• We kindly request chatzozo forum members to follow forum rules to avoid getting a temporary suspension. Do not use non-English languages in the International Sex Chat Discussion section. This section is mainly created for everyone who uses English as their communication language.

ছোটো গল্প তনু

Bose Arun

Favoured Frenzy
**** তনু ****
যত বলি তনু শোনো তুমি আমাকে মেসেজ করবে বাংলায় ইংরেজি স্ক্রিপ্ট আমি দুচোখে দেখতে পারি না। পারবে আমাকে বলতে? আমি তোমাকে ভালবাসি? বাংলায় লিখতে? যদি লিখতে না পারো, তাহলে যাও আমাকে ভালোবাসতে হবে না।
আরে আমার কথা শুনে আবার ফিক ফিক করে হাসছো?এই ফেস বুকের জগতে তনুর সাথে আমার প্রেম। আসলে ও আমার লেখা কবিতার প্রেমে পরেছিলো, আর আমার কবিতাকে ভালোবেসে কবিকেও ভালোবেসে ফেলেছে।
একদম পাগলী, আমি ওকে লিখেছিলাম,
এই পাগলী তুই কথা দিলি
গঙ্গা পাড়ে যাবি,
চলনা আজ আমার সাথে
ফুচকা খাবি ।
তোর কথাতে স্কুল পালিয়ে
মেলায় গেছি,
ধরা পরে মায়ের হাতে
মার খেয়েছি ।
তোর কথাতে অংক কষার
পাতা ছিড়ে,
তোকে আমার মনের কথা
সব লিখেছি ।
তোকে আমি পাগলী বলে
ডাকি যখন
আমায় তুই মারতে তারা
করিস তখন ।
আজ তোর মনের মাঝে কি হলো?
ডেকে ডেকে বলছিস
আমায় পাগলী বলো ?
সত্যি তুই আমার পাগোল
মনের পাগলী মেয়ে,
থাকিস আমার জীবন জুড়ে
পাগলী হয়ে । ******
আর এটা পড়ে ও আমাকে লিখেছিল, আমি পাগলী? এসো দেখো ভালোই হোলো আমি তোমাকে পাগলের মত ভালোবেসে আদরে আদরে তোমাকেই পাগল করে দেবো তখন বুঝবে মজা। তোমার বুকের ওপরে বসে তোমার দাড়ি উপড়াবো, নাহ তোমারতো আবার দাড়িও নেই
তাহলে তাহলে তোমার বুকের ওপোরেই শুয়ে থাকবো, আমাকে পাগলী বলা?
সত্যি কি যে করি এই পাগলীটাকে নিয়ে।
আমাকে সামনা সামনি কোনো দিন দেখেনি,
শুধু আমার লেখা কবিতা পড়েই আমাকে কল্পনা করে নিয়েছে। পাগলের মতো ভালোবাসে আমাকে।
মাঝে মাঝে আমি ফেসবুকের রাস্তা দিয়ে হাটতে হাটতে তনুর বাড়িতে ঢুকে পড়ি, সারা বাড়ির দেয়ালে দেয়ালে খালি তনুর ছবি। কত রকম ভঙ্গি কত রকম ড্রেস, কোনোটাতে জিন্স, কোনোটাতে সালোয়ার কামিজ আবার কোনোটাতে শাড়ি।
কিন্তু সব ছবিতে একটা জায়গায় এক, দুষ্টুদুষ্টু চোখে আমার দিকে তাকিয়ে মিটিমিটি হাসছে। আমি মুগ্ধ চোখে ওর ছবিগুলো দেখি আর আমার মনে হয় আমার চারদিকটা হাসনাহানার গন্ধে মম করছে।
