• We kindly request chatzozo forum members to follow forum rules to avoid getting a temporary suspension. Do not use non-English languages in the International Sex Chat Discussion section. This section is mainly created for everyone who uses English as their communication language.

ক্লেদ

Boy Friend

Epic Legend
Chat Pro User
****** ক্লেদ *******
অজত্নে অবহেলায়ে বেড়ে ওঠা দুটি প্রান
দিনের পর দিন ক্ষিদের সাথে যুদ্ধ করছে,
এর মাঝে কখন যে যৌবন এসেছে বোঝেনি ওরা ।
ফুটপাথ ছেড়ে এখন ওদের ঠিকানা নদীর
ধারে শ্মশানে, ওখানেই ওদের রূজী রোজগার ।
ফেলে যাওয়া খাট, বিছানা বিক্রি করাই ওদের পেশা ।
সারা দিন মৃত দেহ পোড়া দেখতে দেখতে ওরা
জীবন সম্বন্ধে নিঃস্পৃহ হয়ে গেছে ।
সন্ধ্যা নামার পর দুজনে আকন্ঠ দেশী মদ খেয়ে
ভুলে থাকতে চায় নিজেদের জীবনকে ।
কিন্তু যৌবন তার ক্ষিদে নিয়ে জড়িয়ে থাকে
ওদের দুজনের শরীর । রোজ কতো দেহ আসে
বৃদ্ধ, বৃদ্ধা, তরুন মাঝে মাঝে তরুনী…ওরা দুজনে
অপলক দৃষ্টিতে তাকিয়ে থাকে প্রান হীন মৃত তরুনীর
শরীরের দিকে, আর তখন ওদের যৌবন আগুন
জ্বালিয়ে দেয় ওদের শরীরে…..পালিয়ে যায় ওরা
সেখান থেকে ।তাতেও মুক্তি পায় না , চোখের
সামনে জ্বল জ্বল করে শরীর গুলো ।না পাওয়া শরীরের
জ্বালা গুলো ওদের মনকে হিংস্র করে তোলে ।
এক দিন ভরা বর্ষা …শ্মশানেও জল দাড়িয়ে গেছে,
নিস্তব্ধ রাত, কেও কোথাও নেই ওরা দুজন ছারা,
দেশী মদের উত্তাপে মাথার মধ্যে আগুন জ্বলছে ।
হটাৎ একটি গাড়ি করে কয়েক জন মানুষ একটি
মৃত দেহ একটি চুল্লীর পাশে নামিয়ে দিয়ে পালিয়ে গেলো ।
ওরা তাকিয়ে দেখে অপরূপ দেখতে একটি মেয়ের দেহ
ভিজছে বৃষ্টির ধারায়, কপালে সিঁদুরের টিপ, টস টসে
ঠোট, উদ্ধত বুক আর দুর্নিবার আগুনের মতো শরীর ।
ওরা দুজনে অপলক দৃষ্টিতে দেখতে থাকে…..
ধীরে ধীরে ওদের শরীরে পাক খেয়ে উঠতে থাকে
আদিম লালসা, চোখ দুটো জ্বলতে থাকে পাশবিক
উত্তেজনায় । অভূক্ত যৌবন শরীর বাঁধ মানে না,
ঝাপিয়ে পরে প্রান হীন মেয়েটির শরীরের ওপর….
এক টানে খুলে দেয় মেয়েটির শেষ পার্থিব আব্রুটুকু ।
যৌবনের গরম শরীর লালসায় মত্ত হয়ে এক করে
নেয় মেয়েটির প্রান হীন ঠান্ডা শরীরটাকে চুল্লীর পাশে ।
অঝোর ধারায় বৃষ্টি ঝরে চলেছে মেয়েটির প্রান হীন
শরীরের ওপর, ধুয়ে দিচ্ছে ওর ক্লেদাক্ত শরীরটাকে
আগুনে পুড়ে শুদ্ধ হওয়ার জন্য……… ।
 
