• We kindly request chatzozo forum members to follow forum rules to avoid getting a temporary suspension. Do not use non-English languages in the International Sex Chat Discussion section. This section is mainly created for everyone who uses English as their communication language.

হাজার বছর ধরে

MeghBoron

Active Ranker
এই বই পড়েনি এমন খুব কম লোক পাওয়া যাবে অর্থাৎ কালজয়ী একটি বই হাজার বছর ধরে । জহির রায়হানের যতগুলো উপন্যাস ছিল তার মধ্যে শ্রেষ্ঠ একটি উপন্যাস হাজার বছর ধরে

এখন পর্যন্ত আমার সবচেয়ে প্রিয় লেখক জহির রায়হান


শিকদার বাড়িতে বট গাছের মত নেতৃত্ব করে মকবুল মকবুল বুড়ো । তিনি তার তিন স্ত্রী নিয়ে সুখে শান্তিতে জীবন যাপন করতে পারেননি বিভিন্ন সমস্যা এবং তার তিন বউয়ের মধ্যে সবসময় ঝগড়া লেগেই থাকত। তিন বউকে চালানোর মত সামর্থ্য মকবুল বুড়োর ছিলনা ,তাই তিনি তার বউদের দিয়ে ঘরের কাজ, জমিজমার কাজ করে নিতেন । তাদের ভিতর ছিল সবার ছোট এবং অল্প বয়সী যে ছিল চঞ্চল টুনি ।টুনির বয়স ছিল মাত্র ১৪। মকবুল কে সে সহ্য করতে পারত না কেননা মকবুল বুড়ো ছিল তার দাদুর বয়সে। টুনির খেলার সাথী ছিল তার সম্পর্কে দেবর মন্টু মিয়া। মধ্যরাতে তারা অন্যের পুকুরে মাছ ধরতে যেত দুপুরবেলায় সবার চোখ আড়াল করে তারা ফুল তুলতে যাই শাপলা ফুল। এইভাবে চলতে চলতে এদিকে টুনির মন্টুর প্রতি আলাদা একটা ভালো লাগা কাজ করে। কিন্তু মন্তুর মনে কিছুটা দোটানা রয়েছে যায় তাদের সম্পর্ক কখনোই সামাজিক স্বীকৃতি পাবে না। অন্যদিকে মন্টুর বিয়ে ঠিক হয়ে যায় গ্রামের মেয়ে করিম শেখের বোন আম্বিয়ার সাথে । টুনি কখনোই মেনে নিতে পারে না তাই টুনি মকবুল বুড়োকে প্ররোচনা দিতে থাকে আম্বিয়াকে বিয়ে করার জন্য । তারপরেই সকলের জীবনে এক আকর্ষিক পরিবর্তন চলে আসে। হাজার বছর ধরে উপন্যাস এ বাংলার আবহমান জীবনের মধ্যে নানার আশা-নিরাশা ,প্রেম ,ভালোবাসার কথা বলা করা হয়েছে ।এখানে নারী নির্যাতন বাল্যবিবাহ ,বহুবিবাহ ,অন্ধকার দিক গুলো ফুটে উঠেছে। এই রকম অনেকগুলো বছর গড়িয়ে যায় হারিয়ে যায় উপন্যাসের বেশ কিছু চরিত্র ।গনি মোল্লা ফকিরের মা, মকবুল বুড়ো এমনকি টুনি নিজেও। টুনি যখন মন্টুর জীবন থেকে হারিয়ে যায় তখন মন্তুর জীবনে আসে আম্বিয়া। অনেক বছর পরে আবার সেই শিকদার বাড়িতে বসে মন্টু পুঁথি পাঠ করে। এই রকম ভাবেই গ্রামবাংলার হাজার বছর ধরে চলতে থাকে জীবন । শুধু পাল্টে যায় চরিত্রগুলো কিন্তু গ্রামীণ জীবন চলতে থাকে। এখানে কালের আবর্তে সময় গড়ায় প্রকৃতিতেও পরিবর্তন আসে তবে শুধু পরিবর্তন আসে না অন্ধকার আমাদের কুসংস্কারচ্ছন্ন গ্রাম বাংলায় ।
 

Attachments

  • images - 2024-06-27T194946.985.jpeg
    images - 2024-06-27T194946.985.jpeg
    33.4 KB · Views: 5
এই বই পড়েনি এমন খুব কম লোক পাওয়া যাবে অর্থাৎ কালজয়ী একটি বই হাজার বছর ধরে । জহির রায়হানের যতগুলো উপন্যাস ছিল তার মধ্যে শ্রেষ্ঠ একটি উপন্যাস হাজার বছর ধরে

