• We kindly request chatzozo forum members to follow forum rules to avoid getting a temporary suspension. Do not use non-English languages in the International Sex Chat Discussion section. This section is mainly created for everyone who uses English as their communication language.

Sudhu tomar e Jonno

MOHIT95

Newbie
পর্ব পাঁচ:
অমিতাভর প্রচন্ড রাগ হচ্ছিলো, পরীক্ষার আগে এই ওস্তাদিগুলো করার কোনো দরকার ছিল! দীপন, সলিল আর অর্ককে দেখেও মনে হল, ওর মতোই মনের অবস্থা। স্যার না থাকলে অনিন্দ্যকে সবাই মিলে তুলে আছাড় মারতো হয়তো এখানেই। স্যারের খুশিটা অনেকক্ষণ স্থায়ী হল এবং ছাত্রদের প্রতিও করুণা বর্ষণ হল, “মনে তো হচ্ছে আর কেউ আসবে না, ভেবেছিলাম নতুন চ্যাপ্টার শুরু করবো, এখন তো সেটাও হবে না। যাই হোক, আজ তাহলে থাকুক, পরের চ্যাপ্টারটায় একটু চোখ বুলিয়ে আসিস সোমবার”, স্যার উঠে পড়লেন। এতো রাগের মধ্যেও ওদের একটু আনন্দ হল, পরীক্ষা যতই কাছে থাকুক, ছুটি পাওয়ার একটা আলাদা আনন্দ আছে।
“ভাই আমি নেই। পরীক্ষার আর ক’টা মাস, টেস্ট তো একেবারে ঘরের দুয়ারে, এখন এইসব করে সময় নষ্ট করতে পারলাম না”, দীপন বলল।
“বাবা বলে দিয়েছে, টেস্ট যদি খারাপ হয়, মাধ্যমিকে বসতেই দেবে না, আমিও এসবে থাকছি না”, সলিল দু-হাত তুলে দাঁড়ালো। অনিন্দ্য অমিতাভর দিকে তাকাল, অমিতাভ হাত তুলে দিল, “অতো কথা বলার কি দরকার ছিল? এমনভাবে বলছিলি, মনে হচ্ছিলো ভূগোল বই মুখস্ত করে এসেছিস। কাউকে না জিজ্ঞেস করেই প্ল্যান ছকে ফেললি, এবার নিজেই বুঝে নে, আমরা কেউ নেই।”
সলিলদের কাজের দিদি এসে আমাদের সবাইকে এক বাটি করে ম্যাগি দিয়ে গেলেন। সলিলের বাড়িতে সুখেনবাবুর রোজকার পরীক্ষার অত্যাচারগুলো ওরা যে হাসিমুখে সহ্য করে নেয়, তার পেছনে এই রোজ ভালো ভালো টিফিনের অবদান অনেকটাই। কোনোদিন ম্যাগি, কোনোদিন চাউমিন, কোনোদিন স্যান্ডউইচ, কোনোদিন আবার ঘুগনি! সলিল ম্যাগি চামচে জড়িয়ে বলল, “এইভাবে জড়িয়ে গেছে আমার ঘিলুগুলো, কাজ করছে না।” অমিতাভ হেসে বলল, “গাধা, ঘিলু জড়িয়ে যায় না। কেমন দেখতে হয় জানিস?” দীপন মুখ দিয়ে একটা ‘হুস’ করে আওয়াজ করে বলল, “অনিন্দ্যর মাথা ফাটিয়ে দেখে নে।”


ক্লাসে স্যার আসেননি, ফার্স্ট বেঞ্চে জুড়ে তখন পেন টোকাটুকির খেলা চলছে। খেলাটা বেশ মজার, আর সরঞ্জাম বলতে শুধু একটা পেন দরকার। দীপন শুধু এই খেলাটার জন্য একটা বিশেষ ধরণের পেন নিয়ে আসে। সেখানে বেশ ভিড় এখন, ‘ট্যাগ টিম চ্যাম্পিয়নশিপ’ চলছে। পেছনের বেঞ্চে শৌর্য আর সায়ন টেস্ট পেপার নিয়ে বসে আছে। অমিতাভ জানে, শৌর্য এবার যা খাটছে, মাধ্যমিকে র‍্যাঙ্ক না করলেই সবাই অবাক হবে। হঠাৎ অনিন্দ্য গিয়ে স্যারের টেবিলে উঠে বসলো, দু’হাত তুলে ঘোষণার সুরে বলল, “শোন হে বইপোকার দল, আগামী সপ্তাহে আমাদের স্কুলে শিক্ষক সংগঠনের আন্ত-জেলা সাংস্কৃতিক প্রতিযোগিতা হবে। আর আরও গর্বের কথা হল, স্যাররা সমস্ত দায়িত্ব আমাদের হাতে তুলে দিয়েছেন। তাই যারা যারা ভলেন্টিয়ার হতে চাস, আজকে টিফিনে নাম দিয়ে যাবি। আমাদের সেকশনের ছেলেদের বড় দায়িত্ব আর ভালো একটা করে ব্যাজ দেবো। এবার সবাই ঠিক কর, পড়ার মাঝে দুটো দিন মাথাটাকে একটু রেস্ট দিবি কিনা!”
 
