• We kindly request chatzozo forum members to follow forum rules to avoid getting a temporary suspension. Do not use non-English languages in the International Sex Chat Discussion section. This section is mainly created for everyone who uses English as their communication language.

ব্রণ থেকে মুক্তির উপায়

subsar

Want to touch the Moon
Senior's
Chat Pro User

Natural Ways to Treat Acne: ব্রণর সমস্যা কম বেশি সবারই হয়। কিন্তু মুখে ব্রণ ভরে গেলে, তা চিন্তারই বিষয়। এই সময়ে আপনারও একটু সতর্ক থাকা উচিত। কেন বারবার আপনারই ব্রণর সমস্যা হচ্ছে? জেনে নিন। কোন তিনটি কাজে চিরতরে মুখে ব্রণ হওয়া বন্ধ হবে, তাও জেনে নিন। রইল বিস্তারিত...

1706513562411.png
ব্রণর সমস্যাঘ(Acne Problem) কম বেশি আমাদের সবার মধ্য়েই আছে। কারও কারও মুখে অনেক ব্রণ হয়। আবার কারও ক্ষেত্রে বিষয়টা অতটাও গুরুতর নয়, তবে ব্রণর সমস্যা থেকেই যায়। ব্রণ হওয়া খুব স্বাভাবিক একটি প্রক্রিয়া। নানা কারণেই তা হতে পারে। কিন্তু সেই সমস্যা যদি ভয়াবহ হতে থাকে, তখন তো আপনার চিকিৎসকের পরামর্শ নিতেই হবে।

নাহলেও ঘরোয়া বেশ কিছু উপায়ে ব্রণর সমস্যা(Pimples on Face) কমানো যেতে পারে। কিন্তু আপনার ত্বক সংবেদনশীল হলে, আগে চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়াই উচিত। জেনে নিন এমন কোন কোন কাজ করলে ব্রণর সমস্যা চিরতরে দূর করতে পারেন আপনি।

নজর দিন আপনার ডায়েট ও জীবনশৈলীতে​

দেখুন, মাঝেমধ্যে একটা দুটো ব্রণ মুখে হতেই পারে। আবার সময়ের সঙ্গে সঙ্গে ঠিকও হয়ে যায়। কিন্তু যদি ব্রণর সমস্যা হতেই থাকে, তাহলে কী উপায়? কেন এমন হচ্ছে? আসলে যাঁদের ত্বক তৈলাক্ত, তাঁদের মুখে অতিরিক্ত তেল নিঃসরণ হয়। ফলে মুখের পোরসে ময়লা জমতে থাকে বেশি।

এতে ব্যাকটেরিয়া ঘটিত কারণে অ্যাকনে নয়। আবার অনেকের ক্ষেত্রে হরমোনের ভারসাম্য নষ্ট হওয়ার জন্যেও ব্রণ হতে পারে। আর কারও কারও ক্ষেত্রে লাইফস্টাইল এবং ডায়েটও এর অন্যতম কারণ হয়ে ওঠে।


লাইফস্টাইল ব্রণ হওয়ার জন্য দায়ী?​

অনেক চিকিৎসকের মতে, একশোবার আমাদের লাইফস্টাইল এর জন্য দায়ী হতে পারে। কী কারণে এমন হয়? আসলে প্রতিদিন ধুলো, দূষণের মধ্য়ে বেরোতেই হয় আমাদের। তৈলাক্ত ত্বক হলে তো কথাই নেই। মুখ এই ধুলো-দূষণের কবলে পড়ে।

এরপর বাড়ি ফিরে ঠিকঠাক করে মুখের যত্ন না নিতে পারলে বা মুখ ঠিক পরিষ্কার না করলে ময়লা থেকেই যায়। ব্রণর সমস্যা হবেই। এছাড়াও অতিরিক্ত তেল খেলে ও স্বাস্থ্য়কর খাবার যেমন পর্যাপ্ত পরিমাণ জল, ফল, সবজি, প্রোটিন, ভিটামিন গ্রহণ না করলে ব্রণর সমস্যা বাড়তেই পারে।

নজর দিন আপনার ডায়েট ও জীবনশৈলীতে​

প্রথমেই নজর দিন এই অভ্যাসের দিকে। যদি ঠিকঠাক জীবনশৈলী মেনে না চলতে পারেন, তাহলে আপনার স্বাস্থ্য়ে তার প্রভাব পড়বেই। আর সত্যি বলতে, স্বাস্থ্য়ে প্রভাব পড়লে তার প্রতিফলন ত্বকে দেখা যাবেই। খারাপ জীবনশৈলী ত্বকের সমস্যা বাড়াবে।

তাই পর্যাপ্ত পরিমাণে জল খান। প্রতিদিন ডায়েটে রাখুন সময়ের সবজি। এছাড়াও প্রোটিন ও ভিটামিন সমৃদ্ধ খাবার খাবেন। অস্বাস্থ্যকর খাবার যতটা এড়িয়ে যাওয়া যায়, ততই ভালো। দেখুন সমস্যা ঠিক হয় কিনা!