এখন পর্যন্ত আমার সবচেয়ে প্রিয় লেখক জহির রায়হান


শিকদার বাড়িতে বট গাছের মত নেতৃত্ব করে মকবুল মকবুল বুড়ো । তিনি তার তিন স্ত্রী নিয়ে সুখে শান্তিতে জীবন যাপন করতে পারেননি বিভিন্ন সমস্যা এবং তার তিন বউয়ের মধ্যে সবসময় ঝগড়া লেগেই থাকত। তিন বউকে চালানোর মত সামর্থ্য মকবুল বুড়োর ছিলনা ,তাই তিনি তার বউদের দিয়ে ঘরের কাজ, জমিজমার কাজ করে নিতেন । তাদের ভিতর ছিল সবার ছোট এবং অল্প বয়সী যে ছিল চঞ্চল টুনি ।টুনির বয়স ছিল মাত্র ১৪। মকবুল কে সে সহ্য করতে পারত না কেননা মকবুল বুড়ো ছিল তার দাদুর বয়সে। টুনির খেলার সাথী ছিল তার সম্পর্কে দেবর মন্টু মিয়া। মধ্যরাতে তারা অন্যের পুকুরে মাছ ধরতে যেত দুপুরবেলায় সবার চোখ আড়াল করে তারা ফুল তুলতে যাই শাপলা ফুল। এইভাবে চলতে চলতে এদিকে টুনির মন্টুর প্রতি আলাদা একটা ভালো লাগা কাজ করে। কিন্তু মন্তুর মনে কিছুটা দোটানা রয়েছে যায় তাদের সম্পর্ক কখনোই সামাজিক স্বীকৃতি পাবে না। অন্যদিকে মন্টুর বিয়ে ঠিক হয়ে যায় গ্রামের মেয়ে করিম শেখের বোন আম্বিয়ার সাথে । টুনি কখনোই মেনে নিতে পারে না তাই টুনি মকবুল বুড়োকে প্ররোচনা দিতে থাকে আম্বিয়াকে বিয়ে করার জন্য । তারপরেই সকলের জীবনে এক আকর্ষিক পরিবর্তন চলে আসে। হাজার বছর ধরে উপন্যাস এ বাংলার আবহমান জীবনের মধ্যে নানার আশা-নিরাশা ,প্রেম ,ভালোবাসার কথা বলা করা হয়েছে ।এখানে নারী নির্যাতন বাল্যবিবাহ ,বহুবিবাহ ,অন্ধকার দিক গুলো ফুটে উঠেছে। এই রকম অনেকগুলো বছর গড়িয়ে যায় হারিয়ে যায় উপন্যাসের বেশ কিছু চরিত্র ।গনি মোল্লা ফকিরের মা, মকবুল বুড়ো এমনকি টুনি নিজেও। টুনি যখন মন্টুর জীবন থেকে হারিয়ে যায় তখন মন্তুর জীবনে আসে আম্বিয়া। অনেক বছর পরে আবার সেই শিকদার বাড়িতে বসে মন্টু পুঁথি পাঠ করে। এই রকম ভাবেই গ্রামবাংলার হাজার বছর ধরে চলতে থাকে জীবন । শুধু পাল্টে যায় চরিত্রগুলো কিন্তু গ্রামীণ জীবন চলতে থাকে। এখানে কালের আবর্তে সময় গড়ায় প্রকৃতিতেও পরিবর্তন আসে তবে শুধু পরিবর্তন আসে না অন্ধকার আমাদের কুসংস্কারচ্ছন্ন গ্রাম বাংলায় ।
ভালো লাগলো । এমন একটা ছোট উপন্যাস অনেক দিন পর পড়লাম ।বই পড়া হয়নি অনেক বছর হয়ে গিয়েছে অফিসের এত চাপ থাকে । যেটুকু অবসর সময় পাই এখানে একটু আসি ।
 
ভালো লাগলো । এমন একটা ছোট উপন্যাস অনেক দিন পর পড়লাম ।বই পড়া হয়নি অনেক বছর হয়ে গিয়েছে অফিসের এত চাপ থাকে । যেটুকু অবসর সময় পাই এখানে একটু আসি ।
Eta onek boro uponnash. Ami shonkhepe dilam
 
ভালো লাগলো । এমন একটা ছোট উপন্যাস অনেক দিন পর পড়লাম ।বই পড়া হয়নি অনেক বছর হয়ে গিয়েছে অফিসের এত চাপ থাকে । যেটুকু অবসর সময় পাই এখানে একটু আসি ।
Eto shundor di ekbar porle bujhte parbe.
 
