A
arunbose
Guest
আমার তখন কিশোর বয়েস ক্লাস টেন এ পড়ি। নাকের নিচে সদ্য গোফের রেখা। তখন আমার বয়েসী কিশোরী যে মেয়েকেই দেখি কেমন যেন রূপকথার রাজকন্যা রাজকন্যা মনে হতো। হাত খরচ চালাবার জন্য একটা টিউশন করতাম বেলেঘাটার কোলে ব্যারাকে। প্রথম দিন পড়াতে গিয়েই নজর পরেছে কোলে ব্যারাক ভর্তি কিশোরী মেয়ে। আমার ছাত্রের বাড়িতে ওর দু বোন আর তাদের বান্ধবীরা। বলতে নেই আমি কিন্তু দেখতে খারাপ ছিলাম না, উঠতি বয়েস। নিজেকে হিরো হিরো মনে হতো। আমি লক্ষ করে দেখেছি বিকেল বেলায় আমি পড়াতে গেলে, মেয়েগুলো আমাকে আড় চোখে ঝাড়ি মারতো।
এত কথা বললাম, এই কারনে কোলে ব্যারাকেই আমার প্রথম মেয়েদের সাথে দোল খেলা শুরু। আগের দিন ছাত্রের মা বলে দিয়েছিলো দোলের দিন আমি যেনো সকালে ওদের ওখানে দোল খেলতে যাই। আসলে মেয়েগুলো ছাত্রের মা কে দিয়ে বলিয়ে ছিল। যথারীতি সকাল ন টায় পৌঁছে গিয়েছিলাম। ছাত্রের মাকে পায়ে আবীর দিয়ে প্রণাম করতে না করতেই এক গাদা রাজকন্যা দের আবির্ভাব। তার পর শুরু হলো আসল কেলোর কির্তি। আমাকে জাপ্টে ধরে সেকি রঙ মাখানো। আমি একা ছেলে আর ওরা জনা ছয়েক মেয়ে। ওদের শরীরের ছোয়া আমার শরীরে আগুন ধরিয়ে দিচ্ছিলো। জেগে উঠলো আমার পুরুষত্ব। আমিও ওদের চেপে ধরে আবীর মাখানো শুরু করে দিয়েছিলাম। প্রত্যেক টা মেয়ের বুক ই ছিলো আমার প্রধান লক্ষ। দোলের দিন সবাই ঢিলেঢালা পোষাক পরা। তাতে ওদের সবার বুকে হাত ঢুকিয়ে আবীর দিয়ে সুউচ্চ বুকের পর্বত দুটো রাঙিয়ে দিতে কোনো অসুবিধেই হয় নি। আর ওদের সেকি হাসি আর হাসি। বুঝলাম ওরাও খুব এঞ্জয় করেছে আমার রঙ মাখানো ওদের আদরের বক্ষ যুগলে।
সেই আমার প্রথম মেয়েদের সাথে দোল খেলা। আবার একটা দোল এসে গেলো। মনে পরে যায় সেই অতিতের টুটু ঝাপু শিবানী দোলা দের সাথে কোলে ব্যারাকে দোল খেলা। আজ হারিয়ে গেছে সেই অতিতের কিশোর ছেলেটির দোলের স্মৃতি।
এত কথা বললাম, এই কারনে কোলে ব্যারাকেই আমার প্রথম মেয়েদের সাথে দোল খেলা শুরু। আগের দিন ছাত্রের মা বলে দিয়েছিলো দোলের দিন আমি যেনো সকালে ওদের ওখানে দোল খেলতে যাই। আসলে মেয়েগুলো ছাত্রের মা কে দিয়ে বলিয়ে ছিল। যথারীতি সকাল ন টায় পৌঁছে গিয়েছিলাম। ছাত্রের মাকে পায়ে আবীর দিয়ে প্রণাম করতে না করতেই এক গাদা রাজকন্যা দের আবির্ভাব। তার পর শুরু হলো আসল কেলোর কির্তি। আমাকে জাপ্টে ধরে সেকি রঙ মাখানো। আমি একা ছেলে আর ওরা জনা ছয়েক মেয়ে। ওদের শরীরের ছোয়া আমার শরীরে আগুন ধরিয়ে দিচ্ছিলো। জেগে উঠলো আমার পুরুষত্ব। আমিও ওদের চেপে ধরে আবীর মাখানো শুরু করে দিয়েছিলাম। প্রত্যেক টা মেয়ের বুক ই ছিলো আমার প্রধান লক্ষ। দোলের দিন সবাই ঢিলেঢালা পোষাক পরা। তাতে ওদের সবার বুকে হাত ঢুকিয়ে আবীর দিয়ে সুউচ্চ বুকের পর্বত দুটো রাঙিয়ে দিতে কোনো অসুবিধেই হয় নি। আর ওদের সেকি হাসি আর হাসি। বুঝলাম ওরাও খুব এঞ্জয় করেছে আমার রঙ মাখানো ওদের আদরের বক্ষ যুগলে।
সেই আমার প্রথম মেয়েদের সাথে দোল খেলা। আবার একটা দোল এসে গেলো। মনে পরে যায় সেই অতিতের টুটু ঝাপু শিবানী দোলা দের সাথে কোলে ব্যারাকে দোল খেলা। আজ হারিয়ে গেছে সেই অতিতের কিশোর ছেলেটির দোলের স্মৃতি।