• We kindly request chatzozo forum members to follow forum rules to avoid getting a temporary suspension. Do not use non-English languages in the International Sex Chat Discussion section. This section is mainly created for everyone who uses English as their communication language.

থাইরয়েড রোগ -কারণ, লক্ষণ এবং নিরাময়ের উপায়

subsar

Want to touch the Moon
Senior's
Chat Pro User
থাইরয়েড একটি ছোট, প্রজাপতির আকারের গ্রন্থি যা গলার মাঝখানে অর্থাৎ ভয়েস বক্সের নিচে এবং শ্বাসনালীর(ট্রাকিয়া) চারপাশে আবৃত। এটি একটি অন্তঃক্ষরা গ্রন্থি। থাইরয়েড গ্রন্থি হরমোন তৈরির মাধ্যমে‌ দেহের প্রায় সকল বিপাকীয় প্রক্রিয়াকে প্রভাবিত করে।

যে সকল বিপাকীয় প্রক্রিয়াগুলি থাইরয়েড হরমোন দ্বারা প্রভাবিত হয় সেগুলি হলো :

  • মৌল বিপাকীয় হার
  • হৃদস্পন্দনের হার
  • শরীরের ওজন
  • কোলেস্টেরল-এর মাত্রা
  • পেশীর বল
  • শারীরিক তাপমাত্রা
  • এবং অন্যান্য

থাইরয়েড রোগের প্রকারভেদ
হাইপারথাইরয়েডিজম
হাইপোথাইরয়েডিজম
হাশিমোটো-এর থাইরয়েডাইটিস
থাইরয়েড টিউমার
থাইরয়েড ক্যান্সার

থাইরয়েড রোগের লক্ষণ

অত্যধিক সক্রিয় থাইরয়েড-এর (হাইপারথাইরয়েডিজম) লক্ষণগুলি হলো:​


  • উদ্বেগ, বিরক্তি এবং স্নায়ুদৌর্বল্য অনুভব করা।
  • ঘুমাতে সমস্যা হওয়া।
  • ওজন কমে যাওয়া।
  • বৃদ্ধি পাওয়া থাইরয়েড গ্রন্থি অথবা গলগন্ড।
  • পেশী দুর্বলতা এবং কম্পন থাকা।
  • মহিলাদের ক্ষেত্রে অনিয়মিত মাসিকের অভিজ্ঞতা বা আপনার মাসিক চক্র বন্ধ হয়ে যাওয়া।
  • তাপের প্রতি সংবেদনশীল বোধ করা।
  • দৃষ্টি সমস্যা বা চোখের জ্বালা।
  • নিষ্ক্রিয় থাইরয়েড-এর (হাইপোথাইরয়েডিজম) লক্ষণগুলি হলো:​

    • ক্লান্ত বোধ (ক্লান্তি)।
    • ওজন বেড়ে যাওয়া
    • বিস্মৃতি অনুভব হওয়া।
    • মহিলাদের ঘন ঘন এবং বেশী পরিমাণে মাসিক হওয়া।
    • শুষ্ক ও মোটা চুল থাকা।
    • কর্কশ কণ্ঠস্বর।
    • ঠান্ডা তাপমাত্রায় অসহিষ্ণুতা অনুভব করা।
  • কাদের থাইরয়েড রোগে আক্রান্ত সবার সম্ভাবনা বেশী?​


    থাইরয়েড রোগ যে কোন ব্যক্তিকে প্রভাবিত করতে পারে - পুরুষ, মহিলা, শিশু, কিশোর এবং বয়স্ক। এটি জন্মের সময় হতে পারে (সাধারণত হাইপোথাইরয়েডিজম) এবং এটি আপনার বয়সের সাথে সাথে বিকাশ হতে পারে (প্রায়শই মহিলাদের মেনোপজের পরে)।মহিলারা পুরুষদের তুলনায় থাইরয়েড রোগে বেশি আক্রান্ত হন। এবং তাদের আক্রান্ত হবার সম্ভাবনা প্রায় পাঁচ থেকে আট গুণ বেশি।

  • থাইরয়েড রোগের প্রতিরোধমূলক ব্যবস্থা:​


    থাইরয়েড রোগের চিকিৎসা প্রায়শই সফল হয়। থাইরয়েড রোগের চিকিৎসায় অ্যান্টি-থাইরয়েড ওষুধ, রেডিওঅ্যাক্টিভ আয়োডিন প্রক্রিয়ার ব্যবহার এবং অস্ত্রোপচার বা সার্জারি করা হয়।