****** ক্লেদ *******
অজত্নে অবহেলায়ে বেড়ে ওঠা দুটি প্রান
দিনের পর দিন ক্ষিদের সাথে যুদ্ধ করছে,
এর মাঝে কখন যে যৌবন এসেছে বোঝেনি ওরা ।
ফুটপাথ ছেড়ে এখন ওদের ঠিকানা নদীর
ধারে শ্মশানে, ওখানেই ওদের রূজী রোজগার ।
ফেলে যাওয়া খাট, বিছানা বিক্রি করাই ওদের পেশা ।
সারা দিন মৃত দেহ পোড়া দেখতে দেখতে ওরা
জীবন সম্বন্ধে নিঃস্পৃহ হয়ে গেছে ।
সন্ধ্যা নামার পর দুজনে আকন্ঠ দেশী মদ খেয়ে
ভুলে থাকতে চায় নিজেদের জীবনকে ।
কিন্তু যৌবন তার ক্ষিদে নিয়ে জড়িয়ে থাকে
ওদের দুজনের শরীর । রোজ কতো দেহ আসে
বৃদ্ধ, বৃদ্ধা, তরুন মাঝে মাঝে তরুনী…ওরা দুজনে
অপলক দৃষ্টিতে তাকিয়ে থাকে প্রান হীন মৃত তরুনীর
শরীরের দিকে, আর তখন ওদের যৌবন আগুন
জ্বালিয়ে দেয় ওদের শরীরে…..পালিয়ে যায় ওরা
সেখান থেকে ।তাতেও মুক্তি পায় না , চোখের
সামনে জ্বল জ্বল করে শরীর গুলো ।না পাওয়া শরীরের
জ্বালা গুলো ওদের মনকে হিংস্র করে তোলে ।
এক দিন ভরা বর্ষা …শ্মশানেও জল দাড়িয়ে গেছে,
নিস্তব্ধ রাত, কেও কোথাও নেই ওরা দুজন ছারা,
দেশী মদের উত্তাপে মাথার মধ্যে আগুন জ্বলছে ।
হটাৎ একটি গাড়ি করে কয়েক জন মানুষ একটি
মৃত দেহ একটি চুল্লীর পাশে নামিয়ে দিয়ে পালিয়ে গেলো ।
ওরা তাকিয়ে দেখে অপরূপ দেখতে একটি মেয়ের দেহ
ভিজছে বৃষ্টির ধারায়, কপালে সিঁদুরের টিপ, টস টসে
ঠোট, উদ্ধত বুক আর দুর্নিবার আগুনের মতো শরীর ।
ওরা দুজনে অপলক দৃষ্টিতে দেখতে থাকে…..
ধীরে ধীরে ওদের শরীরে পাক খেয়ে উঠতে থাকে
আদিম লালসা, চোখ দুটো জ্বলতে থাকে পাশবিক
উত্তেজনায় । অভূক্ত যৌবন শরীর বাঁধ মানে না,
ঝাপিয়ে পরে প্রান হীন মেয়েটির শরীরের ওপর….
এক টানে খুলে দেয় মেয়েটির শেষ পার্থিব আব্রুটুকু ।
যৌবনের গরম শরীর লালসায় মত্ত হয়ে এক করে
নেয় মেয়েটির প্রান হীন ঠান্ডা শরীরটাকে চুল্লীর পাশে ।
অঝোর ধারায় বৃষ্টি ঝরে চলেছে মেয়েটির প্রান হীন
শরীরের ওপর, ধুয়ে দিচ্ছে ওর ক্লেদাক্ত শরীরটাকে
আগুনে পুড়ে শুদ্ধ হওয়ার জন্য……… ।
কষ্টকর একটা জীবন জীবনের আগের দিন গুলো মনে পড়ে গেলো..
 
