• We kindly request chatzozo forum members to follow forum rules to avoid getting a temporary suspension. Do not use non-English languages in the International Sex Chat Discussion section. This section is mainly created for everyone who uses English as their communication language.

ডায়েরির পাতার টানে পর্ব - ৩

Nilabha

Wellknown Ace
28th May, 1734
এই কয়েকদিনে যা ঘটে গেছে তা কখনো স্বপ্নেও ভাবতে পারিনি। যেদিন ডানকান সেই জাগুয়ারটাকে
আহত করেছিলো সেদিন রাত্রেই ঘটলো সেই বিভীষিকাময় ঘটনা। সেদিন ডায়েরিটা লেখা শেষ করে ঘুমিয়ে পড়েছিলাম, রাত তখন কটা সে বিষয়ে কোনো আন্দাজ দেওয়া সম্ভব নয় তবে মধ্যরাত্রি তো বটেই। হটাৎ শুনতে পেলাম ডানকানের চিৎকার আর তার সঙ্গে যে আরো একটা শব্দ শুনলাম তাতে আমার শরীরের রক্ত হিম হয়ে গেলো। জাগুয়ারের গর্জন। বুঝতে পারলাম আহত জাগুয়ার ঠিক আহত বাঘের মতোই মারাত্মক। প্রতিশোধস্পৃহা মেটাতেই সে আবার আক্রমণ করেছে। আমি সঙ্গে সঙ্গে বন্দুক টা নিয়ে তাঁবু থেকে বেরিয়ে দেখি স্যাঙ্গফ্রইড বিমূঢ় দৃষ্টিতে ডানকানের টেন্টের দিকে তাকিয়ে রয়েছে। টেন্টের ভেতর থেকে গড়িয়ে বেরিয়ে আসছে তাজা কালচে রক্তের স্রোত। প্রচন্ড দাপাদাপির শব্দ আস্তে আস্তে কমে আসছে আর সাথে সাথে কমে আসছে ডানকানের বেঁচে থাকার শেষ আশাটুকু। স্থবির হয়ে কতক্ষন দিয়েছিলাম মনে নেই কিন্তু চমক ভাঙলো চোখের ওপর একটা হলদেটে আলোর ঝলকানিতে। জাগুয়ারটা টেন্ট থেকে মুখ বার করে সোজাসুজি তাকিয়ে রয়েছে আমার দিকে। একটা ছোট্ট হারিকেন জ্বলছিল টেন্টের পাশে। সেই আলো আঁধারিতে স্পষ্ট দেখা যাচ্ছে সেই জাগুয়ারের রক্তাক্ত হিংস্রতাপূর্ণ মুখটা। হটাৎ দিকবিদিক জ্ঞানশূন্য হয়ে বন্দুক তাক করে ট্রিগারে চাপ দিলাম। বন্দুকের সেই বুক কাঁপানো আওয়াজের ঠিক সঙ্গে সঙ্গেই জাগুয়ারের তীব্র গর্জন শোনা গেলো, সেটা আর্তনাদ বটে তবে তা মর্মান্তিক নয়। বন্দুকের গুলি সোজা গিয়ে লাগলো জাগুয়ারের সামনের দিকের ডান পায়ে। আর তারপরেই সেটা ক্রোধনমত্ত হয়ে ঝাঁপিয়ে পড়ার চেষ্টা করলো আমাদের ওপর। পেশাদারী শিকারি হলে হয়তো এই সময়ে পালানোর ভুল টা করতো না কারণ পায়ে গুলি লাগায় সে যথেষ্ট কাবু হয়ে পড়েছিলো। আর একটা মাত্র টোটা তার ভবলীলা সাঙ্গো করতে পারতো কিন্তু সেই সময়ে আমাদের মাথায় এত কিছু আসেনি। এক গুলিতে মারতে না পেরে আমরা সেখান থেকে দৌড়ে পালাই গভীর জঙ্গলের ভেতর।
( বাকি অংশ পরবর্তী পর্বে...)
 
