখতে পাচ্ছি জয় আর সিনাকে। স্পষ্ট বুঝতে পারলাম সিনার বুকে কোন পোষাক নেই আর জয় মুখ গুঁজে দিয়েছে সিনার বুকে। আমার আর রাগ হচ্ছে না, বরং live পর্ন দেখার অনুভূতি হচ্ছে, উত্তেজিত হয়ে উঠছি আমি। জিস আমার ডান কানের লতিতে ঠোঁট ঘষছে। জিসের ছোঁয়ায় নেশা আছে। এ কী! আমার অন্যমনস্কতার সুযোগে জিস এর ডান হাতটা আমার হাতের বাঁধন থেকে ছাড়িয়ে টপ এর উপর দিয়ে আমার ডান বুকের কাছে পৌঁছে গেছে। আমি কী করব তা বুঝে ওঠার আগেই জিস আমার টপের উপর দিয়ে মুঠো করে ধরেছে আমার ডান মাইটা।

আমার মুখ দিয়ে একটা অস্ফুট হিশহিশ আওয়াজ বেরিয়ে এল। আহহ....কী করব আমি....আমার যে ভীষণ ভালো লাগছে। জয় আমার বুকে হাত দিয়েছে কিন্তু তখন তো এত উত্তেজনা হয়নি আমার! অদ্ভুত একটা নিষিদ্ধ উত্তেজনা, একটা কী হয় কী হয় অনুভূতির মধ্যে আমি যেন ভেসে যাচ্ছি। জিস চটকাচ্ছে আমাকে, মাঝে মাঝে আমার শক্ত হয়ে ওঠা বোঁটা দুটো নিয়ে খেলা করছে। আমি পারছি না নিজেকে নীরব রাখতে, আমার মুখ দিয়ে অস্ফুট সুখের শব্দগুলো বেরিয়ে আসছে মাঝে মাঝেই।

জিস আমাকে টেনে ওর মুখোমুখি করে দিল। আমি জিজ্ঞাসু দৃষ্টিতে তাকালাম। জিস নিজের টী-শার্টটা একটানে খুলে ফেলে ওর দুহাত বাড়িয়ে আমার টপ এর দু প্রান্ত ধরে বলল, “প্লীজ রাকা।“

বুঝলাম জিস আমার টপ খুলতে চাইছে। লজ্জাভরা স্বরে আমার মুখ দিয়ে দুর্বল স্বর বেরিয়ে এল, “ উঁহু...না...।“

“লজ্জা কোরো না রাকা”, জিস ভীষণ confident, ওর হাত ধীরে ধীরে তুলতে লাগল আমার টপ টাকে। কী করব আমি, বাধ্য হয়ে দুহাত তুলে আত্মসমর্পন করলাম। কী লজ্জা করছে আমার, টপ টা ধীরে ধরে আমার শরীর থেকে জিসের হাতে চলে গেল। শুধুমাত্র ব্রা পরে আমি জিসের চোখের সামনে দাঁড়িয়ে। “তুমি এত সুন্দর রাকা!” মুগ্ধ দৃষ্টিতে আমার দিকে তাকিয়ে জিস। ধীরে ধীরে আমার ঠোঁটে ঠোঁট মিশিয়ে দিল জিস। আমাকে পাগলের মতো kiss করছে জিস। ভালো লাগছে খুব। আমি জিসকে জড়িয়ে ধরলাম, ওর খোলা পিঠ আঁকড়ে ধরলাম। একী! বদমাসটা আমার ব্রার হুক খুলে ফেলেছে পিছনে হাত নিয়ে গিয়ে। আর তো কিছু করার নেই। যা হয় হবে। মনের মধ্যে একটা বেপরোয়া ভাব এল আমার।

জিস আধখোলা ব্রাটা সরিয়ে মুখ গুঁজে দিল আমার খোলা বুকে। আমার ডান মাই এর বোঁটাটা মুখে নিল জিস। ইশশ.. এ অভিজ্ঞতা আমার জীবনে প্রথম, একটা পুরুষের ছোঁয়া যে এত তীব্র উত্তেজনা আনতে পারে সে সম্বন্ধে কোন ধারণাই ছিল না আমার। আঃ... আর পারছি না নিজেকে control করতে। জিসের চুল মুঠো করে ওকে চেপে ধরলাম। উঃ মা....জিসের জিভের ছোঁয়ায় যেন আগুন জ্বলছে আমার শরীরে। জিস জিস জিস.....I love you, I want you মনে মনে একটা তীব্র কামনা অনুভব করলাম জিসের প্রতি। ভীষণ আপন মনে হল ওকে। আমার নিঃশ্বাসের শব্দ অনেক দ্রুত আর জোরাল এখন। এছাড়াও আমার মুখ দিয়ে অর্থহীন শব্দ বের হচ্ছে। আমার হাতদুটো ওর চুল,পিঠ,বুক এ ঘুরে বেড়াচ্ছে ওকে অনুভব করার জন্যে। ওর বুক রোমশ এটা feel করে আরো বেশী উত্তেজনা হল। ছোটবেলা থেকেই hairy chest কে সেক্সী পুরুষের প্রতীক বলে জেনে এসেছি। জয় এর chest এ hair নেই। আমি জিসের মুখটা আমার বুক থেকে তুলে ওর চোখে চোখ রেখে আমার মাইদুটো ওর চওড়া বুকে ঘষতে লাগলাম। আমাকে active দেখে জিস আমার কানে কানে বলল, “আমার উপর রাগ করো নি তো রাকা?”





আমি বললাম, “উঁহু।“

জিস ওর একটা আঙ্গুল আমার নাভিতে ছোঁয়াল। আমি শিউরে উঠলাম।

জিস বলল, “তুমি ভীষণ সেক্সী।“

আমি লজ্জায় জিসের বুকে মুখ গুঁজে দিলাম।



জিস আমাকে হঠাৎ তুলে নিয়ে একটা বেঞ্চ এ বসালো। তারপর দুহাত বাড়িয়ে আমার জীনস এর বেল্ট খুলে ফেলল মূহূর্তের মধ্যে। বাটন খুলে দুহাত দিয়ে জীনস এ টান মারতে মারতে বলল, “রাকা প্লীজ, কোমরটা তোলো একটু।“



আমি যেন স্বপ্নের ঘোরের মধ্যে ভাসছি। তাকিয়ে দেখলাম ওর জীনস টাও ওর গোড়ালীর কাছে পড়ে আছে, ওর পরনে শুধু একটা ছোটো শর্টস। কী করব আমি? সারা শরীর কাঁপছে উত্তেজনা আর রোমাঞ্চে। যা হয় হবে, আমি আর পারছি না।

আমি কোমরটা একটু তুলতেই আমার জীনস টাও আমার গোড়ালীর কাছে পড়ে গেল। আমাকে সোজা করে দাঁড় করাল জিস। আমি দাঁড়ালাম বেঞ্চ এ ঠেস দিয়ে।



জিস জড়িয়ে ধরল আমাকে। এর ঠোঁট আমার ঠোঁটে মিশিয়ে দিল, আমার মাই দুটো ঘষা খেল এর রোমশ পুরুষালী বুকে আর ওর কোমর চেপে ধরল আমার দু পায়ের মাঝখানে। একটা অদ্ভুত অনাস্বাদিত রোমাঞ্চে আমি কেঁপে উঠলাম।

আমার জিভ চুষতে চুষতে জিস এর বাঁ হাত দিয়ে আমার ডান হাত ধরে টানল, আমি কিছু না বুঝে অনুসরণ করলাম। হাতে কীসের যেন ছোঁয়া লাগল, শক্ত,গরম......কী এটা?









যা ভেবেছি তাই! ইশশ.. আমি কখনও ছুঁয়ে দেখিনি এটাকে। কী করব এখন? ছেড়ে দেব? মূহূর্তের মধ্যে আমার প্যান্টির মধ্যে হাত ঢুকিয়ে দিয়েছে জিস। কী বদমাস ছেলেটা!

জিস আঙ্গুল ঢুকিয়ে দিয়েছে আমার ওখানে। ছি ছি কী লজ্জা! আমি যে ভিজে গেছি সেটা বুঝে গেল জিস। কী করি কী করি ভাবতে ভাবতে মুঠো করে ধরলাম জিসের ওটাকে। বাব্বা! কী বড়ো! সিনার কাছে শুনেছি এটাই নাকি আসল জিনিস, একবার test করলে আর ভোলা যায় না। একটু নাড়াচাড়া করতেই জিসের জিনিসটা যেন দ্বিগুন বড়ো হয়ে উঠল, আর ভীষণ শক্ত আর গরম।

জিস পাগলের মতো আদর করছে আমাকে। আমি আমার বাঁ হাত দিয়ে জিসের পিঠ খামচে ধরেছি। আমার দু পায়ের মাঝখানে যেন আগুন জ্বলছে।

জিস হঠাৎ নিচু হয়ে আমার নাভিতে চুমু খেল। তারপরই দাঁত দিয়ে ধরল আমার প্যান্টিটাকে। ইশশশ....কী রোমান্টিক! ভীষণ ভালো লাগল জিসের এই স্টাইল। ধীরে ধীরে আমার শরীরের শেষ পোষাকটুকুও নিয়ে নিল জিস। আমার দু পা দুদিকে সরিয়ে জিস এগুচ্ছে ধীরে ধীরে। ওর শক্ত জিনিসটা স্পর্শ করল আমার কুমারী শরীরটাকে।



আলতো ছোঁয়াতেই একটা অদ্ভুত শিহরণ! সেই নিষিদ্ধ অভিজ্ঞতা আর দূরে নয়! ফিসফিস করে জিসকে বললাম, “আমার খুব ভয় করছে।“

জিস আমাকে আদর করে জড়িয়ে ধরে আবেগঘন গলায় বলল, “আমি তোমাকে চাই রাকা, এই মূহূর্তে তোমাকে না পেলে আমি পাগল হয়ে যাবো। বলো রাকা, তুমি আমাকে চাও না?”

মিথ্যে বলি কী করে? আমি তীব্রভাবে চাই জিসকে, আমার সারা শরীর কাঁপছে কামনায়। জিসের কানে ফিসফিস করে লাজুক গলায় বললাম, “আমি জানি না।“

জিস বলল, “চিন্তা কোরো না, আমি তো আছি।“

আমার কুমারী অঙ্গের ভেজা ঠোঁটদুটো ফাঁক করে জিস খুব আস্তে আস্তে ওর শক্ত পৌরুষের মাথাটা ঠেকাল। আমি আমার দুহাত দিয়ে আমার ঠোঁটদুটো ফাঁক করতে সাহায্য করলাম। আমার ওখানে ওটা খুব সুন্দর ভাবে বসে গেল। আমি প্রচন্ড উত্তেজনায় জিসের পিঠ খামচে ধরলাম। জিস আস্তে আস্তে চাপ দিতে লাগল। ওটা ঢুকছে, আস্তে আস্তে, একটা শূণ্যস্থান পূর্ণ হচ্ছে যেন। এক একটা মূহূর্ত যেন এক একটা যুগ আমার কাছে। আঃ...কী মোটা....আমি হাত দিয়ে অনুভব করলাম জিস এখনও অর্ধেকটা বাইরে। উঃ...না...জিস চাপ দিয়েছে...আমি আর পারবো না, অস্ফুট চিৎকার করে বললাম, “জিস..... লাগছে...!”