ঘরোয়া এই প্যাক ব্যবহার করে দেখুন​

ব্রণর সমস্যা সারানোর জন্য নানা ঘরোয়া প্যাকই ব্যবহার করতে পারেন আপনি। তবে নিম ও হলুদের প্যাক যে কোনও ত্বকের জন্যেই বেশ ভালো। সে কারণে এই নিম হলুদের প্যাক ব্যবহার করতে পারেন। নিম পাতা বেটে নিন। তার সঙ্গে সম পরিমাণে হলুদ বাটা মিশিয়ে দিন।

স্পট ট্রিটমেন্ট করুন। অর্থাৎ, আপনার মুখে শুধুই ব্রণর উপরে এই মিশ্রণ লাগিয়ে দিন। ১০ মিনিট রেখে ধুয়ে নিন। প্রতি সপ্তাহে মেনে চলুন এই রুটিন। দেখবেন ঠিক হয়ে গিয়েছে।

এই কাজেই বাড়ে ব্রণ​

আপনার হাতে রাজ্যের ব্যাকটেরিয়া থাকতেই পারে, তাই সব সময় ব্রণর উপরে হাত দেবেন না। তারপর কেন অ্যাকনে সারছে না বলে হাহুতাশ করতে বসবেন না। ব্রণ হলে তাতে হাত দেওয়ার মতো খারাপ অভ্যাস নেই।

যদি দেখেন, ব্রণর সমস্যা কমছেই না। আর ব্য়থায় কষ্ট পাচ্ছেন। তাহলে একটু দেরি না করে সঙ্গে সঙ্গে চিকিৎসকের পরামর্শ নিন। ঠিক হয়ে যাবেন।
 

Natural Ways to Treat Acne: ব্রণর সমস্যা কম বেশি সবারই হয়। কিন্তু মুখে ব্রণ ভরে গেলে, তা চিন্তারই বিষয়। এই সময়ে আপনারও একটু সতর্ক থাকা উচিত। কেন বারবার আপনারই ব্রণর সমস্যা হচ্ছে? জেনে নিন। কোন তিনটি কাজে চিরতরে মুখে ব্রণ হওয়া বন্ধ হবে, তাও জেনে নিন। রইল বিস্তারিত...

View attachment 199071
ব্রণর সমস্যাঘ(Acne Problem) কম বেশি আমাদের সবার মধ্য়েই আছে। কারও কারও মুখে অনেক ব্রণ হয়। আবার কারও ক্ষেত্রে বিষয়টা অতটাও গুরুতর নয়, তবে ব্রণর সমস্যা থেকেই যায়। ব্রণ হওয়া খুব স্বাভাবিক একটি প্রক্রিয়া। নানা কারণেই তা হতে পারে। কিন্তু সেই সমস্যা যদি ভয়াবহ হতে থাকে, তখন তো আপনার চিকিৎসকের পরামর্শ নিতেই হবে।

নাহলেও ঘরোয়া বেশ কিছু উপায়ে ব্রণর সমস্যা(Pimples on Face) কমানো যেতে পারে। কিন্তু আপনার ত্বক সংবেদনশীল হলে, আগে চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়াই উচিত। জেনে নিন এমন কোন কোন কাজ করলে ব্রণর সমস্যা চিরতরে দূর করতে পারেন আপনি।

নজর দিন আপনার ডায়েট ও জীবনশৈলীতে​

দেখুন, মাঝেমধ্যে একটা দুটো ব্রণ মুখে হতেই পারে। আবার সময়ের সঙ্গে সঙ্গে ঠিকও হয়ে যায়। কিন্তু যদি ব্রণর সমস্যা হতেই থাকে, তাহলে কী উপায়? কেন এমন হচ্ছে? আসলে যাঁদের ত্বক তৈলাক্ত, তাঁদের মুখে অতিরিক্ত তেল নিঃসরণ হয়। ফলে মুখের পোরসে ময়লা জমতে থাকে বেশি।

এতে ব্যাকটেরিয়া ঘটিত কারণে অ্যাকনে নয়। আবার অনেকের ক্ষেত্রে হরমোনের ভারসাম্য নষ্ট হওয়ার জন্যেও ব্রণ হতে পারে। আর কারও কারও ক্ষেত্রে লাইফস্টাইল এবং ডায়েটও এর অন্যতম কারণ হয়ে ওঠে।


লাইফস্টাইল ব্রণ হওয়ার জন্য দায়ী?​

অনেক চিকিৎসকের মতে, একশোবার আমাদের লাইফস্টাইল এর জন্য দায়ী হতে পারে। কী কারণে এমন হয়? আসলে প্রতিদিন ধুলো, দূষণের মধ্য়ে বেরোতেই হয় আমাদের। তৈলাক্ত ত্বক হলে তো কথাই নেই। মুখ এই ধুলো-দূষণের কবলে পড়ে।