28th May, 1734
এই কয়েকদিনে যা ঘটে গেছে তা কখনো স্বপ্নেও ভাবতে পারিনি। যেদিন ডানকান সেই জাগুয়ারটাকে
আহত করেছিলো সেদিন রাত্রেই ঘটলো সেই বিভীষিকাময় ঘটনা। সেদিন ডায়েরিটা লেখা শেষ করে ঘুমিয়ে পড়েছিলাম, রাত তখন কটা সে বিষয়ে কোনো আন্দাজ দেওয়া সম্ভব নয় তবে মধ্যরাত্রি তো বটেই। হটাৎ শুনতে পেলাম ডানকানের চিৎকার আর তার সঙ্গে যে আরো একটা শব্দ শুনলাম তাতে আমার শরীরের রক্ত হিম হয়ে গেলো। জাগুয়ারের গর্জন। বুঝতে পারলাম আহত জাগুয়ার ঠিক আহত বাঘের মতোই মারাত্মক। প্রতিশোধস্পৃহা মেটাতেই সে আবার আক্রমণ করেছে। আমি সঙ্গে সঙ্গে বন্দুক টা নিয়ে তাঁবু থেকে বেরিয়ে দেখি স্যাঙ্গফ্রইড বিমূঢ় দৃষ্টিতে ডানকানের টেন্টের দিকে তাকিয়ে রয়েছে। টেন্টের ভেতর থেকে গড়িয়ে বেরিয়ে আসছে তাজা কালচে রক্তের স্রোত। প্রচন্ড দাপাদাপির শব্দ আস্তে আস্তে কমে আসছে আর সাথে সাথে কমে আসছে ডানকানের বেঁচে থাকার শেষ আশাটুকু। স্থবির হয়ে কতক্ষন দিয়েছিলাম মনে নেই কিন্তু চমক ভাঙলো চোখের ওপর একটা হলদেটে আলোর ঝলকানিতে। জাগুয়ারটা টেন্ট থেকে মুখ বার করে সোজাসুজি তাকিয়ে রয়েছে আমার দিকে। একটা ছোট্ট হারিকেন জ্বলছিল টেন্টের পাশে। সেই আলো আঁধারিতে স্পষ্ট দেখা যাচ্ছে সেই জাগুয়ারের রক্তাক্ত হিংস্রতাপূর্ণ মুখটা। হটাৎ দিকবিদিক জ্ঞানশূন্য হয়ে বন্দুক তাক করে ট্রিগারে চাপ দিলাম। বন্দুকের সেই বুক কাঁপানো আওয়াজের ঠিক সঙ্গে সঙ্গেই জাগুয়ারের তীব্র গর্জন শোনা গেলো, সেটা আর্তনাদ বটে তবে তা মর্মান্তিক নয়। বন্দুকের গুলি সোজা গিয়ে লাগলো জাগুয়ারের সামনের দিকের ডান পায়ে। আর তারপরেই সেটা ক্রোধনমত্ত হয়ে ঝাঁপিয়ে পড়ার চেষ্টা করলো আমাদের ওপর। পেশাদারী শিকারি হলে হয়তো এই সময়ে পালানোর ভুল টা করতো না কারণ পায়ে গুলি লাগায় সে যথেষ্ট কাবু হয়ে পড়েছিলো। আর একটা মাত্র টোটা তার ভবলীলা সাঙ্গো করতে পারতো কিন্তু সেই সময়ে আমাদের মাথায় এত কিছু আসেনি। এক গুলিতে মারতে না পেরে আমরা সেখান থেকে দৌড়ে পালাই গভীর জঙ্গলের ভেতর।
( বাকি অংশ পরবর্তী পর্বে...)
valo lagchhe
 
28th May, 1734
এই কয়েকদিনে যা ঘটে গেছে তা কখনো স্বপ্নেও ভাবতে পারিনি। যেদিন ডানকান সেই জাগুয়ারটাকে
আহত করেছিলো সেদিন রাত্রেই ঘটলো সেই বিভীষিকাময় ঘটনা। সেদিন ডায়েরিটা লেখা শেষ করে ঘুমিয়ে পড়েছিলাম, রাত তখন কটা সে বিষয়ে কোনো আন্দাজ দেওয়া সম্ভব নয় তবে মধ্যরাত্রি তো বটেই। হটাৎ শুনতে পেলাম ডানকানের চিৎকার আর তার সঙ্গে যে আরো একটা শব্দ শুনলাম তাতে আমার শরীরের রক্ত হিম হয়ে গেলো। জাগুয়ারের গর্জন। বুঝতে পারলাম আহত জাগুয়ার ঠিক আহত বাঘের মতোই মারাত্মক। প্রতিশোধস্পৃহা মেটাতেই সে আবার আক্রমণ করেছে। আমি সঙ্গে সঙ্গে বন্দুক টা নিয়ে তাঁবু থেকে বেরিয়ে দেখি স্যাঙ্গফ্রইড বিমূঢ় দৃষ্টিতে ডানকানের টেন্টের দিকে তাকিয়ে রয়েছে। টেন্টের ভেতর থেকে গড়িয়ে বেরিয়ে আসছে তাজা কালচে রক্তের স্রোত। প্রচন্ড দাপাদাপির শব্দ আস্তে আস্তে কমে আসছে আর সাথে সাথে কমে আসছে ডানকানের বেঁচে থাকার শেষ আশাটুকু। স্থবির হয়ে কতক্ষন দিয়েছিলাম মনে নেই কিন্তু চমক ভাঙলো চোখের ওপর একটা হলদেটে আলোর ঝলকানিতে। জাগুয়ারটা টেন্ট থেকে মুখ বার করে সোজাসুজি তাকিয়ে রয়েছে আমার দিকে। একটা ছোট্ট হারিকেন জ্বলছিল টেন্টের পাশে। সেই আলো আঁধারিতে স্পষ্ট দেখা যাচ্ছে সেই জাগুয়ারের রক্তাক্ত হিংস্রতাপূর্ণ মুখটা। হটাৎ দিকবিদিক জ্ঞানশূন্য হয়ে বন্দুক তাক করে ট্রিগারে চাপ দিলাম। বন্দুকের সেই বুক কাঁপানো আওয়াজের ঠিক সঙ্গে সঙ্গেই জাগুয়ারের তীব্র গর্জন শোনা গেলো, সেটা আর্তনাদ বটে তবে তা মর্মান্তিক নয়। বন্দুকের গুলি সোজা গিয়ে লাগলো জাগুয়ারের সামনের দিকের ডান পায়ে। আর তারপরেই সেটা ক্রোধনমত্ত হয়ে ঝাঁপিয়ে পড়ার চেষ্টা করলো আমাদের ওপর। পেশাদারী শিকারি হলে হয়তো এই সময়ে পালানোর ভুল টা করতো না কারণ পায়ে গুলি লাগায় সে যথেষ্ট কাবু হয়ে পড়েছিলো। আর একটা মাত্র টোটা তার ভবলীলা সাঙ্গো করতে পারতো কিন্তু সেই সময়ে আমাদের মাথায় এত কিছু আসেনি। এক গুলিতে মারতে না পেরে আমরা সেখান থেকে দৌড়ে পালাই গভীর জঙ্গলের ভেতর।
( বাকি অংশ পরবর্তী পর্বে...)
Valoi hoche next
 