জিস বলল, “সরি রাকা, আমি বুঝতে পারিনি।“

জিস সত্যি খুব ভালো।

জিস আমাকে বুকে জড়িয়ে ধরে ভীষণ আন্তরিকভাবে একটা kiss করল। খুব ভালো লাগল ওর attitude, আমি ওর বুকে পরম ভরষায় মুখ গুঁজলাম। জিস আমার কানে কানে বলল, “এখন আর খারাপ লাগছে না তো রাকা?”

আমি ওর বুকে মুখ ঘষে বললাম, “উঁহু।“

জিস এবার আস্তে আস্তে moove করতে শুরু করল আমার ভিতরে। উমমম..ভালো লাগছে।

জিস বলল, “এই রাকা, বলো না... ভালো লাগছে এখন?”

ওর বুকে মুখ গুঁজেই আমার অস্ফুট উত্তর, “হ্যাঁ.....।“

সত্যি ভীষণ ভালো লাগছে এবার। নিজের অজান্তেই কখন তালে তালে আমার কোমর নড়াতে শুরু করেছি খেয়াল নেই। একই ছন্দে জিস আর আমি মিশে গেছি যেন।

জিস আমার কানে কানে বলল, “রাকা, ঠিক এভাবেই, দারুন হচ্ছে।“

আমি লজ্জা পেলাম, “ধ্যাৎ, আমি জানি না।“

জিস speed বাড়াল, “তোমাকে কিছু জানতে হবে না রাকা, তুমি যে অসম্ভব সেক্সী।“



আঃ কী দারুন লাগছে আমার শরীরের মধ্যে জিসের এই যাওয়া আসা। আমি দুহাত দিয়ে আরো কাছে টানতে চাইছি। জিস একটু speed বাড়াল। একটু পরেই একটু জোরে ঘা, চোখে যেন অন্ধকার দেখলাম আমি, হালকা একটু চিনচিনে ব্যথা আর অনেকটা ভালোলাগা। জিস passionate গলায় জিজ্ঞেস করল, “রাকা লাগলো?”



আমি না বাচক ঘাড় নাড়লাম। জিস ওর কোমরটা একটু নড়িয়ে বলল, “পুরোটা ঢুকে গেছে রাকা।“



আমি কিছু না বলে জিসের কোমরটা টেনে ধরলাম। জিস আমার শরীরের মধ্যে যতায়াত করতে করতে বলল, “রাকা, আমার জিনিসটা তোমার পছন্দ তো?“



লজ্জা পেয়ে গেলাম জিসের কথায়। “জানিনা” বলে মুখ লুকালাম জিসের বুকে।

জিস আবার speed বাড়াল। পুরোটা বের করছে আর ঢোকাচ্ছে জিস। ঢুকবার সময় আমার শরীরের ভিতরে ঘষা দিচ্ছে ভীষণ ভাবে। উঃ....যেন ইলেকট্রিক শকের মতো লাগছে। ও যেন পাগল হয়ে গেছে। হঠাৎ যেন চোখে অন্ধকার দেখলাম আমি। বিড়বিড় করে বলে উঠলাম, “জিস, আমার শরীরটা কেমন করছে......”

জিস speed বাড়াতে বাড়াতে বলল, “বুঝেছি রাকা, চিন্তা কোরো না, এরকম হয়।“

জিস ভীষণ জোরে জোরে ঘা দিতে দিতে হঠাৎ আমাকে গেঁথে ফেলল, তারপরেই যেন কোন আগ্নেয়গিরির বিস্ফোরণ.........ঝলক ঝলক ঊষ্ণ সুখের স্রোত.........আমি অসহ্য সুখে কাঁপতে কাঁপতে আমার শরীরের সুখের স্রোতের আগল খুলে দিলাম.......জিসকে প্রাণপনে জড়িয়ে ধরে বললাম, “আই লাভ ইউ......।“
দুঃখিত। লেখা টা ভালই চলেছে। কিন্তু পুরোটা পড়তে পড়লাম না। কেনো পড়লাম না উত্তর টা জানি না। একটা জায়গাতে এসে আর থেমে গেলাম।
জিস কে খুন করবো না। প্ল্যান বাতিল। জয় তো আউট অফ ফ্রেম with সিনা। বাকি রইলো রাকা নিজে।
 
দুঃখিত। লেখা টা ভালই চলেছে। কিন্তু পুরোটা পড়তে পড়লাম না। কেনো পড়লাম না উত্তর টা জানি না। একটা জায়গাতে এসে আর থেমে গেলাম।
জিস কে খুন করবো না। প্ল্যান বাতিল। জয় তো আউট অফ ফ্রেম with সিনা। বাকি রইলো রাকা নিজে।
ami golpo ta porechhi .... Jish ke murder ... Joy out of frame eshob ajgubi .... kothaye pele ? ....
 
ei lekhar sathe ... du ekta gif ... pic thakle ... hat tao gorom kore aram petam .... Lol ,,
আমি ইচ্ছে করেই illustration দিই নি। কেন না আমার ধারণা তাতে শাব্দিক ছবির ভূমিকা দুর্বল হয়ে যায়। সেটা কল্পনার উপরেও আঘাত হানে। তাই এই জায়গাতে পাঠককে কল্পনা করার স্বাধীনতা দিলাম।
 
আমি ইচ্ছে করেই illustration দিই নি। কেন না আমার ধারণা তাতে শাব্দিক ছবির ভূমিকা দুর্বল হয়ে যায়। সেটা কল্পনার উপরেও আঘাত হানে। তাই এই জায়গাতে পাঠককে কল্পনা করার স্বাধীনতা দিলাম।
আর কে ভাবে জানি না ,আমি একটু হস্ত মৈথুন করে ঠান্ডা হয়ে ঘুমোতে পারতাম স্বপ্ন দোষে ভুগতে হতো না । লোল ।
 
আমি ইচ্ছে করেই illustration দিই নি। কেন না আমার ধারণা তাতে শাব্দিক ছবির ভূমিকা দুর্বল হয়ে যায়। সেটা কল্পনার উপরেও আঘাত হানে। তাই এই জায়গাতে পাঠককে কল্পনা করার স্বাধীনতা দিলাম।
তোমার লেখা আজকের শেষ পর্ব পড়ে আমাকে নিজকে ঠান্ডা করতেই হবে ।না হলে ঘুমোতে পারবোনা ।
 
View attachment 176722






বাড়ি চলে এলাম। রাত্রে একা একা শুয়ে জয় এর বদলে জিস এর মুখটা ভেসে উঠলো মনের মধ্যে, বারবার সরাতে চাইলেও সরছে না। সত্যি, ছেলেটা কী যেন, অন্য ছেলেদের মতো আড়চোখে দেখে না,একেবারে সরাসরি তাকায়। ওর চোখে চোখ আটকে গেলে আবার সরানো মুসকিল। মাঝে মাঝেই যেন আমার কানে বাজছে "রাকা, you are awesome, তুমি অসাধারণ"। অদ্ভুত নেশা ধরানো voice যেন।

পরের দিন হঠাৎ মামার বাড়ি চলে যেতে হল, Invitation ছিল একটা, তাড়াহুড়া করে 2দিন পরেই ফিরে এলাম, তার পরদিনই College Social, জয় এর সাথে কথা আছে কাজেই ওই দিনটা miss করা যায় না।

একটা দারুন sexy sleeveless পাঞ্জাবী select করে রেখেছিলাম Social এর জন্যে। সকাল থেকে নানাভাবে তৈরী হচ্ছিলাম, sleeveless পরবো বলে hair remover use করলাম। অবশেষে সেজেগুজে College এ হাজির হলাম। সিনা,পার্থ,জয় সবাই হাজির আমার আগেই। শুধু মজা করলেই হবে না, প্রত্যেকের উপরে কাজের ভার দেওয়া আছে। জয়,পার্থ,সিনার duty পড়েছে stage সাজানোর কাজে,আর আমার উপর ভার পড়েছে green room গোছানোর। একটু অসন্তুষ্ট হলেও নিজের দায়িত্ব পালন করার জন্যে গেলাম green room এ।

“আরে, রাকা! এতোদিন কোথায় ছিলে?”- তাকিয়ে দেখি জিস, “ ওহ! আজ কী লাগছে তোমাকে! You are so sexy!”

মামাবাড়িতে জিসকে মনে পড়েনি একবারও। এখন ওকে দেখে আবার সব মনে পড়ে গেল। অদ্ভুত তাকানো ছেলেটার! এতো সোজাসুজি আমার চোখে চোখ মিলিয়ে দিল যে আমি চোখ সরাতেই পারছি না! খুব অস্বস্তি হচ্ছে।

“Feel free রাকা।“ বলে আমার খুব কাছে এসে অদ্ভুতভাবে handshake করল জিস। আমিও সৌজন্যমূলক হাসি হাসলাম। বললাম, “তুমি ভালো আছো?”



“তুমি আমার যত কাছে থাকবে, আমি তত ভালো থাকবো।“ বলতে বলতে আমার খুব কাছে এসে আমার দু কাঁধে হাত রাখল জিস, আমি কিছু বোঝার আগেই। ও এতোটাই কাছে যে আমি একটু নড়লেই আমার nipple ওর chest এ ঘষা খাবে। ইশশশ... জয় যদি চলে আসে কী ভাববে? হ্যাঁ, ঠিক এই কথাটাই আমার মাথায় এল সেই মূহূর্তে।

“ভয় নেই রাকা, কেউ আসবে না, আজ তুমি শুধু আমার।“



জিস এর কাছে ধরা পড়ে গিয়ে আমি একেবারে লজ্জায় লাল। ছিঃ, জিস আমাকে কী ভাবছে!

তারপরেই জিস হঠাৎ অন্য mood এ। খুব serious ভাবে কাজ নিয়ে আলোচনা করতে লাগলো। আমাকে motivate করতে লাগলো যাতে আমি green room এর কাজটা খুব ভালোভাবে করি আর stage decoration এর চাইতে green room decoration যেন better হয়। জিস এর friendly mood টা ভীষণ ভালো লাগলো আমার। আমিও সত্যি সত্যি যে কোন কাজ মন দিয়ে ভালোভাবেই করতে চাই। কিছু papper cuttings, কিছু ফুল, সুতো, দড়ি, gum এই হল আমাদের সম্বল। জিস একটা সাদা কাগজে drawing করে ওর plan টা বোঝালো আমাকে। সত্যি, ভীষণ artistic planning করেছে ও। আমি বললাম যে এর plan দারুন লেগেছে আমার। জিস ভীষণ খুশী হয়ে আমাকে জড়িয়ে ধরে hug করল। ও এতো spontaneously আমাকে hug করল যে আমি বোঝার আগেই সবকিছু হয়ে গেল। একটা পুরুষ একটা মেয়েকে বুকে জড়িয়ে ধরলে মেয়েটা indifferent থাকতে পারে কি? আমিও পারছিলাম না, কিন্তু জিস এর কোন change দেখলাম না। তার মানে জিস আমার চাইতে অনেক open minded, এবার থেকে আমাকে সাবধান থাকতে হবে যাতে জিস আমাকে mean minded না ভেবে ফেলে।



এরপর থেকে আমি বেশ freely জিস এর সাথে interact করতে লাগলাম। আমার অস্বস্তি কেটে গেল। সত্যি ছেলেটা খুব friendly, আমার মনেই হচ্ছিল না যে কোন অল্প পরিচিত ছেলের সাথে কাজ করছি।



একটা সমস্যা দেখা গেল। টেবিল বা কোন উঁচু জিনিস ছিল না ওখানে। কতকগুলো জিনিস একটু উঁচুতে mount করার দরকার। আমি জিসকে বললাম, “তুমি stage থেকে একটা টেবিল নিয়ে এস।“



জিস বলল, “একটা alternate উপায় আছে, আমি যদি তোমাকে তুলে ধরি তুমি ওগুলো আটকিয়ে দিতে পারবে না?”