তুমি কি বলছ একবার ট্রাই দেবো নাকি এটা...
Dekhte paro..kotobar j porechi hisheb nei. Ami school e thakte porechilam. Amder patthoboiye add chilo alada kore boita chilo. Ami ekbar jokhon porte shuru korlam nawa khawa vulei gechilam.. ek kolponar jogot e chole giyechilam. Janina tomar kmn lagbe.. shobar pochondo to ek rokom noy. Koto bar j pore chi hisheb nei
 
Dekhte paro..kotobar j porechi hisheb nei. Ami school e thakte porechilam. Amder patthoboiye add chilo alada kore boita chilo. Ami ekbar jokhon porte shuru korlam nawa khawa vulei gechilam.. ek kolponar jogot e chole giyechilam. Janina tomar kmn lagbe.. shobar pochondo to ek rokom noy. Koto bar j pore chi hisheb nei
উত্তেজনা আর উৎসাহ বাড়িয়ে দিলে।
 
এই বই পড়েনি এমন খুব কম লোক পাওয়া যাবে অর্থাৎ কালজয়ী একটি বই হাজার বছর ধরে । জহির রায়হানের যতগুলো উপন্যাস ছিল তার মধ্যে শ্রেষ্ঠ একটি উপন্যাস হাজার বছর ধরে

এখন পর্যন্ত আমার সবচেয়ে প্রিয় লেখক জহির রায়হান


শিকদার বাড়িতে বট গাছের মত নেতৃত্ব করে মকবুল মকবুল বুড়ো । তিনি তার তিন স্ত্রী নিয়ে সুখে শান্তিতে জীবন যাপন করতে পারেননি বিভিন্ন সমস্যা এবং তার তিন বউয়ের মধ্যে সবসময় ঝগড়া লেগেই থাকত। তিন বউকে চালানোর মত সামর্থ্য মকবুল বুড়োর ছিলনা ,তাই তিনি তার বউদের দিয়ে ঘরের কাজ, জমিজমার কাজ করে নিতেন । তাদের ভিতর ছিল সবার ছোট এবং অল্প বয়সী যে ছিল চঞ্চল টুনি ।টুনির বয়স ছিল মাত্র ১৪। মকবুল কে সে সহ্য করতে পারত না কেননা মকবুল বুড়ো ছিল তার দাদুর বয়সে। টুনির খেলার সাথী ছিল তার সম্পর্কে দেবর মন্টু মিয়া। মধ্যরাতে তারা অন্যের পুকুরে মাছ ধরতে যেত দুপুরবেলায় সবার চোখ আড়াল করে তারা ফুল তুলতে যাই শাপলা ফুল। এইভাবে চলতে চলতে এদিকে টুনির মন্টুর প্রতি আলাদা একটা ভালো লাগা কাজ করে। কিন্তু মন্তুর মনে কিছুটা দোটানা রয়েছে যায় তাদের সম্পর্ক কখনোই সামাজিক স্বীকৃতি পাবে না। অন্যদিকে মন্টুর বিয়ে ঠিক হয়ে যায় গ্রামের মেয়ে করিম শেখের বোন আম্বিয়ার সাথে । টুনি কখনোই মেনে নিতে পারে না তাই টুনি মকবুল বুড়োকে প্ররোচনা দিতে থাকে আম্বিয়াকে বিয়ে করার জন্য । তারপরেই সকলের জীবনে এক আকর্ষিক পরিবর্তন চলে আসে। হাজার বছর ধরে উপন্যাস এ বাংলার আবহমান জীবনের মধ্যে নানার আশা-নিরাশা ,প্রেম ,ভালোবাসার কথা বলা করা হয়েছে ।এখানে নারী নির্যাতন বাল্যবিবাহ ,বহুবিবাহ ,অন্ধকার দিক গুলো ফুটে উঠেছে। এই রকম অনেকগুলো বছর গড়িয়ে যায় হারিয়ে যায় উপন্যাসের বেশ কিছু চরিত্র ।গনি মোল্লা ফকিরের মা, মকবুল বুড়ো এমনকি টুনি নিজেও। টুনি যখন মন্টুর জীবন থেকে হারিয়ে যায় তখন মন্তুর জীবনে আসে আম্বিয়া। অনেক বছর পরে আবার সেই শিকদার বাড়িতে বসে মন্টু পুঁথি পাঠ করে। এই রকম ভাবেই গ্রামবাংলার হাজার বছর ধরে চলতে থাকে জীবন । শুধু পাল্টে যায় চরিত্রগুলো কিন্তু গ্রামীণ জীবন চলতে থাকে। এখানে কালের আবর্তে সময় গড়ায় প্রকৃতিতেও পরিবর্তন আসে তবে শুধু পরিবর্তন আসে না অন্ধকার আমাদের কুসংস্কারচ্ছন্ন গ্রাম বাংলায় ।
প্রচুর ভালো লাগলো লেখাটা
 
