• We kindly request chatzozo forum members to follow forum rules to avoid getting a temporary suspension. Do not use non-English languages in the International Sex Chat Discussion section. This section is mainly created for everyone who uses English as their communication language.

লাভটুগেদার by মারজুক রাসেল {বিশ্লেষণ}

Meghnad

Epic Legend
Chat Pro User
কবিতার নাম: লাভটুগেদার

কবি: মারজুক রাসেল

কাব্যগ্রন্থ : চাঁদের বুড়ির বয়স যখন ষোলো

ঝিনুক নেব না বলিনি, শামুকও নেব;
বিনিময়ে শামুক-ঝিনুক এলোমেলো
করার সাড়ে ছ’ইঞ্চি এই ছুরিটা ধারালো,
তোমাকে দেব।

যত্ন আমিই নেব- যত্ন যোগ, কামসূত্র ও বিজ্ঞানসম্মত-
তুমি শুধু মাঝেমধ্যে, সহ্যে কুলোলে প্রতিদিন
ওকে ব্যবহার করে চকচকে রাখতে সাহায্য করবে-
পুংঃ ওয়াদা?
স্ত্রীঃ ওয়াদা।



বিশ্লেষণঃ
কবিতাটা মূলত একজন প্রেমিক আর একজন প্রেমিকার মধ্যাকার কথোপকথন যারা লিভ টুগেদার করে। এদের উদ্দেশ্য লীভ টুগেদার কে লাভ টুগেদার এ পরিণত করা।

প্রথম লাইনে, “ ঝিনুক নিব না বলি নি, শামুক ও নেব” কথা দ্বারা মূলত স্ত্রীযোনিকে বোঝানো হয়েছে। ঝিনুক এর মুখ বন্ধ থাকে, শামুকের মুখ খোলা। এখানে ঝিনুক বলতে কুমারী যোনিকে বোঝানো হয়েছে আর শামুক বলতে নন-ভার্জিন ভ্যাজাইনা বোঝানো হচ্ছে। কবি “ঝিনুক নেব না বলি নি, শামুকও নেব” বলতে বুঝিয়েছেন উনি তার প্রেমিকার অতীতের কোনও পরোয়া করেন না। শামুক হোক বা ঝিনুক।



দ্বিতীয়, তৃতীয় ও চতুর্থ লাইনে,” বিনিময়ে শামুক ঝিনুক এলোমেলো করার সাড়ে ছ ইঞ্চি এই ছুরিটা ধারালো তোমাকে দেব” এটি তুলনামূলক সরল লাইন। এখানে মূলত নিজের পুং জননাঙ্গের একছত্র মালকিন হিসেবে তার সঙ্গিনীকে তিনি ঘোষণা করছেন।

পঞ্চম লাইনে, “যত্ন আমিই নেব- যত্নযোগ, কামসূত্র ও বিজ্ঞানসম্মত” এখানে মূলত কবি নিজের ব্যাপারে নিজের দায়ভার মেনে নিচ্ছেন। এবং উনি এও বলছেন উনি যত্ন নেবেন আধুনিক বিজ্ঞান এবং প্রাচীন যৌনজ্ঞান “কামসূত্র” দুটোকেই একসাথে বজায় রেখে।



ষষ্ঠ ও সপ্তম লাইন, “তুমি শুধু মাঝেমধ্যে, সাধ্যে কুলালে প্রতিদিন ওকে ব্যবহার করে চকচকে রাখতে সাহায্য করবে”। এখানে কবি তার নিজের চাহিদার কথা জানান দিচ্ছেন। পাশাপাশি সঙ্গিনীর চাওয়া কিংবা ইচ্ছা অনিচ্ছার দিকেও লক্ষ্য রাখছেন।

শেষ দুটি লাইন, “ওয়াদা? ওয়াদা” যেখানে প্রেমিক তার প্রেমিকার ওয়াদা আদায় করে নিচ্ছে।