মনের মধ্যে একটা অস্বস্তি হল দৃশ্যটা কল্পনা করে। আমি বললাম, “না, টেবিল হলেই ভালো হবে।“

জিস বলল, “তুমি বলছো যখন একবার try করা যায়, কিন্তু আমার মনে হয় ওরা help করবে না।“

জয় আমাকে help করবে না? তাই হয় নাকি? আমার বিশ্বাস হল না। বললাম, “চলো আমিও যাই।“



আমরা stage এর দিকে গেলাম। একটু দূর থেকেই দেখতে পেলাম টেবিলের উপরে দাঁড়িয়ে জয় সিনার কোমর জড়িয়ে তুলে ধরেছে আরো ঊঁচুতে, আর সিনা stage এর সিলিং এ design করা কাগজ আটকাচ্ছে। আমি লক্ষ্য করছিলাম অন্য জিনিস, সিনা প্রায় জয়ের বাঁ কাঁধে বসে আর জয়ের হাতদুটো সিনার বুকের ঠিক নীচে পেট জড়িয়ে ধরে আছে।

প্রচন্ড একটা রাগ, jelousy, অভিমান মেশানো অনুভুতি আমার মনে। কথা বলতেই ইচ্ছে করছিল না। আমাদের দেখে সিনা এক লাফ দিয়ে নেমে পড়ল। আমি স্পষ্ট লক্ষ্য করলাম সিনা নামার সময় জয়ের হাত সিনার বুকদুটোকে ভালো করে brush করে গেল মূহূর্তের জন্যে।



জিস জিজ্ঞেস করল, “পার্থ কোথায়?”

জয় বলল, “বাজারে গেছে কিছু জিনিসপত্র আনতে।“

তারপরে জিস বলল কেন আমরা এসেছি। জয় অনেক কথা বলল কিন্তু তার অর্থ একটাই যে ওদের অনেক কাজ বাকি, এখন টেবিল দেওয়া সম্ভব নয়।

জিস আরো অনুরোধ করতে যাচ্ছিল, কিন্তু আমি পিছন থেকে ওর shirt ধরে টানলাম। জিস বুঝতে পারল আমার ইশারা। আমরা চলে এলাম।

ফিরে এসে জিস বলল, “এখন উপায়?”

আমি বললাম, “তোমার alternate way আছে তো!”

জিসের চোখ দুটো উজ্জ্বল হয়ে উঠল, উচ্ছাসের সাথে বলল, “কী ভাগ্য আমার, যেদিন থেকে তোমাকে দেখেছি সেদিন থেকে ভেবে আসছি তোমাকে তুলতে না পারলে জীবনটাই বৃথা। তোমাকে এত তাড়াতাড়ি তুলতে পারবো ভাবতে পারিনি কিন্তু!”

জিসের দ্ব্যর্থবোধক কথা আর বলার style খুব ভালো লাগল, মনটা হঠাৎ ভালো হয়ে গেল। আমি হেসে উঠে কৃত্রিম রাগ দেখিয়ে চোখ পাকালাম। জিস এ সাথে সাথে কান ধরার ভঙ্গী করল। জিস এর উপস্থিতির অস্বস্তি আগেই অনেকটা কেটে গিয়েছিল, এবার ওর উপস্থিতি ভীষণ pleasant লাগতে লাগল আর নিজেকে খুব free feel করতে লাগলাম। একটা কথা ভাবছিলাম, জিস ভীষণ স্পষ্টবাদী, আমার প্রতি ওর মনোভাব, ওর কামনা এক মূহূর্তের জন্যেও গোপন করছে না ও।

জিস বেশ শক্তিশালী। দুহাতে আমার কোমর ধরে খুব সহজে তুলে ফেলল আমাকে। দ্বিতীয়বার বা তৃতীয়বার আমি খেয়াল করলাম আমাকে তুলতে গিয়ে জিস এর দুটো হাতই আমার টপ এর মধ্যে ঢুকে গেছে। এটা খুবই স্বাভাবিক আর এটা যে জিস এর অনিচ্ছাকৃত সেটাও বুঝতে পারলাম। কিন্তু জিস এর ডানহাতের আঙ্গুল যে আমার নাভি স্পর্শ করছে! আমার যে কেমন করছে! আমি মৃদুস্বরে “জিস, ছাড়ো please” বলে উঠলাম হঠাৎ।

জিস আমাকে প্রায় 2 থেকে 3 ফুট তুলে ধরেছিল। আমি ছাড়ো বলতেই জিস চমকে গিয়ে আমাকে ছেড়ে দিল আর আমি জিস এরশরীর আর দুহাতের উপর দিয়ে slip করে নীচে মেঝেতে নামলাম,জিস এর হাতদুটো আমার টপ এর উপরে ঘষা দিয়ে থামল আমার বুক এর উপরে। আর আমার পাছা জিস এর বুকের উপর ঘষা খেতে খেতে নেমে শেষ পর্যন্ত চেপে বসল ওর কোমরে। আকস্মিক এই ঘটনাতে আমি বুঝতেই পারছি না যে কী করা উচিৎ। যখন সম্বিৎ ফিরল তখন অনুভব করলাম জিস এর ডানহাত আমার ডান বুক আলতো মুঠোয় ধরেছে টপ এর উপর দিয়েই। আমি কী করবো বুঝতে পারছি না, দোষ তো আমারই, আমিই তো জিসকে ছাড়তে বলেছি, কিন্তু এখন কী করবো? আমার বুক কাঁপছে, নিঃশ্বাস পড়ছে দ্রুতগতিতে, জিস আলতো চাপ দিচ্ছে আমার মাই এ, আমার পিছনে চেপে বসে আছে জিস এর কোমর। আমার কানের কাছে ফিসফিস করছে জিস, “রাকা, You are so soft, I can’t control myself, please forgive me.”

আমার কথা বলার ক্ষমতা নেই, গলা দিয়ে আওয়াজ বের হচ্ছে না, অনেক কষ্টে গলা দিয়ে বের হল, “please না, এমনি কোরো না, কেউ চলে এলে খুব বাজে ব্যাপার হবে।”

আমার কথা শুনে জিস থমকে গেল। বলল, “you are right.” তারপরেই ওর হাত বের করে নিয়ে আমার হাত ধরে টানল। আমি জিজ্ঞাসু দৃষ্টিতে তাকালাম। জিস বলল, “চলো আমার সাথে।“

আমি কী করব ভেবে না পেয়ে জিস এর সাথে চললাম। Green room এর পিছনে খুব কাছেই old gymnasium building, জিস আমাকে নিয়ে এল old gymnasium এর dressing room এ। এখন ঘরগুলো ব্যবহার হয় না, দরজা জানালা সব খুলে নেওয়া হয়েছে কিন্তু condition ভালোই আছে।



আমি সামনে, জিস আমার পিছনে। আধো অন্ধকার ঘরে জিস পিছন থেকে আমাকে জড়িয়ে ধরল, বলল, “এখানে কেউ আসবে না রাকা।“

আমি অস্বস্তিতে পড়লাম, জিস কী বুঝলো? আমি আমতা আমতা করে বললাম, “আমি সেটা বলতে চাই নি, আমি আসলে....”

জিস দুহাত দিয়ে আমাকে ঘুরিয়ে নিয়ে মুখোমুখি করে কাছে টানল। আর আমার ঠোঁট বন্ধ হয়ে গেল জিস এর ঠোঁটের চাপে। আমাকে দুহাতে জড়িয়ে ধরে আমার ঠোঁটে ওর ঠোঁট চেপে ধরেছে জিস। আমি balance রাখার জন্যে আমার দুহাত দিয়ে জিস এর কাঁধ ধরতে বাধ্য হলাম। জয় আমাকে পাঁচ-ছয়বার kiss করেছে, জিস এর kiss একেবারে আলাদা, ও অদ্ভুতভাবে আমার ঠোঁটদুটোর দখল নিয়ে নিচ্ছে যেন, আমার হাতদুটো কখন যেন জিস এর কাঁধ থেকে এর মাথার চুলে উঠে গেছে আমার অজান্তে।



আমার ঠোটদুটো অদ্ভুতভাবে চুষে যাচ্ছে জিস, আমার কেমন যেন নেশা নেশা লাগছে। আমার ঠোঁটও থেমে নেই, কখন যেন সক্রিয় হয়ে ঠোঁটের লড়াই এ অংশ নিয়েছে। উত্তেজনায় আমার হাত মুঠো করে ধরেছে জিস এর মাথার চুল। Kiss যে এত উত্তেজক হতে পারে তা আগে কখনও বুঝিনি আমি। এরপর জিস জিভ ঢুকিয়ে দিল আমার দু ঠোঁটের ফাঁকে, আমার ঠোঁট আপনা আপনি ফাঁক হয়ে গেল ওর জন্যে, ঘা দিল আমার জিভে। হঠাৎ একটা অদ্ভুত তুলনা এল আমার মনে, জিস এর জিভের জন্যে আমার ঠোঁট ফাঁক হয়ে যাওয়াটা যেন symbolic, আমার অন্য কোন অঙ্গ ফাঁক হয়ে যাওয়া এর জন্যে.....ছিঃ ছিঃ, কী ভাবছি আমি! একটা অদ্ভুত লজ্জা যেন ঘিরে ধরল আমাকে। লজ্জা না উত্তেজনা? মনে হয় লজ্জা,উত্তেজনা,কামনা সব মিলেমিশে একাকার। জিস যেন খাচ্ছে আমার জিভটা, অদ্ভুত লাগছে। মনে হচ্ছে যেন আমি আর সব কিছু ভুলে যাচ্ছি, আমি যেন অন্য একটা জগতে চলে যাচ্ছি যেখানে আমি আর জিস ছাড়া আর কেউ নেই।

জিস এর হাত নেমে এল আমার পিঠে, আমার টপের zip এ হাত দিয়েছে, আমি নিজেকে ছাড়িয়ে নিয়ে ওর ডান হাত ধরলাম আমার বাঁহাত দিয়ে, ততক্ষণে ওর বাঁহাত আমার টপের নীচে পেটের উপর।

আমি ডান হাত দিয়ে এর বাঁহাত ধরলাম, বললাম, “please না, এমনি কোরো না।“

হঠাৎ কার ডাক, “রাকা, রাকা..............”