এরপর বাড়ি ফিরে ঠিকঠাক করে মুখের যত্ন না নিতে পারলে বা মুখ ঠিক পরিষ্কার না করলে ময়লা থেকেই যায়। ব্রণর সমস্যা হবেই। এছাড়াও অতিরিক্ত তেল খেলে ও স্বাস্থ্য়কর খাবার যেমন পর্যাপ্ত পরিমাণ জল, ফল, সবজি, প্রোটিন, ভিটামিন গ্রহণ না করলে ব্রণর সমস্যা বাড়তেই পারে।

নজর দিন আপনার ডায়েট ও জীবনশৈলীতে​

প্রথমেই নজর দিন এই অভ্যাসের দিকে। যদি ঠিকঠাক জীবনশৈলী মেনে না চলতে পারেন, তাহলে আপনার স্বাস্থ্য়ে তার প্রভাব পড়বেই। আর সত্যি বলতে, স্বাস্থ্য়ে প্রভাব পড়লে তার প্রতিফলন ত্বকে দেখা যাবেই। খারাপ জীবনশৈলী ত্বকের সমস্যা বাড়াবে।

তাই পর্যাপ্ত পরিমাণে জল খান। প্রতিদিন ডায়েটে রাখুন সময়ের সবজি। এছাড়াও প্রোটিন ও ভিটামিন সমৃদ্ধ খাবার খাবেন। অস্বাস্থ্যকর খাবার যতটা এড়িয়ে যাওয়া যায়, ততই ভালো। দেখুন সমস্যা ঠিক হয় কিনা!

ঘরোয়া এই প্যাক ব্যবহার করে দেখুন​

ব্রণর সমস্যা সারানোর জন্য নানা ঘরোয়া প্যাকই ব্যবহার করতে পারেন আপনি। তবে নিম ও হলুদের প্যাক যে কোনও ত্বকের জন্যেই বেশ ভালো। সে কারণে এই নিম হলুদের প্যাক ব্যবহার করতে পারেন। নিম পাতা বেটে নিন। তার সঙ্গে সম পরিমাণে হলুদ বাটা মিশিয়ে দিন।

স্পট ট্রিটমেন্ট করুন। অর্থাৎ, আপনার মুখে শুধুই ব্রণর উপরে এই মিশ্রণ লাগিয়ে দিন। ১০ মিনিট রেখে ধুয়ে নিন। প্রতি সপ্তাহে মেনে চলুন এই রুটিন। দেখবেন ঠিক হয়ে গিয়েছে।

এই কাজেই বাড়ে ব্রণ​

আপনার হাতে রাজ্যের ব্যাকটেরিয়া থাকতেই পারে, তাই সব সময় ব্রণর উপরে হাত দেবেন না। তারপর কেন অ্যাকনে সারছে না বলে হাহুতাশ করতে বসবেন না। ব্রণ হলে তাতে হাত দেওয়ার মতো খারাপ অভ্যাস নেই।

যদি দেখেন, ব্রণর সমস্যা কমছেই না। আর ব্য়থায় কষ্ট পাচ্ছেন। তাহলে একটু দেরি না করে সঙ্গে সঙ্গে চিকিৎসকের পরামর্শ নিন। ঠিক হয়ে যাবেন।
আমার হয়না।
 

Natural Ways to Treat Acne: ব্রণর সমস্যা কম বেশি সবারই হয়। কিন্তু মুখে ব্রণ ভরে গেলে, তা চিন্তারই বিষয়। এই সময়ে আপনারও একটু সতর্ক থাকা উচিত। কেন বারবার আপনারই ব্রণর সমস্যা হচ্ছে? জেনে নিন। কোন তিনটি কাজে চিরতরে মুখে ব্রণ হওয়া বন্ধ হবে, তাও জেনে নিন। রইল বিস্তারিত...

View attachment 199071
ব্রণর সমস্যাঘ(Acne Problem) কম বেশি আমাদের সবার মধ্য়েই আছে। কারও কারও মুখে অনেক ব্রণ হয়। আবার কারও ক্ষেত্রে বিষয়টা অতটাও গুরুতর নয়, তবে ব্রণর সমস্যা থেকেই যায়। ব্রণ হওয়া খুব স্বাভাবিক একটি প্রক্রিয়া। নানা কারণেই তা হতে পারে। কিন্তু সেই সমস্যা যদি ভয়াবহ হতে থাকে, তখন তো আপনার চিকিৎসকের পরামর্শ নিতেই হবে।

নাহলেও ঘরোয়া বেশ কিছু উপায়ে ব্রণর সমস্যা(Pimples on Face) কমানো যেতে পারে। কিন্তু আপনার ত্বক সংবেদনশীল হলে, আগে চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়াই উচিত। জেনে নিন এমন কোন কোন কাজ করলে ব্রণর সমস্যা চিরতরে দূর করতে পারেন আপনি।