লিভ টুগেদার করে মানুষ শারীরিক চাহিদা পূরণের জন্য। ওপেন রিলেশনশীপ। কোনও বাধা নেই। ভাল লাগছে না সব শেষ করে বেরিয়ে যাও। কিন্তু যখন শারীরিক চাহিদার পাশাপাশি মানসিক চাহিদাটাও সম্পর্কিত হয়ে পরে, তখন কবি আর তাকে লিভ টুগেদার বলতে চান না। উনি বলছেন, লাভটুগেদার।


শেষকথা
কবিতা ব্যাখ্যা করবার বিষয় নয়। এটি পড়বার, অনুভব করবার বিষয়। তবুও আজকাল কবিতা হল করুণার জায়গা। কবিতা কেউ পড়ে না। বেঁচে থাকতে কবিরা দাম পায় না। তাই আমি চেষ্টা করছি কিছু কিছু কবিতায় আমার ধারণা নিজের মত করে ব্যক্ত করবার। 'লাভটুগেদার' একটি সরল কবিতা। তবে সেটা প্রথম প্যারাটা বুঝতে পারলেই। তাই নিজের মত করে প্রথম প্যারা, অতঃপর সম্পূর্ণ কবিতাটিই ব্যাখ্যা করবার লোভ সামলাতে পারলাম না। ভুলগুলো ক্ষমা করবেন। শান্তি...
 
কবিতার নাম: লাভটুগেদার

কবি: মারজুক রাসেল

কাব্যগ্রন্থ : চাঁদের বুড়ির বয়স যখন ষোলো

ঝিনুক নেব না বলিনি, শামুকও নেব;
বিনিময়ে শামুক-ঝিনুক এলোমেলো
করার সাড়ে ছ’ইঞ্চি এই ছুরিটা ধারালো,
তোমাকে দেব।

যত্ন আমিই নেব- যত্ন যোগ, কামসূত্র ও বিজ্ঞানসম্মত-
তুমি শুধু মাঝেমধ্যে, সহ্যে কুলোলে প্রতিদিন
ওকে ব্যবহার করে চকচকে রাখতে সাহায্য করবে-
পুংঃ ওয়াদা?
স্ত্রীঃ ওয়াদা।



বিশ্লেষণঃ
কবিতাটা মূলত একজন প্রেমিক আর একজন প্রেমিকার মধ্যাকার কথোপকথন যারা লিভ টুগেদার করে। এদের উদ্দেশ্য লীভ টুগেদার কে লাভ টুগেদার এ পরিণত করা।

প্রথম লাইনে, “ ঝিনুক নিব না বলি নি, শামুক ও নেব” কথা দ্বারা মূলত স্ত্রীযোনিকে বোঝানো হয়েছে। ঝিনুক এর মুখ বন্ধ থাকে, শামুকের মুখ খোলা। এখানে ঝিনুক বলতে কুমারী যোনিকে বোঝানো হয়েছে আর শামুক বলতে নন-ভার্জিন ভ্যাজাইনা বোঝানো হচ্ছে। কবি “ঝিনুক নেব না বলি নি, শামুকও নেব” বলতে বুঝিয়েছেন উনি তার প্রেমিকার অতীতের কোনও পরোয়া করেন না। শামুক হোক বা ঝিনুক।



দ্বিতীয়, তৃতীয় ও চতুর্থ লাইনে,” বিনিময়ে শামুক ঝিনুক এলোমেলো করার সাড়ে ছ ইঞ্চি এই ছুরিটা ধারালো তোমাকে দেব” এটি তুলনামূলক সরল লাইন। এখানে মূলত নিজের পুং জননাঙ্গের একছত্র মালকিন হিসেবে তার সঙ্গিনীকে তিনি ঘোষণা করছেন।

পঞ্চম লাইনে, “যত্ন আমিই নেব- যত্নযোগ, কামসূত্র ও বিজ্ঞানসম্মত” এখানে মূলত কবি নিজের ব্যাপারে নিজের দায়ভার মেনে নিচ্ছেন। এবং উনি এও বলছেন উনি যত্ন নেবেন আধুনিক বিজ্ঞান এবং প্রাচীন যৌনজ্ঞান “কামসূত্র” দুটোকেই একসাথে বজায় রেখে।