জানালা দিয়ে তাকিয়ে দেখি জয় আর সিনা গ্রীন রুমের পিছনে ঘোরাঘুরি করছে, নিশ্চয়ই আমাকে খুঁজছে। সর্বনাশ!

আমি উল্টো হয়ে ঘুরে গেলাম, জিস আমার পিছনে। আমি ভাঙা জানালার পাশ থেকে উঁকি দিলাম। জিস পিছন থেকে আমার ঠোঁটের উপর ওর তর্জনী আড়াআড়ি ভাবে রেখে কথা বলতে বারণ করল আর আমার কানে কানে ফিসফিস করে বলল, “মোবাইলটা সুইচ অফ করে দাও।“

ঠিক বলেছে জিস। আমি চট করে অফ করে দিলাম।

দেখি জয় আর সিনা আরো কাছে, মাত্র 5- 6 ফুট তফাতে একটা গাছের তলাতে।

জয় বলল, “একটা ফোন করে দেখি।“

ইশশশশ, দারুন বেঁচে গেছি!

জিস হঠাৎ একটানে আমার টপের পিঠের zip টেনে খুলে ফেলল। আমি কিছু বোঝার আগেই জিস আমার খোলা পিঠে ওর ঠোঁট চেপে ধরল।

ইশশশশশশশ....আমার মুখ দিয়ে একটা শব্দ বেরিয়ে আসতে যাচ্ছিল, অনেক কষ্টে ঢোঁক গিলে নিঃশব্দ হলাম।

জয় ফোন এ আমাকে না পেয়ে সিনাকে হাত ধরে টানল। আমি চমকে উঠলাম। সিনা গাছে ঠেস দিয়ে দাঁড়াল। একী! ওর শার্টটার উপরের দুটো বোতাম খোলা, ভিতরে মনে হচ্ছে ব্রা নেই। এতদূর?

জয় সিনাকে জড়িয়ে ধরল। দুটো শরীর এত কাছে যে কম আলোতে আর কিছু বোঝা যাচ্ছে না। আমার মনে অবিমিশ্র একটা অনুভূতি, ঈর্শা,রাগ,ঘৃণা,উত্তেজনা সব কটা অনুভূতি যেন মিলেমিশে একাকার। কিন্তু সব অনুভূতি ছাপিয়ে যেটা প্রবল সেটা হল একটা নিষিদ্ধ উত্তেজনা। সিনার গলার আওয়াজ স্পষ্ট শুনতে পাচ্ছি আমি। “জয়দা, আস্তে প্লীজ......ও মা....তুমি না ভীষণ বদমাস......হি হি হি হি হি...”

জিস আমার পিছন থেকে ধীরে ধীরে আমাকে জড়িয়ে ধরল। আমার ডান কাঁধে এর মুখ,আমার কানের লতিতে ঘষা খাচ্ছে। জিসের শরীরে অদ্ভুত একটা পুরুষালী গন্ধ, একটু উগ্র, কিন্তু নেশা ধরানো। ওর শরীরের ছোঁয়াতো খারাপ লাগছে না আমার! তাহলে কী করব? কী বলব জিসকে? আর জয় enjoy করলে যদি দোষ না হয় তাহলে জিস বা আমি enjoy করলে দোষ কীসের?

জিস ওর হাতদুটো ধীরে ধীরে আমার দুপাশ দিয়ে সামনে বাড়িয়ে দিল, তারপরেই আমার টপ এর নীচে আমার পেটের উপর রাখল ওর ডানহাতটা। আর ওর বাঁহাতটা একটু উঁচুতে, চুপিচুপি আমার বাঁ বুকের দখল নেওয়ার চেষ্টা। ওরে বদমাস! আমি ওর হাতদুটো আমার দু হাত দিয়ে চেপে ধরলাম। জিস জোর করল না। আমার হাতের মধ্যেই রয়ে গেল ওর হাত। কম আলোটা চোখে ক্রমশ সয়ে যাচ্ছে, এখন অনেক পরিস্কার দেখতে পাচ্ছি জয় আর সিনাকে। স্পষ্ট বুঝতে পারলাম সিনার বুকে কোন পোষাক নেই আর জয় মুখ গুঁজে দিয়েছে সিনার বুকে। আমার আর রাগ হচ্ছে না, বরং live পর্ন দেখার অনুভূতি হচ্ছে, উত্তেজিত হয়ে উঠছি আমি। জিস আমার ডান কানের লতিতে ঠোঁট ঘষছে। জিসের ছোঁয়ায় নেশা আছে। এ কী! আমার অন্যমনস্কতার সুযোগে জিস এর ডান হাতটা আমার হাতের বাঁধন থেকে ছাড়িয়ে টপ এর উপর দিয়ে আমার ডান বুকের কাছে পৌঁছে গেছে। আমি কী করব তা বুঝে ওঠার আগেই জিস আমার টপের উপর দিয়ে মুঠো করে ধরেছে আমার ডান মাইটা।

আমার মুখ দিয়ে একটা অস্ফুট হিশহিশ আওয়াজ বেরিয়ে এল। আহহ....কী করব আমি....আমার যে ভীষণ ভালো লাগছে। জয় আমার বুকে হাত দিয়েছে কিন্তু তখন তো এত উত্তেজনা হয়নি আমার! অদ্ভুত একটা নিষিদ্ধ উত্তেজনা, একটা কী হয় কী হয় অনুভূতির মধ্যে আমি যেন ভেসে যাচ্ছি। জিস চটকাচ্ছে আমাকে, মাঝে মাঝে আমার শক্ত হয়ে ওঠা বোঁটা দুটো নিয়ে খেলা করছে। আমি পারছি না নিজেকে নীরব রাখতে, আমার মুখ দিয়ে অস্ফুট সুখের শব্দগুলো বেরিয়ে আসছে মাঝে মাঝেই।

জিস আমাকে টেনে ওর মুখোমুখি করে দিল। আমি জিজ্ঞাসু দৃষ্টিতে তাকালাম। জিস নিজের টী-শার্টটা একটানে খুলে ফেলে ওর দুহাত বাড়িয়ে আমার টপ এর দু প্রান্ত ধরে বলল, “প্লীজ রাকা।“

বুঝলাম জিস আমার টপ খুলতে চাইছে। লজ্জাভরা স্বরে আমার মুখ দিয়ে দুর্বল স্বর বেরিয়ে এল, “ উঁহু...না...।“

“লজ্জা কোরো না রাকা”, জিস ভীষণ confident, ওর হাত ধীরে ধীরে তুলতে লাগল আমার টপ টাকে। কী করব আমি, বাধ্য হয়ে দুহাত তুলে আত্মসমর্পন করলাম। কী লজ্জা করছে আমার, টপ টা ধীরে ধরে আমার শরীর থেকে জিসের হাতে চলে গেল। শুধুমাত্র ব্রা পরে আমি জিসের চোখের সামনে দাঁড়িয়ে। “তুমি এত সুন্দর রাকা!” মুগ্ধ দৃষ্টিতে আমার দিকে তাকিয়ে জিস। ধীরে ধীরে আমার ঠোঁটে ঠোঁট মিশিয়ে দিল জিস। আমাকে পাগলের মতো kiss করছে জিস। ভালো লাগছে খুব। আমি জিসকে জড়িয়ে ধরলাম, ওর খোলা পিঠ আঁকড়ে ধরলাম। একী! বদমাসটা আমার ব্রার হুক খুলে ফেলেছে পিছনে হাত নিয়ে গিয়ে। আর তো কিছু করার নেই। যা হয় হবে। মনের মধ্যে একটা বেপরোয়া ভাব এল আমার।

জিস আধখোলা ব্রাটা সরিয়ে মুখ গুঁজে দিল আমার খোলা বুকে। আমার ডান মাই এর বোঁটাটা মুখে নিল জিস। ইশশ.. এ অভিজ্ঞতা আমার জীবনে প্রথম, একটা পুরুষের ছোঁয়া যে এত তীব্র উত্তেজনা আনতে পারে সে সম্বন্ধে কোন ধারণাই ছিল না আমার। আঃ... আর পারছি না নিজেকে control করতে। জিসের চুল মুঠো করে ওকে চেপে ধরলাম। উঃ মা....জিসের জিভের ছোঁয়ায় যেন আগুন জ্বলছে আমার শরীরে। জিস জিস জিস.....I love you, I want you মনে মনে একটা তীব্র কামনা অনুভব করলাম জিসের প্রতি। ভীষণ আপন মনে হল ওকে। আমার নিঃশ্বাসের শব্দ অনেক দ্রুত আর জোরাল এখন। এছাড়াও আমার মুখ দিয়ে অর্থহীন শব্দ বের হচ্ছে। আমার হাতদুটো ওর চুল,পিঠ,বুক এ ঘুরে বেড়াচ্ছে ওকে অনুভব করার জন্যে। ওর বুক রোমশ এটা feel করে আরো বেশী উত্তেজনা হল। ছোটবেলা থেকেই hairy chest কে সেক্সী পুরুষের প্রতীক বলে জেনে এসেছি। জয় এর chest এ hair নেই। আমি জিসের মুখটা আমার বুক থেকে তুলে ওর চোখে চোখ রেখে আমার মাইদুটো ওর চওড়া বুকে ঘষতে লাগলাম। আমাকে active দেখে জিস আমার কানে কানে বলল, “আমার উপর রাগ করো নি তো রাকা?”





আমি বললাম, “উঁহু।“

জিস ওর একটা আঙ্গুল আমার নাভিতে ছোঁয়াল। আমি শিউরে উঠলাম।

জিস বলল, “তুমি ভীষণ সেক্সী।“

আমি লজ্জায় জিসের বুকে মুখ গুঁজে দিলাম।



জিস আমাকে হঠাৎ তুলে নিয়ে একটা বেঞ্চ এ বসালো। তারপর দুহাত বাড়িয়ে আমার জীনস এর বেল্ট খুলে ফেলল মূহূর্তের মধ্যে। বাটন খুলে দুহাত দিয়ে জীনস এ টান মারতে মারতে বলল, “রাকা প্লীজ, কোমরটা তোলো একটু।“



আমি যেন স্বপ্নের ঘোরের মধ্যে ভাসছি। তাকিয়ে দেখলাম ওর জীনস টাও ওর গোড়ালীর কাছে পড়ে আছে, ওর পরনে শুধু একটা ছোটো শর্টস। কী করব আমি? সারা শরীর কাঁপছে উত্তেজনা আর রোমাঞ্চে। যা হয় হবে, আমি আর পারছি না।

আমি কোমরটা একটু তুলতেই আমার জীনস টাও আমার গোড়ালীর কাছে পড়ে গেল। আমাকে সোজা করে দাঁড় করাল জিস। আমি দাঁড়ালাম বেঞ্চ এ ঠেস দিয়ে।



জিস জড়িয়ে ধরল আমাকে। এর ঠোঁট আমার ঠোঁটে মিশিয়ে দিল, আমার মাই দুটো ঘষা খেল এর রোমশ পুরুষালী বুকে আর ওর কোমর চেপে ধরল আমার দু পায়ের মাঝখানে। একটা অদ্ভুত অনাস্বাদিত রোমাঞ্চে আমি কেঁপে উঠলাম।

আমার জিভ চুষতে চুষতে জিস এর বাঁ হাত দিয়ে আমার ডান হাত ধরে টানল, আমি কিছু না বুঝে অনুসরণ করলাম। হাতে কীসের যেন ছোঁয়া লাগল, শক্ত,গরম......কী এটা?









