• We kindly request chatzozo forum members to follow forum rules to avoid getting a temporary suspension. Do not use non-English languages in the International Sex Chat Discussion section. This section is mainly created for everyone who uses English as their communication language.

চুমু একটি আদর্শ খাদ্য (একটু রগরগে)

Meghnad

Epic Legend
Chat Pro User
বিশেষ দ্রষ্টব্যঃ যারা এক্সপার্ট তাদের জন্য নয়।

চুমু খেতে পছন্দ করে না এমন কোনও লোক নেই। সবাই চুমু খেতে ভালবাসে। অনেকে মনে করে চুমু খুবই সাধারণ একটি বিষয়, দৈনন্দিন জীবনের আর পাঁচটি সাধারণ কাজের মতই সাধারণ। অনেকে আবার মনে করে, একটি সফল সেক্স সেশনের মধ্যে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ন দ্বায়িত্ব পালন করে কিভাবে খাওয়া যায় সে ব্যাপারটা। সেক্সুয়াল কন্ট্যাক্ট এর মধ্যে ইন্টিমেট হবার ক্ষেত্রে একটি ইনোভেটিভ চুমু আপনার প্রতি আপনার সঙ্গির মনোভাবে চুড়ান্ত মাত্রার প্রভাব ফেলতে পারে।

আমি ব্যক্তিগতভাবে মনে করি, যারা ভাল চুমু খেতে জানে প্রেমিক কিংবা প্রেমিকা হিসেবে তাদের চাহিদাই সবচেয়ে বেশি থাকে সবসময়। চুমু এমন একটি অ্যাক্ট যেখানে অংশগ্রহণকারী একজন নারী এবং একজন পুরুষ, দুজনকেই নিজেদের অন্তর থেকে এই চুমুর ব্যাপারটা সাজাতে হয়। সাধারণত একজনকে লীড দিতে হয়, একজনকে লীড ফলো করতে হয়। পুরুষরা বেশি ডোমিনেটিং হওয়ায় একটি চুমুর সেশনে সাধারণত পুরুষরাই লীড দিয়ে থাকে। ক্ষেত্রবিশেষে ভিন্নতা থাকলেও, অভিজ্ঞ এবং কনফিডেন্ট পুরুষের চুমুই মেয়েরা বেশি পছন্দ করে।

একটি ভাল চুমু সেশনের জন্য সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হল, Go With The Flow. আপনি নিজের অনুভূতিকে বইতে দিন। হয়তো এই চুমুই আপনার সঙ্গিনীর মনে চিরস্থায়ী দাগ কাটবে। কারণ আবেগ প্রকাশের সবচেয়ে বিশ্বস্ত মাধ্যম হল চুমু। তবুও অনেকে আছেন যারা ভাল চুমু খেতে পারেন না বা কনফিডেন্স পান না। কিংবা বুঝে উঠতে পারেন না ঠিক কিভাবে কি করবেন। পুরুষ সহজে উত্তেজিত হয়ে পরে এবং নারীকে উত্তেজিত করবার দিকে তেমন মনোযোগ দেয় না এরপর। ফলাফল কাঁচকলা। তাই ধৈর্য্য ধরুন। Love is a game, you have to be a player. That’s why there is a term ‘Foreplay’

রেফারেন্স স্বরূপ একটি ছোট্ট গল্প শোনাচ্ছি।

এটাকে ঠিক গল্প না বলে গল্পের আকারে উপদেশ বলা যেতে পারে। চুমুটা এভাবে খাওয়া যেতে পারে… ধরুন আপনি আপনার প্রেমিকার সাথে আছেন। একটা সময় আপনারা দুজনই অনুভব করছেন আপনাদের চুমু খাওয়া উচিৎ।

আপনার প্রেমিকার দিকে এগিয়ে যান। আপনার চোখে তার প্রতি ভালবাসা ফুটিয়ে তুলুন। তার চোখের দিকে সরাসরি তাকান এবং তার কাছাকাছি গিয়ে তাকে বলুন আপনে তাকে কাছে পেতে চাইছেন। মুখ ফুটে নিজের অনুভূতিগুলোকে প্রকাশ করুন। ভার্বাল না হলে প্রেম কখনও জমবে না। তার কাছে আপনার ইন্টেনশন খোলাখুলিভাবে ফুটিয়ে তুলুন।

আপনার প্রেমিকার দিকে এগিয়ে যান। ঝাপিয়ে না পরে তাকে অপেক্ষা করতে দিন। তাকে লজ্জা পাবার সুযোগ দিন। মেয়েদের গাল স্রষ্টা বানিয়েছে ব্লাশ করবার জন্য, সে সুযোগটুকু কেড়ে নেবেন না। মেয়েরা ব্লাশ করতেও ভালবাসে। যদি লজ্জায় মুখ ঘুড়িয়ে নেয় বা আপনাকে জড়িয়ে ধরে বুকে মুখ গুজে ফেলে তাহলে তখনই আবার চেষ্টা করবেন না। তাকে সময় দিন। গল্প করুন। ধীরে ধীরে আবার সিচুয়েশন বিল্ড করুন। winners never quit.

আপনার হাতগুলো কি করছে? সেগুলোকে প্রথমেই নারী শরীরের এদিকে সেদিকে ঘোড়াবেন না। মেয়েরা শরীরের বিভিন্ন সেন্সিটিভ জায়গায় হাত পেতে পছন্দ করে। তাদেরকে অপেক্ষা করান। টেনশন বিল্ড করুন। আপনার হাতগুলো দিয়ে আজলা ভরে পানি তোলার মত করে আপনার প্রেমিকার চেহারাটা ধরুন। তার গাল এবং থুতনিটা আলতো করে আপনার আঙ্গুলের শীর্ষে ধরে রাখুন। বুড়ো আঙুল দিয়ে আলতো করে তার ঠোঁটে পরশ বুলিয়ে আদর করে দিন। ঠোঁট খুলে প্রেমিকা আপনাকে আমন্ত্রন জানালে সুযোগটা কাজে লাগান। আপনার বৃদ্ধাঙ্গুল একটু ভিজিয়ে নিন আপনার প্রেমিকার জিভের অগ্রভাগে। আঙুলের আর্দ্র অনুভূতিটা মেখে দিন আপনার প্রেমিকার দুই ঠোঁটে অল্প করে আঙুল ঘষে। অনুভব করুন আপনার ভেজা বুড়ো আঙুলে আস্তে আস্তে ভারী হয়ে ওঠা উষ্ণ নিঃশ্বাস।

এবার আঙুলগুলোকে ফাকাফাকা করে হাতদুটো আরও উপরের দিকে নিয়ে আসুন। এমন ভাবে মাথাটা ধরুন যাতে আপনার দুই হাত থাকে মেয়েটার মাথার দুই পাশে আর বুড়ো আঙুলদুটো তার থুতুনির নিচে থাকে। প্রেমিকার মাথা সামান্য হেলিয়ে উপরের দিকে তুলুন এবং ডানদিকে সামান্য কাত করে রাখুন। প্রেমিকার হালকা ভেজা ঠোঁটে আপনি স্পষ্ট চাহিদা দেখতে পাবেন।

আপনার মুখ এবার অপেক্ষারত ইশ্বরীর দিকে এগিয়ে নিয়ে যান। মেয়েটা পুরোটা সময় আপনার ঠোঁটের এগিয়ে আসার দিকে লক্ষ্য রাখবে। অপেক্ষা করবে। যখন আপনার ঠোঁট তার ঠোঁটকে কেবল স্পর্শ করেছে তখনই সে আস্তে চোখ বুজে নেবে।

ছোট্ট করে আপনার ঠোঁট প্রেমিকার ঠোঁটের উপর ঘষে দিন। এরপর অপেক্ষা করুন। মেয়েটাকে রেস্পন্স করবার সুযোগ দিন। তাকে ভালভাবে খেয়াল করুন। মেয়েটা আপনাকে চাইলে অবশ্যই নিজেই আপনার দিকে কিছুটা এগিয়ে আসবে নিজের অজান্তে, আগ্রহে। মেয়েটার দিকে আবার ঝুকে পড়ুন। মেয়েটার ঠোঁটে ঠোঁট রাখুন, দুই এক সেকেন্ড ঠোঁটের সাথে ঠোঁটের স্পর্শ মেইনটেইন করে সময় নিন।

এবার প্রেমিকাকে বোঝান যে আপনি আরও গভীরে যেতে চান। আপনার ঠোঁট সামান্য ফাকা করে মেয়েটার একটা ঠোঁটের উপর নামিয়ে আনুন এবং চুম্বনের “স্মুচ” শব্দটিকে দুজন একসাথে অনুভব করুন। এই অ্যাক্টটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ। প্রতিবার চুম্বন শেষে এই “লিটল পেকস” ব্যবহার করবেন। আপনি নারীমনে দীর্ঘস্থায়ী দাগ কাটতে পারবেন। বেশ কিছুবার এই ধরনের কার্যক্রম চালিয়ে যান। একসময় আপনি নিজেই বুঝবেন মেয়েটি আরও চাইছে আপনার কাছে।

এবার মেয়েটির মাথা অন্য দিকে কাত করে নিন সামান্য। আপনার প্রেমিকার মুখকে আপনার মাথা দ্বাড়া আরাল করে দিন। দ্রুত আপনার জিভটা বুলিয়ে দিন প্রেমিকার বন্ধ ঠোঁটের উপর। তার দরজায় কড়া নারুন যতক্ষণ না সে আপনাকে আমন্ত্রণ জানায়।

