ব্যাটে নেই আকর্ষণীয় রান। উইকেটের পিছনে দাঁড়িয়ে থাকলে অবশ্য ব্যাটাররা এগিয়ে মারতে ভয় পান। মুহূর্তে মুহূর্তে ফিল্ডিং বদল করে যান। পাতিরানা থেকে দেশপান্ডেকে নিয়ে ফাইনালে ওঠা যায় সেটাই অকল্পনীই ছিল। উল্টোদিকে মোহিত শর্মা থেকে শামি, নূর আহমেদ থেকে রশিদ,জশুয়া ক্রমশ ভয়ঙ্কর হয়ে উঠেছিল।
শুভমনকে আউট করলে আরেকজন শুভমন তৈরি হয়ে যায় গুজরাটের টিমে, সুদর্শন তারই নিদর্শন।
দলের স্বার্থে 7 নম্বর নিজেই মাঠে নেমে আসেন আগে।
ফার্স্ট বলে আউট হয়ে যান একচল্লিশের ক্যাপ্টেন কুল।
মাথা নীচু করে ফিরে গেলেন। গোটা স্টেডিয়াম স্তব্ধ। গুজরাট সমর্থকরাও বোধহয় সম্মান জানাতেই চুপ করে রইলেন। উদযাপন করলেন না মাহির আউটটাকে।
দু বলে দশ প্রয়োজন।
চেন্নাই সুপার কিং যাদের নিয়ে এবারে লড়তে নেমেছিলেন তাদের অনেকে ফর্মেই ছিলেন না। কিন্তু একজনও বাদ পড়েনি দল থেকে। লড়লে একসঙ্গে লড়বো এটাই বোধহয় ছিল তার ভাবনা।
মাথা নীচু করে বসেছিলেন প্যাভেলিয়নে। হারের অপেক্ষায় মুহূর্ত গুণছিলেন। হয়তো ভাবছিলেন কোথায় কোথায় ভুল করলাম? দেশপান্ডেকে দিয়ে বল করানোটা কি ভুল ছিল আমার?
কিন্তু চেন্নাইয়ের দলও ক্যাপ্টেন কুলকে এভাবে মাথা নীচু করে মাঠ থেকে বেরোতে দেবে না এমনিই সিদ্ধান্ত নিয়েছিল।
জাড্ডু-মাহির প্রিয় জাড্ডু, রাইডু,রাহানে, দুবে সবাই সারপ্রাইজ দিতে চেয়েছিল মানুষটাকে। তাই রাত তিনটের সময় ট্রফি পঞ্চমবার উঠলো ধোনির হাতে।
মহেন্দ্র সিং ধোনির নামে তখন স্টেডিয়াম তোলপাড় হচ্ছে।
শান্ত, গম্ভীর মাহি এলেন। রুদ্ধশ্বাস জয়কে যিনি শান্তভাবে উদযাপন করতে জানেন।
কাপ দিলেন জাদেজা আর রাইডুর হাতে।
টিমের শক্তি ধোনি, ধোনির শক্তি তার টিম। বিশাল ফর্মে না থাকা প্লেয়ারদের দিয়েও ম্যাচ জেতানো সম্ভব বুঝিয়ে দিয়ে গেলেন। আবারও দেখলাম মাহি ম্যাজিক। উনি ফিরে যান আবারও ফিরে আসেন।
@Love U Mahi
শুভমনকে আউট করলে আরেকজন শুভমন তৈরি হয়ে যায় গুজরাটের টিমে, সুদর্শন তারই নিদর্শন।
দলের স্বার্থে 7 নম্বর নিজেই মাঠে নেমে আসেন আগে।
ফার্স্ট বলে আউট হয়ে যান একচল্লিশের ক্যাপ্টেন কুল।
মাথা নীচু করে ফিরে গেলেন। গোটা স্টেডিয়াম স্তব্ধ। গুজরাট সমর্থকরাও বোধহয় সম্মান জানাতেই চুপ করে রইলেন। উদযাপন করলেন না মাহির আউটটাকে।
দু বলে দশ প্রয়োজন।
চেন্নাই সুপার কিং যাদের নিয়ে এবারে লড়তে নেমেছিলেন তাদের অনেকে ফর্মেই ছিলেন না। কিন্তু একজনও বাদ পড়েনি দল থেকে। লড়লে একসঙ্গে লড়বো এটাই বোধহয় ছিল তার ভাবনা।
মাথা নীচু করে বসেছিলেন প্যাভেলিয়নে। হারের অপেক্ষায় মুহূর্ত গুণছিলেন। হয়তো ভাবছিলেন কোথায় কোথায় ভুল করলাম? দেশপান্ডেকে দিয়ে বল করানোটা কি ভুল ছিল আমার?
কিন্তু চেন্নাইয়ের দলও ক্যাপ্টেন কুলকে এভাবে মাথা নীচু করে মাঠ থেকে বেরোতে দেবে না এমনিই সিদ্ধান্ত নিয়েছিল।
জাড্ডু-মাহির প্রিয় জাড্ডু, রাইডু,রাহানে, দুবে সবাই সারপ্রাইজ দিতে চেয়েছিল মানুষটাকে। তাই রাত তিনটের সময় ট্রফি পঞ্চমবার উঠলো ধোনির হাতে।
মহেন্দ্র সিং ধোনির নামে তখন স্টেডিয়াম তোলপাড় হচ্ছে।
শান্ত, গম্ভীর মাহি এলেন। রুদ্ধশ্বাস জয়কে যিনি শান্তভাবে উদযাপন করতে জানেন।
কাপ দিলেন জাদেজা আর রাইডুর হাতে।
টিমের শক্তি ধোনি, ধোনির শক্তি তার টিম। বিশাল ফর্মে না থাকা প্লেয়ারদের দিয়েও ম্যাচ জেতানো সম্ভব বুঝিয়ে দিয়ে গেলেন। আবারও দেখলাম মাহি ম্যাজিক। উনি ফিরে যান আবারও ফিরে আসেন।
@Love U Mahi