যা ভেবেছি তাই! ইশশ.. আমি কখনও ছুঁয়ে দেখিনি এটাকে। কী করব এখন? ছেড়ে দেব? মূহূর্তের মধ্যে আমার প্যান্টির মধ্যে হাত ঢুকিয়ে দিয়েছে জিস। কী বদমাস ছেলেটা!

জিস আঙ্গুল ঢুকিয়ে দিয়েছে আমার ওখানে। ছি ছি কী লজ্জা! আমি যে ভিজে গেছি সেটা বুঝে গেল জিস। কী করি কী করি ভাবতে ভাবতে মুঠো করে ধরলাম জিসের ওটাকে। বাব্বা! কী বড়ো! সিনার কাছে শুনেছি এটাই নাকি আসল জিনিস, একবার test করলে আর ভোলা যায় না। একটু নাড়াচাড়া করতেই জিসের জিনিসটা যেন দ্বিগুন বড়ো হয়ে উঠল, আর ভীষণ শক্ত আর গরম।

জিস পাগলের মতো আদর করছে আমাকে। আমি আমার বাঁ হাত দিয়ে জিসের পিঠ খামচে ধরেছি। আমার দু পায়ের মাঝখানে যেন আগুন জ্বলছে।

জিস হঠাৎ নিচু হয়ে আমার নাভিতে চুমু খেল। তারপরই দাঁত দিয়ে ধরল আমার প্যান্টিটাকে। ইশশশ....কী রোমান্টিক! ভীষণ ভালো লাগল জিসের এই স্টাইল। ধীরে ধীরে আমার শরীরের শেষ পোষাকটুকুও নিয়ে নিল জিস। আমার দু পা দুদিকে সরিয়ে জিস এগুচ্ছে ধীরে ধীরে। ওর শক্ত জিনিসটা স্পর্শ করল আমার কুমারী শরীরটাকে।



আলতো ছোঁয়াতেই একটা অদ্ভুত শিহরণ! সেই নিষিদ্ধ অভিজ্ঞতা আর দূরে নয়! ফিসফিস করে জিসকে বললাম, “আমার খুব ভয় করছে।“

জিস আমাকে আদর করে জড়িয়ে ধরে আবেগঘন গলায় বলল, “আমি তোমাকে চাই রাকা, এই মূহূর্তে তোমাকে না পেলে আমি পাগল হয়ে যাবো। বলো রাকা, তুমি আমাকে চাও না?”

মিথ্যে বলি কী করে? আমি তীব্রভাবে চাই জিসকে, আমার সারা শরীর কাঁপছে কামনায়। জিসের কানে ফিসফিস করে লাজুক গলায় বললাম, “আমি জানি না।“

জিস বলল, “চিন্তা কোরো না, আমি তো আছি।“

আমার কুমারী অঙ্গের ভেজা ঠোঁটদুটো ফাঁক করে জিস খুব আস্তে আস্তে ওর শক্ত পৌরুষের মাথাটা ঠেকাল। আমি আমার দুহাত দিয়ে আমার ঠোঁটদুটো ফাঁক করতে সাহায্য করলাম। আমার ওখানে ওটা খুব সুন্দর ভাবে বসে গেল। আমি প্রচন্ড উত্তেজনায় জিসের পিঠ খামচে ধরলাম। জিস আস্তে আস্তে চাপ দিতে লাগল। ওটা ঢুকছে, আস্তে আস্তে, একটা শূণ্যস্থান পূর্ণ হচ্ছে যেন। এক একটা মূহূর্ত যেন এক একটা যুগ আমার কাছে। আঃ...কী মোটা....আমি হাত দিয়ে অনুভব করলাম জিস এখনও অর্ধেকটা বাইরে। উঃ...না...জিস চাপ দিয়েছে...আমি আর পারবো না, অস্ফুট চিৎকার করে বললাম, “জিস..... লাগছে...!”

জিস বলল, “সরি রাকা, আমি বুঝতে পারিনি।“

জিস সত্যি খুব ভালো।

জিস আমাকে বুকে জড়িয়ে ধরে ভীষণ আন্তরিকভাবে একটা kiss করল। খুব ভালো লাগল ওর attitude, আমি ওর বুকে পরম ভরষায় মুখ গুঁজলাম। জিস আমার কানে কানে বলল, “এখন আর খারাপ লাগছে না তো রাকা?”

আমি ওর বুকে মুখ ঘষে বললাম, “উঁহু।“

জিস এবার আস্তে আস্তে moove করতে শুরু করল আমার ভিতরে। উমমম..ভালো লাগছে।

জিস বলল, “এই রাকা, বলো না... ভালো লাগছে এখন?”

ওর বুকে মুখ গুঁজেই আমার অস্ফুট উত্তর, “হ্যাঁ.....।“

সত্যি ভীষণ ভালো লাগছে এবার। নিজের অজান্তেই কখন তালে তালে আমার কোমর নড়াতে শুরু করেছি খেয়াল নেই। একই ছন্দে জিস আর আমি মিশে গেছি যেন।

জিস আমার কানে কানে বলল, “রাকা, ঠিক এভাবেই, দারুন হচ্ছে।“

আমি লজ্জা পেলাম, “ধ্যাৎ, আমি জানি না।“

জিস speed বাড়াল, “তোমাকে কিছু জানতে হবে না রাকা, তুমি যে অসম্ভব সেক্সী।“



আঃ কী দারুন লাগছে আমার শরীরের মধ্যে জিসের এই যাওয়া আসা। আমি দুহাত দিয়ে আরো কাছে টানতে চাইছি। জিস একটু speed বাড়াল। একটু পরেই একটু জোরে ঘা, চোখে যেন অন্ধকার দেখলাম আমি, হালকা একটু চিনচিনে ব্যথা আর অনেকটা ভালোলাগা। জিস passionate গলায় জিজ্ঞেস করল, “রাকা লাগলো?”



আমি না বাচক ঘাড় নাড়লাম। জিস ওর কোমরটা একটু নড়িয়ে বলল, “পুরোটা ঢুকে গেছে রাকা।“



আমি কিছু না বলে জিসের কোমরটা টেনে ধরলাম। জিস আমার শরীরের মধ্যে যতায়াত করতে করতে বলল, “রাকা, আমার জিনিসটা তোমার পছন্দ তো?“



লজ্জা পেয়ে গেলাম জিসের কথায়। “জানিনা” বলে মুখ লুকালাম জিসের বুকে।

জিস আবার speed বাড়াল। পুরোটা বের করছে আর ঢোকাচ্ছে জিস। ঢুকবার সময় আমার শরীরের ভিতরে ঘষা দিচ্ছে ভীষণ ভাবে। উঃ....যেন ইলেকট্রিক শকের মতো লাগছে। ও যেন পাগল হয়ে গেছে। হঠাৎ যেন চোখে অন্ধকার দেখলাম আমি। বিড়বিড় করে বলে উঠলাম, “জিস, আমার শরীরটা কেমন করছে......”

জিস speed বাড়াতে বাড়াতে বলল, “বুঝেছি রাকা, চিন্তা কোরো না, এরকম হয়।“

জিস ভীষণ জোরে জোরে ঘা দিতে দিতে হঠাৎ আমাকে গেঁথে ফেলল, তারপরেই যেন কোন আগ্নেয়গিরির বিস্ফোরণ.........ঝলক ঝলক ঊষ্ণ সুখের স্রোত.........আমি অসহ্য সুখে কাঁপতে কাঁপতে আমার শরীরের সুখের স্রোতের আগল খুলে দিলাম.......জিসকে প্রাণপনে জড়িয়ে ধরে বললাম, “আই লাভ ইউ......। “অসাধারণ। mind blowing
 
View attachment 176722






বাড়ি চলে এলাম। রাত্রে একা একা শুয়ে জয় এর বদলে জিস এর মুখটা ভেসে উঠলো মনের মধ্যে, বারবার সরাতে চাইলেও সরছে না। সত্যি, ছেলেটা কী যেন, অন্য ছেলেদের মতো আড়চোখে দেখে না,একেবারে সরাসরি তাকায়। ওর চোখে চোখ আটকে গেলে আবার সরানো মুসকিল। মাঝে মাঝেই যেন আমার কানে বাজছে "রাকা, you are awesome, তুমি অসাধারণ"। অদ্ভুত নেশা ধরানো voice যেন।

পরের দিন হঠাৎ মামার বাড়ি চলে যেতে হল, Invitation ছিল একটা, তাড়াহুড়া করে 2দিন পরেই ফিরে এলাম, তার পরদিনই College Social, জয় এর সাথে কথা আছে কাজেই ওই দিনটা miss করা যায় না।

একটা দারুন sexy sleeveless পাঞ্জাবী select করে রেখেছিলাম Social এর জন্যে। সকাল থেকে নানাভাবে তৈরী হচ্ছিলাম, sleeveless পরবো বলে hair remover use করলাম। অবশেষে সেজেগুজে College এ হাজির হলাম। সিনা,পার্থ,জয় সবাই হাজির আমার আগেই। শুধু মজা করলেই হবে না, প্রত্যেকের উপরে কাজের ভার দেওয়া আছে। জয়,পার্থ,সিনার duty পড়েছে stage সাজানোর কাজে,আর আমার উপর ভার পড়েছে green room গোছানোর। একটু অসন্তুষ্ট হলেও নিজের দায়িত্ব পালন করার জন্যে গেলাম green room এ।

“আরে, রাকা! এতোদিন কোথায় ছিলে?”- তাকিয়ে দেখি জিস, “ ওহ! আজ কী লাগছে তোমাকে! You are so sexy!”

মামাবাড়িতে জিসকে মনে পড়েনি একবারও। এখন ওকে দেখে আবার সব মনে পড়ে গেল। অদ্ভুত তাকানো ছেলেটার! এতো সোজাসুজি আমার চোখে চোখ মিলিয়ে দিল যে আমি চোখ সরাতেই পারছি না! খুব অস্বস্তি হচ্ছে।

“Feel free রাকা।“ বলে আমার খুব কাছে এসে অদ্ভুতভাবে handshake করল জিস। আমিও সৌজন্যমূলক হাসি হাসলাম। বললাম, “তুমি ভালো আছো?”