ষষ্ঠ ও সপ্তম লাইন, “তুমি শুধু মাঝেমধ্যে, সাধ্যে কুলালে প্রতিদিন ওকে ব্যবহার করে চকচকে রাখতে সাহায্য করবে”। এখানে কবি তার নিজের চাহিদার কথা জানান দিচ্ছেন। পাশাপাশি সঙ্গিনীর চাওয়া কিংবা ইচ্ছা অনিচ্ছার দিকেও লক্ষ্য রাখছেন।

শেষ দুটি লাইন, “ওয়াদা? ওয়াদা” যেখানে প্রেমিক তার প্রেমিকার ওয়াদা আদায় করে নিচ্ছে।

লিভ টুগেদার করে মানুষ শারীরিক চাহিদা পূরণের জন্য। ওপেন রিলেশনশীপ। কোনও বাধা নেই। ভাল লাগছে না সব শেষ করে বেরিয়ে যাও। কিন্তু যখন শারীরিক চাহিদার পাশাপাশি মানসিক চাহিদাটাও সম্পর্কিত হয়ে পরে, তখন কবি আর তাকে লিভ টুগেদার বলতে চান না। উনি বলছেন, লাভটুগেদার।


শেষকথা
কবিতা ব্যাখ্যা করবার বিষয় নয়। এটি পড়বার, অনুভব করবার বিষয়। তবুও আজকাল কবিতা হল করুণার জায়গা। কবিতা কেউ পড়ে না। বেঁচে থাকতে কবিরা দাম পায় না। তাই আমি চেষ্টা করছি কিছু কিছু কবিতায় আমার ধারণা নিজের মত করে ব্যক্ত করবার। 'লাভটুগেদার' একটি সরল কবিতা। তবে সেটা প্রথম প্যারাটা বুঝতে পারলেই। তাই নিজের মত করে প্রথম প্যারা, অতঃপর সম্পূর্ণ কবিতাটিই ব্যাখ্যা করবার লোভ সামলাতে পারলাম না। ভুলগুলো ক্ষমা করবেন। শান্তি...
তো......৬.৫ ইঞ্চি না মনে ঐ ছুরি আর কি :Cwl:
 
কবিতার নাম: লাভটুগেদার

কবি: মারজুক রাসেল

কাব্যগ্রন্থ : চাঁদের বুড়ির বয়স যখন ষোলো

ঝিনুক নেব না বলিনি, শামুকও নেব;
বিনিময়ে শামুক-ঝিনুক এলোমেলো
করার সাড়ে ছ’ইঞ্চি এই ছুরিটা ধারালো,
তোমাকে দেব।

যত্ন আমিই নেব- যত্ন যোগ, কামসূত্র ও বিজ্ঞানসম্মত-
তুমি শুধু মাঝেমধ্যে, সহ্যে কুলোলে প্রতিদিন
ওকে ব্যবহার করে চকচকে রাখতে সাহায্য করবে-
পুংঃ ওয়াদা?
স্ত্রীঃ ওয়াদা।



বিশ্লেষণঃ
কবিতাটা মূলত একজন প্রেমিক আর একজন প্রেমিকার মধ্যাকার কথোপকথন যারা লিভ টুগেদার করে। এদের উদ্দেশ্য লীভ টুগেদার কে লাভ টুগেদার এ পরিণত করা।

প্রথম লাইনে, “ ঝিনুক নিব না বলি নি, শামুক ও নেব” কথা দ্বারা মূলত স্ত্রীযোনিকে বোঝানো হয়েছে। ঝিনুক এর মুখ বন্ধ থাকে, শামুকের মুখ খোলা। এখানে ঝিনুক বলতে কুমারী যোনিকে বোঝানো হয়েছে আর শামুক বলতে নন-ভার্জিন ভ্যাজাইনা বোঝানো হচ্ছে। কবি “ঝিনুক নেব না বলি নি, শামুকও নেব” বলতে বুঝিয়েছেন উনি তার প্রেমিকার অতীতের কোনও পরোয়া করেন না। শামুক হোক বা ঝিনুক।



