সকাল সকাল ঘুম থেকে উঠতেই মাথাট গরম হয়ে গেল। এমনিই দীর্ঘ ৪৬ ঘন্টা পর ঘুমালাম সাধারণত ঘুম থেকে উঠলে আমার এরকম হয় না। উলটো বেশ ভালই লাগে।
ঘুমের সাথে আমার সম্পর্ক ভাল না তেমন। আমি দৈনিক তিন থেকে সাড়ে তিন ঘন্টা ঘুমাই। এর বেশি হয় না। খাবারের ব্যাপারটাও আমার নিজস্ব পরিকল্পনায় গোছানো। আমি দিনে এক বেলা আহার করি। প্রতি ২৪ ঘন্টায় এক বেলা। এর কিছু সুবিধা রয়েছে। আমি জীবনের প্রতিটি বিষয় খুব তীব্রভাবে অনুভব করার এবং অনেক বিষয়কে অনেক অনায়াসেই এড়িয়ে যাওয়ার ক্ষমতা পেয়েছি।
আমাকে ইনসোমনিয়াক বলা যায় কি না জানি না। শুক্রাচার্য আশ্রমে বসে আমি সাধনা করে নিজের ঘুমকে দিনের আট ভাগের এক ভাগ সময়ে নামিয়ে এনেছি। প্রায় দীর্ঘ ৬ বছর ধরে চলছি এভাবে। ইচ্ছাকৃতভাবে কম ঘুমানোর অভ্যাস করাকে কি ইনসোমনিয়া বলে? হবার কথা না। হলেও আমার জানার কথা না।
রোজ সপ্তপ্রহর জেগে থাকি বলে দিন আমার অনেক বেশি দীর্ঘ৷ অনেক রকম অনুভূতি আমার হয়। অনেক কিছু লক্ষ্য করি৷ দেখে যাই আমি। খেলারামেরা খেলে যায়৷ কিন্তু ঘুম থেকে উঠে খারাপ লাগাটা কাজ করে নি বহুদিন।
রোজ সকালে উঠেই আমি জোজোতে যায়। কামনায় উত্তেজিত থাকা জোজোগণ সাধারণত সকাল বেলা একটু ঝিমিয়ে যান। তখনই আড্ডাটা জমে উঠতে শুরু করে দেয়। গতকাল আর আজ নিথর গেছে। চাপ নেই। এটা জীবনের অংশ। এক নদী রোজ বয়ে যায়। উত্তালতা সারাক্ষণ একই থাকে না৷
কিন্তু খেলারামের হঠাৎ দেখা সবার কপালে জোটে না৷ একটা খেলনা গাড়ি হাতে করে হেটে বেড়ানো সকল ছেলের ছেলেবেলার অংশটুকুতে কমন পড়ে যায়। সেই খেলনাগাড়িটাকে "পরদিন সকালে স্কুলের সিড়ির রেলিং দিয়ে চালিয়ে দেখতে হবে, আগে সুযোগ হয় নি" অনুভূতি নিয়ে ঘুমাতে গিয়ে যখন সকালে দেখা যাবে গাড়িটাই ভাঙা তখনের সেই অবাক জ্বালাতন ছ্যাকা দিল কোনও উস্কানি ছাড়াই বাতাসে তার পোড়া গন্ধ ভাসিয়ে বেড়াচ্ছে৷
মানুষ জানে সবই। বিশ্বাস ও করতে চায় না। মানতেও চায় না। আমি শুধু দেয়ালে উপর পা ঝুলিয়ে বসি। সিগারেট খাই, দেখে যাই৷
ঘুমের সাথে আমার সম্পর্ক ভাল না তেমন। আমি দৈনিক তিন থেকে সাড়ে তিন ঘন্টা ঘুমাই। এর বেশি হয় না। খাবারের ব্যাপারটাও আমার নিজস্ব পরিকল্পনায় গোছানো। আমি দিনে এক বেলা আহার করি। প্রতি ২৪ ঘন্টায় এক বেলা। এর কিছু সুবিধা রয়েছে। আমি জীবনের প্রতিটি বিষয় খুব তীব্রভাবে অনুভব করার এবং অনেক বিষয়কে অনেক অনায়াসেই এড়িয়ে যাওয়ার ক্ষমতা পেয়েছি।
আমাকে ইনসোমনিয়াক বলা যায় কি না জানি না। শুক্রাচার্য আশ্রমে বসে আমি সাধনা করে নিজের ঘুমকে দিনের আট ভাগের এক ভাগ সময়ে নামিয়ে এনেছি। প্রায় দীর্ঘ ৬ বছর ধরে চলছি এভাবে। ইচ্ছাকৃতভাবে কম ঘুমানোর অভ্যাস করাকে কি ইনসোমনিয়া বলে? হবার কথা না। হলেও আমার জানার কথা না।
রোজ সপ্তপ্রহর জেগে থাকি বলে দিন আমার অনেক বেশি দীর্ঘ৷ অনেক রকম অনুভূতি আমার হয়। অনেক কিছু লক্ষ্য করি৷ দেখে যাই আমি। খেলারামেরা খেলে যায়৷ কিন্তু ঘুম থেকে উঠে খারাপ লাগাটা কাজ করে নি বহুদিন।
রোজ সকালে উঠেই আমি জোজোতে যায়। কামনায় উত্তেজিত থাকা জোজোগণ সাধারণত সকাল বেলা একটু ঝিমিয়ে যান। তখনই আড্ডাটা জমে উঠতে শুরু করে দেয়। গতকাল আর আজ নিথর গেছে। চাপ নেই। এটা জীবনের অংশ। এক নদী রোজ বয়ে যায়। উত্তালতা সারাক্ষণ একই থাকে না৷
কিন্তু খেলারামের হঠাৎ দেখা সবার কপালে জোটে না৷ একটা খেলনা গাড়ি হাতে করে হেটে বেড়ানো সকল ছেলের ছেলেবেলার অংশটুকুতে কমন পড়ে যায়। সেই খেলনাগাড়িটাকে "পরদিন সকালে স্কুলের সিড়ির রেলিং দিয়ে চালিয়ে দেখতে হবে, আগে সুযোগ হয় নি" অনুভূতি নিয়ে ঘুমাতে গিয়ে যখন সকালে দেখা যাবে গাড়িটাই ভাঙা তখনের সেই অবাক জ্বালাতন ছ্যাকা দিল কোনও উস্কানি ছাড়াই বাতাসে তার পোড়া গন্ধ ভাসিয়ে বেড়াচ্ছে৷
মানুষ জানে সবই। বিশ্বাস ও করতে চায় না। মানতেও চায় না। আমি শুধু দেয়ালে উপর পা ঝুলিয়ে বসি। সিগারেট খাই, দেখে যাই৷