সকাল আটটা হবে কলিং বেল বেজে উঠল দরজা খুলতেই একজন রোগা মতো লোক দুহাতে দুটো ব্যাগ নিয়ে দাঁড়িয়ে। জিগ্যেস করলাম কি ব্যাপার? বললো *দুয়ারে শ্বশুর* প্রকল্পে জামাইদের বাড়ী বাড়ী খাবার পৌছে দিচ্ছি। আমি রেগে গিয়ে বললাম আমি কি খেতে পাই না! যে এই খাবার গুলো নেব??? আরে রাগ করছেন কেন?এগুলো আপনার শ্বশুর পাঠিয়েছে আমাদের সংস্থার মাধ্যমে। ও তাই বলুন! যেতে যেতে বলে গেলেন দুপুরের রান্না করবেন না; দুপুরে আসবে *দুয়ারে শ্বাশুরী*।
দুপুরে কলিং বেল বেজে উঠলো দরজা খুলতেই একজন মোটসোটা মহিলা দুহাতে দুটো বড়ো বড়ো টিফিন বক্স ও কাঁধে ব্যাগ; টিফিন বক্স দুটো ধরিয়ে দিয়ে আসন বের করে তাড়াতাড়ি বসে পড়ুন ধান,দূর্বা দিয়ে আশীর্বাদ করে চলে গেল।দুপুরে খাওয়া দাওয়াটা বেশ ভালোই হল।
বিকেলে ঘুম থেকে উঠে চা খাবো এমন সময় কলিং বেলটা আবার ও বেজে উঠলো। দেখি একটা ফচকে টাইপের ছেলে, হাতে খবরের কাগজের মোড়কে একটা হুইস্কির বোতল, অন্য হাতে একটা বিসলেরির জলের বোতল আর কিছু ফিসফ্রাই। বুঝে গেলাম *দুয়ারে শালা*।
পেটের যা অবস্থা রাতে খেতে পারব কিনা জানিনা!!!
তবু অপেক্ষায় আছি *দুয়ারে শালির* জন্য।।
দুপুরে কলিং বেল বেজে উঠলো দরজা খুলতেই একজন মোটসোটা মহিলা দুহাতে দুটো বড়ো বড়ো টিফিন বক্স ও কাঁধে ব্যাগ; টিফিন বক্স দুটো ধরিয়ে দিয়ে আসন বের করে তাড়াতাড়ি বসে পড়ুন ধান,দূর্বা দিয়ে আশীর্বাদ করে চলে গেল।দুপুরে খাওয়া দাওয়াটা বেশ ভালোই হল।
বিকেলে ঘুম থেকে উঠে চা খাবো এমন সময় কলিং বেলটা আবার ও বেজে উঠলো। দেখি একটা ফচকে টাইপের ছেলে, হাতে খবরের কাগজের মোড়কে একটা হুইস্কির বোতল, অন্য হাতে একটা বিসলেরির জলের বোতল আর কিছু ফিসফ্রাই। বুঝে গেলাম *দুয়ারে শালা*।
পেটের যা অবস্থা রাতে খেতে পারব কিনা জানিনা!!!
তবু অপেক্ষায় আছি *দুয়ারে শালির* জন্য।।