নিশ্চয়ই মেয়েটা আপনাকে আমন্ত্রণ জানাবে। মেয়েটি নিজের ঠোঁট খুলে দেবে সামান্য। আমন্ত্রণ জানাবে আপনাকে নিজের অজান্তেই। মেয়েটির উপরের ঠোঁটের ভেতরের নরম-গরম ভেজা অংশে আপনার জিভের ডগাটা বুলিয়ে দিন। এমন ভাবে নিজেদের অবস্থান রাখুন যাতে নিজেদের মাথা একে অপরের সাথে ৯০ ডিগ্রিতে থাকে। এতে ভাল এক্সেস পজিশন পাওয়া যায়। হুট করে জিভ ভরে বা বেড় করে দেবেন না। কিছুটা গাঢ়োভাবে জিভের পরশ বুলান যেন মেয়েটা ভালভাবে অনুভব করতে পারে আপনার জিভকে। মাঝে মাঝে উপরের ঠোঁটটা হালকা চুষে দিতে পারেন।

এবার সময় আরও গভীরে যাওয়ার। আস্তে করে আপনার জিভ প্রেমিকার মুখের ভেতর পুরে দিন। প্রেমিকার নরম উষ্ণ মুখ গহ্বরের ভেতর থাকা তার জিভের ডগায় আপনার জিভের ডগা স্পর্শ করান। এটাকে নেউলের সাপের আমন্ত্রণ বলে। এবার আপনার প্রেমিকার জিভ আপনার জিভকে ফলো করতে থাকবে। আপনি আস্তে আসতে আপনার প্রেমিকার উপরের ও নিচের দাঁতের মাঝে নিজের জিভ রাখুন। প্রেমিকার জিভের ডগা আপনাকে ফলো করে সেখানে এসে আপনাকে স্পর্শ করে আদর জানাবে। স্পর্স-আদর পেলে নিজেদের জীভ নিয়ে টাং মাসাজ বা টাং প্লে করুন। অন্যকে তৃপ্তি দেবার দিকে মনোযোগী হোন। প্রেমিকার জিভে জিভ নেড়ে তাকে আদর প্রকাশ করুন। এবার চুমুটা ভেঙে ফেলে জিভ বের করে নিন। রোল চেঞ্জ করুন। প্রেমিকাকে সুযোগ দিন।

আপনার প্রেমিকা হয়তো আপনাকে একটু ভিন্নভাবে আদর করতে চাইবে। সবাই নিজের ক্রিয়েটিভিটি দেখাতে চায়। ঘাড় সামান্য কাত করে মেয়েটা আপনার মুখের ভেতরটা আবিষ্কার করতে চাইবে। এবারের চুমুটা আরও আগ্রাসী হবে। মেয়েটা হয়তো আপনাকে বোঝাতে চাইবে যে আপনাকি তাকে আস্তে আস্তে জাগিয়ে তুলছেন। মেয়েটা হয়তো আপনার উপরের ঠোঁট আর উপরের দাঁতের মাঝের অংশতে তার জীভ চালনা করবে। নিজের আদর প্রকাশ করার জন্য অনেকক্ষণ ধরে অবহেলিত অংশের স্নায়ুই সর্বোত্তম। এবার হয়তো আপনাদের জীভ আবার একে অন্যকে স্পর্শ করবে। আবার জীভদুটোর সেই মেটিং ড্যান্স। অন্যকে নেড়ে নিজেকে হারিয়ে সঙ্গিনীকে জিতিয়ে দিন। যখন বুঝবেন মেয়েটা আরও চাইছে তখন চুমুটা ভেঙে ফেলুন।

আপনি চুমু ভাঙলে মেয়েটি চোখ মেলে তাকাবে আপনার দিকে যেখানে স্পষ্ট ফুটে উঠবে আরও চাহিদা। প্রেমিকাকে টিজ করুন। গলার ফাকা জায়গায় একটু চুমু খান। ঘাড়ের পাশেও মনোযোগ দিতে পারেন এরপর। আস্তে আস্তে রাস্তা খুজে নিন প্রেমিকার কানের লতির দিকে। দাঁতে কামড়ে ধরুন খুবই আলতো করে। যেন অনুভূতিটা সেনসেশনাল হয়। উত্তেজিত হয়ে ব্যাথা দিয়ে দেবেন না। এরপর কানের লতিটা মুখে পুরে নিন। হালকা করে চুষে দিন কানের লতিটা। মেয়েটার গায়ে কাটা দেওয়া, ঘাড়ের লোম দাঁড়িয়ে যাওয়া আপনি নিজের চোখে দেখতে পাবেন।

ফিসফিসিয়ে কানে কানে বলুন, আপনার তাকে কেমন লাগছে। তাকে জানান এটা আপনার জীবনের সেরা চুমু। মেয়েরা কম্পিমেন্ট পেতে পছন্দ করে। তাকে জানান তার ঠোঁট ও মুখের আস্বাদন আপনাকে স্বর্গের জানালা দেখিয়ে এনিয়েছে। এবার মেয়েটার কানের নিচে চুমু খান। আস্তে আস্তে মেয়েটার ঘাড়ের দিকে এগিয়ে যান। মেয়েটা তার চোখ বন্ধ করে মাথা হেলিয়ে নিজের সমগ্র স্পর্শকাতর গ্রীবা আপনার কাছে উন্মুক্ত করবে। সমর্পণের সর্বোচ্চ চিহ। The ultimate sign of surrender.

নুসরাত ফতেহ আলী খান এর ভাষায়, এইসে গার্দান ঝুকায়ি মাজা আ গায়া…

যত বেশি চুমু খাবেন ততো উন্নতি হবে। তাই নিয়মিত চুমু খান।

হ্যাপি ফোরামিং।
 
বিশেষ দ্রষ্টব্যঃ যারা এক্সপার্ট তাদের জন্য নয়।

চুমু খেতে পছন্দ করে না এমন কোনও লোক নেই। সবাই চুমু খেতে ভালবাসে। অনেকে মনে করে চুমু খুবই সাধারণ একটি বিষয়, দৈনন্দিন জীবনের আর পাঁচটি সাধারণ কাজের মতই সাধারণ। অনেকে আবার মনে করে, একটি সফল সেক্স সেশনের মধ্যে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ন দ্বায়িত্ব পালন করে কিভাবে খাওয়া যায় সে ব্যাপারটা। সেক্সুয়াল কন্ট্যাক্ট এর মধ্যে ইন্টিমেট হবার ক্ষেত্রে একটি ইনোভেটিভ চুমু আপনার প্রতি আপনার সঙ্গির মনোভাবে চুড়ান্ত মাত্রার প্রভাব ফেলতে পারে।

আমি ব্যক্তিগতভাবে মনে করি, যারা ভাল চুমু খেতে জানে প্রেমিক কিংবা প্রেমিকা হিসেবে তাদের চাহিদাই সবচেয়ে বেশি থাকে সবসময়। চুমু এমন একটি অ্যাক্ট যেখানে অংশগ্রহণকারী একজন নারী এবং একজন পুরুষ, দুজনকেই নিজেদের অন্তর থেকে এই চুমুর ব্যাপারটা সাজাতে হয়। সাধারণত একজনকে লীড দিতে হয়, একজনকে লীড ফলো করতে হয়। পুরুষরা বেশি ডোমিনেটিং হওয়ায় একটি চুমুর সেশনে সাধারণত পুরুষরাই লীড দিয়ে থাকে। ক্ষেত্রবিশেষে ভিন্নতা থাকলেও, অভিজ্ঞ এবং কনফিডেন্ট পুরুষের চুমুই মেয়েরা বেশি পছন্দ করে।

একটি ভাল চুমু সেশনের জন্য সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হল, Go With The Flow. আপনি নিজের অনুভূতিকে বইতে দিন। হয়তো এই চুমুই আপনার সঙ্গিনীর মনে চিরস্থায়ী দাগ কাটবে। কারণ আবেগ প্রকাশের সবচেয়ে বিশ্বস্ত মাধ্যম হল চুমু। তবুও অনেকে আছেন যারা ভাল চুমু খেতে পারেন না বা কনফিডেন্স পান না। কিংবা বুঝে উঠতে পারেন না ঠিক কিভাবে কি করবেন। পুরুষ সহজে উত্তেজিত হয়ে পরে এবং নারীকে উত্তেজিত করবার দিকে তেমন মনোযোগ দেয় না এরপর। ফলাফল কাঁচকলা। তাই ধৈর্য্য ধরুন। Love is a game, you have to be a player. That’s why there is a term ‘Foreplay’

রেফারেন্স স্বরূপ একটি ছোট্ট গল্প শোনাচ্ছি।

এটাকে ঠিক গল্প না বলে গল্পের আকারে উপদেশ বলা যেতে পারে। চুমুটা এভাবে খাওয়া যেতে পারে… ধরুন আপনি আপনার প্রেমিকার সাথে আছেন। একটা সময় আপনারা দুজনই অনুভব করছেন আপনাদের চুমু খাওয়া উচিৎ।

আপনার প্রেমিকার দিকে এগিয়ে যান। আপনার চোখে তার প্রতি ভালবাসা ফুটিয়ে তুলুন। তার চোখের দিকে সরাসরি তাকান এবং তার কাছাকাছি গিয়ে তাকে বলুন আপনে তাকে কাছে পেতে চাইছেন। মুখ ফুটে নিজের অনুভূতিগুলোকে প্রকাশ করুন। ভার্বাল না হলে প্রেম কখনও জমবে না। তার কাছে আপনার ইন্টেনশন খোলাখুলিভাবে ফুটিয়ে তুলুন।

আপনার প্রেমিকার দিকে এগিয়ে যান। ঝাপিয়ে না পরে তাকে অপেক্ষা করতে দিন। তাকে লজ্জা পাবার সুযোগ দিন। মেয়েদের গাল স্রষ্টা বানিয়েছে ব্লাশ করবার জন্য, সে সুযোগটুকু কেড়ে নেবেন না। মেয়েরা ব্লাশ করতেও ভালবাসে। যদি লজ্জায় মুখ ঘুড়িয়ে নেয় বা আপনাকে জড়িয়ে ধরে বুকে মুখ গুজে ফেলে তাহলে তখনই আবার চেষ্টা করবেন না। তাকে সময় দিন। গল্প করুন। ধীরে ধীরে আবার সিচুয়েশন বিল্ড করুন। winners never quit.