“তুমি আমার যত কাছে থাকবে, আমি তত ভালো থাকবো।“ বলতে বলতে আমার খুব কাছে এসে আমার দু কাঁধে হাত রাখল জিস, আমি কিছু বোঝার আগেই। ও এতোটাই কাছে যে আমি একটু নড়লেই আমার nipple ওর chest এ ঘষা খাবে। ইশশশ... জয় যদি চলে আসে কী ভাববে? হ্যাঁ, ঠিক এই কথাটাই আমার মাথায় এল সেই মূহূর্তে।

“ভয় নেই রাকা, কেউ আসবে না, আজ তুমি শুধু আমার।“



জিস এর কাছে ধরা পড়ে গিয়ে আমি একেবারে লজ্জায় লাল। ছিঃ, জিস আমাকে কী ভাবছে!

তারপরেই জিস হঠাৎ অন্য mood এ। খুব serious ভাবে কাজ নিয়ে আলোচনা করতে লাগলো। আমাকে motivate করতে লাগলো যাতে আমি green room এর কাজটা খুব ভালোভাবে করি আর stage decoration এর চাইতে green room decoration যেন better হয়। জিস এর friendly mood টা ভীষণ ভালো লাগলো আমার। আমিও সত্যি সত্যি যে কোন কাজ মন দিয়ে ভালোভাবেই করতে চাই। কিছু papper cuttings, কিছু ফুল, সুতো, দড়ি, gum এই হল আমাদের সম্বল। জিস একটা সাদা কাগজে drawing করে ওর plan টা বোঝালো আমাকে। সত্যি, ভীষণ artistic planning করেছে ও। আমি বললাম যে এর plan দারুন লেগেছে আমার। জিস ভীষণ খুশী হয়ে আমাকে জড়িয়ে ধরে hug করল। ও এতো spontaneously আমাকে hug করল যে আমি বোঝার আগেই সবকিছু হয়ে গেল। একটা পুরুষ একটা মেয়েকে বুকে জড়িয়ে ধরলে মেয়েটা indifferent থাকতে পারে কি? আমিও পারছিলাম না, কিন্তু জিস এর কোন change দেখলাম না। তার মানে জিস আমার চাইতে অনেক open minded, এবার থেকে আমাকে সাবধান থাকতে হবে যাতে জিস আমাকে mean minded না ভেবে ফেলে।



এরপর থেকে আমি বেশ freely জিস এর সাথে interact করতে লাগলাম। আমার অস্বস্তি কেটে গেল। সত্যি ছেলেটা খুব friendly, আমার মনেই হচ্ছিল না যে কোন অল্প পরিচিত ছেলের সাথে কাজ করছি।



একটা সমস্যা দেখা গেল। টেবিল বা কোন উঁচু জিনিস ছিল না ওখানে। কতকগুলো জিনিস একটু উঁচুতে mount করার দরকার। আমি জিসকে বললাম, “তুমি stage থেকে একটা টেবিল নিয়ে এস।“



জিস বলল, “একটা alternate উপায় আছে, আমি যদি তোমাকে তুলে ধরি তুমি ওগুলো আটকিয়ে দিতে পারবে না?”

মনের মধ্যে একটা অস্বস্তি হল দৃশ্যটা কল্পনা করে। আমি বললাম, “না, টেবিল হলেই ভালো হবে।“

জিস বলল, “তুমি বলছো যখন একবার try করা যায়, কিন্তু আমার মনে হয় ওরা help করবে না।“

জয় আমাকে help করবে না? তাই হয় নাকি? আমার বিশ্বাস হল না। বললাম, “চলো আমিও যাই।“



আমরা stage এর দিকে গেলাম। একটু দূর থেকেই দেখতে পেলাম টেবিলের উপরে দাঁড়িয়ে জয় সিনার কোমর জড়িয়ে তুলে ধরেছে আরো ঊঁচুতে, আর সিনা stage এর সিলিং এ design করা কাগজ আটকাচ্ছে। আমি লক্ষ্য করছিলাম অন্য জিনিস, সিনা প্রায় জয়ের বাঁ কাঁধে বসে আর জয়ের হাতদুটো সিনার বুকের ঠিক নীচে পেট জড়িয়ে ধরে আছে।

প্রচন্ড একটা রাগ, jelousy, অভিমান মেশানো অনুভুতি আমার মনে। কথা বলতেই ইচ্ছে করছিল না। আমাদের দেখে সিনা এক লাফ দিয়ে নেমে পড়ল। আমি স্পষ্ট লক্ষ্য করলাম সিনা নামার সময় জয়ের হাত সিনার বুকদুটোকে ভালো করে brush করে গেল মূহূর্তের জন্যে।



জিস জিজ্ঞেস করল, “পার্থ কোথায়?”

জয় বলল, “বাজারে গেছে কিছু জিনিসপত্র আনতে।“

তারপরে জিস বলল কেন আমরা এসেছি। জয় অনেক কথা বলল কিন্তু তার অর্থ একটাই যে ওদের অনেক কাজ বাকি, এখন টেবিল দেওয়া সম্ভব নয়।

জিস আরো অনুরোধ করতে যাচ্ছিল, কিন্তু আমি পিছন থেকে ওর shirt ধরে টানলাম। জিস বুঝতে পারল আমার ইশারা। আমরা চলে এলাম।

ফিরে এসে জিস বলল, “এখন উপায়?”

আমি বললাম, “তোমার alternate way আছে তো!”

জিসের চোখ দুটো উজ্জ্বল হয়ে উঠল, উচ্ছাসের সাথে বলল, “কী ভাগ্য আমার, যেদিন থেকে তোমাকে দেখেছি সেদিন থেকে ভেবে আসছি তোমাকে তুলতে না পারলে জীবনটাই বৃথা। তোমাকে এত তাড়াতাড়ি তুলতে পারবো ভাবতে পারিনি কিন্তু!”

জিসের দ্ব্যর্থবোধক কথা আর বলার style খুব ভালো লাগল, মনটা হঠাৎ ভালো হয়ে গেল। আমি হেসে উঠে কৃত্রিম রাগ দেখিয়ে চোখ পাকালাম। জিস এ সাথে সাথে কান ধরার ভঙ্গী করল। জিস এর উপস্থিতির অস্বস্তি আগেই অনেকটা কেটে গিয়েছিল, এবার ওর উপস্থিতি ভীষণ pleasant লাগতে লাগল আর নিজেকে খুব free feel করতে লাগলাম। একটা কথা ভাবছিলাম, জিস ভীষণ স্পষ্টবাদী, আমার প্রতি ওর মনোভাব, ওর কামনা এক মূহূর্তের জন্যেও গোপন করছে না ও।

জিস বেশ শক্তিশালী। দুহাতে আমার কোমর ধরে খুব সহজে তুলে ফেলল আমাকে। দ্বিতীয়বার বা তৃতীয়বার আমি খেয়াল করলাম আমাকে তুলতে গিয়ে জিস এর দুটো হাতই আমার টপ এর মধ্যে ঢুকে গেছে। এটা খুবই স্বাভাবিক আর এটা যে জিস এর অনিচ্ছাকৃত সেটাও বুঝতে পারলাম। কিন্তু জিস এর ডানহাতের আঙ্গুল যে আমার নাভি স্পর্শ করছে! আমার যে কেমন করছে! আমি মৃদুস্বরে “জিস, ছাড়ো please” বলে উঠলাম হঠাৎ।

জিস আমাকে প্রায় 2 থেকে 3 ফুট তুলে ধরেছিল। আমি ছাড়ো বলতেই জিস চমকে গিয়ে আমাকে ছেড়ে দিল আর আমি জিস এরশরীর আর দুহাতের উপর দিয়ে slip করে নীচে মেঝেতে নামলাম,জিস এর হাতদুটো আমার টপ এর উপরে ঘষা দিয়ে থামল আমার বুক এর উপরে। আর আমার পাছা জিস এর বুকের উপর ঘষা খেতে খেতে নেমে শেষ পর্যন্ত চেপে বসল ওর কোমরে। আকস্মিক এই ঘটনাতে আমি বুঝতেই পারছি না যে কী করা উচিৎ। যখন সম্বিৎ ফিরল তখন অনুভব করলাম জিস এর ডানহাত আমার ডান বুক আলতো মুঠোয় ধরেছে টপ এর উপর দিয়েই। আমি কী করবো বুঝতে পারছি না, দোষ তো আমারই, আমিই তো জিসকে ছাড়তে বলেছি, কিন্তু এখন কী করবো? আমার বুক কাঁপছে, নিঃশ্বাস পড়ছে দ্রুতগতিতে, জিস আলতো চাপ দিচ্ছে আমার মাই এ, আমার পিছনে চেপে বসে আছে জিস এর কোমর। আমার কানের কাছে ফিসফিস করছে জিস, “রাকা, You are so soft, I can’t control myself, please forgive me.”

আমার কথা বলার ক্ষমতা নেই, গলা দিয়ে আওয়াজ বের হচ্ছে না, অনেক কষ্টে গলা দিয়ে বের হল, “please না, এমনি কোরো না, কেউ চলে এলে খুব বাজে ব্যাপার হবে।”

আমার কথা শুনে জিস থমকে গেল। বলল, “you are right.” তারপরেই ওর হাত বের করে নিয়ে আমার হাত ধরে টানল। আমি জিজ্ঞাসু দৃষ্টিতে তাকালাম। জিস বলল, “চলো আমার সাথে।“

আমি কী করব ভেবে না পেয়ে জিস এর সাথে চললাম। Green room এর পিছনে খুব কাছেই old gymnasium building, জিস আমাকে নিয়ে এল old gymnasium এর dressing room এ। এখন ঘরগুলো ব্যবহার হয় না, দরজা জানালা সব খুলে নেওয়া হয়েছে কিন্তু condition ভালোই আছে।



আমি সামনে, জিস আমার পিছনে। আধো অন্ধকার ঘরে জিস পিছন থেকে আমাকে জড়িয়ে ধরল, বলল, “এখানে কেউ আসবে না রাকা।“

আমি অস্বস্তিতে পড়লাম, জিস কী বুঝলো? আমি আমতা আমতা করে বললাম, “আমি সেটা বলতে চাই নি, আমি আসলে....”