নজর দিন আপনার ডায়েট ও জীবনশৈলীতে​

দেখুন, মাঝেমধ্যে একটা দুটো ব্রণ মুখে হতেই পারে। আবার সময়ের সঙ্গে সঙ্গে ঠিকও হয়ে যায়। কিন্তু যদি ব্রণর সমস্যা হতেই থাকে, তাহলে কী উপায়? কেন এমন হচ্ছে? আসলে যাঁদের ত্বক তৈলাক্ত, তাঁদের মুখে অতিরিক্ত তেল নিঃসরণ হয়। ফলে মুখের পোরসে ময়লা জমতে থাকে বেশি।

এতে ব্যাকটেরিয়া ঘটিত কারণে অ্যাকনে নয়। আবার অনেকের ক্ষেত্রে হরমোনের ভারসাম্য নষ্ট হওয়ার জন্যেও ব্রণ হতে পারে। আর কারও কারও ক্ষেত্রে লাইফস্টাইল এবং ডায়েটও এর অন্যতম কারণ হয়ে ওঠে।


লাইফস্টাইল ব্রণ হওয়ার জন্য দায়ী?​

অনেক চিকিৎসকের মতে, একশোবার আমাদের লাইফস্টাইল এর জন্য দায়ী হতে পারে। কী কারণে এমন হয়? আসলে প্রতিদিন ধুলো, দূষণের মধ্য়ে বেরোতেই হয় আমাদের। তৈলাক্ত ত্বক হলে তো কথাই নেই। মুখ এই ধুলো-দূষণের কবলে পড়ে।

এরপর বাড়ি ফিরে ঠিকঠাক করে মুখের যত্ন না নিতে পারলে বা মুখ ঠিক পরিষ্কার না করলে ময়লা থেকেই যায়। ব্রণর সমস্যা হবেই। এছাড়াও অতিরিক্ত তেল খেলে ও স্বাস্থ্য়কর খাবার যেমন পর্যাপ্ত পরিমাণ জল, ফল, সবজি, প্রোটিন, ভিটামিন গ্রহণ না করলে ব্রণর সমস্যা বাড়তেই পারে।

নজর দিন আপনার ডায়েট ও জীবনশৈলীতে​

প্রথমেই নজর দিন এই অভ্যাসের দিকে। যদি ঠিকঠাক জীবনশৈলী মেনে না চলতে পারেন, তাহলে আপনার স্বাস্থ্য়ে তার প্রভাব পড়বেই। আর সত্যি বলতে, স্বাস্থ্য়ে প্রভাব পড়লে তার প্রতিফলন ত্বকে দেখা যাবেই। খারাপ জীবনশৈলী ত্বকের সমস্যা বাড়াবে।

তাই পর্যাপ্ত পরিমাণে জল খান। প্রতিদিন ডায়েটে রাখুন সময়ের সবজি। এছাড়াও প্রোটিন ও ভিটামিন সমৃদ্ধ খাবার খাবেন। অস্বাস্থ্যকর খাবার যতটা এড়িয়ে যাওয়া যায়, ততই ভালো। দেখুন সমস্যা ঠিক হয় কিনা!

ঘরোয়া এই প্যাক ব্যবহার করে দেখুন​

ব্রণর সমস্যা সারানোর জন্য নানা ঘরোয়া প্যাকই ব্যবহার করতে পারেন আপনি। তবে নিম ও হলুদের প্যাক যে কোনও ত্বকের জন্যেই বেশ ভালো। সে কারণে এই নিম হলুদের প্যাক ব্যবহার করতে পারেন। নিম পাতা বেটে নিন। তার সঙ্গে সম পরিমাণে হলুদ বাটা মিশিয়ে দিন।

স্পট ট্রিটমেন্ট করুন। অর্থাৎ, আপনার মুখে শুধুই ব্রণর উপরে এই মিশ্রণ লাগিয়ে দিন। ১০ মিনিট রেখে ধুয়ে নিন। প্রতি সপ্তাহে মেনে চলুন এই রুটিন। দেখবেন ঠিক হয়ে গিয়েছে।

এই কাজেই বাড়ে ব্রণ​

আপনার হাতে রাজ্যের ব্যাকটেরিয়া থাকতেই পারে, তাই সব সময় ব্রণর উপরে হাত দেবেন না। তারপর কেন অ্যাকনে সারছে না বলে হাহুতাশ করতে বসবেন না। ব্রণ হলে তাতে হাত দেওয়ার মতো খারাপ অভ্যাস নেই।

যদি দেখেন, ব্রণর সমস্যা কমছেই না। আর ব্য়থায় কষ্ট পাচ্ছেন। তাহলে একটু দেরি না করে সঙ্গে সঙ্গে চিকিৎসকের পরামর্শ নিন। ঠিক হয়ে যাবেন।
Very nice
 

Natural Ways to Treat Acne: ব্রণর সমস্যা কম বেশি সবারই হয়। কিন্তু মুখে ব্রণ ভরে গেলে, তা চিন্তারই বিষয়। এই সময়ে আপনারও একটু সতর্ক থাকা উচিত। কেন বারবার আপনারই ব্রণর সমস্যা হচ্ছে? জেনে নিন। কোন তিনটি কাজে চিরতরে মুখে ব্রণ হওয়া বন্ধ হবে, তাও জেনে নিন। রইল বিস্তারিত...