আপনার হাতগুলো কি করছে? সেগুলোকে প্রথমেই নারী শরীরের এদিকে সেদিকে ঘোড়াবেন না। মেয়েরা শরীরের বিভিন্ন সেন্সিটিভ জায়গায় হাত পেতে পছন্দ করে। তাদেরকে অপেক্ষা করান। টেনশন বিল্ড করুন। আপনার হাতগুলো দিয়ে আজলা ভরে পানি তোলার মত করে আপনার প্রেমিকার চেহারাটা ধরুন। তার গাল এবং থুতনিটা আলতো করে আপনার আঙ্গুলের শীর্ষে ধরে রাখুন। বুড়ো আঙুল দিয়ে আলতো করে তার ঠোঁটে পরশ বুলিয়ে আদর করে দিন। ঠোঁট খুলে প্রেমিকা আপনাকে আমন্ত্রন জানালে সুযোগটা কাজে লাগান। আপনার বৃদ্ধাঙ্গুল একটু ভিজিয়ে নিন আপনার প্রেমিকার জিভের অগ্রভাগে। আঙুলের আর্দ্র অনুভূতিটা মেখে দিন আপনার প্রেমিকার দুই ঠোঁটে অল্প করে আঙুল ঘষে। অনুভব করুন আপনার ভেজা বুড়ো আঙুলে আস্তে আস্তে ভারী হয়ে ওঠা উষ্ণ নিঃশ্বাস।

এবার আঙুলগুলোকে ফাকাফাকা করে হাতদুটো আরও উপরের দিকে নিয়ে আসুন। এমন ভাবে মাথাটা ধরুন যাতে আপনার দুই হাত থাকে মেয়েটার মাথার দুই পাশে আর বুড়ো আঙুলদুটো তার থুতুনির নিচে থাকে। প্রেমিকার মাথা সামান্য হেলিয়ে উপরের দিকে তুলুন এবং ডানদিকে সামান্য কাত করে রাখুন। প্রেমিকার হালকা ভেজা ঠোঁটে আপনি স্পষ্ট চাহিদা দেখতে পাবেন।

আপনার মুখ এবার অপেক্ষারত ইশ্বরীর দিকে এগিয়ে নিয়ে যান। মেয়েটা পুরোটা সময় আপনার ঠোঁটের এগিয়ে আসার দিকে লক্ষ্য রাখবে। অপেক্ষা করবে। যখন আপনার ঠোঁট তার ঠোঁটকে কেবল স্পর্শ করেছে তখনই সে আস্তে চোখ বুজে নেবে।

ছোট্ট করে আপনার ঠোঁট প্রেমিকার ঠোঁটের উপর ঘষে দিন। এরপর অপেক্ষা করুন। মেয়েটাকে রেস্পন্স করবার সুযোগ দিন। তাকে ভালভাবে খেয়াল করুন। মেয়েটা আপনাকে চাইলে অবশ্যই নিজেই আপনার দিকে কিছুটা এগিয়ে আসবে নিজের অজান্তে, আগ্রহে। মেয়েটার দিকে আবার ঝুকে পড়ুন। মেয়েটার ঠোঁটে ঠোঁট রাখুন, দুই এক সেকেন্ড ঠোঁটের সাথে ঠোঁটের স্পর্শ মেইনটেইন করে সময় নিন।

এবার প্রেমিকাকে বোঝান যে আপনি আরও গভীরে যেতে চান। আপনার ঠোঁট সামান্য ফাকা করে মেয়েটার একটা ঠোঁটের উপর নামিয়ে আনুন এবং চুম্বনের “স্মুচ” শব্দটিকে দুজন একসাথে অনুভব করুন। এই অ্যাক্টটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ। প্রতিবার চুম্বন শেষে এই “লিটল পেকস” ব্যবহার করবেন। আপনি নারীমনে দীর্ঘস্থায়ী দাগ কাটতে পারবেন। বেশ কিছুবার এই ধরনের কার্যক্রম চালিয়ে যান। একসময় আপনি নিজেই বুঝবেন মেয়েটি আরও চাইছে আপনার কাছে।

এবার মেয়েটির মাথা অন্য দিকে কাত করে নিন সামান্য। আপনার প্রেমিকার মুখকে আপনার মাথা দ্বাড়া আরাল করে দিন। দ্রুত আপনার জিভটা বুলিয়ে দিন প্রেমিকার বন্ধ ঠোঁটের উপর। তার দরজায় কড়া নারুন যতক্ষণ না সে আপনাকে আমন্ত্রণ জানায়।

নিশ্চয়ই মেয়েটা আপনাকে আমন্ত্রণ জানাবে। মেয়েটি নিজের ঠোঁট খুলে দেবে সামান্য। আমন্ত্রণ জানাবে আপনাকে নিজের অজান্তেই। মেয়েটির উপরের ঠোঁটের ভেতরের নরম-গরম ভেজা অংশে আপনার জিভের ডগাটা বুলিয়ে দিন। এমন ভাবে নিজেদের অবস্থান রাখুন যাতে নিজেদের মাথা একে অপরের সাথে ৯০ ডিগ্রিতে থাকে। এতে ভাল এক্সেস পজিশন পাওয়া যায়। হুট করে জিভ ভরে বা বেড় করে দেবেন না। কিছুটা গাঢ়োভাবে জিভের পরশ বুলান যেন মেয়েটা ভালভাবে অনুভব করতে পারে আপনার জিভকে। মাঝে মাঝে উপরের ঠোঁটটা হালকা চুষে দিতে পারেন।

এবার সময় আরও গভীরে যাওয়ার। আস্তে করে আপনার জিভ প্রেমিকার মুখের ভেতর পুরে দিন। প্রেমিকার নরম উষ্ণ মুখ গহ্বরের ভেতর থাকা তার জিভের ডগায় আপনার জিভের ডগা স্পর্শ করান। এটাকে নেউলের সাপের আমন্ত্রণ বলে। এবার আপনার প্রেমিকার জিভ আপনার জিভকে ফলো করতে থাকবে। আপনি আস্তে আসতে আপনার প্রেমিকার উপরের ও নিচের দাঁতের মাঝে নিজের জিভ রাখুন। প্রেমিকার জিভের ডগা আপনাকে ফলো করে সেখানে এসে আপনাকে স্পর্শ করে আদর জানাবে। স্পর্স-আদর পেলে নিজেদের জীভ নিয়ে টাং মাসাজ বা টাং প্লে করুন। অন্যকে তৃপ্তি দেবার দিকে মনোযোগী হোন। প্রেমিকার জিভে জিভ নেড়ে তাকে আদর প্রকাশ করুন। এবার চুমুটা ভেঙে ফেলে জিভ বের করে নিন। রোল চেঞ্জ করুন। প্রেমিকাকে সুযোগ দিন।

আপনার প্রেমিকা হয়তো আপনাকে একটু ভিন্নভাবে আদর করতে চাইবে। সবাই নিজের ক্রিয়েটিভিটি দেখাতে চায়। ঘাড় সামান্য কাত করে মেয়েটা আপনার মুখের ভেতরটা আবিষ্কার করতে চাইবে। এবারের চুমুটা আরও আগ্রাসী হবে। মেয়েটা হয়তো আপনাকে বোঝাতে চাইবে যে আপনাকি তাকে আস্তে আস্তে জাগিয়ে তুলছেন। মেয়েটা হয়তো আপনার উপরের ঠোঁট আর উপরের দাঁতের মাঝের অংশতে তার জীভ চালনা করবে। নিজের আদর প্রকাশ করার জন্য অনেকক্ষণ ধরে অবহেলিত অংশের স্নায়ুই সর্বোত্তম। এবার হয়তো আপনাদের জীভ আবার একে অন্যকে স্পর্শ করবে। আবার জীভদুটোর সেই মেটিং ড্যান্স। অন্যকে নেড়ে নিজেকে হারিয়ে সঙ্গিনীকে জিতিয়ে দিন। যখন বুঝবেন মেয়েটা আরও চাইছে তখন চুমুটা ভেঙে ফেলুন।

আপনি চুমু ভাঙলে মেয়েটি চোখ মেলে তাকাবে আপনার দিকে যেখানে স্পষ্ট ফুটে উঠবে আরও চাহিদা। প্রেমিকাকে টিজ করুন। গলার ফাকা জায়গায় একটু চুমু খান। ঘাড়ের পাশেও মনোযোগ দিতে পারেন এরপর। আস্তে আস্তে রাস্তা খুজে নিন প্রেমিকার কানের লতির দিকে। দাঁতে কামড়ে ধরুন খুবই আলতো করে। যেন অনুভূতিটা সেনসেশনাল হয়। উত্তেজিত হয়ে ব্যাথা দিয়ে দেবেন না। এরপর কানের লতিটা মুখে পুরে নিন। হালকা করে চুষে দিন কানের লতিটা। মেয়েটার গায়ে কাটা দেওয়া, ঘাড়ের লোম দাঁড়িয়ে যাওয়া আপনি নিজের চোখে দেখতে পাবেন।

ফিসফিসিয়ে কানে কানে বলুন, আপনার তাকে কেমন লাগছে। তাকে জানান এটা আপনার জীবনের সেরা চুমু। মেয়েরা কম্পিমেন্ট পেতে পছন্দ করে। তাকে জানান তার ঠোঁট ও মুখের আস্বাদন আপনাকে স্বর্গের জানালা দেখিয়ে এনিয়েছে। এবার মেয়েটার কানের নিচে চুমু খান। আস্তে আস্তে মেয়েটার ঘাড়ের দিকে এগিয়ে যান। মেয়েটা তার চোখ বন্ধ করে মাথা হেলিয়ে নিজের সমগ্র স্পর্শকাতর গ্রীবা আপনার কাছে উন্মুক্ত করবে। সমর্পণের সর্বোচ্চ চিহ। The ultimate sign of surrender.