জিস দুহাত দিয়ে আমাকে ঘুরিয়ে নিয়ে মুখোমুখি করে কাছে টানল। আর আমার ঠোঁট বন্ধ হয়ে গেল জিস এর ঠোঁটের চাপে। আমাকে দুহাতে জড়িয়ে ধরে আমার ঠোঁটে ওর ঠোঁট চেপে ধরেছে জিস। আমি balance রাখার জন্যে আমার দুহাত দিয়ে জিস এর কাঁধ ধরতে বাধ্য হলাম। জয় আমাকে পাঁচ-ছয়বার kiss করেছে, জিস এর kiss একেবারে আলাদা, ও অদ্ভুতভাবে আমার ঠোঁটদুটোর দখল নিয়ে নিচ্ছে যেন, আমার হাতদুটো কখন যেন জিস এর কাঁধ থেকে এর মাথার চুলে উঠে গেছে আমার অজান্তে।



আমার ঠোটদুটো অদ্ভুতভাবে চুষে যাচ্ছে জিস, আমার কেমন যেন নেশা নেশা লাগছে। আমার ঠোঁটও থেমে নেই, কখন যেন সক্রিয় হয়ে ঠোঁটের লড়াই এ অংশ নিয়েছে। উত্তেজনায় আমার হাত মুঠো করে ধরেছে জিস এর মাথার চুল। Kiss যে এত উত্তেজক হতে পারে তা আগে কখনও বুঝিনি আমি। এরপর জিস জিভ ঢুকিয়ে দিল আমার দু ঠোঁটের ফাঁকে, আমার ঠোঁট আপনা আপনি ফাঁক হয়ে গেল ওর জন্যে, ঘা দিল আমার জিভে। হঠাৎ একটা অদ্ভুত তুলনা এল আমার মনে, জিস এর জিভের জন্যে আমার ঠোঁট ফাঁক হয়ে যাওয়াটা যেন symbolic, আমার অন্য কোন অঙ্গ ফাঁক হয়ে যাওয়া এর জন্যে.....ছিঃ ছিঃ, কী ভাবছি আমি! একটা অদ্ভুত লজ্জা যেন ঘিরে ধরল আমাকে। লজ্জা না উত্তেজনা? মনে হয় লজ্জা,উত্তেজনা,কামনা সব মিলেমিশে একাকার। জিস যেন খাচ্ছে আমার জিভটা, অদ্ভুত লাগছে। মনে হচ্ছে যেন আমি আর সব কিছু ভুলে যাচ্ছি, আমি যেন অন্য একটা জগতে চলে যাচ্ছি যেখানে আমি আর জিস ছাড়া আর কেউ নেই।

জিস এর হাত নেমে এল আমার পিঠে, আমার টপের zip এ হাত দিয়েছে, আমি নিজেকে ছাড়িয়ে নিয়ে ওর ডান হাত ধরলাম আমার বাঁহাত দিয়ে, ততক্ষণে ওর বাঁহাত আমার টপের নীচে পেটের উপর।

আমি ডান হাত দিয়ে এর বাঁহাত ধরলাম, বললাম, “please না, এমনি কোরো না।“

হঠাৎ কার ডাক, “রাকা, রাকা..............”

জানালা দিয়ে তাকিয়ে দেখি জয় আর সিনা গ্রীন রুমের পিছনে ঘোরাঘুরি করছে, নিশ্চয়ই আমাকে খুঁজছে। সর্বনাশ!

আমি উল্টো হয়ে ঘুরে গেলাম, জিস আমার পিছনে। আমি ভাঙা জানালার পাশ থেকে উঁকি দিলাম। জিস পিছন থেকে আমার ঠোঁটের উপর ওর তর্জনী আড়াআড়ি ভাবে রেখে কথা বলতে বারণ করল আর আমার কানে কানে ফিসফিস করে বলল, “মোবাইলটা সুইচ অফ করে দাও।“

ঠিক বলেছে জিস। আমি চট করে অফ করে দিলাম।

দেখি জয় আর সিনা আরো কাছে, মাত্র 5- 6 ফুট তফাতে একটা গাছের তলাতে।

জয় বলল, “একটা ফোন করে দেখি।“

ইশশশশ, দারুন বেঁচে গেছি!

জিস হঠাৎ একটানে আমার টপের পিঠের zip টেনে খুলে ফেলল। আমি কিছু বোঝার আগেই জিস আমার খোলা পিঠে ওর ঠোঁট চেপে ধরল।

ইশশশশশশশ....আমার মুখ দিয়ে একটা শব্দ বেরিয়ে আসতে যাচ্ছিল, অনেক কষ্টে ঢোঁক গিলে নিঃশব্দ হলাম।

জয় ফোন এ আমাকে না পেয়ে সিনাকে হাত ধরে টানল। আমি চমকে উঠলাম। সিনা গাছে ঠেস দিয়ে দাঁড়াল। একী! ওর শার্টটার উপরের দুটো বোতাম খোলা, ভিতরে মনে হচ্ছে ব্রা নেই। এতদূর?

জয় সিনাকে জড়িয়ে ধরল। দুটো শরীর এত কাছে যে কম আলোতে আর কিছু বোঝা যাচ্ছে না। আমার মনে অবিমিশ্র একটা অনুভূতি, ঈর্শা,রাগ,ঘৃণা,উত্তেজনা সব কটা অনুভূতি যেন মিলেমিশে একাকার। কিন্তু সব অনুভূতি ছাপিয়ে যেটা প্রবল সেটা হল একটা নিষিদ্ধ উত্তেজনা। সিনার গলার আওয়াজ স্পষ্ট শুনতে পাচ্ছি আমি। “জয়দা, আস্তে প্লীজ......ও মা....তুমি না ভীষণ বদমাস......হি হি হি হি হি...”

জিস আমার পিছন থেকে ধীরে ধীরে আমাকে জড়িয়ে ধরল। আমার ডান কাঁধে এর মুখ,আমার কানের লতিতে ঘষা খাচ্ছে। জিসের শরীরে অদ্ভুত একটা পুরুষালী গন্ধ, একটু উগ্র, কিন্তু নেশা ধরানো। ওর শরীরের ছোঁয়াতো খারাপ লাগছে না আমার! তাহলে কী করব? কী বলব জিসকে? আর জয় enjoy করলে যদি দোষ না হয় তাহলে জিস বা আমি enjoy করলে দোষ কীসের?

জিস ওর হাতদুটো ধীরে ধীরে আমার দুপাশ দিয়ে সামনে বাড়িয়ে দিল, তারপরেই আমার টপ এর নীচে আমার পেটের উপর রাখল ওর ডানহাতটা। আর ওর বাঁহাতটা একটু উঁচুতে, চুপিচুপি আমার বাঁ বুকের দখল নেওয়ার চেষ্টা। ওরে বদমাস! আমি ওর হাতদুটো আমার দু হাত দিয়ে চেপে ধরলাম। জিস জোর করল না। আমার হাতের মধ্যেই রয়ে গেল ওর হাত। কম আলোটা চোখে ক্রমশ সয়ে যাচ্ছে, এখন অনেক পরিস্কার দেখতে পাচ্ছি জয় আর সিনাকে। স্পষ্ট বুঝতে পারলাম সিনার বুকে কোন পোষাক নেই আর জয় মুখ গুঁজে দিয়েছে সিনার বুকে। আমার আর রাগ হচ্ছে না, বরং live পর্ন দেখার অনুভূতি হচ্ছে, উত্তেজিত হয়ে উঠছি আমি। জিস আমার ডান কানের লতিতে ঠোঁট ঘষছে। জিসের ছোঁয়ায় নেশা আছে। এ কী! আমার অন্যমনস্কতার সুযোগে জিস এর ডান হাতটা আমার হাতের বাঁধন থেকে ছাড়িয়ে টপ এর উপর দিয়ে আমার ডান বুকের কাছে পৌঁছে গেছে। আমি কী করব তা বুঝে ওঠার আগেই জিস আমার টপের উপর দিয়ে মুঠো করে ধরেছে আমার ডান মাইটা।

আমার মুখ দিয়ে একটা অস্ফুট হিশহিশ আওয়াজ বেরিয়ে এল। আহহ....কী করব আমি....আমার যে ভীষণ ভালো লাগছে। জয় আমার বুকে হাত দিয়েছে কিন্তু তখন তো এত উত্তেজনা হয়নি আমার! অদ্ভুত একটা নিষিদ্ধ উত্তেজনা, একটা কী হয় কী হয় অনুভূতির মধ্যে আমি যেন ভেসে যাচ্ছি। জিস চটকাচ্ছে আমাকে, মাঝে মাঝে আমার শক্ত হয়ে ওঠা বোঁটা দুটো নিয়ে খেলা করছে। আমি পারছি না নিজেকে নীরব রাখতে, আমার মুখ দিয়ে অস্ফুট সুখের শব্দগুলো বেরিয়ে আসছে মাঝে মাঝেই।

জিস আমাকে টেনে ওর মুখোমুখি করে দিল। আমি জিজ্ঞাসু দৃষ্টিতে তাকালাম। জিস নিজের টী-শার্টটা একটানে খুলে ফেলে ওর দুহাত বাড়িয়ে আমার টপ এর দু প্রান্ত ধরে বলল, “প্লীজ রাকা।“

বুঝলাম জিস আমার টপ খুলতে চাইছে। লজ্জাভরা স্বরে আমার মুখ দিয়ে দুর্বল স্বর বেরিয়ে এল, “ উঁহু...না...।“

“লজ্জা কোরো না রাকা”, জিস ভীষণ confident, ওর হাত ধীরে ধীরে তুলতে লাগল আমার টপ টাকে। কী করব আমি, বাধ্য হয়ে দুহাত তুলে আত্মসমর্পন করলাম। কী লজ্জা করছে আমার, টপ টা ধীরে ধরে আমার শরীর থেকে জিসের হাতে চলে গেল। শুধুমাত্র ব্রা পরে আমি জিসের চোখের সামনে দাঁড়িয়ে। “তুমি এত সুন্দর রাকা!” মুগ্ধ দৃষ্টিতে আমার দিকে তাকিয়ে জিস। ধীরে ধীরে আমার ঠোঁটে ঠোঁট মিশিয়ে দিল জিস। আমাকে পাগলের মতো kiss করছে জিস। ভালো লাগছে খুব। আমি জিসকে জড়িয়ে ধরলাম, ওর খোলা পিঠ আঁকড়ে ধরলাম। একী! বদমাসটা আমার ব্রার হুক খুলে ফেলেছে পিছনে হাত নিয়ে গিয়ে। আর তো কিছু করার নেই। যা হয় হবে। মনের মধ্যে একটা বেপরোয়া ভাব এল আমার।

জিস আধখোলা ব্রাটা সরিয়ে মুখ গুঁজে দিল আমার খোলা বুকে। আমার ডান মাই এর বোঁটাটা মুখে নিল জিস। ইশশ.. এ অভিজ্ঞতা আমার জীবনে প্রথম, একটা পুরুষের ছোঁয়া যে এত তীব্র উত্তেজনা আনতে পারে সে সম্বন্ধে কোন ধারণাই ছিল না আমার। আঃ... আর পারছি না নিজেকে control করতে। জিসের চুল মুঠো করে ওকে চেপে ধরলাম। উঃ মা....জিসের জিভের ছোঁয়ায় যেন আগুন জ্বলছে আমার শরীরে। জিস জিস জিস.....I love you, I want you মনে মনে একটা তীব্র কামনা অনুভব করলাম জিসের প্রতি। ভীষণ আপন মনে হল ওকে। আমার নিঃশ্বাসের শব্দ অনেক দ্রুত আর জোরাল এখন। এছাড়াও আমার মুখ দিয়ে অর্থহীন শব্দ বের হচ্ছে। আমার হাতদুটো ওর চুল,পিঠ,বুক এ ঘুরে বেড়াচ্ছে ওকে অনুভব করার জন্যে। ওর বুক রোমশ এটা feel করে আরো বেশী উত্তেজনা হল। ছোটবেলা থেকেই hairy chest কে সেক্সী পুরুষের প্রতীক বলে জেনে এসেছি। জয় এর chest এ hair নেই। আমি জিসের মুখটা আমার বুক থেকে তুলে ওর চোখে চোখ রেখে আমার মাইদুটো ওর চওড়া বুকে ঘষতে লাগলাম। আমাকে active দেখে জিস আমার কানে কানে বলল, “আমার উপর রাগ করো নি তো রাকা?”