দ্বিতীয়, তৃতীয় ও চতুর্থ লাইনে,” বিনিময়ে শামুক ঝিনুক এলোমেলো করার সাড়ে ছ ইঞ্চি এই ছুরিটা ধারালো তোমাকে দেব” এটি তুলনামূলক সরল লাইন। এখানে মূলত নিজের পুং জননাঙ্গের একছত্র মালকিন হিসেবে তার সঙ্গিনীকে তিনি ঘোষণা করছেন।

পঞ্চম লাইনে, “যত্ন আমিই নেব- যত্নযোগ, কামসূত্র ও বিজ্ঞানসম্মত” এখানে মূলত কবি নিজের ব্যাপারে নিজের দায়ভার মেনে নিচ্ছেন। এবং উনি এও বলছেন উনি যত্ন নেবেন আধুনিক বিজ্ঞান এবং প্রাচীন যৌনজ্ঞান “কামসূত্র” দুটোকেই একসাথে বজায় রেখে।



ষষ্ঠ ও সপ্তম লাইন, “তুমি শুধু মাঝেমধ্যে, সাধ্যে কুলালে প্রতিদিন ওকে ব্যবহার করে চকচকে রাখতে সাহায্য করবে”। এখানে কবি তার নিজের চাহিদার কথা জানান দিচ্ছেন। পাশাপাশি সঙ্গিনীর চাওয়া কিংবা ইচ্ছা অনিচ্ছার দিকেও লক্ষ্য রাখছেন।

শেষ দুটি লাইন, “ওয়াদা? ওয়াদা” যেখানে প্রেমিক তার প্রেমিকার ওয়াদা আদায় করে নিচ্ছে।

লিভ টুগেদার করে মানুষ শারীরিক চাহিদা পূরণের জন্য। ওপেন রিলেশনশীপ। কোনও বাধা নেই। ভাল লাগছে না সব শেষ করে বেরিয়ে যাও। কিন্তু যখন শারীরিক চাহিদার পাশাপাশি মানসিক চাহিদাটাও সম্পর্কিত হয়ে পরে, তখন কবি আর তাকে লিভ টুগেদার বলতে চান না। উনি বলছেন, লাভটুগেদার।


শেষকথা
কবিতা ব্যাখ্যা করবার বিষয় নয়। এটি পড়বার, অনুভব করবার বিষয়। তবুও আজকাল কবিতা হল করুণার জায়গা। কবিতা কেউ পড়ে না। বেঁচে থাকতে কবিরা দাম পায় না। তাই আমি চেষ্টা করছি কিছু কিছু কবিতায় আমার ধারণা নিজের মত করে ব্যক্ত করবার। 'লাভটুগেদার' একটি সরল কবিতা। তবে সেটা প্রথম প্যারাটা বুঝতে পারলেই। তাই নিজের মত করে প্রথম প্যারা, অতঃপর সম্পূর্ণ কবিতাটিই ব্যাখ্যা করবার লোভ সামলাতে পারলাম না। ভুলগুলো ক্ষমা করবেন। শান্তি...
Valoi aktu natun dharoner.... :clapping:
 
কবিতার নাম: লাভটুগেদার

কবি: মারজুক রাসেল

কাব্যগ্রন্থ : চাঁদের বুড়ির বয়স যখন ষোলো

ঝিনুক নেব না বলিনি, শামুকও নেব;
বিনিময়ে শামুক-ঝিনুক এলোমেলো
করার সাড়ে ছ’ইঞ্চি এই ছুরিটা ধারালো,
তোমাকে দেব।

যত্ন আমিই নেব- যত্ন যোগ, কামসূত্র ও বিজ্ঞানসম্মত-
তুমি শুধু মাঝেমধ্যে, সহ্যে কুলোলে প্রতিদিন
ওকে ব্যবহার করে চকচকে রাখতে সাহায্য করবে-
পুংঃ ওয়াদা?
স্ত্রীঃ ওয়াদা।