নুসরাত ফতেহ আলী খান এর ভাষায়, এইসে গার্দান ঝুকায়ি মাজা আ গায়া…

যত বেশি চুমু খাবেন ততো উন্নতি হবে। তাই নিয়মিত চুমু খান।


হ্যাপি ফোরামিং।
Right
 

বিশেষ দ্রষ্টব্যঃ যারা এক্সপার্ট তাদের জন্য নয়।

চুমু খেতে পছন্দ করে না এমন কোনও লোক নেই। সবাই চুমু খেতে ভালবাসে। অনেকে মনে করে চুমু খুবই সাধারণ একটি বিষয়, দৈনন্দিন জীবনের আর পাঁচটি সাধারণ কাজের মতই সাধারণ। অনেকে আবার মনে করে, একটি সফল সেক্স সেশনের মধ্যে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ন দ্বায়িত্ব পালন করে কিভাবে খাওয়া যায় সে ব্যাপারটা। সেক্সুয়াল কন্ট্যাক্ট এর মধ্যে ইন্টিমেট হবার ক্ষেত্রে একটি ইনোভেটিভ চুমু আপনার প্রতি আপনার সঙ্গির মনোভাবে চুড়ান্ত মাত্রার প্রভাব ফেলতে পারে।

আমি ব্যক্তিগতভাবে মনে করি, যারা ভাল চুমু খেতে জানে প্রেমিক কিংবা প্রেমিকা হিসেবে তাদের চাহিদাই সবচেয়ে বেশি থাকে সবসময়। চুমু এমন একটি অ্যাক্ট যেখানে অংশগ্রহণকারী একজন নারী এবং একজন পুরুষ, দুজনকেই নিজেদের অন্তর থেকে এই চুমুর ব্যাপারটা সাজাতে হয়। সাধারণত একজনকে লীড দিতে হয়, একজনকে লীড ফলো করতে হয়। পুরুষরা বেশি ডোমিনেটিং হওয়ায় একটি চুমুর সেশনে সাধারণত পুরুষরাই লীড দিয়ে থাকে। ক্ষেত্রবিশেষে ভিন্নতা থাকলেও, অভিজ্ঞ এবং কনফিডেন্ট পুরুষের চুমুই মেয়েরা বেশি পছন্দ করে।

একটি ভাল চুমু সেশনের জন্য সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হল, Go With The Flow. আপনি নিজের অনুভূতিকে বইতে দিন। হয়তো এই চুমুই আপনার সঙ্গিনীর মনে চিরস্থায়ী দাগ কাটবে। কারণ আবেগ প্রকাশের সবচেয়ে বিশ্বস্ত মাধ্যম হল চুমু। তবুও অনেকে আছেন যারা ভাল চুমু খেতে পারেন না বা কনফিডেন্স পান না। কিংবা বুঝে উঠতে পারেন না ঠিক কিভাবে কি করবেন। পুরুষ সহজে উত্তেজিত হয়ে পরে এবং নারীকে উত্তেজিত করবার দিকে তেমন মনোযোগ দেয় না এরপর। ফলাফল কাঁচকলা। তাই ধৈর্য্য ধরুন। Love is a game, you have to be a player. That’s why there is a term ‘Foreplay’

রেফারেন্স স্বরূপ একটি ছোট্ট গল্প শোনাচ্ছি।

এটাকে ঠিক গল্প না বলে গল্পের আকারে উপদেশ বলা যেতে পারে। চুমুটা এভাবে খাওয়া যেতে পারে… ধরুন আপনি আপনার প্রেমিকার সাথে আছেন। একটা সময় আপনারা দুজনই অনুভব করছেন আপনাদের চুমু খাওয়া উচিৎ।

আপনার প্রেমিকার দিকে এগিয়ে যান। আপনার চোখে তার প্রতি ভালবাসা ফুটিয়ে তুলুন। তার চোখের দিকে সরাসরি তাকান এবং তার কাছাকাছি গিয়ে তাকে বলুন আপনে তাকে কাছে পেতে চাইছেন। মুখ ফুটে নিজের অনুভূতিগুলোকে প্রকাশ করুন। ভার্বাল না হলে প্রেম কখনও জমবে না। তার কাছে আপনার ইন্টেনশন খোলাখুলিভাবে ফুটিয়ে তুলুন।

আপনার প্রেমিকার দিকে এগিয়ে যান। ঝাপিয়ে না পরে তাকে অপেক্ষা করতে দিন। তাকে লজ্জা পাবার সুযোগ দিন। মেয়েদের গাল স্রষ্টা বানিয়েছে ব্লাশ করবার জন্য, সে সুযোগটুকু কেড়ে নেবেন না। মেয়েরা ব্লাশ করতেও ভালবাসে। যদি লজ্জায় মুখ ঘুড়িয়ে নেয় বা আপনাকে জড়িয়ে ধরে বুকে মুখ গুজে ফেলে তাহলে তখনই আবার চেষ্টা করবেন না। তাকে সময় দিন। গল্প করুন। ধীরে ধীরে আবার সিচুয়েশন বিল্ড করুন। winners never quit.

আপনার হাতগুলো কি করছে? সেগুলোকে প্রথমেই নারী শরীরের এদিকে সেদিকে ঘোড়াবেন না। মেয়েরা শরীরের বিভিন্ন সেন্সিটিভ জায়গায় হাত পেতে পছন্দ করে। তাদেরকে অপেক্ষা করান। টেনশন বিল্ড করুন। আপনার হাতগুলো দিয়ে আজলা ভরে পানি তোলার মত করে আপনার প্রেমিকার চেহারাটা ধরুন। তার গাল এবং থুতনিটা আলতো করে আপনার আঙ্গুলের শীর্ষে ধরে রাখুন। বুড়ো আঙুল দিয়ে আলতো করে তার ঠোঁটে পরশ বুলিয়ে আদর করে দিন। ঠোঁট খুলে প্রেমিকা আপনাকে আমন্ত্রন জানালে সুযোগটা কাজে লাগান। আপনার বৃদ্ধাঙ্গুল একটু ভিজিয়ে নিন আপনার প্রেমিকার জিভের অগ্রভাগে। আঙুলের আর্দ্র অনুভূতিটা মেখে দিন আপনার প্রেমিকার দুই ঠোঁটে অল্প করে আঙুল ঘষে। অনুভব করুন আপনার ভেজা বুড়ো আঙুলে আস্তে আস্তে ভারী হয়ে ওঠা উষ্ণ নিঃশ্বাস।

এবার আঙুলগুলোকে ফাকাফাকা করে হাতদুটো আরও উপরের দিকে নিয়ে আসুন। এমন ভাবে মাথাটা ধরুন যাতে আপনার দুই হাত থাকে মেয়েটার মাথার দুই পাশে আর বুড়ো আঙুলদুটো তার থুতুনির নিচে থাকে। প্রেমিকার মাথা সামান্য হেলিয়ে উপরের দিকে তুলুন এবং ডানদিকে সামান্য কাত করে রাখুন। প্রেমিকার হালকা ভেজা ঠোঁটে আপনি স্পষ্ট চাহিদা দেখতে পাবেন।

আপনার মুখ এবার অপেক্ষারত ইশ্বরীর দিকে এগিয়ে নিয়ে যান। মেয়েটা পুরোটা সময় আপনার ঠোঁটের এগিয়ে আসার দিকে লক্ষ্য রাখবে। অপেক্ষা করবে। যখন আপনার ঠোঁট তার ঠোঁটকে কেবল স্পর্শ করেছে তখনই সে আস্তে চোখ বুজে নেবে।

ছোট্ট করে আপনার ঠোঁট প্রেমিকার ঠোঁটের উপর ঘষে দিন। এরপর অপেক্ষা করুন। মেয়েটাকে রেস্পন্স করবার সুযোগ দিন। তাকে ভালভাবে খেয়াল করুন। মেয়েটা আপনাকে চাইলে অবশ্যই নিজেই আপনার দিকে কিছুটা এগিয়ে আসবে নিজের অজান্তে, আগ্রহে। মেয়েটার দিকে আবার ঝুকে পড়ুন। মেয়েটার ঠোঁটে ঠোঁট রাখুন, দুই এক সেকেন্ড ঠোঁটের সাথে ঠোঁটের স্পর্শ মেইনটেইন করে সময় নিন।