আমি বাড়ি ফিরে দেখি ও অন লাইন, আমি বললাম, তনু তুমি খুব খুব দুষ্টু , সারা দেয়ালে
খালি তুমি আর তুমি, তোমাকে দেখতে দেখতে আমার কি অবস্থা হয় বলতো, আমি তো মানুষ। দেখো কেমন চার লাইন কবিতাতে তোমাকে ধরে ফেলেছি,
হাসনাহানার গন্ধে ভরা
তোমার তনুর স্বর্ণলতা ,
তোমার ছবির চোখ দুটি যে
আমার সাথে বলছে কথা।
তোমায় দেখে চাঁদ ওঠে
আর তোমায় দেখে ফুল ফোটে,
সব মধুকর ভুল করে আজ
জুটলো এসে তোমার ঠোঁটে। ****
কবিতাটা পড়ে কেমন স্বপ্নিল হয়ে উঠলো
তনুর চোখ দুটো, বললো তুমিই তো আমার
মধুকর, আমার এই টুকটুকে, নরম ঠোঁট দুটো
তে আমি তো মধু জমিয়ে রেখেছি খালি
তোমার জন্য, আর আশায় আশায় অপেক্ষা
করে থাকি কবে তুমি ছোঁবে আমার ঠোঁট দুটো। তুমি কবে আসবে গো আমার মধুকর, কবে
সত্যিকারে তোমাকে জড়িয়ে ধরে আদর করতে পারবো? দেখতে দেখতে শেষ শ্রাবণের বর্ষা
বিদায় নিয়েছে, ভেজা কদমের গাছে আর
নেই সেই জৌলুশ, ভাদ্রের পাকা ধানে মাঠে
যেন সোনার বন্যা, শরত রাণীর অপেক্ষায়
দিন গুনছে সমস্ত প্রকৃতি।
মায়ের আগমনী সংগীতে ভড়ে উঠবে
আকাশ বাতাস,তাইতো আমার মন বলছে,
শরতের নীল আকাশে
মেঘ গুলো সব এলো মেলো,
ভাবছে এ মন বাতাস ছুঁয়ে
শিউলি ফোটার দিন এলো।
হটাত তনুর ডাকে তাকিয়ে দেখি, মুচকি মুচকি হাসছে আর আমার দিকে তাকিয়ে বলছে, কি হোলো? পূজোর কথা ভাবছো বুঝি? সত্যি
গো পূজোটা এসেই গেলো। তারপর ইচ্ছে
করে কটমট করে আমার দিকে তাকিয়ে
বললো এবার কিন্তু পাঁচ দিনই আমাকে নিয়ে
ঠাকুর দেখাতে হবে। তার পর একটা
মিষ্টি হাসি হেসে বললো, আমাকে পূজোয়
শাড়ি দেবে না?
আমি বললাম বলো এবার পূজোয় কি চাই তোমার?
এবার পূজোয় কি নিবি বল
নাকছাবি না ঝুমকো দুল ?
এখন আমি কি দি তোকে
শিশির ভেজা শিউলি ফুল ?
নীল আকাশে শারদ মেঘে
তোর নামটা লিখি হংস পাখায় ,
পাছা পেড়ে ডুরে শাড়ি
তোর শরীরে বেশ মানায় ।
যখন তুই ছুটে বেড়াস
কাশ ফুলের ওই বনটাতে ,
পথের পাচালীর দূর্গা হয়ে
থেকে যাস আমার মনটাতে ।
তুই যে আমার নীল আকাশ
শিউলি ফোটা সকাল বেলা,
সবুজ বনের ফুলের মেলা
সাগর বুকের ঢেউয়ের দোলা ।
এবার পূজোয় দেবো তোকে
শিউলি ফুলের নাকছাবি ,
পাছা পেড়ে ডুরে শাড়ি
আর আমার মনের জল ছবি ...