    থাইরয়েড রোগের কি কি উপসর্গ দেখলে চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া উচিৎ?​


    থাইরয়েডের নিম্নোক্ত উপসর্গগুলি দেখলে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে:
    • গলার ভয়েস বক্সের দুইদিকে ফোলা পিন্ডের মতো অনুভব করলে।
    • হতাশা, নার্ভাস অনুভব করা, ডিপ্রেশন, অথবা মেজাজ পরিবর্তন।
    • অনেকক্ষণ ধরে গরম অথবা শীত অনুভূত করলে।
    • খুব বেশী শ্রান্তি অনুভব করলে।
    • হঠাৎ ওজন হ্রাস বা বৃদ্ধি হলে।
  • থাইরয়েড ব্যাধি প্রতিরোধের কিছু সহজ টিপস
  • প্রক্রিয়াজাত খাদ্য এড়িয়ে চলুন
  • ক্রুসীফেরাস সব্জি: থাইরয়েড থাকলে ফুলকপি, বাঁধাকপি ,ব্রকোলি আর পালং শাক একেবারেই এড়িয়ে চলতে হবে কারণ এই শাকসব্জিতে গয়ট্রোজেন থাকে যা থাইরয়েড গ্রন্থির আয়োডিন শোষণে বাধা দেয় এবং হাইপারথাইরয়েডিজমকে আরও বাড়িয়ে দেয়।
  • সোয়া পন্য এড়িয়ে চলুন:
  • ধূমপান বন্ধ করুন:
  • মানসিক চাপ কম করুন
 
থাইরয়েড একটি ছোট, প্রজাপতির আকারের গ্রন্থি যা গলার মাঝখানে অর্থাৎ ভয়েস বক্সের নিচে এবং শ্বাসনালীর(ট্রাকিয়া) চারপাশে আবৃত। এটি একটি অন্তঃক্ষরা গ্রন্থি। থাইরয়েড গ্রন্থি হরমোন তৈরির মাধ্যমে‌ দেহের প্রায় সকল বিপাকীয় প্রক্রিয়াকে প্রভাবিত করে।

যে সকল বিপাকীয় প্রক্রিয়াগুলি থাইরয়েড হরমোন দ্বারা প্রভাবিত হয় সেগুলি হলো :

  • মৌল বিপাকীয় হার
  • হৃদস্পন্দনের হার
  • শরীরের ওজন
  • কোলেস্টেরল-এর মাত্রা
  • পেশীর বল
  • শারীরিক তাপমাত্রা
  • এবং অন্যান্য

থাইরয়েড রোগের প্রকারভেদ
হাইপারথাইরয়েডিজম
হাইপোথাইরয়েডিজম
হাশিমোটো-এর থাইরয়েডাইটিস
থাইরয়েড টিউমার
থাইরয়েড ক্যান্সার

থাইরয়েড রোগের লক্ষণ

অত্যধিক সক্রিয় থাইরয়েড-এর (হাইপারথাইরয়েডিজম) লক্ষণগুলি হলো:​


  • উদ্বেগ, বিরক্তি এবং স্নায়ুদৌর্বল্য অনুভব করা।
  • ঘুমাতে সমস্যা হওয়া।
  • ওজন কমে যাওয়া।
  • বৃদ্ধি পাওয়া থাইরয়েড গ্রন্থি অথবা গলগন্ড।
  • পেশী দুর্বলতা এবং কম্পন থাকা।
  • মহিলাদের ক্ষেত্রে অনিয়মিত মাসিকের অভিজ্ঞতা বা আপনার মাসিক চক্র বন্ধ হয়ে যাওয়া।
  • তাপের প্রতি সংবেদনশীল বোধ করা।
  • দৃষ্টি সমস্যা বা চোখের জ্বালা।
  • নিষ্ক্রিয় থাইরয়েড-এর (হাইপোথাইরয়েডিজম) লক্ষণগুলি হলো:​