এবার প্রেমিকাকে বোঝান যে আপনি আরও গভীরে যেতে চান। আপনার ঠোঁট সামান্য ফাকা করে মেয়েটার একটা ঠোঁটের উপর নামিয়ে আনুন এবং চুম্বনের “স্মুচ” শব্দটিকে দুজন একসাথে অনুভব করুন। এই অ্যাক্টটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ। প্রতিবার চুম্বন শেষে এই “লিটল পেকস” ব্যবহার করবেন। আপনি নারীমনে দীর্ঘস্থায়ী দাগ কাটতে পারবেন। বেশ কিছুবার এই ধরনের কার্যক্রম চালিয়ে যান। একসময় আপনি নিজেই বুঝবেন মেয়েটি আরও চাইছে আপনার কাছে।

এবার মেয়েটির মাথা অন্য দিকে কাত করে নিন সামান্য। আপনার প্রেমিকার মুখকে আপনার মাথা দ্বাড়া আরাল করে দিন। দ্রুত আপনার জিভটা বুলিয়ে দিন প্রেমিকার বন্ধ ঠোঁটের উপর। তার দরজায় কড়া নারুন যতক্ষণ না সে আপনাকে আমন্ত্রণ জানায়।

নিশ্চয়ই মেয়েটা আপনাকে আমন্ত্রণ জানাবে। মেয়েটি নিজের ঠোঁট খুলে দেবে সামান্য। আমন্ত্রণ জানাবে আপনাকে নিজের অজান্তেই। মেয়েটির উপরের ঠোঁটের ভেতরের নরম-গরম ভেজা অংশে আপনার জিভের ডগাটা বুলিয়ে দিন। এমন ভাবে নিজেদের অবস্থান রাখুন যাতে নিজেদের মাথা একে অপরের সাথে ৯০ ডিগ্রিতে থাকে। এতে ভাল এক্সেস পজিশন পাওয়া যায়। হুট করে জিভ ভরে বা বেড় করে দেবেন না। কিছুটা গাঢ়োভাবে জিভের পরশ বুলান যেন মেয়েটা ভালভাবে অনুভব করতে পারে আপনার জিভকে। মাঝে মাঝে উপরের ঠোঁটটা হালকা চুষে দিতে পারেন।

এবার সময় আরও গভীরে যাওয়ার। আস্তে করে আপনার জিভ প্রেমিকার মুখের ভেতর পুরে দিন। প্রেমিকার নরম উষ্ণ মুখ গহ্বরের ভেতর থাকা তার জিভের ডগায় আপনার জিভের ডগা স্পর্শ করান। এটাকে নেউলের সাপের আমন্ত্রণ বলে। এবার আপনার প্রেমিকার জিভ আপনার জিভকে ফলো করতে থাকবে। আপনি আস্তে আসতে আপনার প্রেমিকার উপরের ও নিচের দাঁতের মাঝে নিজের জিভ রাখুন। প্রেমিকার জিভের ডগা আপনাকে ফলো করে সেখানে এসে আপনাকে স্পর্শ করে আদর জানাবে। স্পর্স-আদর পেলে নিজেদের জীভ নিয়ে টাং মাসাজ বা টাং প্লে করুন। অন্যকে তৃপ্তি দেবার দিকে মনোযোগী হোন। প্রেমিকার জিভে জিভ নেড়ে তাকে আদর প্রকাশ করুন। এবার চুমুটা ভেঙে ফেলে জিভ বের করে নিন। রোল চেঞ্জ করুন। প্রেমিকাকে সুযোগ দিন।

আপনার প্রেমিকা হয়তো আপনাকে একটু ভিন্নভাবে আদর করতে চাইবে। সবাই নিজের ক্রিয়েটিভিটি দেখাতে চায়। ঘাড় সামান্য কাত করে মেয়েটা আপনার মুখের ভেতরটা আবিষ্কার করতে চাইবে। এবারের চুমুটা আরও আগ্রাসী হবে। মেয়েটা হয়তো আপনাকে বোঝাতে চাইবে যে আপনাকি তাকে আস্তে আস্তে জাগিয়ে তুলছেন। মেয়েটা হয়তো আপনার উপরের ঠোঁট আর উপরের দাঁতের মাঝের অংশতে তার জীভ চালনা করবে। নিজের আদর প্রকাশ করার জন্য অনেকক্ষণ ধরে অবহেলিত অংশের স্নায়ুই সর্বোত্তম। এবার হয়তো আপনাদের জীভ আবার একে অন্যকে স্পর্শ করবে। আবার জীভদুটোর সেই মেটিং ড্যান্স। অন্যকে নেড়ে নিজেকে হারিয়ে সঙ্গিনীকে জিতিয়ে দিন। যখন বুঝবেন মেয়েটা আরও চাইছে তখন চুমুটা ভেঙে ফেলুন।

আপনি চুমু ভাঙলে মেয়েটি চোখ মেলে তাকাবে আপনার দিকে যেখানে স্পষ্ট ফুটে উঠবে আরও চাহিদা। প্রেমিকাকে টিজ করুন। গলার ফাকা জায়গায় একটু চুমু খান। ঘাড়ের পাশেও মনোযোগ দিতে পারেন এরপর। আস্তে আস্তে রাস্তা খুজে নিন প্রেমিকার কানের লতির দিকে। দাঁতে কামড়ে ধরুন খুবই আলতো করে। যেন অনুভূতিটা সেনসেশনাল হয়। উত্তেজিত হয়ে ব্যাথা দিয়ে দেবেন না। এরপর কানের লতিটা মুখে পুরে নিন। হালকা করে চুষে দিন কানের লতিটা। মেয়েটার গায়ে কাটা দেওয়া, ঘাড়ের লোম দাঁড়িয়ে যাওয়া আপনি নিজের চোখে দেখতে পাবেন।

ফিসফিসিয়ে কানে কানে বলুন, আপনার তাকে কেমন লাগছে। তাকে জানান এটা আপনার জীবনের সেরা চুমু। মেয়েরা কম্পিমেন্ট পেতে পছন্দ করে। তাকে জানান তার ঠোঁট ও মুখের আস্বাদন আপনাকে স্বর্গের জানালা দেখিয়ে এনিয়েছে। এবার মেয়েটার কানের নিচে চুমু খান। আস্তে আস্তে মেয়েটার ঘাড়ের দিকে এগিয়ে যান। মেয়েটা তার চোখ বন্ধ করে মাথা হেলিয়ে নিজের সমগ্র স্পর্শকাতর গ্রীবা আপনার কাছে উন্মুক্ত করবে। সমর্পণের সর্বোচ্চ চিহ। The ultimate sign of surrender.

নুসরাত ফতেহ আলী খান এর ভাষায়, এইসে গার্দান ঝুকায়ি মাজা আ গায়া…

যত বেশি চুমু খাবেন ততো উন্নতি হবে। তাই নিয়মিত চুমু খান।


হ্যাপি ফোরামিং।
Chumu biseshsaggor chumur brittyanto sune ekta chumma khete ichchhe korche. Muuaaahh:kiss::kiss:

Bishes drastrobyo: jodi ei sumodhur kaaj ti korar samoy naak e Cigarette er ghraan paan seta ke sajotne eriye jaben.:rofl1::rofl1:
 
Chumu biseshsaggor chumur brittyanto sune ekta chumma khete ichchhe korche. Muuaaahh:kiss::kiss:

Bishes drastrobyo: jodi ei sumodhur kaaj ti korar samoy naak e Cigarette er ghraan paan seta ke sajotne eriye jaben.:rofl1:
বস এটা বাড়াবাড়ি হয়ে যাবে , এর চেয়ে চলুন, সিগারেটের পাফে চুমু খাই
 
:clapping:আপনি তো cultivate করার মতোন মানুষ দেখছি
জীবন এমনিই চষে রেখেছে দিদিভাই। উর্বরতা হারিয়ে যাচ্ছে তাও। কাল্টিভেট করাই উচিৎ
 
জীবন এমনিই চষে রেখেছে দিদিভাই। উর্বরতা হারিয়ে যাচ্ছে তাও। কাল্টিভেট করাই উচিৎ
Dal jatio sosso chas korun jomite urborota asbe
 
বিশেষ দ্রষ্টব্যঃ যারা এক্সপার্ট তাদের জন্য নয়।

চুমু খেতে পছন্দ করে না এমন কোনও লোক নেই। সবাই চুমু খেতে ভালবাসে। অনেকে মনে করে চুমু খুবই সাধারণ একটি বিষয়, দৈনন্দিন জীবনের আর পাঁচটি সাধারণ কাজের মতই সাধারণ। অনেকে আবার মনে করে, একটি সফল সেক্স সেশনের মধ্যে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ন দ্বায়িত্ব পালন করে কিভাবে খাওয়া যায় সে ব্যাপারটা। সেক্সুয়াল কন্ট্যাক্ট এর মধ্যে ইন্টিমেট হবার ক্ষেত্রে একটি ইনোভেটিভ চুমু আপনার প্রতি আপনার সঙ্গির মনোভাবে চুড়ান্ত মাত্রার প্রভাব ফেলতে পারে।

আমি ব্যক্তিগতভাবে মনে করি, যারা ভাল চুমু খেতে জানে প্রেমিক কিংবা প্রেমিকা হিসেবে তাদের চাহিদাই সবচেয়ে বেশি থাকে সবসময়। চুমু এমন একটি অ্যাক্ট যেখানে অংশগ্রহণকারী একজন নারী এবং একজন পুরুষ, দুজনকেই নিজেদের অন্তর থেকে এই চুমুর ব্যাপারটা সাজাতে হয়। সাধারণত একজনকে লীড দিতে হয়, একজনকে লীড ফলো করতে হয়। পুরুষরা বেশি ডোমিনেটিং হওয়ায় একটি চুমুর সেশনে সাধারণত পুরুষরাই লীড দিয়ে থাকে। ক্ষেত্রবিশেষে ভিন্নতা থাকলেও, অভিজ্ঞ এবং কনফিডেন্ট পুরুষের চুমুই মেয়েরা বেশি পছন্দ করে।