28th May, 1734
এই কয়েকদিনে যা ঘটে গেছে তা কখনো স্বপ্নেও ভাবতে পারিনি। যেদিন ডানকান সেই জাগুয়ারটাকে
আহত করেছিলো সেদিন রাত্রেই ঘটলো সেই বিভীষিকাময় ঘটনা। সেদিন ডায়েরিটা লেখা শেষ করে ঘুমিয়ে পড়েছিলাম, রাত তখন কটা সে বিষয়ে কোনো আন্দাজ দেওয়া সম্ভব নয় তবে মধ্যরাত্রি তো বটেই। হটাৎ শুনতে পেলাম ডানকানের চিৎকার আর তার সঙ্গে যে আরো একটা শব্দ শুনলাম তাতে আমার শরীরের রক্ত হিম হয়ে গেলো। জাগুয়ারের গর্জন। বুঝতে পারলাম আহত জাগুয়ার ঠিক আহত বাঘের মতোই মারাত্মক। প্রতিশোধস্পৃহা মেটাতেই সে আবার আক্রমণ করেছে। আমি সঙ্গে সঙ্গে বন্দুক টা নিয়ে তাঁবু থেকে বেরিয়ে দেখি স্যাঙ্গফ্রইড বিমূঢ় দৃষ্টিতে ডানকানের টেন্টের দিকে তাকিয়ে রয়েছে। টেন্টের ভেতর থেকে গড়িয়ে বেরিয়ে আসছে তাজা কালচে রক্তের স্রোত। প্রচন্ড দাপাদাপির শব্দ আস্তে আস্তে কমে আসছে আর সাথে সাথে কমে আসছে ডানকানের বেঁচে থাকার শেষ আশাটুকু। স্থবির হয়ে কতক্ষন দিয়েছিলাম মনে নেই কিন্তু চমক ভাঙলো চোখের ওপর একটা হলদেটে আলোর ঝলকানিতে। জাগুয়ারটা টেন্ট থেকে মুখ বার করে সোজাসুজি তাকিয়ে রয়েছে আমার দিকে। একটা ছোট্ট হারিকেন জ্বলছিল টেন্টের পাশে। সেই আলো আঁধারিতে স্পষ্ট দেখা যাচ্ছে সেই জাগুয়ারের রক্তাক্ত হিংস্রতাপূর্ণ মুখটা। হটাৎ দিকবিদিক জ্ঞানশূন্য হয়ে বন্দুক তাক করে ট্রিগারে চাপ দিলাম। বন্দুকের সেই বুক কাঁপানো আওয়াজের ঠিক সঙ্গে সঙ্গেই জাগুয়ারের তীব্র গর্জন শোনা গেলো, সেটা আর্তনাদ বটে তবে তা মর্মান্তিক নয়। বন্দুকের গুলি সোজা গিয়ে লাগলো জাগুয়ারের সামনের দিকের ডান পায়ে। আর তারপরেই সেটা ক্রোধনমত্ত হয়ে ঝাঁপিয়ে পড়ার চেষ্টা করলো আমাদের ওপর। পেশাদারী শিকারি হলে হয়তো এই সময়ে পালানোর ভুল টা করতো না কারণ পায়ে গুলি লাগায় সে যথেষ্ট কাবু হয়ে পড়েছিলো। আর একটা মাত্র টোটা তার ভবলীলা সাঙ্গো করতে পারতো কিন্তু সেই সময়ে আমাদের মাথায় এত কিছু আসেনি। এক গুলিতে মারতে না পেরে আমরা সেখান থেকে দৌড়ে পালাই গভীর জঙ্গলের ভেতর।
( বাকি অংশ পরবর্তী পর্বে...)
Continue
 
আগের পর্ব গুলো কি নামে আছে রে..btw এই পর্ব টা পড়ে বেশ ভালো লাগলো
নাম এক ই পর্ব আলাদা করা দাঁড়া আমি কদিনের মধ্যেই পুরোটা একটা থ্রেড এ দিয়ে দেবো
 
Top