পর্ব পাঁচ:
অমিতাভর প্রচন্ড রাগ হচ্ছিলো, পরীক্ষার আগে এই ওস্তাদিগুলো করার কোনো দরকার ছিল! দীপন, সলিল আর অর্ককে দেখেও মনে হল, ওর মতোই মনের অবস্থা। স্যার না থাকলে অনিন্দ্যকে সবাই মিলে তুলে আছাড় মারতো হয়তো এখানেই। স্যারের খুশিটা অনেকক্ষণ স্থায়ী হল এবং ছাত্রদের প্রতিও করুণা বর্ষণ হল, “মনে তো হচ্ছে আর কেউ আসবে না, ভেবেছিলাম নতুন চ্যাপ্টার শুরু করবো, এখন তো সেটাও হবে না। যাই হোক, আজ তাহলে থাকুক, পরের চ্যাপ্টারটায় একটু চোখ বুলিয়ে আসিস সোমবার”, স্যার উঠে পড়লেন। এতো রাগের মধ্যেও ওদের একটু আনন্দ হল, পরীক্ষা যতই কাছে থাকুক, ছুটি পাওয়ার একটা আলাদা আনন্দ আছে।
“ভাই আমি নেই। পরীক্ষার আর ক’টা মাস, টেস্ট তো একেবারে ঘরের দুয়ারে, এখন এইসব করে সময় নষ্ট করতে পারলাম না”, দীপন বলল।
“বাবা বলে দিয়েছে, টেস্ট যদি খারাপ হয়, মাধ্যমিকে বসতেই দেবে না, আমিও এসবে থাকছি না”, সলিল দু-হাত তুলে দাঁড়ালো। অনিন্দ্য অমিতাভর দিকে তাকাল, অমিতাভ হাত তুলে দিল, “অতো কথা বলার কি দরকার ছিল? এমনভাবে বলছিলি, মনে হচ্ছিলো ভূগোল বই মুখস্ত করে এসেছিস। কাউকে না জিজ্ঞেস করেই প্ল্যান ছকে ফেললি, এবার নিজেই বুঝে নে, আমরা কেউ নেই।”
সলিলদের কাজের দিদি এসে আমাদের সবাইকে এক বাটি করে ম্যাগি দিয়ে গেলেন। সলিলের বাড়িতে সুখেনবাবুর রোজকার পরীক্ষার অত্যাচারগুলো ওরা যে হাসিমুখে সহ্য করে নেয়, তার পেছনে এই রোজ ভালো ভালো টিফিনের অবদান অনেকটাই। কোনোদিন ম্যাগি, কোনোদিন চাউমিন, কোনোদিন স্যান্ডউইচ, কোনোদিন আবার ঘুগনি! সলিল ম্যাগি চামচে জড়িয়ে বলল, “এইভাবে জড়িয়ে গেছে আমার ঘিলুগুলো, কাজ করছে না।” অমিতাভ হেসে বলল, “গাধা, ঘিলু জড়িয়ে যায় না। কেমন দেখতে হয় জানিস?” দীপন মুখ দিয়ে একটা ‘হুস’ করে আওয়াজ করে বলল, “অনিন্দ্যর মাথা ফাটিয়ে দেখে নে।”


ক্লাসে স্যার আসেননি, ফার্স্ট বেঞ্চে জুড়ে তখন পেন টোকাটুকির খেলা চলছে। খেলাটা বেশ মজার, আর সরঞ্জাম বলতে শুধু একটা পেন দরকার। দীপন শুধু এই খেলাটার জন্য একটা বিশেষ ধরণের পেন নিয়ে আসে। সেখানে বেশ ভিড় এখন, ‘ট্যাগ টিম চ্যাম্পিয়নশিপ’ চলছে। পেছনের বেঞ্চে শৌর্য আর সায়ন টেস্ট পেপার নিয়ে বসে আছে। অমিতাভ জানে, শৌর্য এবার যা খাটছে, মাধ্যমিকে র‍্যাঙ্ক না করলেই সবাই অবাক হবে। হঠাৎ অনিন্দ্য গিয়ে স্যারের টেবিলে উঠে বসলো, দু’হাত তুলে ঘোষণার সুরে বলল, “শোন হে বইপোকার দল, আগামী সপ্তাহে আমাদের স্কুলে শিক্ষক সংগঠনের আন্ত-জেলা সাংস্কৃতিক প্রতিযোগিতা হবে। আর আরও গর্বের কথা হল, স্যাররা সমস্ত দায়িত্ব আমাদের হাতে তুলে দিয়েছেন। তাই যারা যারা ভলেন্টিয়ার হতে চাস, আজকে টিফিনে নাম দিয়ে যাবি। আমাদের সেকশনের ছেলেদের বড় দায়িত্ব আর ভালো একটা করে ব্যাজ দেবো। এবার সবাই ঠিক কর, পড়ার মাঝে দুটো দিন মাথাটাকে একটু রেস্ট দিবি কিনা!”
Nice
 