    • ক্লান্ত বোধ (ক্লান্তি)।
    • ওজন বেড়ে যাওয়া
    • বিস্মৃতি অনুভব হওয়া।
    • মহিলাদের ঘন ঘন এবং বেশী পরিমাণে মাসিক হওয়া।
    • শুষ্ক ও মোটা চুল থাকা।
    • কর্কশ কণ্ঠস্বর।
    • ঠান্ডা তাপমাত্রায় অসহিষ্ণুতা অনুভব করা।
  • কাদের থাইরয়েড রোগে আক্রান্ত সবার সম্ভাবনা বেশী?​


    থাইরয়েড রোগ যে কোন ব্যক্তিকে প্রভাবিত করতে পারে - পুরুষ, মহিলা, শিশু, কিশোর এবং বয়স্ক। এটি জন্মের সময় হতে পারে (সাধারণত হাইপোথাইরয়েডিজম) এবং এটি আপনার বয়সের সাথে সাথে বিকাশ হতে পারে (প্রায়শই মহিলাদের মেনোপজের পরে)।মহিলারা পুরুষদের তুলনায় থাইরয়েড রোগে বেশি আক্রান্ত হন। এবং তাদের আক্রান্ত হবার সম্ভাবনা প্রায় পাঁচ থেকে আট গুণ বেশি।

  • থাইরয়েড রোগের প্রতিরোধমূলক ব্যবস্থা:​


    থাইরয়েড রোগের চিকিৎসা প্রায়শই সফল হয়। থাইরয়েড রোগের চিকিৎসায় অ্যান্টি-থাইরয়েড ওষুধ, রেডিওঅ্যাক্টিভ আয়োডিন প্রক্রিয়ার ব্যবহার এবং অস্ত্রোপচার বা সার্জারি করা হয়।

    থাইরয়েড রোগের কি কি উপসর্গ দেখলে চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া উচিৎ?​


    থাইরয়েডের নিম্নোক্ত উপসর্গগুলি দেখলে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে:
    • গলার ভয়েস বক্সের দুইদিকে ফোলা পিন্ডের মতো অনুভব করলে।
    • হতাশা, নার্ভাস অনুভব করা, ডিপ্রেশন, অথবা মেজাজ পরিবর্তন।
    • অনেকক্ষণ ধরে গরম অথবা শীত অনুভূত করলে।
    • খুব বেশী শ্রান্তি অনুভব করলে।
    • হঠাৎ ওজন হ্রাস বা বৃদ্ধি হলে।
  • থাইরয়েড ব্যাধি প্রতিরোধের কিছু সহজ টিপস
  • প্রক্রিয়াজাত খাদ্য এড়িয়ে চলুন
  • ক্রুসীফেরাস সব্জি: থাইরয়েড থাকলে ফুলকপি, বাঁধাকপি ,ব্রকোলি আর পালং শাক একেবারেই এড়িয়ে চলতে হবে কারণ এই শাকসব্জিতে গয়ট্রোজেন থাকে যা থাইরয়েড গ্রন্থির আয়োডিন শোষণে বাধা দেয় এবং হাইপারথাইরয়েডিজমকে আরও বাড়িয়ে দেয়।
  • সোয়া পন্য এড়িয়ে চলুন:
  • ধূমপান বন্ধ করুন:
  • মানসিক চাপ কম করুন
Khub valo akta information.....sobai upokrito hobe.......majhe majhe vule jai zozo ki site...
 
থাইরয়েড একটি ছোট, প্রজাপতির আকারের গ্রন্থি যা গলার মাঝখানে অর্থাৎ ভয়েস বক্সের নিচে এবং শ্বাসনালীর(ট্রাকিয়া) চারপাশে আবৃত। এটি একটি অন্তঃক্ষরা গ্রন্থি। থাইরয়েড গ্রন্থি হরমোন তৈরির মাধ্যমে‌ দেহের প্রায় সকল বিপাকীয় প্রক্রিয়াকে প্রভাবিত করে।

যে সকল বিপাকীয় প্রক্রিয়াগুলি থাইরয়েড হরমোন দ্বারা প্রভাবিত হয় সেগুলি হলো :

  • মৌল বিপাকীয় হার
  • হৃদস্পন্দনের হার
  • শরীরের ওজন
  • কোলেস্টেরল-এর মাত্রা
  • পেশীর বল
  • শারীরিক তাপমাত্রা
  • এবং অন্যান্য

থাইরয়েড রোগের প্রকারভেদ
হাইপারথাইরয়েডিজম
হাইপোথাইরয়েডিজম
হাশিমোটো-এর থাইরয়েডাইটিস
থাইরয়েড টিউমার
থাইরয়েড ক্যান্সার