আমার কবিতাটা পড়ে আমার যেন মনে হলো
তনু আমাকে দু হাতে জড়িয়ে ধরে আমার
কানের কাছে মুখ নিয়ে ফিসফিস করে বললো, আমি ই তো তোমার পথের পাচালীর দূর্গা।
আমাকে তুমি পাছা পেরে ডুরে শাড়িই
কিনে দিও।
আজ আবার এসে গেলো আর একটা দূর্গা
পূজা, মনে পড়ে যাচ্ছে তনুর সেই ফিসফিস
করে বলা কথা, আমিই তো তোমার পথের পাঁচালীর দুর্গা, আমাকে তুমি পাছা পেড়ে ডুরে শাড়িই কিনে দিও।
**************************
 
**** তনু ****
যত বলি তনু শোনো তুমি আমাকে মেসেজ করবে বাংলায় ইংরেজি স্ক্রিপ্ট আমি দুচোখে দেখতে পারি না। পারবে আমাকে বলতে? আমি তোমাকে ভালবাসি? বাংলায় লিখতে? যদি লিখতে না পারো, তাহলে যাও আমাকে ভালোবাসতে হবে না।
আরে আমার কথা শুনে আবার ফিক ফিক করে হাসছো?এই ফেস বুকের জগতে তনুর সাথে আমার প্রেম। আসলে ও আমার লেখা কবিতার প্রেমে পরেছিলো, আর আমার কবিতাকে ভালোবেসে কবিকেও ভালোবেসে ফেলেছে।
একদম পাগলী, আমি ওকে লিখেছিলাম,
এই পাগলী তুই কথা দিলি
গঙ্গা পাড়ে যাবি,
চলনা আজ আমার সাথে
ফুচকা খাবি ।
তোর কথাতে স্কুল পালিয়ে
মেলায় গেছি,
ধরা পরে মায়ের হাতে
মার খেয়েছি ।
তোর কথাতে অংক কষার
পাতা ছিড়ে,
তোকে আমার মনের কথা
সব লিখেছি ।
তোকে আমি পাগলী বলে
ডাকি যখন
আমায় তুই মারতে তারা
করিস তখন ।
আজ তোর মনের মাঝে কি হলো?
ডেকে ডেকে বলছিস
আমায় পাগলী বলো ?
সত্যি তুই আমার পাগোল
মনের পাগলী মেয়ে,
থাকিস আমার জীবন জুড়ে
পাগলী হয়ে । ******
আর এটা পড়ে ও আমাকে লিখেছিল, আমি পাগলী? এসো দেখো ভালোই হোলো আমি তোমাকে পাগলের মত ভালোবেসে আদরে আদরে তোমাকেই পাগল করে দেবো তখন বুঝবে মজা। তোমার বুকের ওপরে বসে তোমার দাড়ি উপড়াবো, নাহ তোমারতো আবার দাড়িও নেই
তাহলে তাহলে তোমার বুকের ওপোরেই শুয়ে থাকবো, আমাকে পাগলী বলা?
সত্যি কি যে করি এই পাগলীটাকে নিয়ে।
আমাকে সামনা সামনি কোনো দিন দেখেনি,
শুধু আমার লেখা কবিতা পড়েই আমাকে কল্পনা করে নিয়েছে। পাগলের মতো ভালোবাসে আমাকে।
মাঝে মাঝে আমি ফেসবুকের রাস্তা দিয়ে হাটতে হাটতে তনুর বাড়িতে ঢুকে পড়ি, সারা বাড়ির দেয়ালে দেয়ালে খালি তনুর ছবি। কত রকম ভঙ্গি কত রকম ড্রেস, কোনোটাতে জিন্স, কোনোটাতে সালোয়ার কামিজ আবার কোনোটাতে শাড়ি।
কিন্তু সব ছবিতে একটা জায়গায় এক, দুষ্টুদুষ্টু চোখে আমার দিকে তাকিয়ে মিটিমিটি হাসছে। আমি মুগ্ধ চোখে ওর ছবিগুলো দেখি আর আমার মনে হয় আমার চারদিকটা হাসনাহানার গন্ধে মম করছে।
আমি বাড়ি ফিরে দেখি ও অন লাইন, আমি বললাম, তনু তুমি খুব খুব দুষ্টু , সারা দেয়ালে