পর্ব পাঁচ:
অমিতাভর প্রচন্ড রাগ হচ্ছিলো, পরীক্ষার আগে এই ওস্তাদিগুলো করার কোনো দরকার ছিল! দীপন, সলিল আর অর্ককে দেখেও মনে হল, ওর মতোই মনের অবস্থা। স্যার না থাকলে অনিন্দ্যকে সবাই মিলে তুলে আছাড় মারতো হয়তো এখানেই। স্যারের খুশিটা অনেকক্ষণ স্থায়ী হল এবং ছাত্রদের প্রতিও করুণা বর্ষণ হল, “মনে তো হচ্ছে আর কেউ আসবে না, ভেবেছিলাম নতুন চ্যাপ্টার শুরু করবো, এখন তো সেটাও হবে না। যাই হোক, আজ তাহলে থাকুক, পরের চ্যাপ্টারটায় একটু চোখ বুলিয়ে আসিস সোমবার”, স্যার উঠে পড়লেন। এতো রাগের মধ্যেও ওদের একটু আনন্দ হল, পরীক্ষা যতই কাছে থাকুক, ছুটি পাওয়ার একটা আলাদা আনন্দ আছে।
“ভাই আমি নেই। পরীক্ষার আর ক’টা মাস, টেস্ট তো একেবারে ঘরের দুয়ারে, এখন এইসব করে সময় নষ্ট করতে পারলাম না”, দীপন বলল।
“বাবা বলে দিয়েছে, টেস্ট যদি খারাপ হয়, মাধ্যমিকে বসতেই দেবে না, আমিও এসবে থাকছি না”, সলিল দু-হাত তুলে দাঁড়ালো। অনিন্দ্য অমিতাভর দিকে তাকাল, অমিতাভ হাত তুলে দিল, “অতো কথা বলার কি দরকার ছিল? এমনভাবে বলছিলি, মনে হচ্ছিলো ভূগোল বই মুখস্ত করে এসেছিস। কাউকে না জিজ্ঞেস করেই প্ল্যান ছকে ফেললি, এবার নিজেই বুঝে নে, আমরা কেউ নেই।”
সলিলদের কাজের দিদি এসে আমাদের সবাইকে এক বাটি করে ম্যাগি দিয়ে গেলেন। সলিলের বাড়িতে সুখেনবাবুর রোজকার পরীক্ষার অত্যাচারগুলো ওরা যে হাসিমুখে সহ্য করে নেয়, তার পেছনে এই রোজ ভালো ভালো টিফিনের অবদান অনেকটাই। কোনোদিন ম্যাগি, কোনোদিন চাউমিন, কোনোদিন স্যান্ডউইচ, কোনোদিন আবার ঘুগনি! সলিল ম্যাগি চামচে জড়িয়ে বলল, “এইভাবে জড়িয়ে গেছে আমার ঘিলুগুলো, কাজ করছে না।” অমিতাভ হেসে বলল, “গাধা, ঘিলু জড়িয়ে যায় না। কেমন দেখতে হয় জানিস?” দীপন মুখ দিয়ে একটা ‘হুস’ করে আওয়াজ করে বলল, “অনিন্দ্যর মাথা ফাটিয়ে দেখে নে।”


ক্লাসে স্যার আসেননি, ফার্স্ট বেঞ্চে জুড়ে তখন পেন টোকাটুকির খেলা চলছে। খেলাটা বেশ মজার, আর সরঞ্জাম বলতে শুধু একটা পেন দরকার। দীপন শুধু এই খেলাটার জন্য একটা বিশেষ ধরণের পেন নিয়ে আসে। সেখানে বেশ ভিড় এখন, ‘ট্যাগ টিম চ্যাম্পিয়নশিপ’ চলছে। পেছনের বেঞ্চে শৌর্য আর সায়ন টেস্ট পেপার নিয়ে বসে আছে। অমিতাভ জানে, শৌর্য এবার যা খাটছে, মাধ্যমিকে র‍্যাঙ্ক না করলেই সবাই অবাক হবে। হঠাৎ অনিন্দ্য গিয়ে স্যারের টেবিলে উঠে বসলো, দু’হাত তুলে ঘোষণার সুরে বলল, “শোন হে বইপোকার দল, আগামী সপ্তাহে আমাদের স্কুলে শিক্ষক সংগঠনের আন্ত-জেলা সাংস্কৃতিক প্রতিযোগিতা হবে। আর আরও গর্বের কথা হল, স্যাররা সমস্ত দায়িত্ব আমাদের হাতে তুলে দিয়েছেন। তাই যারা যারা ভলেন্টিয়ার হতে চাস, আজকে টিফিনে নাম দিয়ে যাবি। আমাদের সেকশনের ছেলেদের বড় দায়িত্ব আর ভালো একটা করে ব্যাজ দেবো। এবার সবাই ঠিক কর, পড়ার মাঝে দুটো দিন মাথাটাকে একটু রেস্ট দিবি কিনা!”
Valo lagchhe ..... kolom choluk .....
 
Top