থাইরয়েড রোগের লক্ষণ

অত্যধিক সক্রিয় থাইরয়েড-এর (হাইপারথাইরয়েডিজম) লক্ষণগুলি হলো:​


  • উদ্বেগ, বিরক্তি এবং স্নায়ুদৌর্বল্য অনুভব করা।
  • ঘুমাতে সমস্যা হওয়া।
  • ওজন কমে যাওয়া।
  • বৃদ্ধি পাওয়া থাইরয়েড গ্রন্থি অথবা গলগন্ড।
  • পেশী দুর্বলতা এবং কম্পন থাকা।
  • মহিলাদের ক্ষেত্রে অনিয়মিত মাসিকের অভিজ্ঞতা বা আপনার মাসিক চক্র বন্ধ হয়ে যাওয়া।
  • তাপের প্রতি সংবেদনশীল বোধ করা।
  • দৃষ্টি সমস্যা বা চোখের জ্বালা।
  • নিষ্ক্রিয় থাইরয়েড-এর (হাইপোথাইরয়েডিজম) লক্ষণগুলি হলো:​

    • ক্লান্ত বোধ (ক্লান্তি)।
    • ওজন বেড়ে যাওয়া
    • বিস্মৃতি অনুভব হওয়া।
    • মহিলাদের ঘন ঘন এবং বেশী পরিমাণে মাসিক হওয়া।
    • শুষ্ক ও মোটা চুল থাকা।
    • কর্কশ কণ্ঠস্বর।
    • ঠান্ডা তাপমাত্রায় অসহিষ্ণুতা অনুভব করা।
  • কাদের থাইরয়েড রোগে আক্রান্ত সবার সম্ভাবনা বেশী?​


    থাইরয়েড রোগ যে কোন ব্যক্তিকে প্রভাবিত করতে পারে - পুরুষ, মহিলা, শিশু, কিশোর এবং বয়স্ক। এটি জন্মের সময় হতে পারে (সাধারণত হাইপোথাইরয়েডিজম) এবং এটি আপনার বয়সের সাথে সাথে বিকাশ হতে পারে (প্রায়শই মহিলাদের মেনোপজের পরে)।মহিলারা পুরুষদের তুলনায় থাইরয়েড রোগে বেশি আক্রান্ত হন। এবং তাদের আক্রান্ত হবার সম্ভাবনা প্রায় পাঁচ থেকে আট গুণ বেশি।

  • থাইরয়েড রোগের প্রতিরোধমূলক ব্যবস্থা:​


    থাইরয়েড রোগের চিকিৎসা প্রায়শই সফল হয়। থাইরয়েড রোগের চিকিৎসায় অ্যান্টি-থাইরয়েড ওষুধ, রেডিওঅ্যাক্টিভ আয়োডিন প্রক্রিয়ার ব্যবহার এবং অস্ত্রোপচার বা সার্জারি করা হয়।

    থাইরয়েড রোগের কি কি উপসর্গ দেখলে চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া উচিৎ?​


    থাইরয়েডের নিম্নোক্ত উপসর্গগুলি দেখলে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে:
    • গলার ভয়েস বক্সের দুইদিকে ফোলা পিন্ডের মতো অনুভব করলে।
    • হতাশা, নার্ভাস অনুভব করা, ডিপ্রেশন, অথবা মেজাজ পরিবর্তন।
    • অনেকক্ষণ ধরে গরম অথবা শীত অনুভূত করলে।
    • খুব বেশী শ্রান্তি অনুভব করলে।
    • হঠাৎ ওজন হ্রাস বা বৃদ্ধি হলে।
  • থাইরয়েড ব্যাধি প্রতিরোধের কিছু সহজ টিপস
  • প্রক্রিয়াজাত খাদ্য এড়িয়ে চলুন
  • ক্রুসীফেরাস সব্জি: থাইরয়েড থাকলে ফুলকপি, বাঁধাকপি ,ব্রকোলি আর পালং শাক একেবারেই এড়িয়ে চলতে হবে কারণ এই শাকসব্জিতে গয়ট্রোজেন থাকে goodযা থাইরয়েড গ্রন্থির আয়োডিন শোষণে বাধা দেয় এবং হাইপারথাইরয়েডিজমকে আরও বাড়িয়ে দেয়।
  • সোয়া পন্য এড়িয়ে চলুন:
  • ধূমপান বন্ধ করুন:
  • মানসিক চাপ কম করুন