আমি বললাম, “উঁহু।“

জিস ওর একটা আঙ্গুল আমার নাভিতে ছোঁয়াল। আমি শিউরে উঠলাম।

জিস বলল, “তুমি ভীষণ সেক্সী।“

আমি লজ্জায় জিসের বুকে মুখ গুঁজে দিলাম।



জিস আমাকে হঠাৎ তুলে নিয়ে একটা বেঞ্চ এ বসালো। তারপর দুহাত বাড়িয়ে আমার জীনস এর বেল্ট খুলে ফেলল মূহূর্তের মধ্যে। বাটন খুলে দুহাত দিয়ে জীনস এ টান মারতে মারতে বলল, “রাকা প্লীজ, কোমরটা তোলো একটু।“



আমি যেন স্বপ্নের ঘোরের মধ্যে ভাসছি। তাকিয়ে দেখলাম ওর জীনস টাও ওর গোড়ালীর কাছে পড়ে আছে, ওর পরনে শুধু একটা ছোটো শর্টস। কী করব আমি? সারা শরীর কাঁপছে উত্তেজনা আর রোমাঞ্চে। যা হয় হবে, আমি আর পারছি না।

আমি কোমরটা একটু তুলতেই আমার জীনস টাও আমার গোড়ালীর কাছে পড়ে গেল। আমাকে সোজা করে দাঁড় করাল জিস। আমি দাঁড়ালাম বেঞ্চ এ ঠেস দিয়ে।



জিস জড়িয়ে ধরল আমাকে। এর ঠোঁট আমার ঠোঁটে মিশিয়ে দিল, আমার মাই দুটো ঘষা খেল এর রোমশ পুরুষালী বুকে আর ওর কোমর চেপে ধরল আমার দু পায়ের মাঝখানে। একটা অদ্ভুত অনাস্বাদিত রোমাঞ্চে আমি কেঁপে উঠলাম।

আমার জিভ চুষতে চুষতে জিস এর বাঁ হাত দিয়ে আমার ডান হাত ধরে টানল, আমি কিছু না বুঝে অনুসরণ করলাম। হাতে কীসের যেন ছোঁয়া লাগল, শক্ত,গরম......কী এটা?









যা ভেবেছি তাই! ইশশ.. আমি কখনও ছুঁয়ে দেখিনি এটাকে। কী করব এখন? ছেড়ে দেব? মূহূর্তের মধ্যে আমার প্যান্টির মধ্যে হাত ঢুকিয়ে দিয়েছে জিস। কী বদমাস ছেলেটা!

জিস আঙ্গুল ঢুকিয়ে দিয়েছে আমার ওখানে। ছি ছি কী লজ্জা! আমি যে ভিজে গেছি সেটা বুঝে গেল জিস। কী করি কী করি ভাবতে ভাবতে মুঠো করে ধরলাম জিসের ওটাকে। বাব্বা! কী বড়ো! সিনার কাছে শুনেছি এটাই নাকি আসল জিনিস, একবার test করলে আর ভোলা যায় না। একটু নাড়াচাড়া করতেই জিসের জিনিসটা যেন দ্বিগুন বড়ো হয়ে উঠল, আর ভীষণ শক্ত আর গরম।

জিস পাগলের মতো আদর করছে আমাকে। আমি আমার বাঁ হাত দিয়ে জিসের পিঠ খামচে ধরেছি। আমার দু পায়ের মাঝখানে যেন আগুন জ্বলছে।

জিস হঠাৎ নিচু হয়ে আমার নাভিতে চুমু খেল। তারপরই দাঁত দিয়ে ধরল আমার প্যান্টিটাকে। ইশশশ....কী রোমান্টিক! ভীষণ ভালো লাগল জিসের এই স্টাইল। ধীরে ধীরে আমার শরীরের শেষ পোষাকটুকুও নিয়ে নিল জিস। আমার দু পা দুদিকে সরিয়ে জিস এগুচ্ছে ধীরে ধীরে। ওর শক্ত জিনিসটা স্পর্শ করল আমার কুমারী শরীরটাকে।



আলতো ছোঁয়াতেই একটা অদ্ভুত শিহরণ! সেই নিষিদ্ধ অভিজ্ঞতা আর দূরে নয়! ফিসফিস করে জিসকে বললাম, “আমার খুব ভয় করছে।“

জিস আমাকে আদর করে জড়িয়ে ধরে আবেগঘন গলায় বলল, “আমি তোমাকে চাই রাকা, এই মূহূর্তে তোমাকে না পেলে আমি পাগল হয়ে যাবো। বলো রাকা, তুমি আমাকে চাও না?”

মিথ্যে বলি কী করে? আমি তীব্রভাবে চাই জিসকে, আমার সারা শরীর কাঁপছে কামনায়। জিসের কানে ফিসফিস করে লাজুক গলায় বললাম, “আমি জানি না।“

জিস বলল, “চিন্তা কোরো না, আমি তো আছি।“

আমার কুমারী অঙ্গের ভেজা ঠোঁটদুটো ফাঁক করে জিস খুব আস্তে আস্তে ওর শক্ত পৌরুষের মাথাটা ঠেকাল। আমি আমার দুহাত দিয়ে আমার ঠোঁটদুটো ফাঁক করতে সাহায্য করলাম। আমার ওখানে ওটা খুব সুন্দর ভাবে বসে গেল। আমি প্রচন্ড উত্তেজনায় জিসের পিঠ খামচে ধরলাম। জিস আস্তে আস্তে চাপ দিতে লাগল। ওটা ঢুকছে, আস্তে আস্তে, একটা শূণ্যস্থান পূর্ণ হচ্ছে যেন। এক একটা মূহূর্ত যেন এক একটা যুগ আমার কাছে। আঃ...কী মোটা....আমি হাত দিয়ে অনুভব করলাম জিস এখনও অর্ধেকটা বাইরে। উঃ...না...জিস চাপ দিয়েছে...আমি আর পারবো না, অস্ফুট চিৎকার করে বললাম, “জিস..... লাগছে...!”

জিস বলল, “সরি রাকা, আমি বুঝতে পারিনি।“

জিস সত্যি খুব ভালো।

জিস আমাকে বুকে জড়িয়ে ধরে ভীষণ আন্তরিকভাবে একটা kiss করল। খুব ভালো লাগল ওর attitude, আমি ওর বুকে পরম ভরষায় মুখ গুঁজলাম। জিস আমার কানে কানে বলল, “এখন আর খারাপ লাগছে না তো রাকা?”

আমি ওর বুকে মুখ ঘষে বললাম, “উঁহু।“

জিস এবার আস্তে আস্তে moove করতে শুরু করল আমার ভিতরে। উমমম..ভালো লাগছে।

জিস বলল, “এই রাকা, বলো না... ভালো লাগছে এখন?”

ওর বুকে মুখ গুঁজেই আমার অস্ফুট উত্তর, “হ্যাঁ.....।“

সত্যি ভীষণ ভালো লাগছে এবার। নিজের অজান্তেই কখন তালে তালে আমার কোমর নড়াতে শুরু করেছি খেয়াল নেই। একই ছন্দে জিস আর আমি মিশে গেছি যেন।

জিস আমার কানে কানে বলল, “রাকা, ঠিক এভাবেই, দারুন হচ্ছে।“

আমি লজ্জা পেলাম, “ধ্যাৎ, আমি জানি না।“

জিস speed বাড়াল, “তোমাকে কিছু জানতে হবে না রাকা, তুমি যে অসম্ভব সেক্সী।“



আঃ কী দারুন লাগছে আমার শরীরের মধ্যে জিসের এই যাওয়া আসা। আমি দুহাত দিয়ে আরো কাছে টানতে চাইছি। জিস একটু speed বাড়াল। একটু পরেই একটু জোরে ঘা, চোখে যেন অন্ধকার দেখলাম আমি, হালকা একটু চিনচিনে ব্যথা আর অনেকটা ভালোলাগা। জিস passionate গলায় জিজ্ঞেস করল, “রাকা লাগলো?”



আমি না বাচক ঘাড় নাড়লাম। জিস ওর কোমরটা একটু নড়িয়ে বলল, “পুরোটা ঢুকে গেছে রাকা।“



আমি কিছু না বলে জিসের কোমরটা টেনে ধরলাম। জিস আমার শরীরের মধ্যে যতায়াত করতে করতে বলল, “রাকা, আমার জিনিসটা তোমার পছন্দ তো?“



লজ্জা পেয়ে গেলাম জিসের কথায়। “জানিনা” বলে মুখ লুকালাম জিসের বুকে।

জিস আবার speed বাড়াল। পুরোটা বের করছে আর ঢোকাচ্ছে জিস। ঢুকবার সময় আমার শরীরের ভিতরে ঘষা দিচ্ছে ভীষণ ভাবে। উঃ....যেন ইলেকট্রিক শকের মতো লাগছে। ও যেন পাগল হয়ে গেছে। হঠাৎ যেন চোখে অন্ধকার দেখলাম আমি। বিড়বিড় করে বলে উঠলাম, “জিস, আমার শরীরটা কেমন করছে......”

জিস speed বাড়াতে বাড়াতে বলল, “বুঝেছি রাকা, চিন্তা কোরো না, এরকম হয়।“

জিস ভীষণ জোরে জোরে ঘা দিতে দিতে হঠাৎ আমাকে গেঁথে ফেলল, তারপরেই যেন কোন আগ্নেয়গিরির বিস্ফোরণ.........ঝলক ঝলক ঊষ্ণ সুখের স্রোত.........আমি অসহ্য সুখে কাঁপতে কাঁপতে আমার শরীরের সুখের স্রোতের আগল খুলে দিলাম.......জিসকে প্রাণপনে জড়িয়ে ধরে বললাম, “আই লাভ ইউ......।“
এটা এখানে শেষ না হয়ে আরো একটু থাকলে ভালো লাগতো। আগেও বলেছি, খুব সাহসী লেখনী।
 
এটা এখানে শেষ না হয়ে আরো একটু থাকলে ভালো লাগতো। আগেও বলেছি, খুব সাহসী লেখনী।
আরে ভাই! না বেশি থাকার দরকার নেই। রাকা কলেজ পাশ করে বেরিয়ে গেছে।
 
আরে ভাই! না বেশি থাকার দরকার নেই। রাকা কলেজ পাশ করে বেরিয়ে গেছে।
সব কিছুকে আত্মজীবনী হিসাবে ধরতে নেই;)
 
এটা এখানে শেষ না হয়ে আরো একটু থাকলে ভালো লাগতো। আগেও বলেছি, খুব সাহসী লেখনী।
এটা ঠিক। কাহিনী আরও বিস্তৃত করার সুযোগ ছিল। তবে এটা একটা site এর একটা প্রতিযোগিতার জন্য লিখেছিলাম, যাতে শব্দ সংখ্যার সীমা বাঁধা ছিল। তাই বাধ্য হ'য়ে ছোট করতে হয়েছিল।
 
Top