একটি ভাল চুমু সেশনের জন্য সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হল, Go With The Flow. আপনি নিজের অনুভূতিকে বইতে দিন। হয়তো এই চুমুই আপনার সঙ্গিনীর মনে চিরস্থায়ী দাগ কাটবে। কারণ আবেগ প্রকাশের সবচেয়ে বিশ্বস্ত মাধ্যম হল চুমু। তবুও অনেকে আছেন যারা ভাল চুমু খেতে পারেন না বা কনফিডেন্স পান না। কিংবা বুঝে উঠতে পারেন না ঠিক কিভাবে কি করবেন। পুরুষ সহজে উত্তেজিত হয়ে পরে এবং নারীকে উত্তেজিত করবার দিকে তেমন মনোযোগ দেয় না এরপর। ফলাফল কাঁচকলা। তাই ধৈর্য্য ধরুন। Love is a game, you have to be a player. That’s why there is a term ‘Foreplay’

রেফারেন্স স্বরূপ একটি ছোট্ট গল্প শোনাচ্ছি।

এটাকে ঠিক গল্প না বলে গল্পের আকারে উপদেশ বলা যেতে পারে। চুমুটা এভাবে খাওয়া যেতে পারে… ধরুন আপনি আপনার প্রেমিকার সাথে আছেন। একটা সময় আপনারা দুজনই অনুভব করছেন আপনাদের চুমু খাওয়া উচিৎ।

আপনার প্রেমিকার দিকে এগিয়ে যান। আপনার চোখে তার প্রতি ভালবাসা ফুটিয়ে তুলুন। তার চোখের দিকে সরাসরি তাকান এবং তার কাছাকাছি গিয়ে তাকে বলুন আপনে তাকে কাছে পেতে চাইছেন। মুখ ফুটে নিজের অনুভূতিগুলোকে প্রকাশ করুন। ভার্বাল না হলে প্রেম কখনও জমবে না। তার কাছে আপনার ইন্টেনশন খোলাখুলিভাবে ফুটিয়ে তুলুন।

আপনার প্রেমিকার দিকে এগিয়ে যান। ঝাপিয়ে না পরে তাকে অপেক্ষা করতে দিন। তাকে লজ্জা পাবার সুযোগ দিন। মেয়েদের গাল স্রষ্টা বানিয়েছে ব্লাশ করবার জন্য, সে সুযোগটুকু কেড়ে নেবেন না। মেয়েরা ব্লাশ করতেও ভালবাসে। যদি লজ্জায় মুখ ঘুড়িয়ে নেয় বা আপনাকে জড়িয়ে ধরে বুকে মুখ গুজে ফেলে তাহলে তখনই আবার চেষ্টা করবেন না। তাকে সময় দিন। গল্প করুন। ধীরে ধীরে আবার সিচুয়েশন বিল্ড করুন। winners never quit.

আপনার হাতগুলো কি করছে? সেগুলোকে প্রথমেই নারী শরীরের এদিকে সেদিকে ঘোড়াবেন না। মেয়েরা শরীরের বিভিন্ন সেন্সিটিভ জায়গায় হাত পেতে পছন্দ করে। তাদেরকে অপেক্ষা করান। টেনশন বিল্ড করুন। আপনার হাতগুলো দিয়ে আজলা ভরে পানি তোলার মত করে আপনার প্রেমিকার চেহারাটা ধরুন। তার গাল এবং থুতনিটা আলতো করে আপনার আঙ্গুলের শীর্ষে ধরে রাখুন। বুড়ো আঙুল দিয়ে আলতো করে তার ঠোঁটে পরশ বুলিয়ে আদর করে দিন। ঠোঁট খুলে প্রেমিকা আপনাকে আমন্ত্রন জানালে সুযোগটা কাজে লাগান। আপনার বৃদ্ধাঙ্গুল একটু ভিজিয়ে নিন আপনার প্রেমিকার জিভের অগ্রভাগে। আঙুলের আর্দ্র অনুভূতিটা মেখে দিন আপনার প্রেমিকার দুই ঠোঁটে অল্প করে আঙুল ঘষে। অনুভব করুন আপনার ভেজা বুড়ো আঙুলে আস্তে আস্তে ভারী হয়ে ওঠা উষ্ণ নিঃশ্বাস।

এবার আঙুলগুলোকে ফাকাফাকা করে হাতদুটো আরও উপরের দিকে নিয়ে আসুন। এমন ভাবে মাথাটা ধরুন যাতে আপনার দুই হাত থাকে মেয়েটার মাথার দুই পাশে আর বুড়ো আঙুলদুটো তার থুতুনির নিচে থাকে। প্রেমিকার মাথা সামান্য হেলিয়ে উপরের দিকে তুলুন এবং ডানদিকে সামান্য কাত করে রাখুন। প্রেমিকার হালকা ভেজা ঠোঁটে আপনি স্পষ্ট চাহিদা দেখতে পাবেন।

আপনার মুখ এবার অপেক্ষারত ইশ্বরীর দিকে এগিয়ে নিয়ে যান। মেয়েটা পুরোটা সময় আপনার ঠোঁটের এগিয়ে আসার দিকে লক্ষ্য রাখবে। অপেক্ষা করবে। যখন আপনার ঠোঁট তার ঠোঁটকে কেবল স্পর্শ করেছে তখনই সে আস্তে চোখ বুজে নেবে।

ছোট্ট করে আপনার ঠোঁট প্রেমিকার ঠোঁটের উপর ঘষে দিন। এরপর অপেক্ষা করুন। মেয়েটাকে রেস্পন্স করবার সুযোগ দিন। তাকে ভালভাবে খেয়াল করুন। মেয়েটা আপনাকে চাইলে অবশ্যই নিজেই আপনার দিকে কিছুটা এগিয়ে আসবে নিজের অজান্তে, আগ্রহে। মেয়েটার দিকে আবার ঝুকে পড়ুন। মেয়েটার ঠোঁটে ঠোঁট রাখুন, দুই এক সেকেন্ড ঠোঁটের সাথে ঠোঁটের স্পর্শ মেইনটেইন করে সময় নিন।

এবার প্রেমিকাকে বোঝান যে আপনি আরও গভীরে যেতে চান। আপনার ঠোঁট সামান্য ফাকা করে মেয়েটার একটা ঠোঁটের উপর নামিয়ে আনুন এবং চুম্বনের “স্মুচ” শব্দটিকে দুজন একসাথে অনুভব করুন। এই অ্যাক্টটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ। প্রতিবার চুম্বন শেষে এই “লিটল পেকস” ব্যবহার করবেন। আপনি নারীমনে দীর্ঘস্থায়ী দাগ কাটতে পারবেন। বেশ কিছুবার এই ধরনের কার্যক্রম চালিয়ে যান। একসময় আপনি নিজেই বুঝবেন মেয়েটি আরও চাইছে আপনার কাছে।

এবার মেয়েটির মাথা অন্য দিকে কাত করে নিন সামান্য। আপনার প্রেমিকার মুখকে আপনার মাথা দ্বাড়া আরাল করে দিন। দ্রুত আপনার জিভটা বুলিয়ে দিন প্রেমিকার বন্ধ ঠোঁটের উপর। তার দরজায় কড়া নারুন যতক্ষণ না সে আপনাকে আমন্ত্রণ জানায়।

নিশ্চয়ই মেয়েটা আপনাকে আমন্ত্রণ জানাবে। মেয়েটি নিজের ঠোঁট খুলে দেবে সামান্য। আমন্ত্রণ জানাবে আপনাকে নিজের অজান্তেই। মেয়েটির উপরের ঠোঁটের ভেতরের নরম-গরম ভেজা অংশে আপনার জিভের ডগাটা বুলিয়ে দিন। এমন ভাবে নিজেদের অবস্থান রাখুন যাতে নিজেদের মাথা একে অপরের সাথে ৯০ ডিগ্রিতে থাকে। এতে ভাল এক্সেস পজিশন পাওয়া যায়। হুট করে জিভ ভরে বা বেড় করে দেবেন না। কিছুটা গাঢ়োভাবে জিভের পরশ বুলান যেন মেয়েটা ভালভাবে অনুভব করতে পারে আপনার জিভকে। মাঝে মাঝে উপরের ঠোঁটটা হালকা চুষে দিতে পারেন।

এবার সময় আরও গভীরে যাওয়ার। আস্তে করে আপনার জিভ প্রেমিকার মুখের ভেতর পুরে দিন। প্রেমিকার নরম উষ্ণ মুখ গহ্বরের ভেতর থাকা তার জিভের ডগায় আপনার জিভের ডগা স্পর্শ করান। এটাকে নেউলের সাপের আমন্ত্রণ বলে। এবার আপনার প্রেমিকার জিভ আপনার জিভকে ফলো করতে থাকবে। আপনি আস্তে আসতে আপনার প্রেমিকার উপরের ও নিচের দাঁতের মাঝে নিজের জিভ রাখুন। প্রেমিকার জিভের ডগা আপনাকে ফলো করে সেখানে এসে আপনাকে স্পর্শ করে আদর জানাবে। স্পর্স-আদর পেলে নিজেদের জীভ নিয়ে টাং মাসাজ বা টাং প্লে করুন। অন্যকে তৃপ্তি দেবার দিকে মনোযোগী হোন। প্রেমিকার জিভে জিভ নেড়ে তাকে আদর প্রকাশ করুন। এবার চুমুটা ভেঙে ফেলে জিভ বের করে নিন। রোল চেঞ্জ করুন। প্রেমিকাকে সুযোগ দিন।