থাইরয়েড একটি ছোট, প্রজাপতির আকারের গ্রন্থি যা গলার মাঝখানে অর্থাৎ ভয়েস বক্সের নিচে এবং শ্বাসনালীর(ট্রাকিয়া) চারপাশে আবৃত। এটি একটি অন্তঃক্ষরা গ্রন্থি। থাইরয়েড গ্রন্থি হরমোন তৈরির মাধ্যমে‌ দেহের প্রায় সকল বিপাকীয় প্রক্রিয়াকে প্রভাবিত করে।

যে সকল বিপাকীয় প্রক্রিয়াগুলি থাইরয়েড হরমোন দ্বারা প্রভাবিত হয় সেগুলি হলো :

  • মৌল বিপাকীয় হার
  • হৃদস্পন্দনের হার
  • শরীরের ওজন
  • কোলেস্টেরল-এর মাত্রা
  • পেশীর বল
  • শারীরিক তাপমাত্রা
  • এবং অন্যান্য

থাইরয়েড রোগের প্রকারভেদ
হাইপারথাইরয়েডিজম
হাইপোথাইরয়েডিজম
হাশিমোটো-এর থাইরয়েডাইটিস
থাইরয়েড টিউমার
থাইরয়েড ক্যান্সার

থাইরয়েড রোগের লক্ষণ

অত্যধিক সক্রিয় থাইরয়েড-এর (হাইপারথাইরয়েডিজম) লক্ষণগুলি হলো:​


  • উদ্বেগ, বিরক্তি এবং স্নায়ুদৌর্বল্য অনুভব করা।
  • ঘুমাতে সমস্যা হওয়া।
  • ওজন কমে যাওয়া।
  • বৃদ্ধি পাওয়া থাইরয়েড গ্রন্থি অথবা গলগন্ড।
  • পেশী দুর্বলতা এবং কম্পন থাকা।
  • মহিলাদের ক্ষেত্রে অনিয়মিত মাসিকের অভিজ্ঞতা বা আপনার মাসিক চক্র বন্ধ হয়ে যাওয়া।
  • তাপের প্রতি সংবেদনশীল বোধ করা।
  • দৃষ্টি সমস্যা বা চোখের জ্বালা।
  • নিষ্ক্রিয় থাইরয়েড-এর (হাইপোথাইরয়েডিজম) লক্ষণগুলি হলো:​

    • ক্লান্ত বোধ (ক্লান্তি)।
    • ওজন বেড়ে যাওয়া
    • বিস্মৃতি অনুভব হওয়া।
    • মহিলাদের ঘন ঘন এবং বেশী পরিমাণে মাসিক হওয়া।
    • শুষ্ক ও মোটা চুল থাকা।
    • কর্কশ কণ্ঠস্বর।
    • ঠান্ডা তাপমাত্রায় অসহিষ্ণুতা অনুভব করা।
  • কাদের থাইরয়েড রোগে আক্রান্ত সবার সম্ভাবনা বেশী?​


    থাইরয়েড রোগ যে কোন ব্যক্তিকে প্রভাবিত করতে পারে - পুরুষ, মহিলা, শিশু, কিশোর এবং বয়স্ক। এটি জন্মের সময় হতে পারে (সাধারণত হাইপোথাইরয়েডিজম) এবং এটি আপনার বয়সের সাথে সাথে বিকাশ হতে পারে (প্রায়শই মহিলাদের মেনোপজের পরে)।মহিলারা পুরুষদের তুলনায় থাইরয়েড রোগে বেশি আক্রান্ত হন। এবং তাদের আক্রান্ত হবার সম্ভাবনা প্রায় পাঁচ থেকে আট গুণ বেশি।

  • থাইরয়েড রোগের প্রতিরোধমূলক ব্যবস্থা:​


    থাইরয়েড রোগের চিকিৎসা প্রায়শই সফল হয়। থাইরয়েড রোগের চিকিৎসায় অ্যান্টি-থাইরয়েড ওষুধ, রেডিওঅ্যাক্টিভ আয়োডিন প্রক্রিয়ার ব্যবহার এবং অস্ত্রোপচার বা সার্জারি করা হয়।

