ঠাকুরমারঝুলির একটা ছোট গল্পকে আমি কবিতার রূপ দিয়েছি। আপনাদের পড়ার জন্য পোস্ট করছি।
পান্তাবুড়ি
পান্তা চুরির চোর আসে রোজ
পান্তা বুড়ির ঘরে,
পান্তা খেয়ে শেষ করে,
জল রেখে দেয় ভরে।
পান্তা বুড়ির মাথায় হাত
কি করবে ভেবে না পায়,
হটাত মাথায় বুদ্ধি আসে
মাছ বাজারে যায়।
জ্যান্ত দুটো শিঙ্গি মাছ
নিয়ে আসে বাড়িতে,
রাতের বেলায় ভরে রাখে
পান্তা ভাতের হাড়িতে।
রাতের বেলায় চোর আসে
পান্তা গুলো খেতে,
হাড়ির ভেতর হাত ঢোকাতেই
শিঙ্গি দুটো কাটা দিল গেঁথে।
গেলুম গেলুম মরে গেলুম
চোর চিৎকার করে,
পাড়ার লোক দৌড়ে এসে
পান্তা চোরকে ধরে।
খুশী বুড়ি পান্তা চুরি
বন্ধ হলো শেষে,
সবাই তোমরা ভালো থাকো
বললো বুড়ি ফোকলা দাঁতে হেসে।
পান্তা চুরির চোর আসে রোজ
পান্তা বুড়ির ঘরে,
পান্তা খেয়ে শেষ করে,
জল রেখে দেয় ভরে।
পান্তা বুড়ির মাথায় হাত
কি করবে ভেবে না পায়,
হটাত মাথায় বুদ্ধি আসে
মাছ বাজারে যায়।
জ্যান্ত দুটো শিঙ্গি মাছ
নিয়ে আসে বাড়িতে,
রাতের বেলায় ভরে রাখে
পান্তা ভাতের হাড়িতে।
রাতের বেলায় চোর আসে
পান্তা গুলো খেতে,
হাড়ির ভেতর হাত ঢোকাতেই
শিঙ্গি দুটো কাটা দিল গেঁথে।
গেলুম গেলুম মরে গেলুম
চোর চিৎকার করে,
পাড়ার লোক দৌড়ে এসে
পান্তা চোরকে ধরে।
খুশী বুড়ি পান্তা চুরি
বন্ধ হলো শেষে,
সবাই তোমরা ভালো থাকো
বললো বুড়ি ফোকলা দাঁতে হেসে।