1896 সালে মেলবোর্ন এথেনিয়াম প্রেক্ষাগৃহে চলচ্চিত্র প্রদর্শন শুরু হয়। বিংশ শতকের প্রাক্কালেই জনপ্রিয় বিনোদনস্থল হিসেবে নাট্যশালা বা ক্যাবারে প্রদর্শনশালার পাশাপাশি চলচ্চিত্র প্রেক্ষাগৃহ নিজের জায়গা করে নেয়। 1927 পর্যন্ত চলমান ছবির সঙ্গে কোনো শব্দ যুক্ত থাকতনা,চলচ্চিত্রের ইতিহাসে এই সময়কে নির্বাক যুগ বলা হয়।ভারতের প্রথম চলচ্চিত্র 1896 সালে প্রদর্শিত হয়েছিল এবং সম্পূর্ণ ভারতীয় উদ্যোগে প্রথম যে চলচ্চিত্র নির্মাণ হয়েছিল সেটি হল "রাজা হরিশচন্দ্র" (1913) এবং এর নির্মাতা ছিলেন দাদাসাহেব ফালকে।এই চলচ্চিত্র নির্মাণের সাফল্যে উৎসাহিত হয়ে তিনি 1918 সালে "শ্রীকৃষ্ণ জন্ম" নামক আরেকটি চলচ্চিত্র নির্মাণ করেন| যার বিষয় ছিল ভারতীয় দেবতা হিসেবে পূজিত শ্রীকৃষ্ণের জন্মকে ঘিরে গড়ে ওঠা এক প্রতিলৌকিক কাহিনী|
প্রকৃতপক্ষে ভারতীয় জনজীবনে ধর্মের প্রভাব অনুভূত করে তিনি এই ধরনের সিনেমা নির্মাণে উৎসাহিত হয়েছিলেন | প্রকৃতপক্ষে দাদাসাহেব ফালকের হাত ধরে ভারতের চলচ্চিত্র নির্মাণে "স্বদেশী করণ" ঘটেছিল| পাশাপাশি "রাজা হরিশচন্দ্র" সিনেমায় মূল চরিত্র রাজা হরিশচন্দ্রের সত্যবাদিতা পরবর্তীতে সত্যাগ্রহ আন্দোলন এবং প্রতিপক্ষকে জয় করার ক্ষেত্রে সত্যনিষ্ঠার কথা ব্যক্ত করেছিল|
আমার দেখা প্রথম চলচ্চিত্র হলো উপেন্দ্রকিশোর রায়চৌধুরীর লিখিত এবং সত্যজিৎ রায় পরিচালিত সিনেমা "গুপি গাইন বাঘা বাইন"
ছবিটি ১৯৬৯ সালের ৮ই মে মুক্তি পায় এবং বাংলা ভাষার প্রথম সুপারহিরো চলচ্চিত্র হওয়ার গৌরব ধারণ করে এবং বাংলা সিনেমার ইতিহাসে একটি উল্লেখযোগ্য মাইলফলক তৈরি করে।
প্রকৃতপক্ষে ভারতীয় জনজীবনে ধর্মের প্রভাব অনুভূত করে তিনি এই ধরনের সিনেমা নির্মাণে উৎসাহিত হয়েছিলেন | প্রকৃতপক্ষে দাদাসাহেব ফালকের হাত ধরে ভারতের চলচ্চিত্র নির্মাণে "স্বদেশী করণ" ঘটেছিল| পাশাপাশি "রাজা হরিশচন্দ্র" সিনেমায় মূল চরিত্র রাজা হরিশচন্দ্রের সত্যবাদিতা পরবর্তীতে সত্যাগ্রহ আন্দোলন এবং প্রতিপক্ষকে জয় করার ক্ষেত্রে সত্যনিষ্ঠার কথা ব্যক্ত করেছিল|
আমার দেখা প্রথম চলচ্চিত্র হলো উপেন্দ্রকিশোর রায়চৌধুরীর লিখিত এবং সত্যজিৎ রায় পরিচালিত সিনেমা "গুপি গাইন বাঘা বাইন"
ছবিটি ১৯৬৯ সালের ৮ই মে মুক্তি পায় এবং বাংলা ভাষার প্রথম সুপারহিরো চলচ্চিত্র হওয়ার গৌরব ধারণ করে এবং বাংলা সিনেমার ইতিহাসে একটি উল্লেখযোগ্য মাইলফলক তৈরি করে।