    থাইরয়েড রোগের কি কি উপসর্গ দেখলে চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া উচিৎ?​


    থাইরয়েডের নিম্নোক্ত উপসর্গগুলি দেখলে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে:
    • গলার ভয়েস বক্সের দুইদিকে ফোলা পিন্ডের মতো অনুভব করলে।
    • হতাশা, নার্ভাস অনুভব করা, ডিপ্রেশন, অথবা মেজাজ পরিবর্তন।
    • অনেকক্ষণ ধরে গরম অথবা শীত অনুভূত করলে।
    • খুব বেশী শ্রান্তি অনুভব করলে।
    • হঠাৎ ওজন হ্রাস বা বৃদ্ধি হলে।
  • থাইরয়েড ব্যাধি প্রতিরোধের কিছু সহজ টিপস
  • প্রক্রিয়াজাত খাদ্য এড়িয়ে চলুন
  • ক্রুসীফেরাস সব্জি: থাইরয়েড থাকলে ফুলকপি, বাঁধাকপি ,ব্রকোলি আর পালং শাক একেবারেই এড়িয়ে চলতে হবে কারণ এই শাকসব্জিতে গয়ট্রোজেন থাকে যা থাইরয়েড গ্রন্থির আয়োডিন শোষণে বাধা দেয় এবং হাইপারথাইরয়েডিজমকে আরও বাড়িয়ে দেয়।
  • সোয়া পন্য এড়িয়ে চলুন:
  • ধূমপান বন্ধ করুন:
  • মানসিক চাপ কম করুন
Good information
 
থাইরয়েড একটি ছোট, প্রজাপতির আকারের গ্রন্থি যা গলার মাঝখানে অর্থাৎ ভয়েস বক্সের নিচে এবং শ্বাসনালীর(ট্রাকিয়া) চারপাশে আবৃত। এটি একটি অন্তঃক্ষরা গ্রন্থি। থাইরয়েড গ্রন্থি হরমোন তৈরির মাধ্যমে‌ দেহের প্রায় সকল বিপাকীয় প্রক্রিয়াকে প্রভাবিত করে।

যে সকল বিপাকীয় প্রক্রিয়াগুলি থাইরয়েড হরমোন দ্বারা প্রভাবিত হয় সেগুলি হলো :

  • মৌল বিপাকীয় হার
  • হৃদস্পন্দনের হার
  • শরীরের ওজন
  • কোলেস্টেরল-এর মাত্রা
  • পেশীর বল
  • শারীরিক তাপমাত্রা
  • এবং অন্যান্য

থাইরয়েড রোগের প্রকারভেদ
হাইপারথাইরয়েডিজম
হাইপোথাইরয়েডিজম
হাশিমোটো-এর থাইরয়েডাইটিস
থাইরয়েড টিউমার
থাইরয়েড ক্যান্সার

থাইরয়েড রোগের লক্ষণ

অত্যধিক সক্রিয় থাইরয়েড-এর (হাইপারথাইরয়েডিজম) লক্ষণগুলি হলো:​


  • উদ্বেগ, বিরক্তি এবং স্নায়ুদৌর্বল্য অনুভব করা।
  • ঘুমাতে সমস্যা হওয়া।
  • ওজন কমে যাওয়া।
  • বৃদ্ধি পাওয়া থাইরয়েড গ্রন্থি অথবা গলগন্ড।
  • পেশী দুর্বলতা এবং কম্পন থাকা।
  • মহিলাদের ক্ষেত্রে অনিয়মিত মাসিকের অভিজ্ঞতা বা আপনার মাসিক চক্র বন্ধ হয়ে যাওয়া।
  • তাপের প্রতি সংবেদনশীল বোধ করা।
  • দৃষ্টি সমস্যা বা চোখের জ্বালা।
  • নিষ্ক্রিয় থাইরয়েড-এর (হাইপোথাইরয়েডিজম) লক্ষণগুলি হলো:​

    • ক্লান্ত বোধ (ক্লান্তি)।
    • ওজন বেড়ে যাওয়া
    • বিস্মৃতি অনুভব হওয়া।
    • মহিলাদের ঘন ঘন এবং বেশী পরিমাণে মাসিক হওয়া।
    • শুষ্ক ও মোটা চুল থাকা।
    • কর্কশ কণ্ঠস্বর।
    • ঠান্ডা তাপমাত্রায় অসহিষ্ণুতা অনুভব করা।
  • কাদের থাইরয়েড রোগে আক্রান্ত সবার সম্ভাবনা বেশী?​