View attachment 199071
ব্রণর সমস্যাঘ(Acne Problem) কম বেশি আমাদের সবার মধ্য়েই আছে। কারও কারও মুখে অনেক ব্রণ হয়। আবার কারও ক্ষেত্রে বিষয়টা অতটাও গুরুতর নয়, তবে ব্রণর সমস্যা থেকেই যায়। ব্রণ হওয়া খুব স্বাভাবিক একটি প্রক্রিয়া। নানা কারণেই তা হতে পারে। কিন্তু সেই সমস্যা যদি ভয়াবহ হতে থাকে, তখন তো আপনার চিকিৎসকের পরামর্শ নিতেই হবে।

নাহলেও ঘরোয়া বেশ কিছু উপায়ে ব্রণর সমস্যা(Pimples on Face) কমানো যেতে পারে। কিন্তু আপনার ত্বক সংবেদনশীল হলে, আগে চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়াই উচিত। জেনে নিন এমন কোন কোন কাজ করলে ব্রণর সমস্যা চিরতরে দূর করতে পারেন আপনি।

নজর দিন আপনার ডায়েট ও জীবনশৈলীতে​

দেখুন, মাঝেমধ্যে একটা দুটো ব্রণ মুখে হতেই পারে। আবার সময়ের সঙ্গে সঙ্গে ঠিকও হয়ে যায়। কিন্তু যদি ব্রণর সমস্যা হতেই থাকে, তাহলে কী উপায়? কেন এমন হচ্ছে? আসলে যাঁদের ত্বক তৈলাক্ত, তাঁদের মুখে অতিরিক্ত তেল নিঃসরণ হয়। ফলে মুখের পোরসে ময়লা জমতে থাকে বেশি।

এতে ব্যাকটেরিয়া ঘটিত কারণে অ্যাকনে নয়। আবার অনেকের ক্ষেত্রে হরমোনের ভারসাম্য নষ্ট হওয়ার জন্যেও ব্রণ হতে পারে। আর কারও কারও ক্ষেত্রে লাইফস্টাইল এবং ডায়েটও এর অন্যতম কারণ হয়ে ওঠে।


লাইফস্টাইল ব্রণ হওয়ার জন্য দায়ী?​

অনেক চিকিৎসকের মতে, একশোবার আমাদের লাইফস্টাইল এর জন্য দায়ী হতে পারে। কী কারণে এমন হয়? আসলে প্রতিদিন ধুলো, দূষণের মধ্য়ে বেরোতেই হয় আমাদের। তৈলাক্ত ত্বক হলে তো কথাই নেই। মুখ এই ধুলো-দূষণের কবলে পড়ে।

এরপর বাড়ি ফিরে ঠিকঠাক করে মুখের যত্ন না নিতে পারলে বা মুখ ঠিক পরিষ্কার না করলে ময়লা থেকেই যায়। ব্রণর সমস্যা হবেই। এছাড়াও অতিরিক্ত তেল খেলে ও স্বাস্থ্য়কর খাবার যেমন পর্যাপ্ত পরিমাণ জল, ফল, সবজি, প্রোটিন, ভিটামিন গ্রহণ না করলে ব্রণর সমস্যা বাড়তেই পারে।

নজর দিন আপনার ডায়েট ও জীবনশৈলীতে​

প্রথমেই নজর দিন এই অভ্যাসের দিকে। যদি ঠিকঠাক জীবনশৈলী মেনে না চলতে পারেন, তাহলে আপনার স্বাস্থ্য়ে তার প্রভাব পড়বেই। আর সত্যি বলতে, স্বাস্থ্য়ে প্রভাব পড়লে তার প্রতিফলন ত্বকে দেখা যাবেই। খারাপ জীবনশৈলী ত্বকের সমস্যা বাড়াবে।

তাই পর্যাপ্ত পরিমাণে জল খান। প্রতিদিন ডায়েটে রাখুন সময়ের সবজি। এছাড়াও প্রোটিন ও ভিটামিন সমৃদ্ধ খাবার খাবেন। অস্বাস্থ্যকর খাবার যতটা এড়িয়ে যাওয়া যায়, ততই ভালো। দেখুন সমস্যা ঠিক হয় কিনা!