বিশ্লেষণঃ
কবিতাটা মূলত একজন প্রেমিক আর একজন প্রেমিকার মধ্যাকার কথোপকথন যারা লিভ টুগেদার করে। এদের উদ্দেশ্য লীভ টুগেদার কে লাভ টুগেদার এ পরিণত করা।

প্রথম লাইনে, “ ঝিনুক নিব না বলি নি, শামুক ও নেব” কথা দ্বারা মূলত স্ত্রীযোনিকে বোঝানো হয়েছে। ঝিনুক এর মুখ বন্ধ থাকে, শামুকের মুখ খোলা। এখানে ঝিনুক বলতে কুমারী যোনিকে বোঝানো হয়েছে আর শামুক বলতে নন-ভার্জিন ভ্যাজাইনা বোঝানো হচ্ছে। কবি “ঝিনুক নেব না বলি নি, শামুকও নেব” বলতে বুঝিয়েছেন উনি তার প্রেমিকার অতীতের কোনও পরোয়া করেন না। শামুক হোক বা ঝিনুক।



দ্বিতীয়, তৃতীয় ও চতুর্থ লাইনে,” বিনিময়ে শামুক ঝিনুক এলোমেলো করার সাড়ে ছ ইঞ্চি এই ছুরিটা ধারালো তোমাকে দেব” এটি তুলনামূলক সরল লাইন। এখানে মূলত নিজের পুং জননাঙ্গের একছত্র মালকিন হিসেবে তার সঙ্গিনীকে তিনি ঘোষণা করছেন।

পঞ্চম লাইনে, “যত্ন আমিই নেব- যত্নযোগ, কামসূত্র ও বিজ্ঞানসম্মত” এখানে মূলত কবি নিজের ব্যাপারে নিজের দায়ভার মেনে নিচ্ছেন। এবং উনি এও বলছেন উনি যত্ন নেবেন আধুনিক বিজ্ঞান এবং প্রাচীন যৌনজ্ঞান “কামসূত্র” দুটোকেই একসাথে বজায় রেখে।



ষষ্ঠ ও সপ্তম লাইন, “তুমি শুধু মাঝেমধ্যে, সাধ্যে কুলালে প্রতিদিন ওকে ব্যবহার করে চকচকে রাখতে সাহায্য করবে”। এখানে কবি তার নিজের চাহিদার কথা জানান দিচ্ছেন। পাশাপাশি সঙ্গিনীর চাওয়া কিংবা ইচ্ছা অনিচ্ছার দিকেও লক্ষ্য রাখছেন।

শেষ দুটি লাইন, “ওয়াদা? ওয়াদা” যেখানে প্রেমিক তার প্রেমিকার ওয়াদা আদায় করে নিচ্ছে।

লিভ টুগেদার করে মানুষ শারীরিক চাহিদা পূরণের জন্য। ওপেন রিলেশনশীপ। কোনও বাধা নেই। ভাল লাগছে না সব শেষ করে বেরিয়ে যাও। কিন্তু যখন শারীরিক চাহিদার পাশাপাশি মানসিক চাহিদাটাও সম্পর্কিত হয়ে পরে, তখন কবি আর তাকে লিভ টুগেদার বলতে চান না। উনি বলছেন, লাভটুগেদার।


শেষকথা
কবিতা ব্যাখ্যা করবার বিষয় নয়। এটি পড়বার, অনুভব করবার বিষয়। তবুও আজকাল কবিতা হল করুণার জায়গা। কবিতা কেউ পড়ে না। বেঁচে থাকতে কবিরা দাম পায় না। তাই আমি চেষ্টা করছি কিছু কিছু কবিতায় আমার ধারণা নিজের মত করে ব্যক্ত করবার। 'লাভটুগেদার' একটি সরল কবিতা। তবে সেটা প্রথম প্যারাটা বুঝতে পারলেই। তাই নিজের মত করে প্রথম প্যারা, অতঃপর সম্পূর্ণ কবিতাটিই ব্যাখ্যা করবার লোভ সামলাতে পারলাম না। ভুলগুলো ক্ষমা করবেন। শান্তি...
আমি ভাষাহীন
 
Top