মাইগ্রেন মাথাব্যথার একটি ধরণ। এতে আক্রান্ত ব্যক্তির হাল্কা থেকে তীব্র মাথা ব্যথা হয়। বিশেষ করে মাথার একদিকে যন্ত্রণা হয়ে থাকে। এতে বমি, আলো ও আওয়াজে সংবেদনশীলতা দেখা যায়।মাইগ্রেন আক্রান্তদের কয়েক ঘণ্টা থেকে শুরু করে কয়েকদিন পর্যন্ত তীব্র মাথা ব্যথা হতে পারে। মাইগ্রেন বিশেষ করে জেনেটিক বলে মনে করা হয়। এই রোগের প্রকৃত কারণ, এখনও পর্যন্ত জানা যায়নি। বিশ্বের জনসংখ্যার প্রায় ১৫ শতাংশ মাইগ্রেনের শিকার। এখন দেখে নেওয়া যাক, এই রোগের লক্ষণ ও কী ধরনের সাবধানতা অবলম্বন করতে হবে, তা সম্পর্কে।
মাইগ্রেন আক্রান্তদের মাথা ব্যথা হয়ে থাকে। কিন্তু সাধারণ কারণে এই মাথাব্যথা, না মাইগ্রেনের জন্য, তা কিছু উপসর্গ থেকে বোঝা যায়। এরমধ্যে একটি হল মাইগ্রেন উইথ অরা।এতে চোখে দেখা সংক্রান্ত সমস্যা দেখা যায়, এগুলির মধ্যে রয়েছে, কারুর চোখের সামনে আলো ঝিকমিক করে।চোখের সামনে সাদা-কালো আবছা রেখা ঘুরে বেড়াতে পারে। দুর্বলতা বোধ হতে পারে। বমি ভাব, মাথার অর্ধেক অংশে ব্যথার মতো লক্ষণ দেখা যায়।এটি একটি নিউরোলজিক্যাল সমস্যা। কাঁটা বেঁধার মতো অনুভূতি হতে পারে। এরফলে বমি , বমিবমি ভাব ও গ্যাসও হতে পারে।মাইগ্রেন চিকিৎসার ক্ষেত্রে ডায়েটে পরিবর্তন আনা জরুরি। এসি-তে থাকলে সেখান থেকে বেরিয়ে সরাসরি রোদের মধ্যে যাওয়া এড়িয়ে চলতে হবে।খুব গরম থেকে এসে কখনও ঠাণ্ডা জল খাওয়া উচিত নয়। রোদে বেরোলে ছাতা ও সানগ্লাস ব্যবহার করতে হবে। খুব বেশি করে জল খেতে হবে। চা-কফির মতো পানীয় এড়িয়ে চলতে হবে।
সেইসঙ্গে ব্লাড প্রেসার নিয়ন্ত্রণে রাখতে হবে। সবুজ ঘাসে খালি পায়ে হাঁটলেও উপকার পাওয়া যায়।সূর্য নমস্কার ও যোগাভ্যাস করলে ভালো ফল পাওয়া যেতে পারে। তবে এক্ষেত্রে সর্বাগ্রে সবসময়ই চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়াই উচিত।(ডিসক্লেইমার : কপিতে উল্লেখিত দাবি, পদ্ধতি পরামর্শস্বরূপ। প্রয়োজনীয় চিকিৎসাপদ্ধতি/ডায়েট ফলো করার জন্য অবশ্যই বিশেষজ্ঞ / চিকিৎসকের সঙ্গে কথা বলুন ও সেইমতো নিয়ম মেনে চলুন।)
মাইগ্রেন আক্রান্তদের মাথা ব্যথা হয়ে থাকে। কিন্তু সাধারণ কারণে এই মাথাব্যথা, না মাইগ্রেনের জন্য, তা কিছু উপসর্গ থেকে বোঝা যায়। এরমধ্যে একটি হল মাইগ্রেন উইথ অরা।এতে চোখে দেখা সংক্রান্ত সমস্যা দেখা যায়, এগুলির মধ্যে রয়েছে, কারুর চোখের সামনে আলো ঝিকমিক করে।চোখের সামনে সাদা-কালো আবছা রেখা ঘুরে বেড়াতে পারে। দুর্বলতা বোধ হতে পারে। বমি ভাব, মাথার অর্ধেক অংশে ব্যথার মতো লক্ষণ দেখা যায়।এটি একটি নিউরোলজিক্যাল সমস্যা। কাঁটা বেঁধার মতো অনুভূতি হতে পারে। এরফলে বমি , বমিবমি ভাব ও গ্যাসও হতে পারে।মাইগ্রেন চিকিৎসার ক্ষেত্রে ডায়েটে পরিবর্তন আনা জরুরি। এসি-তে থাকলে সেখান থেকে বেরিয়ে সরাসরি রোদের মধ্যে যাওয়া এড়িয়ে চলতে হবে।খুব গরম থেকে এসে কখনও ঠাণ্ডা জল খাওয়া উচিত নয়। রোদে বেরোলে ছাতা ও সানগ্লাস ব্যবহার করতে হবে। খুব বেশি করে জল খেতে হবে। চা-কফির মতো পানীয় এড়িয়ে চলতে হবে।
সেইসঙ্গে ব্লাড প্রেসার নিয়ন্ত্রণে রাখতে হবে। সবুজ ঘাসে খালি পায়ে হাঁটলেও উপকার পাওয়া যায়।সূর্য নমস্কার ও যোগাভ্যাস করলে ভালো ফল পাওয়া যেতে পারে। তবে এক্ষেত্রে সর্বাগ্রে সবসময়ই চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়াই উচিত।(ডিসক্লেইমার : কপিতে উল্লেখিত দাবি, পদ্ধতি পরামর্শস্বরূপ। প্রয়োজনীয় চিকিৎসাপদ্ধতি/ডায়েট ফলো করার জন্য অবশ্যই বিশেষজ্ঞ / চিকিৎসকের সঙ্গে কথা বলুন ও সেইমতো নিয়ম মেনে চলুন।)