আপনার প্রেমিকা হয়তো আপনাকে একটু ভিন্নভাবে আদর করতে চাইবে। সবাই নিজের ক্রিয়েটিভিটি দেখাতে চায়। ঘাড় সামান্য কাত করে মেয়েটা আপনার মুখের ভেতরটা আবিষ্কার করতে চাইবে। এবারের চুমুটা আরও আগ্রাসী হবে। মেয়েটা হয়তো আপনাকে বোঝাতে চাইবে যে আপনাকি তাকে আস্তে আস্তে জাগিয়ে তুলছেন। মেয়েটা হয়তো আপনার উপরের ঠোঁট আর উপরের দাঁতের মাঝের অংশতে তার জীভ চালনা করবে। নিজের আদর প্রকাশ করার জন্য অনেকক্ষণ ধরে অবহেলিত অংশের স্নায়ুই সর্বোত্তম। এবার হয়তো আপনাদের জীভ আবার একে অন্যকে স্পর্শ করবে। আবার জীভদুটোর সেই মেটিং ড্যান্স। অন্যকে নেড়ে নিজেকে হারিয়ে সঙ্গিনীকে জিতিয়ে দিন। যখন বুঝবেন মেয়েটা আরও চাইছে তখন চুমুটা ভেঙে ফেলুন।

আপনি চুমু ভাঙলে মেয়েটি চোখ মেলে তাকাবে আপনার দিকে যেখানে স্পষ্ট ফুটে উঠবে আরও চাহিদা। প্রেমিকাকে টিজ করুন। গলার ফাকা জায়গায় একটু চুমু খান। ঘাড়ের পাশেও মনোযোগ দিতে পারেন এরপর। আস্তে আস্তে রাস্তা খুজে নিন প্রেমিকার কানের লতির দিকে। দাঁতে কামড়ে ধরুন খুবই আলতো করে। যেন অনুভূতিটা সেনসেশনাল হয়। উত্তেজিত হয়ে ব্যাথা দিয়ে দেবেন না। এরপর কানের লতিটা মুখে পুরে নিন। হালকা করে চুষে দিন কানের লতিটা। মেয়েটার গায়ে কাটা দেওয়া, ঘাড়ের লোম দাঁড়িয়ে যাওয়া আপনি নিজের চোখে দেখতে পাবেন।

ফিসফিসিয়ে কানে কানে বলুন, আপনার তাকে কেমন লাগছে। তাকে জানান এটা আপনার জীবনের সেরা চুমু। মেয়েরা কম্পিমেন্ট পেতে পছন্দ করে। তাকে জানান তার ঠোঁট ও মুখের আস্বাদন আপনাকে স্বর্গের জানালা দেখিয়ে এনিয়েছে। এবার মেয়েটার কানের নিচে চুমু খান। আস্তে আস্তে মেয়েটার ঘাড়ের দিকে এগিয়ে যান। মেয়েটা তার চোখ বন্ধ করে মাথা হেলিয়ে নিজের সমগ্র স্পর্শকাতর গ্রীবা আপনার কাছে উন্মুক্ত করবে। সমর্পণের সর্বোচ্চ চিহ। The ultimate sign of surrender.

নুসরাত ফতেহ আলী খান এর ভাষায়, এইসে গার্দান ঝুকায়ি মাজা আ গায়া…

যত বেশি চুমু খাবেন ততো উন্নতি হবে। তাই নিয়মিত চুমু খান।


হ্যাপি ফোরামিং।
যত বেশি চুমু খাবেন ততো উন্নতি হবে। তাই নিয়মিত চুমু খান....….... ওকে বস :hearteyes:
 
যত বেশি চুমু খাবেন ততো উন্নতি হবে। তাই নিয়মিত চুমু খান....….... ওকে বস :hearteyes:
মেনে চল। কাজে লাগবে, প্রাক্টিস মেক্স ওয়ান মোর পার্ফেক্ট
 
বিশেষ দ্রষ্টব্যঃ যারা এক্সপার্ট তাদের জন্য নয়।

চুমু খেতে পছন্দ করে না এমন কোনও লোক নেই। সবাই চুমু খেতে ভালবাসে। অনেকে মনে করে চুমু খুবই সাধারণ একটি বিষয়, দৈনন্দিন জীবনের আর পাঁচটি সাধারণ কাজের মতই সাধারণ। অনেকে আবার মনে করে, একটি সফল সেক্স সেশনের মধ্যে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ন দ্বায়িত্ব পালন করে কিভাবে খাওয়া যায় সে ব্যাপারটা। সেক্সুয়াল কন্ট্যাক্ট এর মধ্যে ইন্টিমেট হবার ক্ষেত্রে একটি ইনোভেটিভ চুমু আপনার প্রতি আপনার সঙ্গির মনোভাবে চুড়ান্ত মাত্রার প্রভাব ফেলতে পারে।

আমি ব্যক্তিগতভাবে মনে করি, যারা ভাল চুমু খেতে জানে প্রেমিক কিংবা প্রেমিকা হিসেবে তাদের চাহিদাই সবচেয়ে বেশি থাকে সবসময়। চুমু এমন একটি অ্যাক্ট যেখানে অংশগ্রহণকারী একজন নারী এবং একজন পুরুষ, দুজনকেই নিজেদের অন্তর থেকে এই চুমুর ব্যাপারটা সাজাতে হয়। সাধারণত একজনকে লীড দিতে হয়, একজনকে লীড ফলো করতে হয়। পুরুষরা বেশি ডোমিনেটিং হওয়ায় একটি চুমুর সেশনে সাধারণত পুরুষরাই লীড দিয়ে থাকে। ক্ষেত্রবিশেষে ভিন্নতা থাকলেও, অভিজ্ঞ এবং কনফিডেন্ট পুরুষের চুমুই মেয়েরা বেশি পছন্দ করে।

একটি ভাল চুমু সেশনের জন্য সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হল, Go With The Flow. আপনি নিজের অনুভূতিকে বইতে দিন। হয়তো এই চুমুই আপনার সঙ্গিনীর মনে চিরস্থায়ী দাগ কাটবে। কারণ আবেগ প্রকাশের সবচেয়ে বিশ্বস্ত মাধ্যম হল চুমু। তবুও অনেকে আছেন যারা ভাল চুমু খেতে পারেন না বা কনফিডেন্স পান না। কিংবা বুঝে উঠতে পারেন না ঠিক কিভাবে কি করবেন। পুরুষ সহজে উত্তেজিত হয়ে পরে এবং নারীকে উত্তেজিত করবার দিকে তেমন মনোযোগ দেয় না এরপর। ফলাফল কাঁচকলা। তাই ধৈর্য্য ধরুন। Love is a game, you have to be a player. That’s why there is a term ‘Foreplay’

রেফারেন্স স্বরূপ একটি ছোট্ট গল্প শোনাচ্ছি।

এটাকে ঠিক গল্প না বলে গল্পের আকারে উপদেশ বলা যেতে পারে। চুমুটা এভাবে খাওয়া যেতে পারে… ধরুন আপনি আপনার প্রেমিকার সাথে আছেন। একটা সময় আপনারা দুজনই অনুভব করছেন আপনাদের চুমু খাওয়া উচিৎ।

আপনার প্রেমিকার দিকে এগিয়ে যান। আপনার চোখে তার প্রতি ভালবাসা ফুটিয়ে তুলুন। তার চোখের দিকে সরাসরি তাকান এবং তার কাছাকাছি গিয়ে তাকে বলুন আপনে তাকে কাছে পেতে চাইছেন। মুখ ফুটে নিজের অনুভূতিগুলোকে প্রকাশ করুন। ভার্বাল না হলে প্রেম কখনও জমবে না। তার কাছে আপনার ইন্টেনশন খোলাখুলিভাবে ফুটিয়ে তুলুন।

আপনার প্রেমিকার দিকে এগিয়ে যান। ঝাপিয়ে না পরে তাকে অপেক্ষা করতে দিন। তাকে লজ্জা পাবার সুযোগ দিন। মেয়েদের গাল স্রষ্টা বানিয়েছে ব্লাশ করবার জন্য, সে সুযোগটুকু কেড়ে নেবেন না। মেয়েরা ব্লাশ করতেও ভালবাসে। যদি লজ্জায় মুখ ঘুড়িয়ে নেয় বা আপনাকে জড়িয়ে ধরে বুকে মুখ গুজে ফেলে তাহলে তখনই আবার চেষ্টা করবেন না। তাকে সময় দিন। গল্প করুন। ধীরে ধীরে আবার সিচুয়েশন বিল্ড করুন। winners never quit.