    থাইরয়েড রোগ যে কোন ব্যক্তিকে প্রভাবিত করতে পারে - পুরুষ, মহিলা, শিশু, কিশোর এবং বয়স্ক। এটি জন্মের সময় হতে পারে (সাধারণত হাইপোথাইরয়েডিজম) এবং এটি আপনার বয়সের সাথে সাথে বিকাশ হতে পারে (প্রায়শই মহিলাদের মেনোপজের পরে)।মহিলারা পুরুষদের তুলনায় থাইরয়েড রোগে বেশি আক্রান্ত হন। এবং তাদের আক্রান্ত হবার সম্ভাবনা প্রায় পাঁচ থেকে আট গুণ বেশি।

  • থাইরয়েড রোগের প্রতিরোধমূলক ব্যবস্থা:​


    থাইরয়েড রোগের চিকিৎসা প্রায়শই সফল হয়। থাইরয়েড রোগের চিকিৎসায় অ্যান্টি-থাইরয়েড ওষুধ, রেডিওঅ্যাক্টিভ আয়োডিন প্রক্রিয়ার ব্যবহার এবং অস্ত্রোপচার বা সার্জারি করা হয়।

    থাইরয়েড রোগের কি কি উপসর্গ দেখলে চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া উচিৎ?​


    থাইরয়েডের নিম্নোক্ত উপসর্গগুলি দেখলে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে:
    • গলার ভয়েস বক্সের দুইদিকে ফোলা পিন্ডের মতো অনুভব করলে।
    • হতাশা, নার্ভাস অনুভব করা, ডিপ্রেশন, অথবা মেজাজ পরিবর্তন।
    • অনেকক্ষণ ধরে গরম অথবা শীত অনুভূত করলে।
    • খুব বেশী শ্রান্তি অনুভব করলে।
    • হঠাৎ ওজন হ্রাস বা বৃদ্ধি হলে।
  • থাইরয়েড ব্যাধি প্রতিরোধের কিছু সহজ টিপস
  • প্রক্রিয়াজাত খাদ্য এড়িয়ে চলুন
  • ক্রুসীফেরাস সব্জি: থাইরয়েড থাকলে ফুলকপি, বাঁধাকপি ,ব্রকোলি আর পালং শাক একেবারেই এড়িয়ে চলতে হবে কারণ এই শাকসব্জিতে গয়ট্রোজেন থাকে যা থাইরয়েড গ্রন্থির আয়োডিন শোষণে বাধা দেয় এবং হাইপারথাইরয়েডিজমকে আরও বাড়িয়ে দেয়।
  • সোয়া পন্য এড়িয়ে চলুন:
  • ধূমপান বন্ধ করুন:
  • মানসিক চাপ কম করুন.
Nice post
 
থাইরয়েড একটি ছোট, প্রজাপতির আকারের গ্রন্থি যা গলার মাঝখানে অর্থাৎ ভয়েস বক্সের নিচে এবং শ্বাসনালীর(ট্রাকিয়া) চারপাশে আবৃত। এটি একটি অন্তঃক্ষরা গ্রন্থি। থাইরয়েড গ্রন্থি হরমোন তৈরির মাধ্যমে‌ দেহের প্রায় সকল বিপাকীয় প্রক্রিয়াকে প্রভাবিত করে।

যে সকল বিপাকীয় প্রক্রিয়াগুলি থাইরয়েড হরমোন দ্বারা প্রভাবিত হয় সেগুলি হলো :

  • মৌল বিপাকীয় হার
  • হৃদস্পন্দনের হার
  • শরীরের ওজন
  • কোলেস্টেরল-এর মাত্রা
  • পেশীর বল
  • শারীরিক তাপমাত্রা
  • এবং অন্যান্য

থাইরয়েড রোগের প্রকারভেদ
হাইপারথাইরয়েডিজম
হাইপোথাইরয়েডিজম
হাশিমোটো-এর থাইরয়েডাইটিস
থাইরয়েড টিউমার
থাইরয়েড ক্যান্সার