ঘরোয়া এই প্যাক ব্যবহার করে দেখুন​

ব্রণর সমস্যা সারানোর জন্য নানা ঘরোয়া প্যাকই ব্যবহার করতে পারেন আপনি। তবে নিম ও হলুদের প্যাক যে কোনও ত্বকের জন্যেই বেশ ভালো। সে কারণে এই নিম হলুদের প্যাক ব্যবহার করতে পারেন। নিম পাতা বেটে নিন। তার সঙ্গে সম পরিমাণে হলুদ বাটা মিশিয়ে দিন।

স্পট ট্রিটমেন্ট করুন। অর্থাৎ, আপনার মুখে শুধুই ব্রণর উপরে এই মিশ্রণ লাগিয়ে দিন। ১০ মিনিট রেখে ধুয়ে নিন। প্রতি সপ্তাহে মেনে চলুন এই রুটিন। দেখবেন ঠিক হয়ে গিয়েছে।

এই কাজেই বাড়ে ব্রণ​

আপনার হাতে রাজ্যের ব্যাকটেরিয়া থাকতেই পারে, তাই সব সময় ব্রণর উপরে হাত দেবেন না। তারপর কেন অ্যাকনে সারছে না বলে হাহুতাশ করতে বসবেন না। ব্রণ হলে তাতে হাত দেওয়ার মতো খারাপ অভ্যাস নেই।

যদি দেখেন, ব্রণর সমস্যা কমছেই না। আর ব্য়থায় কষ্ট পাচ্ছেন। তাহলে একটু দেরি না করে সঙ্গে সঙ্গে চিকিৎসকের পরামর্শ নিন। ঠিক হয়ে যাবেন।
Khub valo information......eta polution er jonno beshi hoi....jeh bollo ekhane amar brono hoi na...dekhbe tar ei year tei hobe.....
 
Khub valo information......eta polution er jonno beshi hoi....jeh bollo ekhane amar brono hoi na...dekhbe tar ei year tei hobe.....
omon kore bolte nei, hya air polution er micro dust gulo pimple er aar ekta karon bote. Thanks for addition
 

Natural Ways to Treat Acne: ব্রণর সমস্যা কম বেশি সবারই হয়। কিন্তু মুখে ব্রণ ভরে গেলে, তা চিন্তারই বিষয়। এই সময়ে আপনারও একটু সতর্ক থাকা উচিত। কেন বারবার আপনারই ব্রণর সমস্যা হচ্ছে? জেনে নিন। কোন তিনটি কাজে চিরতরে মুখে ব্রণ হওয়া বন্ধ হবে, তাও জেনে নিন। রইল বিস্তারিত...

View attachment 199071
ব্রণর সমস্যাঘ(Acne Problem) কম বেশি আমাদের সবার মধ্য়েই আছে। কারও কারও মুখে অনেক ব্রণ হয়। আবার কারও ক্ষেত্রে বিষয়টা অতটাও গুরুতর নয়, তবে ব্রণর সমস্যা থেকেই যায়। ব্রণ হওয়া খুব স্বাভাবিক একটি প্রক্রিয়া। নানা কারণেই তা হতে পারে। কিন্তু সেই সমস্যা যদি ভয়াবহ হতে থাকে, তখন তো আপনার চিকিৎসকের পরামর্শ নিতেই হবে।

নাহলেও ঘরোয়া বেশ কিছু উপায়ে ব্রণর সমস্যা(Pimples on Face) কমানো যেতে পারে। কিন্তু আপনার ত্বক সংবেদনশীল হলে, আগে চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়াই উচিত। জেনে নিন এমন কোন কোন কাজ করলে ব্রণর সমস্যা চিরতরে দূর করতে পারেন আপনি।

নজর দিন আপনার ডায়েট ও জীবনশৈলীতে​

দেখুন, মাঝেমধ্যে একটা দুটো ব্রণ মুখে হতেই পারে। আবার সময়ের সঙ্গে সঙ্গে ঠিকও হয়ে যায়। কিন্তু যদি ব্রণর সমস্যা হতেই থাকে, তাহলে কী উপায়? কেন এমন হচ্ছে? আসলে যাঁদের ত্বক তৈলাক্ত, তাঁদের মুখে অতিরিক্ত তেল নিঃসরণ হয়। ফলে মুখের পোরসে ময়লা জমতে থাকে বেশি।

এতে ব্যাকটেরিয়া ঘটিত কারণে অ্যাকনে নয়। আবার অনেকের ক্ষেত্রে হরমোনের ভারসাম্য নষ্ট হওয়ার জন্যেও ব্রণ হতে পারে। আর কারও কারও ক্ষেত্রে লাইফস্টাইল এবং ডায়েটও এর অন্যতম কারণ হয়ে ওঠে।


লাইফস্টাইল ব্রণ হওয়ার জন্য দায়ী?​

অনেক চিকিৎসকের মতে, একশোবার আমাদের লাইফস্টাইল এর জন্য দায়ী হতে পারে। কী কারণে এমন হয়? আসলে প্রতিদিন ধুলো, দূষণের মধ্য়ে বেরোতেই হয় আমাদের। তৈলাক্ত ত্বক হলে তো কথাই নেই। মুখ এই ধুলো-দূষণের কবলে পড়ে।