খালি তুমি আর তুমি, তোমাকে দেখতে দেখতে আমার কি অবস্থা হয় বলতো, আমি তো মানুষ। দেখো কেমন চার লাইন কবিতাতে তোমাকে ধরে ফেলেছি,
হাসনাহানার গন্ধে ভরা
তোমার তনুর স্বর্ণলতা ,
তোমার ছবির চোখ দুটি যে
আমার সাথে বলছে কথা।
তোমায় দেখে চাঁদ ওঠে
আর তোমায় দেখে ফুল ফোটে,
সব মধুকর ভুল করে আজ
জুটলো এসে তোমার ঠোঁটে। ****
কবিতাটা পড়ে কেমন স্বপ্নিল হয়ে উঠলো
তনুর চোখ দুটো, বললো তুমিই তো আমার
মধুকর, আমার এই টুকটুকে, নরম ঠোঁট দুটো
তে আমি তো মধু জমিয়ে রেখেছি খালি
তোমার জন্য, আর আশায় আশায় অপেক্ষা
করে থাকি কবে তুমি ছোঁবে আমার ঠোঁট দুটো। তুমি কবে আসবে গো আমার মধুকর, কবে
সত্যিকারে তোমাকে জড়িয়ে ধরে আদর করতে পারবো? দেখতে দেখতে শেষ শ্রাবণের বর্ষা
বিদায় নিয়েছে, ভেজা কদমের গাছে আর
নেই সেই জৌলুশ, ভাদ্রের পাকা ধানে মাঠে
যেন সোনার বন্যা, শরত রাণীর অপেক্ষায়
দিন গুনছে সমস্ত প্রকৃতি।
মায়ের আগমনী সংগীতে ভড়ে উঠবে
আকাশ বাতাস,তাইতো আমার মন বলছে,
শরতের নীল আকাশে
মেঘ গুলো সব এলো মেলো,
ভাবছে এ মন বাতাস ছুঁয়ে
শিউলি ফোটার দিন এলো।
হটাত তনুর ডাকে তাকিয়ে দেখি, মুচকি মুচকি হাসছে আর আমার দিকে তাকিয়ে বলছে, কি হোলো? পূজোর কথা ভাবছো বুঝি? সত্যি
গো পূজোটা এসেই গেলো। তারপর ইচ্ছে
করে কটমট করে আমার দিকে তাকিয়ে
বললো এবার কিন্তু পাঁচ দিনই আমাকে নিয়ে
ঠাকুর দেখাতে হবে। তার পর একটা
মিষ্টি হাসি হেসে বললো, আমাকে পূজোয়
শাড়ি দেবে না?
আমি বললাম বলো এবার পূজোয় কি চাই তোমার?
এবার পূজোয় কি নিবি বল
নাকছাবি না ঝুমকো দুল ?
এখন আমি কি দি তোকে
শিশির ভেজা শিউলি ফুল ?
নীল আকাশে শারদ মেঘে
তোর নামটা লিখি হংস পাখায় ,
পাছা পেড়ে ডুরে শাড়ি
তোর শরীরে বেশ মানায় ।
যখন তুই ছুটে বেড়াস
কাশ ফুলের ওই বনটাতে ,
পথের পাচালীর দূর্গা হয়ে
থেকে যাস আমার মনটাতে ।
তুই যে আমার নীল আকাশ
শিউলি ফোটা সকাল বেলা,
সবুজ বনের ফুলের মেলা
সাগর বুকের ঢেউয়ের দোলা ।
এবার পূজোয় দেবো তোকে
শিউলি ফুলের নাকছাবি ,
পাছা পেড়ে ডুরে শাড়ি
আর আমার মনের জল ছবি ...
আমার কবিতাটা পড়ে আমার যেন মনে হলো
তনু আমাকে দু হাতে জড়িয়ে ধরে আমার
কানের কাছে মুখ নিয়ে ফিসফিস করে বললো, আমি ই তো তোমার পথের পাচালীর দূর্গা।
আমাকে তুমি পাছা পেরে ডুরে শাড়িই
কিনে দিও।
আজ আবার এসে গেলো আর একটা দূর্গা
পূজা, মনে পড়ে যাচ্ছে তনুর সেই ফিসফিস
করে বলা কথা, আমিই তো তোমার পথের পাঁচালীর দুর্গা, আমাকে তুমি পাছা পেড়ে ডুরে শাড়িই কিনে দিও।
**************************
thanks Bada
 
Top