থাইরয়েড রোগের লক্ষণ

অত্যধিক সক্রিয় থাইরয়েড-এর (হাইপারথাইরয়েডিজম) লক্ষণগুলি হলো:​


  • উদ্বেগ, বিরক্তি এবং স্নায়ুদৌর্বল্য অনুভব করা।
  • ঘুমাতে সমস্যা হওয়া।
  • ওজন কমে যাওয়া।
  • বৃদ্ধি পাওয়া থাইরয়েড গ্রন্থি অথবা গলগন্ড।
  • পেশী দুর্বলতা এবং কম্পন থাকা।
  • মহিলাদের ক্ষেত্রে অনিয়মিত মাসিকের অভিজ্ঞতা বা আপনার মাসিক চক্র বন্ধ হয়ে যাওয়া।
  • তাপের প্রতি সংবেদনশীল বোধ করা।
  • দৃষ্টি সমস্যা বা চোখের জ্বালা।
  • নিষ্ক্রিয় থাইরয়েড-এর (হাইপোথাইরয়েডিজম) লক্ষণগুলি হলো:​

    • ক্লান্ত বোধ (ক্লান্তি)।
    • ওজন বেড়ে যাওয়া
    • বিস্মৃতি অনুভব হওয়া।
    • মহিলাদের ঘন ঘন এবং বেশী পরিমাণে মাসিক হওয়া।
    • শুষ্ক ও মোটা চুল থাকা।
    • কর্কশ কণ্ঠস্বর।
    • ঠান্ডা তাপমাত্রায় অসহিষ্ণুতা অনুভব করা।
  • কাদের থাইরয়েড রোগে আক্রান্ত সবার সম্ভাবনা বেশী?​


    থাইরয়েড রোগ যে কোন ব্যক্তিকে প্রভাবিত করতে পারে - পুরুষ, মহিলা, শিশু, কিশোর এবং বয়স্ক। এটি জন্মের সময় হতে পারে (সাধারণত হাইপোথাইরয়েডিজম) এবং এটি আপনার বয়সের সাথে সাথে বিকাশ হতে পারে (প্রায়শই মহিলাদের মেনোপজের পরে)।মহিলারা পুরুষদের তুলনায় থাইরয়েড রোগে বেশি আক্রান্ত হন। এবং তাদের আক্রান্ত হবার সম্ভাবনা প্রায় পাঁচ থেকে আট গুণ বেশি।

  • থাইরয়েড রোগের প্রতিরোধমূলক ব্যবস্থা:​


    থাইরয়েড রোগের চিকিৎসা প্রায়শই সফল হয়। থাইরয়েড রোগের চিকিৎসায় অ্যান্টি-থাইরয়েড ওষুধ, রেডিওঅ্যাক্টিভ আয়োডিন প্রক্রিয়ার ব্যবহার এবং অস্ত্রোপচার বা সার্জারি করা হয়।

    থাইরয়েড রোগের কি কি উপসর্গ দেখলে চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া উচিৎ?​


    থাইরয়েডের নিম্নোক্ত উপসর্গগুলি দেখলে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে:
    • গলার ভয়েস বক্সের দুইদিকে ফোলা পিন্ডের মতো অনুভব করলে।
    • হতাশা, নার্ভাস অনুভব করা, ডিপ্রেশন, অথবা মেজাজ পরিবর্তন।
    • অনেকক্ষণ ধরে গরম অথবা শীত অনুভূত করলে।
    • খুব বেশী শ্রান্তি অনুভব করলে।
    • হঠাৎ ওজন হ্রাস বা বৃদ্ধি হলে।
  • থাইরয়েড ব্যাধি প্রতিরোধের কিছু সহজ টিপস
  • প্রক্রিয়াজাত খাদ্য এড়িয়ে চলুন
  • ক্রুসীফেরাস সব্জি: থাইরয়েড থাকলে ফুলকপি, বাঁধাকপি ,ব্রকোলি আর পালং শাক একেবারেই এড়িয়ে চলতে হবে কারণ এই শাকসব্জিতে গয়ট্রোজেন থাকে যা থাইরয়েড গ্রন্থির আয়োডিন শোষণে বাধা দেয় এবং হাইপারথাইরয়েডিজমকে আরও বাড়িয়ে দেয়।
  • সোয়া পন্য এড়িয়ে চলুন:
  • ধূমপান বন্ধ করুন:
  • মানসিক চাপ কম করুন
এটার খুব দরকার ছিল ।pngtree-thank-you-text-decorated-by-floral-ornaments-picture-image_8538603.png
 
Top