উপন্যাস টা পড়া নেই, কিন্তু তোমার লেখা টা ভালো লাগলো। বানান সামান্য ভুল হয়েছে কয়েক জায়গায়। পরে সেগুলো ঠিক করে নিও।
 
এই বই পড়েনি এমন খুব কম লোক পাওয়া যাবে অর্থাৎ কালজয়ী একটি বই হাজার বছর ধরে । জহির রায়হানের যতগুলো উপন্যাস ছিল তার মধ্যে শ্রেষ্ঠ একটি উপন্যাস হাজার বছর ধরে

এখন পর্যন্ত আমার সবচেয়ে প্রিয় লেখক জহির রায়হান


শিকদার বাড়িতে বট গাছের মত নেতৃত্ব করে মকবুল মকবুল বুড়ো । তিনি তার তিন স্ত্রী নিয়ে সুখে শান্তিতে জীবন যাপন করতে পারেননি বিভিন্ন সমস্যা এবং তার তিন বউয়ের মধ্যে সবসময় ঝগড়া লেগেই থাকত। তিন বউকে চালানোর মত সামর্থ্য মকবুল বুড়োর ছিলনা ,তাই তিনি তার বউদের দিয়ে ঘরের কাজ, জমিজমার কাজ করে নিতেন । তাদের ভিতর ছিল সবার ছোট এবং অল্প বয়সী যে ছিল চঞ্চল টুনি ।টুনির বয়স ছিল মাত্র ১৪। মকবুল কে সে সহ্য করতে পারত না কেননা মকবুল বুড়ো ছিল তার দাদুর বয়সে। টুনির খেলার সাথী ছিল তার সম্পর্কে দেবর মন্টু মিয়া। মধ্যরাতে তারা অন্যের পুকুরে মাছ ধরতে যেত দুপুরবেলায় সবার চোখ আড়াল করে তারা ফুল তুলতে যাই শাপলা ফুল। এইভাবে চলতে চলতে এদিকে টুনির মন্টুর প্রতি আলাদা একটা ভালো লাগা কাজ করে। কিন্তু মন্তুর মনে কিছুটা দোটানা রয়েছে যায় তাদের সম্পর্ক কখনোই সামাজিক স্বীকৃতি পাবে না। অন্যদিকে মন্টুর বিয়ে ঠিক হয়ে যায় গ্রামের মেয়ে করিম শেখের বোন আম্বিয়ার সাথে । টুনি কখনোই মেনে নিতে পারে না তাই টুনি মকবুল বুড়োকে প্ররোচনা দিতে থাকে আম্বিয়াকে বিয়ে করার জন্য । তারপরেই সকলের জীবনে এক আকর্ষিক পরিবর্তন চলে আসে। হাজার বছর ধরে উপন্যাস এ বাংলার আবহমান জীবনের মধ্যে নানার আশা-নিরাশা ,প্রেম ,ভালোবাসার কথা বলা করা হয়েছে ।এখানে নারী নির্যাতন বাল্যবিবাহ ,বহুবিবাহ ,অন্ধকার দিক গুলো ফুটে উঠেছে। এই রকম অনেকগুলো বছর গড়িয়ে যায় হারিয়ে যায় উপন্যাসের বেশ কিছু চরিত্র ।গনি মোল্লা ফকিরের মা, মকবুল বুড়ো এমনকি টুনি নিজেও। টুনি যখন মন্টুর জীবন থেকে হারিয়ে যায় তখন মন্তুর জীবনে আসে আম্বিয়া। অনেক বছর পরে আবার সেই শিকদার বাড়িতে বসে মন্টু পুঁথি পাঠ করে। এই রকম ভাবেই গ্রামবাংলার হাজার বছর ধরে চলতে থাকে জীবন । শুধু পাল্টে যায় চরিত্রগুলো কিন্তু গ্রামীণ জীবন চলতে থাকে। এখানে কালের আবর্তে সময় গড়ায় প্রকৃতিতেও পরিবর্তন আসে তবে শুধু পরিবর্তন আসে না অন্ধকার আমাদের কুসংস্কারচ্ছন্ন গ্রাম বাংলায় ।
Bah besh valo....khub valo laglo.....akhun r boi pora hoi na ....ei golpo na besh valo.... :clapping:
 
উপন্যাস টা পড়া নেই, কিন্তু তোমার লেখা টা ভালো লাগলো। বানান সামান্য ভুল হয়েছে কয়েক জায়গায়। পরে সেগুলো ঠিক করে নিও।
Acca.. thank you
 
Top