এরপর বাড়ি ফিরে ঠিকঠাক করে মুখের যত্ন না নিতে পারলে বা মুখ ঠিক পরিষ্কার না করলে ময়লা থেকেই যায়। ব্রণর সমস্যা হবেই। এছাড়াও অতিরিক্ত তেল খেলে ও স্বাস্থ্য়কর খাবার যেমন পর্যাপ্ত পরিমাণ জল, ফল, সবজি, প্রোটিন, ভিটামিন গ্রহণ না করলে ব্রণর সমস্যা বাড়তেই পারে।

নজর দিন আপনার ডায়েট ও জীবনশৈলীতে​

প্রথমেই নজর দিন এই অভ্যাসের দিকে। যদি ঠিকঠাক জীবনশৈলী মেনে না চলতে পারেন, তাহলে আপনার স্বাস্থ্য়ে তার প্রভাব পড়বেই। আর সত্যি বলতে, স্বাস্থ্য়ে প্রভাব পড়লে তার প্রতিফলন ত্বকে দেখা যাবেই। খারাপ জীবনশৈলী ত্বকের সমস্যা বাড়াবে।

তাই পর্যাপ্ত পরিমাণে জল খান। প্রতিদিন ডায়েটে রাখুন সময়ের সবজি। এছাড়াও প্রোটিন ও ভিটামিন সমৃদ্ধ খাবার খাবেন। অস্বাস্থ্যকর খাবার যতটা এড়িয়ে যাওয়া যায়, ততই ভালো। দেখুন সমস্যা ঠিক হয় কিনা!

ঘরোয়া এই প্যাক ব্যবহার করে দেখুন​

ব্রণর সমস্যা সারানোর জন্য নানা ঘরোয়া প্যাকই ব্যবহার করতে পারেন আপনি। তবে নিম ও হলুদের প্যাক যে কোনও ত্বকের জন্যেই বেশ ভালো। সে কারণে এই নিম হলুদের প্যাক ব্যবহার করতে পারেন। নিম পাতা বেটে নিন। তার সঙ্গে সম পরিমাণে হলুদ বাটা মিশিয়ে দিন।

স্পট ট্রিটমেন্ট করুন। অর্থাৎ, আপনার মুখে শুধুই ব্রণর উপরে এই মিশ্রণ লাগিয়ে দিন। ১০ মিনিট রেখে ধুয়ে নিন। প্রতি সপ্তাহে মেনে চলুন এই রুটিন। দেখবেন ঠিক হয়ে গিয়েছে।

এই কাজেই বাড়ে ব্রণ​

আপনার হাতে রাজ্যের ব্যাকটেরিয়া থাকতেই পারে, তাই সব সময় ব্রণর উপরে হাত দেবেন না। তারপর কেন অ্যাকনে সারছে না বলে হাহুতাশ করতে বসবেন না। ব্রণ হলে তাতে হাত দেওয়ার মতো খারাপ অভ্যাস নেই।

যদি দেখেন, ব্রণর সমস্যা কমছেই না। আর ব্য়থায় কষ্ট পাচ্ছেন। তাহলে একটু দেরি না করে সঙ্গে সঙ্গে চিকিৎসকের পরামর্শ নিন। ঠিক হয়ে যাবেন।
তোমার পোস্ট সত্যি কারের অনেক কাজের,খুবই ভালো লাগলো পোস্ট টা
 
Bah darun khub valo information

Natural Ways to Treat Acne: ব্রণর সমস্যা কম বেশি সবারই হয়। কিন্তু মুখে ব্রণ ভরে গেলে, তা চিন্তারই বিষয়। এই সময়ে আপনারও একটু সতর্ক থাকা উচিত। কেন বারবার আপনারই ব্রণর সমস্যা হচ্ছে? জেনে নিন। কোন তিনটি কাজে চিরতরে মুখে ব্রণ হওয়া বন্ধ হবে, তাও জেনে নিন। রইল বিস্তারিত...

View attachment 199071
ব্রণর সমস্যাঘ(Acne Problem) কম বেশি আমাদের সবার মধ্য়েই আছে। কারও কারও মুখে অনেক ব্রণ হয়। আবার কারও ক্ষেত্রে বিষয়টা অতটাও গুরুতর নয়, তবে ব্রণর সমস্যা থেকেই যায়। ব্রণ হওয়া খুব স্বাভাবিক একটি প্রক্রিয়া। নানা কারণেই তা হতে পারে। কিন্তু সেই সমস্যা যদি ভয়াবহ হতে থাকে, তখন তো আপনার চিকিৎসকের পরামর্শ নিতেই হবে।

নাহলেও ঘরোয়া বেশ কিছু উপায়ে ব্রণর সমস্যা(Pimples on Face) কমানো যেতে পারে। কিন্তু আপনার ত্বক সংবেদনশীল হলে, আগে চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়াই উচিত। জেনে নিন এমন কোন কোন কাজ করলে ব্রণর সমস্যা চিরতরে দূর করতে পারেন আপনি।