আপনার হাতগুলো কি করছে? সেগুলোকে প্রথমেই নারী শরীরের এদিকে সেদিকে ঘোড়াবেন না। মেয়েরা শরীরের বিভিন্ন সেন্সিটিভ জায়গায় হাত পেতে পছন্দ করে। তাদেরকে অপেক্ষা করান। টেনশন বিল্ড করুন। আপনার হাতগুলো দিয়ে আজলা ভরে পানি তোলার মত করে আপনার প্রেমিকার চেহারাটা ধরুন। তার গাল এবং থুতনিটা আলতো করে আপনার আঙ্গুলের শীর্ষে ধরে রাখুন। বুড়ো আঙুল দিয়ে আলতো করে তার ঠোঁটে পরশ বুলিয়ে আদর করে দিন। ঠোঁট খুলে প্রেমিকা আপনাকে আমন্ত্রন জানালে সুযোগটা কাজে লাগান। আপনার বৃদ্ধাঙ্গুল একটু ভিজিয়ে নিন আপনার প্রেমিকার জিভের অগ্রভাগে। আঙুলের আর্দ্র অনুভূতিটা মেখে দিন আপনার প্রেমিকার দুই ঠোঁটে অল্প করে আঙুল ঘষে। অনুভব করুন আপনার ভেজা বুড়ো আঙুলে আস্তে আস্তে ভারী হয়ে ওঠা উষ্ণ নিঃশ্বাস।

এবার আঙুলগুলোকে ফাকাফাকা করে হাতদুটো আরও উপরের দিকে নিয়ে আসুন। এমন ভাবে মাথাটা ধরুন যাতে আপনার দুই হাত থাকে মেয়েটার মাথার দুই পাশে আর বুড়ো আঙুলদুটো তার থুতুনির নিচে থাকে। প্রেমিকার মাথা সামান্য হেলিয়ে উপরের দিকে তুলুন এবং ডানদিকে সামান্য কাত করে রাখুন। প্রেমিকার হালকা ভেজা ঠোঁটে আপনি স্পষ্ট চাহিদা দেখতে পাবেন।

আপনার মুখ এবার অপেক্ষারত ইশ্বরীর দিকে এগিয়ে নিয়ে যান। মেয়েটা পুরোটা সময় আপনার ঠোঁটের এগিয়ে আসার দিকে লক্ষ্য রাখবে। অপেক্ষা করবে। যখন আপনার ঠোঁট তার ঠোঁটকে কেবল স্পর্শ করেছে তখনই সে আস্তে চোখ বুজে নেবে।

ছোট্ট করে আপনার ঠোঁট প্রেমিকার ঠোঁটের উপর ঘষে দিন। এরপর অপেক্ষা করুন। মেয়েটাকে রেস্পন্স করবার সুযোগ দিন। তাকে ভালভাবে খেয়াল করুন। মেয়েটা আপনাকে চাইলে অবশ্যই নিজেই আপনার দিকে কিছুটা এগিয়ে আসবে নিজের অজান্তে, আগ্রহে। মেয়েটার দিকে আবার ঝুকে পড়ুন। মেয়েটার ঠোঁটে ঠোঁট রাখুন, দুই এক সেকেন্ড ঠোঁটের সাথে ঠোঁটের স্পর্শ মেইনটেইন করে সময় নিন।

এবার প্রেমিকাকে বোঝান যে আপনি আরও গভীরে যেতে চান। আপনার ঠোঁট সামান্য ফাকা করে মেয়েটার একটা ঠোঁটের উপর নামিয়ে আনুন এবং চুম্বনের “স্মুচ” শব্দটিকে দুজন একসাথে অনুভব করুন। এই অ্যাক্টটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ। প্রতিবার চুম্বন শেষে এই “লিটল পেকস” ব্যবহার করবেন। আপনি নারীমনে দীর্ঘস্থায়ী দাগ কাটতে পারবেন। বেশ কিছুবার এই ধরনের কার্যক্রম চালিয়ে যান। একসময় আপনি নিজেই বুঝবেন মেয়েটি আরও চাইছে আপনার কাছে।

এবার মেয়েটির মাথা অন্য দিকে কাত করে নিন সামান্য। আপনার প্রেমিকার মুখকে আপনার মাথা দ্বাড়া আরাল করে দিন। দ্রুত আপনার জিভটা বুলিয়ে দিন প্রেমিকার বন্ধ ঠোঁটের উপর। তার দরজায় কড়া নারুন যতক্ষণ না সে আপনাকে আমন্ত্রণ জানায়।

নিশ্চয়ই মেয়েটা আপনাকে আমন্ত্রণ জানাবে। মেয়েটি নিজের ঠোঁট খুলে দেবে সামান্য। আমন্ত্রণ জানাবে আপনাকে নিজের অজান্তেই। মেয়েটির উপরের ঠোঁটের ভেতরের নরম-গরম ভেজা অংশে আপনার জিভের ডগাটা বুলিয়ে দিন। এমন ভাবে নিজেদের অবস্থান রাখুন যাতে নিজেদের মাথা একে অপরের সাথে ৯০ ডিগ্রিতে থাকে। এতে ভাল এক্সেস পজিশন পাওয়া যায়। হুট করে জিভ ভরে বা বেড় করে দেবেন না। কিছুটা গাঢ়োভাবে জিভের পরশ বুলান যেন মেয়েটা ভালভাবে অনুভব করতে পারে আপনার জিভকে। মাঝে মাঝে উপরের ঠোঁটটা হালকা চুষে দিতে পারেন।

এবার সময় আরও গভীরে যাওয়ার। আস্তে করে আপনার জিভ প্রেমিকার মুখের ভেতর পুরে দিন। প্রেমিকার নরম উষ্ণ মুখ গহ্বরের ভেতর থাকা তার জিভের ডগায় আপনার জিভের ডগা স্পর্শ করান। এটাকে নেউলের সাপের আমন্ত্রণ বলে। এবার আপনার প্রেমিকার জিভ আপনার জিভকে ফলো করতে থাকবে। আপনি আস্তে আসতে আপনার প্রেমিকার উপরের ও নিচের দাঁতের মাঝে নিজের জিভ রাখুন। প্রেমিকার জিভের ডগা আপনাকে ফলো করে সেখানে এসে আপনাকে স্পর্শ করে আদর জানাবে। স্পর্স-আদর পেলে নিজেদের জীভ নিয়ে টাং মাসাজ বা টাং প্লে করুন। অন্যকে তৃপ্তি দেবার দিকে মনোযোগী হোন। প্রেমিকার জিভে জিভ নেড়ে তাকে আদর প্রকাশ করুন। এবার চুমুটা ভেঙে ফেলে জিভ বের করে নিন। রোল চেঞ্জ করুন। প্রেমিকাকে সুযোগ দিন।

আপনার প্রেমিকা হয়তো আপনাকে একটু ভিন্নভাবে আদর করতে চাইবে। সবাই নিজের ক্রিয়েটিভিটি দেখাতে চায়। ঘাড় সামান্য কাত করে মেয়েটা আপনার মুখের ভেতরটা আবিষ্কার করতে চাইবে। এবারের চুমুটা আরও আগ্রাসী হবে। মেয়েটা হয়তো আপনাকে বোঝাতে চাইবে যে আপনাকি তাকে আস্তে আস্তে জাগিয়ে তুলছেন। মেয়েটা হয়তো আপনার উপরের ঠোঁট আর উপরের দাঁতের মাঝের অংশতে তার জীভ চালনা করবে। নিজের আদর প্রকাশ করার জন্য অনেকক্ষণ ধরে অবহেলিত অংশের স্নায়ুই সর্বোত্তম। এবার হয়তো আপনাদের জীভ আবার একে অন্যকে স্পর্শ করবে। আবার জীভদুটোর সেই মেটিং ড্যান্স। অন্যকে নেড়ে নিজেকে হারিয়ে সঙ্গিনীকে জিতিয়ে দিন। যখন বুঝবেন মেয়েটা আরও চাইছে তখন চুমুটা ভেঙে ফেলুন।

আপনি চুমু ভাঙলে মেয়েটি চোখ মেলে তাকাবে আপনার দিকে যেখানে স্পষ্ট ফুটে উঠবে আরও চাহিদা। প্রেমিকাকে টিজ করুন। গলার ফাকা জায়গায় একটু চুমু খান। ঘাড়ের পাশেও মনোযোগ দিতে পারেন এরপর। আস্তে আস্তে রাস্তা খুজে নিন প্রেমিকার কানের লতির দিকে। দাঁতে কামড়ে ধরুন খুবই আলতো করে। যেন অনুভূতিটা সেনসেশনাল হয়। উত্তেজিত হয়ে ব্যাথা দিয়ে দেবেন না। এরপর কানের লতিটা মুখে পুরে নিন। হালকা করে চুষে দিন কানের লতিটা। মেয়েটার গায়ে কাটা দেওয়া, ঘাড়ের লোম দাঁড়িয়ে যাওয়া আপনি নিজের চোখে দেখতে পাবেন।

ফিসফিসিয়ে কানে কানে বলুন, আপনার তাকে কেমন লাগছে। তাকে জানান এটা আপনার জীবনের সেরা চুমু। মেয়েরা কম্পিমেন্ট পেতে পছন্দ করে। তাকে জানান তার ঠোঁট ও মুখের আস্বাদন আপনাকে স্বর্গের জানালা দেখিয়ে এনিয়েছে। এবার মেয়েটার কানের নিচে চুমু খান। আস্তে আস্তে মেয়েটার ঘাড়ের দিকে এগিয়ে যান। মেয়েটা তার চোখ বন্ধ করে মাথা হেলিয়ে নিজের সমগ্র স্পর্শকাতর গ্রীবা আপনার কাছে উন্মুক্ত করবে। সমর্পণের সর্বোচ্চ চিহ। The ultimate sign of surrender.

নুসরাত ফতেহ আলী খান এর ভাষায়, এইসে গার্দান ঝুকায়ি মাজা আ গায়া…

যত বেশি চুমু খাবেন ততো উন্নতি হবে। তাই নিয়মিত চুমু খান।


হ্যাপি ফোরামিং।
Well said
 
Top