প্রেমে পড়লে যেমন সব খারাপ ভাল হয়ে ধরা দেয়, কাঠফাটা রোদেও ভালবাসার বারি ঝরে। ঠিক তেমন ভাবেই মন ভাঙলে বা ভালবাসায় কেউ দাগা দিলে চোখের সামনে রঙের ফুলঝুরিও বেরঙিন মনে হয়। অন্য যুগলদের সুখে থাকতে দেখেও বুকে চিনচিনে ব্যথা করে। কেন হয় এমন? এই সবই নাকি হরমোনের খেলা।
হালের গবেষণা বলছে, প্রেমের সাগরে ডুব দিয়েছেন এমন মানুষের মস্তিষ্কে ‘ডোপামাইন’ হরমোনের পরিমাণ বেড়ে যায়। ‘স্ট্যানফোর্ড ইউনিভার্সিটি স্কুল অফ মেডিসিন’-এর দেওয়া তথ্য বলছে, প্রেমে পড়লে ভরা বর্ষাতেও মনে বসন্তের কোকিল ডেকে চলার নেপথ্যে কিন্তু রয়েছে এই হরমোনই। ঠিক একই ভাবে মন ভেঙে যাওয়ার পিছনে রয়েছে এমন শারীরবৃত্তীয় ঘটনা। ভালবাসায় আঘাত পাওয়া বা মন ভাঙার পোশাকি নাম ব্রোকেন হার্ট সিন্ড্রোম বা ‘তাকাতুবো’। গবেষণায় বলা হয়েছে, এই রোগ নাকি মহিলাদের মধ্যেই বেশি দেখা যায়। মনোবিদদের মতে, অতিরিক্ত আবেগপ্রবণ হওয়ার কারণেই হয়তো মেয়েদের মনে আঘাত লাগে বেশি।
চিকিৎসকদের মতে, এই সময়ে কর্টিজ়ল হরমোনের মাত্রা বেড়ে যাওয়ায় মনের যন্ত্রণাও বেশি কষ্ট দেয়। সকলের থেকে নিজেকে সরিয়ে রাখা বা একা থাকার প্রবণতাও বেড়ে যেতে পারে এই সময়ে। দেহের স্বাভাবিক শারীরবৃত্তীয় প্রক্রিয়াতেও ব্যাঘাত ঘটে। এই তাকাতুবো যে কোনও রোগ, তা মনেই করেননি বেশির ভাগ মানুষ। অবশ্য এর জন্য পুরোপুরি রোগীকে দায়ী করেন না চিকিৎসকেরা। কারণ বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই সচেতনার অভাব থেকে যায়।
সমীক্ষায় দেখা গিয়েছে, মন ভাঙার কষ্ট শরীরের চেয়ে অনেক বেশি। কিছু ক্ষেত্রে তা প্রসবযন্ত্রণার চেয়েও ভয়ঙ্কর। শুধু তা-ই নয়, গবেষকরা জানিয়েছেন সম্পর্ক ভাঙার পর হৃদয়ের আকারও নাকি পাল্টে যায়। দেখা দিতে পারে হার্ট অ্যাটাকের মতো লক্ষণ। এই সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে কারও সময় লাগে সপ্তাহ খানেক। আবার কারও ক্ষেত্রে তারও বেশি।
বক্তব্য গুলো আমার নয়.... পড়লাম
হালের গবেষণা বলছে, প্রেমের সাগরে ডুব দিয়েছেন এমন মানুষের মস্তিষ্কে ‘ডোপামাইন’ হরমোনের পরিমাণ বেড়ে যায়। ‘স্ট্যানফোর্ড ইউনিভার্সিটি স্কুল অফ মেডিসিন’-এর দেওয়া তথ্য বলছে, প্রেমে পড়লে ভরা বর্ষাতেও মনে বসন্তের কোকিল ডেকে চলার নেপথ্যে কিন্তু রয়েছে এই হরমোনই। ঠিক একই ভাবে মন ভেঙে যাওয়ার পিছনে রয়েছে এমন শারীরবৃত্তীয় ঘটনা। ভালবাসায় আঘাত পাওয়া বা মন ভাঙার পোশাকি নাম ব্রোকেন হার্ট সিন্ড্রোম বা ‘তাকাতুবো’। গবেষণায় বলা হয়েছে, এই রোগ নাকি মহিলাদের মধ্যেই বেশি দেখা যায়। মনোবিদদের মতে, অতিরিক্ত আবেগপ্রবণ হওয়ার কারণেই হয়তো মেয়েদের মনে আঘাত লাগে বেশি।
চিকিৎসকদের মতে, এই সময়ে কর্টিজ়ল হরমোনের মাত্রা বেড়ে যাওয়ায় মনের যন্ত্রণাও বেশি কষ্ট দেয়। সকলের থেকে নিজেকে সরিয়ে রাখা বা একা থাকার প্রবণতাও বেড়ে যেতে পারে এই সময়ে। দেহের স্বাভাবিক শারীরবৃত্তীয় প্রক্রিয়াতেও ব্যাঘাত ঘটে। এই তাকাতুবো যে কোনও রোগ, তা মনেই করেননি বেশির ভাগ মানুষ। অবশ্য এর জন্য পুরোপুরি রোগীকে দায়ী করেন না চিকিৎসকেরা। কারণ বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই সচেতনার অভাব থেকে যায়।
সমীক্ষায় দেখা গিয়েছে, মন ভাঙার কষ্ট শরীরের চেয়ে অনেক বেশি। কিছু ক্ষেত্রে তা প্রসবযন্ত্রণার চেয়েও ভয়ঙ্কর। শুধু তা-ই নয়, গবেষকরা জানিয়েছেন সম্পর্ক ভাঙার পর হৃদয়ের আকারও নাকি পাল্টে যায়। দেখা দিতে পারে হার্ট অ্যাটাকের মতো লক্ষণ। এই সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে কারও সময় লাগে সপ্তাহ খানেক। আবার কারও ক্ষেত্রে তারও বেশি।
বক্তব্য গুলো আমার নয়.... পড়লাম