নজর দিন আপনার ডায়েট ও জীবনশৈলীতে​

দেখুন, মাঝেমধ্যে একটা দুটো ব্রণ মুখে হতেই পারে। আবার সময়ের সঙ্গে সঙ্গে ঠিকও হয়ে যায়। কিন্তু যদি ব্রণর সমস্যা হতেই থাকে, তাহলে কী উপায়? কেন এমন হচ্ছে? আসলে যাঁদের ত্বক তৈলাক্ত, তাঁদের মুখে অতিরিক্ত তেল নিঃসরণ হয়। ফলে মুখের পোরসে ময়লা জমতে থাকে বেশি।

এতে ব্যাকটেরিয়া ঘটিত কারণে অ্যাকনে নয়। আবার অনেকের ক্ষেত্রে হরমোনের ভারসাম্য নষ্ট হওয়ার জন্যেও ব্রণ হতে পারে। আর কারও কারও ক্ষেত্রে লাইফস্টাইল এবং ডায়েটও এর অন্যতম কারণ হয়ে ওঠে।


লাইফস্টাইল ব্রণ হওয়ার জন্য দায়ী?​

অনেক চিকিৎসকের মতে, একশোবার আমাদের লাইফস্টাইল এর জন্য দায়ী হতে পারে। কী কারণে এমন হয়? আসলে প্রতিদিন ধুলো, দূষণের মধ্য়ে বেরোতেই হয় আমাদের। তৈলাক্ত ত্বক হলে তো কথাই নেই। মুখ এই ধুলো-দূষণের কবলে পড়ে।

এরপর বাড়ি ফিরে ঠিকঠাক করে মুখের যত্ন না নিতে পারলে বা মুখ ঠিক পরিষ্কার না করলে ময়লা থেকেই যায়। ব্রণর সমস্যা হবেই। এছাড়াও অতিরিক্ত তেল খেলে ও স্বাস্থ্য়কর খাবার যেমন পর্যাপ্ত পরিমাণ জল, ফল, সবজি, প্রোটিন, ভিটামিন গ্রহণ না করলে ব্রণর সমস্যা বাড়তেই পারে।

নজর দিন আপনার ডায়েট ও জীবনশৈলীতে​

প্রথমেই নজর দিন এই অভ্যাসের দিকে। যদি ঠিকঠাক জীবনশৈলী মেনে না চলতে পারেন, তাহলে আপনার স্বাস্থ্য়ে তার প্রভাব পড়বেই। আর সত্যি বলতে, স্বাস্থ্য়ে প্রভাব পড়লে তার প্রতিফলন ত্বকে দেখা যাবেই। খারাপ জীবনশৈলী ত্বকের সমস্যা বাড়াবে।

তাই পর্যাপ্ত পরিমাণে জল খান। প্রতিদিন ডায়েটে রাখুন সময়ের সবজি। এছাড়াও প্রোটিন ও ভিটামিন সমৃদ্ধ খাবার খাবেন। অস্বাস্থ্যকর খাবার যতটা এড়িয়ে যাওয়া যায়, ততই ভালো। দেখুন সমস্যা ঠিক হয় কিনা!

ঘরোয়া এই প্যাক ব্যবহার করে দেখুন​

ব্রণর সমস্যা সারানোর জন্য নানা ঘরোয়া প্যাকই ব্যবহার করতে পারেন আপনি। তবে নিম ও হলুদের প্যাক যে কোনও ত্বকের জন্যেই বেশ ভালো। সে কারণে এই নিম হলুদের প্যাক ব্যবহার করতে পারেন। নিম পাতা বেটে নিন। তার সঙ্গে সম পরিমাণে হলুদ বাটা মিশিয়ে দিন।

স্পট ট্রিটমেন্ট করুন। অর্থাৎ, আপনার মুখে শুধুই ব্রণর উপরে এই মিশ্রণ লাগিয়ে দিন। ১০ মিনিট রেখে ধুয়ে নিন। প্রতি সপ্তাহে মেনে চলুন এই রুটিন। দেখবেন ঠিক হয়ে গিয়েছে।

এই কাজেই বাড়ে ব্রণ​

আপনার হাতে রাজ্যের ব্যাকটেরিয়া থাকতেই পারে, তাই সব সময় ব্রণর উপরে হাত দেবেন না। তারপর কেন অ্যাকনে সারছে না বলে হাহুতাশ করতে বসবেন না। ব্রণ হলে তাতে হাত দেওয়ার মতো খারাপ অভ্যাস নেই।

যদি দেখেন, ব্রণর সমস্যা কমছেই না। আর ব্য়থায় কষ্ট পাচ্ছেন। তাহলে একটু দেরি না করে সঙ্গে সঙ্গে চিকিৎসকের পরামর্শ নিন। ঠিক হয়ে যাবেন।
 
Top