****** ক্লেদ *******
অজত্নে অবহেলায়ে বেড়ে ওঠা দুটি প্রান
দিনের পর দিন ক্ষিদের সাথে যুদ্ধ করছে,
এর মাঝে কখন যে যৌবন এসেছে বোঝেনি ওরা ।
ফুটপাথ ছেড়ে এখন ওদের ঠিকানা নদীর
ধারে শ্মশানে, ওখানেই ওদের রূজী রোজগার ।
ফেলে যাওয়া খাট, বিছানা বিক্রি করাই ওদের পেশা ।
সারা দিন মৃত দেহ পোড়া দেখতে দেখতে ওরা
জীবন সম্বন্ধে নিঃস্পৃহ হয়ে গেছে ।
সন্ধ্যা নামার পর দুজনে আকন্ঠ দেশী মদ খেয়ে
ভুলে থাকতে চায় নিজেদের জীবনকে ।
কিন্তু যৌবন তার ক্ষিদে নিয়ে জড়িয়ে থাকে
ওদের দুজনের শরীর । রোজ কতো দেহ আসে
বৃদ্ধ, বৃদ্ধা, তরুন মাঝে মাঝে তরুনী…ওরা দুজনে
অপলক দৃষ্টিতে তাকিয়ে থাকে প্রান হীন মৃত তরুনীর
শরীরের দিকে, আর তখন ওদের যৌবন আগুন
জ্বালিয়ে দেয় ওদের শরীরে…..পালিয়ে যায় ওরা
সেখান থেকে ।তাতেও মুক্তি পায় না , চোখের
সামনে জ্বল জ্বল করে শরীর গুলো ।না পাওয়া শরীরের
জ্বালা গুলো ওদের মনকে হিংস্র করে তোলে ।
এক দিন ভরা বর্ষা …শ্মশানেও জল দাড়িয়ে গেছে,
নিস্তব্ধ রাত, কেও কোথাও নেই ওরা দুজন ছারা,
দেশী মদের উত্তাপে মাথার মধ্যে আগুন জ্বলছে ।
হটাৎ একটি গাড়ি করে কয়েক জন মানুষ একটি
মৃত দেহ একটি চুল্লীর পাশে নামিয়ে দিয়ে পালিয়ে গেলো ।
ওরা তাকিয়ে দেখে অপরূপ দেখতে একটি মেয়ের দেহ
ভিজছে বৃষ্টির ধারায়, কপালে সিঁদুরের টিপ, টস টসে
ঠোট, উদ্ধত বুক আর দুর্নিবার আগুনের মতো শরীর ।
ওরা দুজনে অপলক দৃষ্টিতে দেখতে থাকে…..
ধীরে ধীরে ওদের শরীরে পাক খেয়ে উঠতে থাকে
আদিম লালসা, চোখ দুটো জ্বলতে থাকে পাশবিক
উত্তেজনায় । অভূক্ত যৌবন শরীর বাঁধ মানে না,
ঝাপিয়ে পরে প্রান হীন মেয়েটির শরীরের ওপর….
এক টানে খুলে দেয় মেয়েটির শেষ পার্থিব আব্রুটুকু ।
যৌবনের গরম শরীর লালসায় মত্ত হয়ে এক করে
নেয় মেয়েটির প্রান হীন ঠান্ডা শরীরটাকে চুল্লীর পাশে ।
অঝোর ধারায় বৃষ্টি ঝরে চলেছে মেয়েটির প্রান হীন
শরীরের ওপর, ধুয়ে দিচ্ছে ওর ক্লেদাক্ত শরীরটাকে
আগুনে পুড়ে শুদ্ধ হওয়ার জন্য……… ।
Vinno swader aporup srishti. Ek lahomaay ses korlam. Khoob valo laaglo. Ei rakom prekkhapot o kobita hote paare. Tomake sadhubaad.
 
Vinno swader aporup srishti. Ek lahomaay ses korlam. Khoob valo laaglo. Ei rakom prekkhapot o kobita hote paare. Tomake sadhubaad.
tomake dhonyobad......ekhane pabe ..ar ekta kobita ...poro ........ Foot pather meye ...
Vinno swader aporup srishti. Ek lahomaay ses korlam. Khoob valo laaglo. Ei rakom prekkhapot o kobita hote paare. Tomake sadhubaad.
 
Top